নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৪-এর আগস্টে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন নাজমুল হাসান পাপন। তখনই সেই চেয়ারে বসেন ফারুক আহমেদ। তবে তাঁর মেয়াদও বেশি দিন নেই। সভাপতি হতে হলে ফারুককেও বোর্ড পরিচালক হয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে।
খালেদ মহিউদ্দীনের সঞ্চালনায় গতকাল রাতে ‘ঠিকানা’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ফারুক অনেক বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন। বর্তমান বোর্ড পরিচালনা বিভাগ, আসন্ন বোর্ড নির্বাচনসহ অনেক বিষয় নিয়েই মুহিউদ্দীনের সঙ্গে ফারুকের আলোচনা হয়েছে। আর ফারুক সরাসরি নির্বাচিত বিসিবি সভাপতি না। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) মাধ্যমে মনোনীত হয়েছেন। তাঁর মেয়াদ রয়েছে এ বছরের অক্টোবর পর্যন্ত। এবারের নির্বাচনকে ফারুক দেখছেন লড়াই হিসেবে। বিসিবি সভাপতি বলেন, বোর্ডে বড় ধরনের একটা দুর্নীতি হয়েছে। বাইরে থেকে এখনো সেই পক্ষ চেষ্টা করছে। তারা আমাকে ভালো করেই চেনেন। তাদের ধারণা,দুই চার লাইন কলাম লিখলে ফারুক ভাই হয়তো পদত্যাগ করবে। কিন্তু এবার আমি তাদের সেই সুযোগ দেব না। চেষ্টা করব বিসিবির পরিচালক পদে নির্বাচনে লড়াই করার।’
ফারুকের সঙ্গে এনএসসির মাধ্যমে মনোনীত হয়েছিলেন নাজমুল আবেদীন ফাহিম। এখন ফাহিম বিসিবির টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে কাজ করছেন। মুহীউদ্দিনকে দেওয়া ব্যাখ্যায় ফারুক গত রাতে বলেন, ‘এই বোর্ডটা হলো ২৫ বোর্ড পরিচালকের মধ্যে বোর্ড সভাপতি হিসেবে আমি এবং আমার সঙ্গে নাজমুল আবেদীন ফাহিম আছেন। যাঁরা নির্বাচিত হয়েছেন এনএসসি থেকে। এছাড়া এটা আগের বোর্ডই কিন্তু। এখানে একটা জিনিস উল্লেখ করা খুব প্রয়োজন। আগের বোর্ড মেনেই মানে যে বোর্ডটা তিন বছর আগে হয়েছে, সেই বোর্ডের সব সদস্য, ১৬০-এর মতো কর্মী আছেন এখানে। তারা সব আগের বোর্ডের। আমি যখন এসেছি, তখন আমাদের আচরণবিধি, চাকরিবিধি, এইচআর পলিসি খুব শক্তিশালী না। যেভাবে আগে নিয়োগ দেওয়া হতো, সেটা মেনে যে বোর্ডে আসি খুব বেশি মানুষ যে নিতে পেরেছি, সেটাও না। নতুন মানুষ হাতেগোনা তিন থেকে চার জন। আট মাসে হয়তোবা তাঁরা নিয়োগ পেয়েছেন।’
ফারুক আরও বলেন, ‘আগের বোর্ড মানে যারা চলে গেছেন, তাদের সঙ্গে যারা কাজ করেছেন। যাঁরা দেশত্যাগ করেননি, তাঁদের সঙ্গে আমি কাজ করছি। আপনি যদি বলেন গ্রুপ, আমি কিন্তু একটা গ্রুপ। আসলে আমার সঙ্গে আরও একজন আছেন। আমরা দুই জন। আর সেটাপটা একই রকম। আমি কারও চাকরি নেইনি। কেউ বরখাস্ত হননি। খুব সম্ভবত একটা ছেলেকে বরখাস্তের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এখানে তিন-চার মাসের একটা সময় থাকে। তাই আপনি যদি মনে করেন, এসেই সবাইকে মানে ৩০-৪০ জনকে টার্মিনেট করেছি, বরখাস্ত করেছি, এমন কিছু করিনি। কারণ, আপনি যে সেটাপে আসবেন, ওই সেটাপে ক্রিকেট বোর্ডের কাজ কিন্তু বন্ধ থাকতে পারবে না।’
২০২৪-এর আগস্টে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন নাজমুল হাসান পাপন। তখনই সেই চেয়ারে বসেন ফারুক আহমেদ। তবে তাঁর মেয়াদও বেশি দিন নেই। সভাপতি হতে হলে ফারুককেও বোর্ড পরিচালক হয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে।
খালেদ মহিউদ্দীনের সঞ্চালনায় গতকাল রাতে ‘ঠিকানা’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ফারুক অনেক বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন। বর্তমান বোর্ড পরিচালনা বিভাগ, আসন্ন বোর্ড নির্বাচনসহ অনেক বিষয় নিয়েই মুহিউদ্দীনের সঙ্গে ফারুকের আলোচনা হয়েছে। আর ফারুক সরাসরি নির্বাচিত বিসিবি সভাপতি না। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) মাধ্যমে মনোনীত হয়েছেন। তাঁর মেয়াদ রয়েছে এ বছরের অক্টোবর পর্যন্ত। এবারের নির্বাচনকে ফারুক দেখছেন লড়াই হিসেবে। বিসিবি সভাপতি বলেন, বোর্ডে বড় ধরনের একটা দুর্নীতি হয়েছে। বাইরে থেকে এখনো সেই পক্ষ চেষ্টা করছে। তারা আমাকে ভালো করেই চেনেন। তাদের ধারণা,দুই চার লাইন কলাম লিখলে ফারুক ভাই হয়তো পদত্যাগ করবে। কিন্তু এবার আমি তাদের সেই সুযোগ দেব না। চেষ্টা করব বিসিবির পরিচালক পদে নির্বাচনে লড়াই করার।’
ফারুকের সঙ্গে এনএসসির মাধ্যমে মনোনীত হয়েছিলেন নাজমুল আবেদীন ফাহিম। এখন ফাহিম বিসিবির টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে কাজ করছেন। মুহীউদ্দিনকে দেওয়া ব্যাখ্যায় ফারুক গত রাতে বলেন, ‘এই বোর্ডটা হলো ২৫ বোর্ড পরিচালকের মধ্যে বোর্ড সভাপতি হিসেবে আমি এবং আমার সঙ্গে নাজমুল আবেদীন ফাহিম আছেন। যাঁরা নির্বাচিত হয়েছেন এনএসসি থেকে। এছাড়া এটা আগের বোর্ডই কিন্তু। এখানে একটা জিনিস উল্লেখ করা খুব প্রয়োজন। আগের বোর্ড মেনেই মানে যে বোর্ডটা তিন বছর আগে হয়েছে, সেই বোর্ডের সব সদস্য, ১৬০-এর মতো কর্মী আছেন এখানে। তারা সব আগের বোর্ডের। আমি যখন এসেছি, তখন আমাদের আচরণবিধি, চাকরিবিধি, এইচআর পলিসি খুব শক্তিশালী না। যেভাবে আগে নিয়োগ দেওয়া হতো, সেটা মেনে যে বোর্ডে আসি খুব বেশি মানুষ যে নিতে পেরেছি, সেটাও না। নতুন মানুষ হাতেগোনা তিন থেকে চার জন। আট মাসে হয়তোবা তাঁরা নিয়োগ পেয়েছেন।’
ফারুক আরও বলেন, ‘আগের বোর্ড মানে যারা চলে গেছেন, তাদের সঙ্গে যারা কাজ করেছেন। যাঁরা দেশত্যাগ করেননি, তাঁদের সঙ্গে আমি কাজ করছি। আপনি যদি বলেন গ্রুপ, আমি কিন্তু একটা গ্রুপ। আসলে আমার সঙ্গে আরও একজন আছেন। আমরা দুই জন। আর সেটাপটা একই রকম। আমি কারও চাকরি নেইনি। কেউ বরখাস্ত হননি। খুব সম্ভবত একটা ছেলেকে বরখাস্তের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এখানে তিন-চার মাসের একটা সময় থাকে। তাই আপনি যদি মনে করেন, এসেই সবাইকে মানে ৩০-৪০ জনকে টার্মিনেট করেছি, বরখাস্ত করেছি, এমন কিছু করিনি। কারণ, আপনি যে সেটাপে আসবেন, ওই সেটাপে ক্রিকেট বোর্ডের কাজ কিন্তু বন্ধ থাকতে পারবে না।’
ঘুমিয়ে পড়া বাংলাদেশ ফুটবল জেগে ওঠার স্বপ্ন দেখছে প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে শুরুর একাদশে ৫ জনই ছিলেন প্রবাসী। যদিও ম্যাচটি জিততে পারেনি বাংলাদেশ, হেরেছে ২-১ গোলে। শুরুতে ধাক্কা খেলেও সফলতার খোঁজে বাংলাদেশ চোখ রাখতে পারে সুরিনামের দিকে।
১ মিনিট আগেক্লাব বিশ্বকাপে আজ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে রিয়াল মাদ্রিদ ও ম্যানচেস্টার সিটি। রাত ১টায় রিয়াল খেলকে পাচুয়ার বিপক্ষে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে আল হিলালের সঙ্গে ড্র করেছে তারা। কাল সকাল ৭টায় ম্যানসিটি মাঠে নামবে সৌদির ক্লাব আল আইনের বিপক্ষে।
৯ মিনিট আগেআর্জেন্টিনা জিতল সবশেষ ফুটবল বিশ্বকাপ। ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপেও লাতিনের দলগুলো যেভাবে দাপট দেখাচ্ছে—তাহলে কি এবার এই টুর্নামেন্টও জিতবে লাতিন আমেরিকার কোনো ক্লাব? এই প্রশ্নে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোর কোচ ফিলিপে লুইসের উত্তর অন্তত ‘হ্যাঁ’।
২৫ মিনিট আগেগলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১৪ ঘণ্টা আগে