ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রিকেটের নিয়ম প্রায়ই বদলে থাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। ম্যাচ আয়োজনের ব্যাপার তো বটেই। এমনকি বিভিন্ন টুর্নামেন্ট আয়োজনের ক্ষেত্রে নিয়ম বদলে থাকে আইসিসি। ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা এবার এমন এক নিয়ম চালুর পরিকল্পনা করছে, যেটার প্রভাব পড়তে পারে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার মতো দলগুলোর ওপর।
২০১৯ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের তিন চক্র শেষ হয়েছে। লর্ডসে এ সপ্তাহের শনিবার ২০২৩-২৫ চক্রের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এই ফাইনালেই ভবিষ্যতে চার দিনের টেস্ট আয়োজনের পরিকল্পনা হয়েছে বলে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য গার্ডিয়ানের’ গতকালের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে। ২০২৭-২৯ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্র থেকে এই নিয়ম কার্যকর হতে পারে। আইসিসি সভাপতি জয় শাহ নাকি চার দিনের টেস্ট আয়োজনের ব্যাপারে সন্তোষ প্রকাশ করেছে। তবে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, ভারত খেলবে পাঁচ দিনের টেস্ট। যেখানে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া অ্যাশেজ, ভারত-অস্ট্রেলিয়া বোর্ডার গাভাস্কার ট্রফি ও নতুন নামে পরিচিত ভারত-ইংল্যান্ড অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফি—এই সিরিজগুলো পাঁচ ম্যাচের হবে।
সময় ও খরচের কারণে তুলনামূলক দুর্বল দলগুলো টেস্ট আয়োজন করতে উদাসীন। তবে চার দিনের টেস্ট আয়োজন করলে এই সংস্করণ খেলতে অনেক দল আগ্রহী হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গার্ডিয়ানের গতকালের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, দিনের সংখ্যা পাঁচ থেকে চারে নামানো হলে প্রতিদিন কমপক্ষে ৯৮ ওভার খেলা হতে পারে। বর্তমানে টেস্টে সাধারণত দিনে ৯০ ওভার খেলা হয়। আর যদি চার দিনের টেস্ট আয়োজনের পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়, সেক্ষেত্রে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ তিন সপ্তাহে আয়োজন করা সম্ভব।
আইসিসি ২০১৭ সালে প্রথমবারের মতো চার দিনের দ্বিপক্ষীয় সিরিজ আয়োজনের অনুমতি দিয়েছে। ২০১৯, ২০২৩ সালে ইংল্যান্ড যে দুই টেস্ট আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছে, দুটি ম্যাচই ছিল চার দিনের। ইংল্যান্ড-আয়ারল্যান্ড দুটি টেস্টই হয়েছে লর্ডসে। আর এ বছরের মে মাসে ট্রেন্ট ব্রিজে অনুষ্ঠিত ইংল্যান্ড-জিম্বাবুয়ে টেস্টের জন্য নির্ধারিত ছিল চার দিন। ইংল্যান্ডের এই তিন টেস্টের ফল অবশ্য তিন দিনেই এসেছে। তিনটিতেই ইংলিশরা জিতেছে হেসেখেলে।
গলে আজ বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা সিরিজের প্রথম টেস্ট দিয়ে শুরু হয়েছে ২০২৫-২৭ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্র। নতুন চক্রে বাংলাদেশ খেলবে ১২ টেস্ট। নাজমুল হোসেন শান্ত-লিটন দাসরা খেলবেন ছয় সিরিজ। যার মধ্যে তিনটি টেস্ট সিরিজ বাংলাদেশ খেলবে ঘরের মাঠে। এই চক্রে শান্তদের অপর তিন সিরিজ হবে বিদেশে।
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম তিন চক্রের মতো ২০২৫-২৭ চক্র আয়োজন করা হচ্ছে ৯ দল নিয়ে। সব মিলিয়ে ২৭ টেস্ট সিরিজ হবে নতুন চক্রে। যার মধ্যে ১৭ সিরিজ হবে দুই ম্যাচের, তিন ম্যাচের সিরিজ হবে ছয়টি। আর ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া, ভারত-অস্ট্রেলিয়া, ভারত-ইংল্যান্ড—এই তিনটি সিরিজে থাকছে পাঁচটি করে ম্যাচ।
২০১৯-২১, ২০২১-২৩, ২০২৩-২৫—আইসিসির টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম তিন চক্রের ফাইনাল হয়েছে ইংল্যান্ডে। সাউদাম্পটনে ২০১৯-২১ চক্রের প্রথম ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল নিউজিল্যান্ড। দুই বছর পর আবারও ফাইনালে ওঠে ভারত। লন্ডনের ওভালে ২০২৩ সালে এবার এশিয়ার দলটিকে কাঁদিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। ২০১৯-২১, ২০২১-২৩—প্রথম দুই চক্রে বাংলাদেশ শেষ করেছিল ৯ নম্বরে থেকে।
ক্রিকেটের নিয়ম প্রায়ই বদলে থাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। ম্যাচ আয়োজনের ব্যাপার তো বটেই। এমনকি বিভিন্ন টুর্নামেন্ট আয়োজনের ক্ষেত্রে নিয়ম বদলে থাকে আইসিসি। ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা এবার এমন এক নিয়ম চালুর পরিকল্পনা করছে, যেটার প্রভাব পড়তে পারে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার মতো দলগুলোর ওপর।
২০১৯ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের তিন চক্র শেষ হয়েছে। লর্ডসে এ সপ্তাহের শনিবার ২০২৩-২৫ চক্রের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এই ফাইনালেই ভবিষ্যতে চার দিনের টেস্ট আয়োজনের পরিকল্পনা হয়েছে বলে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ‘দ্য গার্ডিয়ানের’ গতকালের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে। ২০২৭-২৯ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্র থেকে এই নিয়ম কার্যকর হতে পারে। আইসিসি সভাপতি জয় শাহ নাকি চার দিনের টেস্ট আয়োজনের ব্যাপারে সন্তোষ প্রকাশ করেছে। তবে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, ভারত খেলবে পাঁচ দিনের টেস্ট। যেখানে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া অ্যাশেজ, ভারত-অস্ট্রেলিয়া বোর্ডার গাভাস্কার ট্রফি ও নতুন নামে পরিচিত ভারত-ইংল্যান্ড অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফি—এই সিরিজগুলো পাঁচ ম্যাচের হবে।
সময় ও খরচের কারণে তুলনামূলক দুর্বল দলগুলো টেস্ট আয়োজন করতে উদাসীন। তবে চার দিনের টেস্ট আয়োজন করলে এই সংস্করণ খেলতে অনেক দল আগ্রহী হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গার্ডিয়ানের গতকালের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, দিনের সংখ্যা পাঁচ থেকে চারে নামানো হলে প্রতিদিন কমপক্ষে ৯৮ ওভার খেলা হতে পারে। বর্তমানে টেস্টে সাধারণত দিনে ৯০ ওভার খেলা হয়। আর যদি চার দিনের টেস্ট আয়োজনের পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়, সেক্ষেত্রে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ তিন সপ্তাহে আয়োজন করা সম্ভব।
আইসিসি ২০১৭ সালে প্রথমবারের মতো চার দিনের দ্বিপক্ষীয় সিরিজ আয়োজনের অনুমতি দিয়েছে। ২০১৯, ২০২৩ সালে ইংল্যান্ড যে দুই টেস্ট আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছে, দুটি ম্যাচই ছিল চার দিনের। ইংল্যান্ড-আয়ারল্যান্ড দুটি টেস্টই হয়েছে লর্ডসে। আর এ বছরের মে মাসে ট্রেন্ট ব্রিজে অনুষ্ঠিত ইংল্যান্ড-জিম্বাবুয়ে টেস্টের জন্য নির্ধারিত ছিল চার দিন। ইংল্যান্ডের এই তিন টেস্টের ফল অবশ্য তিন দিনেই এসেছে। তিনটিতেই ইংলিশরা জিতেছে হেসেখেলে।
গলে আজ বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা সিরিজের প্রথম টেস্ট দিয়ে শুরু হয়েছে ২০২৫-২৭ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্র। নতুন চক্রে বাংলাদেশ খেলবে ১২ টেস্ট। নাজমুল হোসেন শান্ত-লিটন দাসরা খেলবেন ছয় সিরিজ। যার মধ্যে তিনটি টেস্ট সিরিজ বাংলাদেশ খেলবে ঘরের মাঠে। এই চক্রে শান্তদের অপর তিন সিরিজ হবে বিদেশে।
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম তিন চক্রের মতো ২০২৫-২৭ চক্র আয়োজন করা হচ্ছে ৯ দল নিয়ে। সব মিলিয়ে ২৭ টেস্ট সিরিজ হবে নতুন চক্রে। যার মধ্যে ১৭ সিরিজ হবে দুই ম্যাচের, তিন ম্যাচের সিরিজ হবে ছয়টি। আর ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া, ভারত-অস্ট্রেলিয়া, ভারত-ইংল্যান্ড—এই তিনটি সিরিজে থাকছে পাঁচটি করে ম্যাচ।
২০১৯-২১, ২০২১-২৩, ২০২৩-২৫—আইসিসির টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম তিন চক্রের ফাইনাল হয়েছে ইংল্যান্ডে। সাউদাম্পটনে ২০১৯-২১ চক্রের প্রথম ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল নিউজিল্যান্ড। দুই বছর পর আবারও ফাইনালে ওঠে ভারত। লন্ডনের ওভালে ২০২৩ সালে এবার এশিয়ার দলটিকে কাঁদিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। ২০১৯-২১, ২০২১-২৩—প্রথম দুই চক্রে বাংলাদেশ শেষ করেছিল ৯ নম্বরে থেকে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে