ভারতীয় ক্রিকেটের দুই নক্ষত্র গৌতম গম্ভীর ও বিরাট কোহলি। একে অপরে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ভারতকে অনেক কিছুই জিতিয়েছেন দুজনে। তবে ২০১৩ আইপিএলে একে অপরের সম্পর্ক দাঁড়ায় দা-কুমড়ায়।
দীর্ঘ ১১ বছর ধরে চলা কোহলি-গম্ভীরে শীতল যুদ্ধের অবসান হয় এবারের আইপিএলে। কলকাতা নাইট রাইডার্স-রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর ম্যাচে এক অপরে আলিঙ্গন করে অতীতের মনোমালিন্যকে ভুলে গেছেন দুজনে। অথচ, এবারে টুর্নামেন্টে ভিন্ন কিছুই দেখার অপেক্ষায় ছিলেন দর্শকেরা। শুধু দর্শক-সমর্থকেরাই কেন দুজনের লড়াই দেখার অপেক্ষায় ছিলেন ভারতের সাবেক পেসার বরুণ অ্যারন এবং অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ।
সবার আগ্রহের জায়গা পানি ঢেলে দেন কোহলি-গম্ভীর। নিজেদের দ্বন্দ্ব ভুলে এক হয়ে যান তাঁরা। দুজনের এক হয়ে যাওয়া মানুষের মজা নেওয়া যে শেষ হয়েছে তা বুঝতে পেরেছেন কোহলি। তাই সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে ‘রান মেশিন’ খ্যাত ব্যাটার বলেছেন, ‘আমার আচরণে মানুষ খুবই হতাশ হয়েছে। আমি নাভিন উল হকের সঙ্গে আলিঙ্গন করেছি। এর কিছুদিন পর গম্ভীর ভাই আসেন এবং আমাকে বুকে টেনে নেন।’
এমন আনন্দময় দৃশ্য যে মানুষের পছন্দ হয়নি, সেটা নিয়ে কোহলি বলেছেন, ‘তোমাদের মজা নেওয়া শেষ হয়েছে, তাই দুয়ো দিচ্ছ। আমরা এখন আর বাচ্চা নই।’
২০১৩ আইপিএলে প্রথমবার বিবাদে জড়িয়েছিলেন গম্ভীর-কোহলি। সে সময় কলকাতার অধিনায়ক ছিলেন গম্ভীর। গম্ভীর মতোই বেঙ্গালুরুর নেতৃত্বের ভার ছিল কোহলির কাঁধে। সবশেষ আইপিএলে সেই দ্বন্দ্ব এতটাই মাত্রা পেয়েছিল যে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস-বেঙ্গালুরুর ম্যাচে দুই দলের খেলোয়াড়েরা মাঝখানে না দাঁড়ালে কথা-কাটাকাটি হাতাহাতিতে পৌঁছে যেত তাঁদের। ওই ম্যাচেই আফগানিস্তানের পেসার নাভিন উল হকের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন কোহলি। সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে নাভিনের সঙ্গে সেই ঝামেলা মিটমাট করেন কোহলি। দিল্লির মাঠে আফগানিস্তানের পেসারের নাম ধরে দর্শকেরা স্লোগান দিলে তা বন্ধ করার আহ্বান জানান ভারতীয় কিংবদন্তি।
ভারতীয় ক্রিকেটের দুই নক্ষত্র গৌতম গম্ভীর ও বিরাট কোহলি। একে অপরে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ভারতকে অনেক কিছুই জিতিয়েছেন দুজনে। তবে ২০১৩ আইপিএলে একে অপরের সম্পর্ক দাঁড়ায় দা-কুমড়ায়।
দীর্ঘ ১১ বছর ধরে চলা কোহলি-গম্ভীরে শীতল যুদ্ধের অবসান হয় এবারের আইপিএলে। কলকাতা নাইট রাইডার্স-রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর ম্যাচে এক অপরে আলিঙ্গন করে অতীতের মনোমালিন্যকে ভুলে গেছেন দুজনে। অথচ, এবারে টুর্নামেন্টে ভিন্ন কিছুই দেখার অপেক্ষায় ছিলেন দর্শকেরা। শুধু দর্শক-সমর্থকেরাই কেন দুজনের লড়াই দেখার অপেক্ষায় ছিলেন ভারতের সাবেক পেসার বরুণ অ্যারন এবং অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ।
সবার আগ্রহের জায়গা পানি ঢেলে দেন কোহলি-গম্ভীর। নিজেদের দ্বন্দ্ব ভুলে এক হয়ে যান তাঁরা। দুজনের এক হয়ে যাওয়া মানুষের মজা নেওয়া যে শেষ হয়েছে তা বুঝতে পেরেছেন কোহলি। তাই সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে ‘রান মেশিন’ খ্যাত ব্যাটার বলেছেন, ‘আমার আচরণে মানুষ খুবই হতাশ হয়েছে। আমি নাভিন উল হকের সঙ্গে আলিঙ্গন করেছি। এর কিছুদিন পর গম্ভীর ভাই আসেন এবং আমাকে বুকে টেনে নেন।’
এমন আনন্দময় দৃশ্য যে মানুষের পছন্দ হয়নি, সেটা নিয়ে কোহলি বলেছেন, ‘তোমাদের মজা নেওয়া শেষ হয়েছে, তাই দুয়ো দিচ্ছ। আমরা এখন আর বাচ্চা নই।’
২০১৩ আইপিএলে প্রথমবার বিবাদে জড়িয়েছিলেন গম্ভীর-কোহলি। সে সময় কলকাতার অধিনায়ক ছিলেন গম্ভীর। গম্ভীর মতোই বেঙ্গালুরুর নেতৃত্বের ভার ছিল কোহলির কাঁধে। সবশেষ আইপিএলে সেই দ্বন্দ্ব এতটাই মাত্রা পেয়েছিল যে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস-বেঙ্গালুরুর ম্যাচে দুই দলের খেলোয়াড়েরা মাঝখানে না দাঁড়ালে কথা-কাটাকাটি হাতাহাতিতে পৌঁছে যেত তাঁদের। ওই ম্যাচেই আফগানিস্তানের পেসার নাভিন উল হকের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছিলেন কোহলি। সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে নাভিনের সঙ্গে সেই ঝামেলা মিটমাট করেন কোহলি। দিল্লির মাঠে আফগানিস্তানের পেসারের নাম ধরে দর্শকেরা স্লোগান দিলে তা বন্ধ করার আহ্বান জানান ভারতীয় কিংবদন্তি।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৮ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৯ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১০ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১১ ঘণ্টা আগে