শুবমান গিল ও শচীন টেন্ডুলকারের মেয়ে সারা টেন্ডুলকারের প্রেমের গল্প তো নতুন কিছু নয়। গিল যেমনই ইনিংস খেলুক, সামাজিক মাধ্যমে ভক্ত-সমর্থকেরা প্রায়ই সারার নাম উল্লেখ করে মজা করেন। আর গিলের ম্যাচ থাকলে প্রায়ই স্টেডিয়ামে উপস্থিত হন শচীনের মেয়ে। বিশ্বকাপের মতো মঞ্চেও তো এর ব্যতিক্রম কিছু না হওয়াটাই স্বাভাবিক।
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে গতকাল মুখোমুখি হয়েছে ভারত-শ্রীলঙ্কা। ভারতের বাণিজ্যিক শহরে শচীনের বাড়ি হওয়ায় এশিয়ান দুই দলের লড়াই দেখতে মাঠে গেছেন সারা। আর ভারত যখন ফিল্ডিং করছিল, তখন ওয়াংখেড়ের দর্শক গিলের সঙ্গে মজা করা শুরু করেন। ৩৫৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে লঙ্কানরা ৩.১ ওভারে ৩ রান তুলতেই হারিয়ে বসে ৪ উইকেট। চারিথ আসালাঙ্কা, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথ্যুস যখন পঞ্চম উইকেটে জুটি বেঁধেছিলেন, তখন স্লিপ এলাকায় ফিল্ডিং করছিলেন গিল ও বিরাট কোহলি। গিলকে উদ্দেশ্য করে ‘সারা, সারা’ বলে ডাকতে থাকেন ওয়াংখেড়ের দর্শক। শচীনের মেয়ের নাম ধরে গিলকে না ডাকার জন্য দর্শকদের অনুরোধ করেছেন কোহলি। গিলকে তখন তাঁর (গিল) নাম ধরে ডাকতে বলেছেন কোহলি। এর পরই গ্যালারি থেকে ‘শুবমান, শুবমান’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম। সামাজিক মাধ্যমে এই ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায় মুহূর্তেই।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ভারত ৪ রানেই হারিয়ে বসে প্রথম উইকেট। এরপর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে গিল-কোহলি শ্রীলঙ্কার ওপর চড়াও হয়ে খেলেছেন। গিল না কোহলি, সবার আগে কে সেঞ্চুরি করবেন—এই প্রতিযোগিতা তখন চলছিল। গিল করলে বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়ে যেতেন। আর ওয়ানডেতে ৪৯তম সেঞ্চুরি করে শচীনের রেকর্ডে ভাগ বসানোর সুযোগ ছিল কোহলির। তবে দুজনের কেউই তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। ৯২ রান করে আউট হয়েছেন গিল। আর কোহলি আউট হয়েছেন ৮৮ রান করে।
শুবমান গিল ও শচীন টেন্ডুলকারের মেয়ে সারা টেন্ডুলকারের প্রেমের গল্প তো নতুন কিছু নয়। গিল যেমনই ইনিংস খেলুক, সামাজিক মাধ্যমে ভক্ত-সমর্থকেরা প্রায়ই সারার নাম উল্লেখ করে মজা করেন। আর গিলের ম্যাচ থাকলে প্রায়ই স্টেডিয়ামে উপস্থিত হন শচীনের মেয়ে। বিশ্বকাপের মতো মঞ্চেও তো এর ব্যতিক্রম কিছু না হওয়াটাই স্বাভাবিক।
মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে গতকাল মুখোমুখি হয়েছে ভারত-শ্রীলঙ্কা। ভারতের বাণিজ্যিক শহরে শচীনের বাড়ি হওয়ায় এশিয়ান দুই দলের লড়াই দেখতে মাঠে গেছেন সারা। আর ভারত যখন ফিল্ডিং করছিল, তখন ওয়াংখেড়ের দর্শক গিলের সঙ্গে মজা করা শুরু করেন। ৩৫৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে লঙ্কানরা ৩.১ ওভারে ৩ রান তুলতেই হারিয়ে বসে ৪ উইকেট। চারিথ আসালাঙ্কা, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথ্যুস যখন পঞ্চম উইকেটে জুটি বেঁধেছিলেন, তখন স্লিপ এলাকায় ফিল্ডিং করছিলেন গিল ও বিরাট কোহলি। গিলকে উদ্দেশ্য করে ‘সারা, সারা’ বলে ডাকতে থাকেন ওয়াংখেড়ের দর্শক। শচীনের মেয়ের নাম ধরে গিলকে না ডাকার জন্য দর্শকদের অনুরোধ করেছেন কোহলি। গিলকে তখন তাঁর (গিল) নাম ধরে ডাকতে বলেছেন কোহলি। এর পরই গ্যালারি থেকে ‘শুবমান, শুবমান’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম। সামাজিক মাধ্যমে এই ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায় মুহূর্তেই।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ভারত ৪ রানেই হারিয়ে বসে প্রথম উইকেট। এরপর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে গিল-কোহলি শ্রীলঙ্কার ওপর চড়াও হয়ে খেলেছেন। গিল না কোহলি, সবার আগে কে সেঞ্চুরি করবেন—এই প্রতিযোগিতা তখন চলছিল। গিল করলে বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়ে যেতেন। আর ওয়ানডেতে ৪৯তম সেঞ্চুরি করে শচীনের রেকর্ডে ভাগ বসানোর সুযোগ ছিল কোহলির। তবে দুজনের কেউই তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। ৯২ রান করে আউট হয়েছেন গিল। আর কোহলি আউট হয়েছেন ৮৮ রান করে।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
২ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৩ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৪ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৫ ঘণ্টা আগে