আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চোখের পলক ফেলতে না ফেলতেই উইকেট নেই। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ জাতীয় লিগ ক্রিকেটের (এনসিএল) টি-টোয়েন্টি সংস্করণের ফাইনালের চিত্রটা এমনই। ৬৩ রানের লক্ষ্য হলেও রংপুরকে শিরোপা জিততে কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে।
জাতীয় লিগ ক্রিকেটের (এনসিএল) টি-টোয়েন্টি সংস্করণ এবারই হয়েছে প্রথমবারের মতো। ফাইনালে আজ স্বাভাবিকভাবে রানের বন্যা, চার-ছক্কার ফুলঝুরি এসবেই চোখ ছিল ভক্ত-সমর্থকদের। যেখানে সিলেটের উইকেট তুলনামূলক ব্যাটিংবান্ধব। কিন্তু কিসের কী! ২৭.৫ ওভারের ম্যাচে পড়েছে ১৫ উইকেট। ঢাকা মহানগরকে ৫ উইকেটে হারিয়ে এনসিএলের প্রথম মৌসুমেই চ্যাম্পিয়ন রংপুর। তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন এনামুল হক আনাম।
৬৩ রানের লক্ষ্যে সাবধানী শুরু করে রংপুর। দুই ওপেনার আব্দুল্লাহ আল মামুন ও চৌধুরী মোহাম্মদ রেজওয়ান যোগ করেন ১৪ রান। এখান থেকেই পথ হারাতে থাকে আকবর আলীর নেতৃত্বাধীন রংপুর। ৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ৪.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ১৮ রানে পরিণত হয় দলটি। যেখানে চতুর্থ ওভারেই জোড়া ধাক্কা দিয়েছেন আলিস আল ইসলাম। তৃতীয় ও ষষ্ঠ বলে আল মামুন ও নাঈম ইসলামের উইকেট দুটি নেন আলিস। পাওয়ার প্লে (প্রথম ৬ ওভার) রংপুর শেষ করে ৪ উইকেটে ১৯ রানে।
পঞ্চম উইকেটে ২৪ রানের জুটি গড়েন এনামুল ও আরিফুল হক। অষ্টম ওভারের পঞ্চম বলে আরিফুলকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন রাকিবুল হাসান। তবে এই ওভারে ১৮ রান দিয়ে ঢাকা মহানগরকে শিরোপার দৌড় থেকে অনেকটাই ছিটকে দেন রাকিবুল। বাকি পথটুকু নিরাপদে পাড়ি দেন তানবীর হায়দার ও এনামুল। ৫২ বল হাতে রেখেই শিরোপা জেতে রংপুর। ১২তম ওভারের প্রথম দুই বলে রাকিবুলকে টানা দুই চার মেরে রংপুরকে চ্যাম্পিয়ন করেন এনামুল।
সিলেটে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রংপুর অধিনায়ক আকবর। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ঢাকা মহানগর ১৬.৩ ওভারে ৬২ রানে গুটিয়ে যায়। যার মধ্যে ১১ রানই আছে অতিরিক্ত খাত থেকে (৮ ওয়াইড ও ৩ লেগবাই)। ইনিংস সর্বোচ্চ ১৪ রান করেন শামসুর রহমান শুভ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩ রান করেন আবু হায়দার রনি। আর কোনো ব্যাটার দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। অধিনায়ক নাঈম শেখ, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব দুই ব্যাটার ডাক মেরেছেন। আলিস আল ইসলাম ৩ বল খেলে কোনো রান না করেই অপরাজিত থেকেছেন।
রংপুরের মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ, আলাউদ্দিন বাবু নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট। দুজনেই ১২ রান করে খরচ করেছেন। যার মধ্যে মুগ্ধ ৪ ওভার বোলিং করেছেন। ৩.৩ ওভার বোলিং করেছেন বাবু। একটি করে উইকেট নেন রবিউল হক, চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান ও আরিফ আহমেদ। ঢাকা মহানগরের রনি হয়েছেন রান আউট।
চোখের পলক ফেলতে না ফেলতেই উইকেট নেই। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ জাতীয় লিগ ক্রিকেটের (এনসিএল) টি-টোয়েন্টি সংস্করণের ফাইনালের চিত্রটা এমনই। ৬৩ রানের লক্ষ্য হলেও রংপুরকে শিরোপা জিততে কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে।
জাতীয় লিগ ক্রিকেটের (এনসিএল) টি-টোয়েন্টি সংস্করণ এবারই হয়েছে প্রথমবারের মতো। ফাইনালে আজ স্বাভাবিকভাবে রানের বন্যা, চার-ছক্কার ফুলঝুরি এসবেই চোখ ছিল ভক্ত-সমর্থকদের। যেখানে সিলেটের উইকেট তুলনামূলক ব্যাটিংবান্ধব। কিন্তু কিসের কী! ২৭.৫ ওভারের ম্যাচে পড়েছে ১৫ উইকেট। ঢাকা মহানগরকে ৫ উইকেটে হারিয়ে এনসিএলের প্রথম মৌসুমেই চ্যাম্পিয়ন রংপুর। তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন এনামুল হক আনাম।
৬৩ রানের লক্ষ্যে সাবধানী শুরু করে রংপুর। দুই ওপেনার আব্দুল্লাহ আল মামুন ও চৌধুরী মোহাম্মদ রেজওয়ান যোগ করেন ১৪ রান। এখান থেকেই পথ হারাতে থাকে আকবর আলীর নেতৃত্বাধীন রংপুর। ৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ৪.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ১৮ রানে পরিণত হয় দলটি। যেখানে চতুর্থ ওভারেই জোড়া ধাক্কা দিয়েছেন আলিস আল ইসলাম। তৃতীয় ও ষষ্ঠ বলে আল মামুন ও নাঈম ইসলামের উইকেট দুটি নেন আলিস। পাওয়ার প্লে (প্রথম ৬ ওভার) রংপুর শেষ করে ৪ উইকেটে ১৯ রানে।
পঞ্চম উইকেটে ২৪ রানের জুটি গড়েন এনামুল ও আরিফুল হক। অষ্টম ওভারের পঞ্চম বলে আরিফুলকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন রাকিবুল হাসান। তবে এই ওভারে ১৮ রান দিয়ে ঢাকা মহানগরকে শিরোপার দৌড় থেকে অনেকটাই ছিটকে দেন রাকিবুল। বাকি পথটুকু নিরাপদে পাড়ি দেন তানবীর হায়দার ও এনামুল। ৫২ বল হাতে রেখেই শিরোপা জেতে রংপুর। ১২তম ওভারের প্রথম দুই বলে রাকিবুলকে টানা দুই চার মেরে রংপুরকে চ্যাম্পিয়ন করেন এনামুল।
সিলেটে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রংপুর অধিনায়ক আকবর। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ঢাকা মহানগর ১৬.৩ ওভারে ৬২ রানে গুটিয়ে যায়। যার মধ্যে ১১ রানই আছে অতিরিক্ত খাত থেকে (৮ ওয়াইড ও ৩ লেগবাই)। ইনিংস সর্বোচ্চ ১৪ রান করেন শামসুর রহমান শুভ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩ রান করেন আবু হায়দার রনি। আর কোনো ব্যাটার দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। অধিনায়ক নাঈম শেখ, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব দুই ব্যাটার ডাক মেরেছেন। আলিস আল ইসলাম ৩ বল খেলে কোনো রান না করেই অপরাজিত থেকেছেন।
রংপুরের মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ, আলাউদ্দিন বাবু নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট। দুজনেই ১২ রান করে খরচ করেছেন। যার মধ্যে মুগ্ধ ৪ ওভার বোলিং করেছেন। ৩.৩ ওভার বোলিং করেছেন বাবু। একটি করে উইকেট নেন রবিউল হক, চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান ও আরিফ আহমেদ। ঢাকা মহানগরের রনি হয়েছেন রান আউট।
শ্রীলঙ্কা–আফগানিস্তান ম্যাচের সমীকরণ পক্ষে আসায় এশিয়া কাপের সুপার ফোরের টিকিট হাতে পেয়েছে বাংলাদেশ। লঙ্কানদের সহায়তায় গ্রুপ পর্বের বাধা অতিক্রম করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা।
১ ঘণ্টা আগেঅম্ল-মধুর এক ম্যাচই কাটালেন দুনিথ ভেল্লালাগে। আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোর নিশ্চিত করেছে তাঁর দল শ্রীলঙ্কা। এই ম্যাচেই আফগান ব্যাটার মোহাম্মদ নবির কাছে তাঁকে হজম করতে হয় টানা ৫ ছক্কা। সবমিলিয়ে শেষ ওভারে ৩২ রান খরচ করেন তিনি। পরে সেই দুঃসহ অভিজ্ঞতা ভুলিয়ে দেয় শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেটের জয়।
১০ ঘণ্টা আগেসুপার ফোরে যাওয়ার জন্য ১০১ রান হলেই চলত শ্রীলঙ্কার। তাতে ম্যাচ হারলেও তাদের ‘আসে-যায়’-এর কিছু ছিল না। কিন্তু টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কা। লক্ষ্য যখন শিরোপা ধরে রাখা, তখন আফগানদের কাছে হারলে চলে!
১০ ঘণ্টা আগেলঙ্কান বোলারদের তোপে বড় পুঁজি আফগানদের জন্য কঠিনই ছিল। কিন্তু ওস্তাদের মার যে হয় শেষ রাতে। ওস্তাদের ভূমিকাটা বেশ সাদরেই নিলেন মোহাম্মদ নবি। দুনিথ ভেল্লালাগের শেষ ওভারে ৫ ছক্কা মেরে শ্রীলঙ্কাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। একটা পর্যায়ে দেড় শ পেরোনো মুশকিল মনে হচ্ছিল আফগানিস্তানের।
১২ ঘণ্টা আগে