নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাকিস্তান বলেই কি এমন দৃশ্য? যে দলকে নিয়ে পূর্বানুমান করা সব সময়ই কঠিন। ভালো শুরু, মাঝে বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের দারুণ জুটিতে বড় সংগ্রহের আভাসই দিয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু ৩০ থেকে ৩৬ ওভারের মধ্যে সব ধারণাই যেন পাল্টে দিয়েছেন পাকিস্তানের ব্যাটররা।
মাত্র ১৬ রানের মধ্যে ৫ উইকেট হারিয়েছে তাঁরা। আরেকটু বাড়িয়ে বলল, ভারদের দুর্দান্ত বোলিং আক্রমণের সামনে শেষ ৩৬ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৯১ রানেই গুটিয়ে গেছে পাকিস্তান।
অথচ শুরুটা কতটা দারুণ ছিল। ৭৩ রানে ২ উইকেট হারিয়েছিল পাকিস্তান। তৃতীয় উইকেটে মোহাম্মদ রিজওয়ান ও বাবর আজম গড়েছিলেন ৮২ রানের দারুণ এক জুটি। দুজনে দলকে নিয়ে যান ১৫৫ রান পর্যন্ত। এরপরই ২৯ তম ওভারে আউট হলেন বাবর। সেখান থেকেই পাকিস্তানের বিপর্যয়ের শুরু।
শুরুর চাপ সামলিয়ে রানের গতি বাড়াচ্ছিলেন বাবর ও রিজওয়ান। দুজনের ব্যাটে ৩০০ ছাড়ানো ইনিংসের আশা জাগিয়েছিল পাকিস্তান। এমন সময় ভারতের প্রয়োজন ছিল একটা ব্রেকথ্রু। সেই কাজটি করতে এবারও এগিয়ে এলেন মোহাম্মদ সিরাজ। দারুণ এক নিচু স্লোয়ার ডেলিভারিতে বোল্ড করে ফেরালেন বাবরকে। তার আগে ২৯ তম ওয়ানডে ফিফটি তুলে নিয়েছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক।
৫৮ বলে ৫০ রান করে ফিরেছেন বাবর। রিজওয়ানের সঙ্গে ১০৩ বলে গড়েছিলেন ৮২ রানের দারুণ এক জুটি।
বাবর আউট হওয়ার পর পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডারে ধস নামে। শেষ ৩৬ রানে ৮ উইকেট হারিয়েছেন তাঁরা। রিজওয়ান ফিরেছেন ৪৯ রানে। এর আগে পাকিস্তানের ওপেনিং জুটি ভেঙে শুরুতে ভারতকে ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছিলেন সিরাজই।
দুই ওপেনার আব্দুল্লাহ শফিক ও ইমাম-উল-হক ভালো শুরু করেছিলেন। তবে থিতু হয়ে ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ হয়েছেন গত ম্যাচে সেঞ্চুরি করা শফিক। ৮ম ওভারে সিরাজের দারুণ এক ডেলিভারিতে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন শফিক। তাতে ভাঙে ৪১ রানের ওপেনিং জুটি। ২৪ বলে ২০ রান আসে শফিকের ব্যাট থেকে। পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেটে ৪৯ রান তোলে পাকিস্তান।
দ্বিতীয় উইকেটে বাবর ও ইমাম জুটি বড় করার চেষ্টা করেন। হার্দিক পান্ডিয়া বেশি দূর যেতে দেননি এই জুটি। ১৩ তম ওভারে ফেরান আরেক ওপেনার ইমামকে। ভাঙে বাবরের সঙ্গে ২৭ বলে ৩২ রানের জুটি। ৩৮ বলে ৩৬ রান করেছেন ইমাম। ভারতের হয়ে জসপ্রীত বুমরা, পান্ডিয়া, কুলদীপ ও সিরাজ দুটি করে উইকেট নিয়েছেন।
পাকিস্তান বলেই কি এমন দৃশ্য? যে দলকে নিয়ে পূর্বানুমান করা সব সময়ই কঠিন। ভালো শুরু, মাঝে বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের দারুণ জুটিতে বড় সংগ্রহের আভাসই দিয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু ৩০ থেকে ৩৬ ওভারের মধ্যে সব ধারণাই যেন পাল্টে দিয়েছেন পাকিস্তানের ব্যাটররা।
মাত্র ১৬ রানের মধ্যে ৫ উইকেট হারিয়েছে তাঁরা। আরেকটু বাড়িয়ে বলল, ভারদের দুর্দান্ত বোলিং আক্রমণের সামনে শেষ ৩৬ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৯১ রানেই গুটিয়ে গেছে পাকিস্তান।
অথচ শুরুটা কতটা দারুণ ছিল। ৭৩ রানে ২ উইকেট হারিয়েছিল পাকিস্তান। তৃতীয় উইকেটে মোহাম্মদ রিজওয়ান ও বাবর আজম গড়েছিলেন ৮২ রানের দারুণ এক জুটি। দুজনে দলকে নিয়ে যান ১৫৫ রান পর্যন্ত। এরপরই ২৯ তম ওভারে আউট হলেন বাবর। সেখান থেকেই পাকিস্তানের বিপর্যয়ের শুরু।
শুরুর চাপ সামলিয়ে রানের গতি বাড়াচ্ছিলেন বাবর ও রিজওয়ান। দুজনের ব্যাটে ৩০০ ছাড়ানো ইনিংসের আশা জাগিয়েছিল পাকিস্তান। এমন সময় ভারতের প্রয়োজন ছিল একটা ব্রেকথ্রু। সেই কাজটি করতে এবারও এগিয়ে এলেন মোহাম্মদ সিরাজ। দারুণ এক নিচু স্লোয়ার ডেলিভারিতে বোল্ড করে ফেরালেন বাবরকে। তার আগে ২৯ তম ওয়ানডে ফিফটি তুলে নিয়েছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক।
৫৮ বলে ৫০ রান করে ফিরেছেন বাবর। রিজওয়ানের সঙ্গে ১০৩ বলে গড়েছিলেন ৮২ রানের দারুণ এক জুটি।
বাবর আউট হওয়ার পর পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডারে ধস নামে। শেষ ৩৬ রানে ৮ উইকেট হারিয়েছেন তাঁরা। রিজওয়ান ফিরেছেন ৪৯ রানে। এর আগে পাকিস্তানের ওপেনিং জুটি ভেঙে শুরুতে ভারতকে ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছিলেন সিরাজই।
দুই ওপেনার আব্দুল্লাহ শফিক ও ইমাম-উল-হক ভালো শুরু করেছিলেন। তবে থিতু হয়ে ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ হয়েছেন গত ম্যাচে সেঞ্চুরি করা শফিক। ৮ম ওভারে সিরাজের দারুণ এক ডেলিভারিতে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন শফিক। তাতে ভাঙে ৪১ রানের ওপেনিং জুটি। ২৪ বলে ২০ রান আসে শফিকের ব্যাট থেকে। পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেটে ৪৯ রান তোলে পাকিস্তান।
দ্বিতীয় উইকেটে বাবর ও ইমাম জুটি বড় করার চেষ্টা করেন। হার্দিক পান্ডিয়া বেশি দূর যেতে দেননি এই জুটি। ১৩ তম ওভারে ফেরান আরেক ওপেনার ইমামকে। ভাঙে বাবরের সঙ্গে ২৭ বলে ৩২ রানের জুটি। ৩৮ বলে ৩৬ রান করেছেন ইমাম। ভারতের হয়ে জসপ্রীত বুমরা, পান্ডিয়া, কুলদীপ ও সিরাজ দুটি করে উইকেট নিয়েছেন।
টেস্ট ক্যারিয়ারের ১১তম সেঞ্চুরি কুশল মেন্ডিস পেলেন না ১৬ রানের জন্য। তিন অঙ্ক মিস করাই নয়, এবার তাঁর শঙ্কা জেগেছে কলম্বোতে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তাঁর খেলা নিয়ে। বর্তমানে তিনি মাঠের বাইরে আছেন।
৩৫ মিনিট আগেশ্রীলঙ্কায় স্পিন জাদু দেখিয়েই যাচ্ছেন তাইজুল ইসলাম। গল থেকে কলম্বো—লঙ্কানরা রানের বন্যা বইয়ে দিলেও তাইজুল উইকেট পাচ্ছেন নিয়মিত। স্পিন ভেলকিতে একের পর এক রেকর্ড গড়ে চলেছেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি স্পিনার।
১ ঘণ্টা আগেগত মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগ থেকে অবনমিত হয়ে লেস্টার সিটির অবস্থান এখন চ্যাম্পিয়নশিপ লিগে। সেই মৌসুমের দ্বিতীয় পর্ব অবশ্য লেস্টার থেকে ধারে শেফিল্ড ইউনাইটেডে কাটান হামজা চৌধুরী। মৌসুম শেষে আবারও লেস্টারে ফিরে যান বাংলাদেশের এই মিডফিল্ডার। ফিরেই দেখলেন কোচের পরিবর্তন।
২ ঘণ্টা আগেঘরোয়া ক্রিকেটে রানের ফুলঝুরি ছোটাতে সিদ্ধহস্ত এনামুল হক বিজয়। কিন্তু যখনই আসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রসঙ্গ, তখন ব্যর্থতার পাল্লাই ভারী বিজয়ের। ফিফটি, সেঞ্চুরি তো দূরে থাক। ৪০ রান করতেও তাঁর রীতিমতো ঘাম ছুটে যায়।
২ ঘণ্টা আগে