নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এতটা অসহায়ত্বের কথা বাংলাদেশও কি ভাবতে পেরেছিল? টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৩০ রানের ওপেনিং জুটি। এরপর ব্যাটারদের যে আসা-যাওয়ার মিছিল শুরু হয়েছিল, সেটা শেষ হয় তৌহিদ হৃদয়ের আউটে। মাঝে আফগানিস্তান বোলারদের দাপটই এখন পর্যন্ত এই ম্যাচের সারমর্ম।
বাংলাদেশ ইনিংস দুই দফা থামে বৃষ্টি বাধায়। প্রথম ধাপে না কমলেও দ্বিতীয় দফা বৃষ্টিতে খেলা ৭ ওভার কমে আসে। আর তাতে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ করতে পেরেছে ১৬৯ রান। উইকেট কিছুটা মন্থর ঠিকই। তবে এই লক্ষ্য ছোঁয়ার আগে আফগানদের থামাতে হলে অবিশ্বাস্য কিছুই করতে হবে বাংলাদেশের বোলারদের।
পুরোপুরি ফিট না হয়েও খেলতে চাওয়ার বিতর্ক মাথায় নিয়ে এই ম্যাচে মাঠে নামেন তামিম ইকবাল। তবে বিতর্ক চাপা দিতে পারেননি বাংলাদেশ ওয়ানডে অধিনায়ক, আউট হয়েছেন ১৩ রানে। তামিম-লিটন দাসের ওপেনিং জুটি ভাঙে ৩০ রানে। এরপর দলকে দারুণভাবে এগিয়ে নিচ্ছিলেন লিটন ও নাজমুল হোসেন শান্ত। লিটন-শান্ত জুটি ভাঙে লিটনের আলসে ভঙ্গির এক শটে। আগের ওভারে সেলিম সাফিকে দারুণ এক পুলে বাউন্ডারির বাইরে আছড়ে ফেলেন। সেটি ছিল বাংলাদেশ ইনিংসের প্রথম ছক্কা। পরের ওভারে মুজিব উর রহমানকে পুল করতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে ধরা পড়েন লিটন। ৩৫ বলে ২ চার ও ১ ছয়ে ২৯ রানে শেষ হয় তাঁর ইনিংস।
লিটনের বিদায়ের পর বেশিক্ষণ টেকেননি শান্ত। মোহাম্মদ নবীর বলে সাফির হাতে ক্যাচ দিয়ে শেষ হয় তাঁর ১২ রানের ইনিংস। ১৬ বলের ইনিংসে ২ চার শান্তর ইনিংসে। ৩ উইকেটে ৮৪ রান তোলার পর বৃষ্টি নামে। বৃষ্টি থামার পর খেলা শুরু হলেও দ্রুতই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম ও আফিফ হোসেন। বিপর্যয়ের শুরুটা সাকিবকে দিয়ে। আজমতুল্লাহ উমরজাইকে কাভার ড্রাইভের মতো খেলেন সাকিব। তবে বাতাসে ভাসিয়ে খেলা বলটা ফিল্ডার মোহাম্মদ নবীকে অতিক্রম করতে পারেনি। ডান দিকে ঝাঁপিয়ে নিচু হয়ে যাওয়া বল দারুণ ক্ষিপ্রতায় তালুবন্দী করেন নবি। লিটন-শান্তর আউটের পর হৃদয়কে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন সাকিব। দুজনের জুটি থেকে ৬৫ বলে ৩৭ রান। ৩৮ বলে ১৫ রান করেন সাকিব।
সাকিবের বিদায়ের পর দ্রুতই আউট হয়েছেন মুশফিক। রশিদের নিচু হয়ে আসা গুগলি মুশফিকের লেগ স্টাম্প দিয়ে প্রায় বেরিয়ে যাচ্ছিল। পেছনের পায়ে খেলতে চেয়েছিলেন মুশফিক। তবে বল-ব্যাটে সেভাবে করতে পারেননি, পা ছুঁয়ে বল যায় স্টাম্পে। ১ রানে ফেরেন তিনি। এরপর রশিদের শিকার হয়েছেন এই সিরিজ দিয়ে দলে ফেরা আফিফ হোসেনও। টেইল এন্ডারদের নিয়ে একপ্রান্তে লড়াই চালিয়ে কিছু রান যোগ করেন হৃদয়। তাঁর ৫১ রানের ইনিংস শেষ হয় ফারুকির বলে উইকেটকিপারের হাতে ক্যাচ দিয়ে। নবম ব্যাটার হিসেবে আউট হন হৃদয়। তাঁর ইনিংস যে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দিয়েছে, সেটার মধ্যে আফগান ব্যাটারদের আটকাতে পারবেন তো তাসকিনরা?
এতটা অসহায়ত্বের কথা বাংলাদেশও কি ভাবতে পেরেছিল? টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৩০ রানের ওপেনিং জুটি। এরপর ব্যাটারদের যে আসা-যাওয়ার মিছিল শুরু হয়েছিল, সেটা শেষ হয় তৌহিদ হৃদয়ের আউটে। মাঝে আফগানিস্তান বোলারদের দাপটই এখন পর্যন্ত এই ম্যাচের সারমর্ম।
বাংলাদেশ ইনিংস দুই দফা থামে বৃষ্টি বাধায়। প্রথম ধাপে না কমলেও দ্বিতীয় দফা বৃষ্টিতে খেলা ৭ ওভার কমে আসে। আর তাতে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ করতে পেরেছে ১৬৯ রান। উইকেট কিছুটা মন্থর ঠিকই। তবে এই লক্ষ্য ছোঁয়ার আগে আফগানদের থামাতে হলে অবিশ্বাস্য কিছুই করতে হবে বাংলাদেশের বোলারদের।
পুরোপুরি ফিট না হয়েও খেলতে চাওয়ার বিতর্ক মাথায় নিয়ে এই ম্যাচে মাঠে নামেন তামিম ইকবাল। তবে বিতর্ক চাপা দিতে পারেননি বাংলাদেশ ওয়ানডে অধিনায়ক, আউট হয়েছেন ১৩ রানে। তামিম-লিটন দাসের ওপেনিং জুটি ভাঙে ৩০ রানে। এরপর দলকে দারুণভাবে এগিয়ে নিচ্ছিলেন লিটন ও নাজমুল হোসেন শান্ত। লিটন-শান্ত জুটি ভাঙে লিটনের আলসে ভঙ্গির এক শটে। আগের ওভারে সেলিম সাফিকে দারুণ এক পুলে বাউন্ডারির বাইরে আছড়ে ফেলেন। সেটি ছিল বাংলাদেশ ইনিংসের প্রথম ছক্কা। পরের ওভারে মুজিব উর রহমানকে পুল করতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে ধরা পড়েন লিটন। ৩৫ বলে ২ চার ও ১ ছয়ে ২৯ রানে শেষ হয় তাঁর ইনিংস।
লিটনের বিদায়ের পর বেশিক্ষণ টেকেননি শান্ত। মোহাম্মদ নবীর বলে সাফির হাতে ক্যাচ দিয়ে শেষ হয় তাঁর ১২ রানের ইনিংস। ১৬ বলের ইনিংসে ২ চার শান্তর ইনিংসে। ৩ উইকেটে ৮৪ রান তোলার পর বৃষ্টি নামে। বৃষ্টি থামার পর খেলা শুরু হলেও দ্রুতই ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম ও আফিফ হোসেন। বিপর্যয়ের শুরুটা সাকিবকে দিয়ে। আজমতুল্লাহ উমরজাইকে কাভার ড্রাইভের মতো খেলেন সাকিব। তবে বাতাসে ভাসিয়ে খেলা বলটা ফিল্ডার মোহাম্মদ নবীকে অতিক্রম করতে পারেনি। ডান দিকে ঝাঁপিয়ে নিচু হয়ে যাওয়া বল দারুণ ক্ষিপ্রতায় তালুবন্দী করেন নবি। লিটন-শান্তর আউটের পর হৃদয়কে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন সাকিব। দুজনের জুটি থেকে ৬৫ বলে ৩৭ রান। ৩৮ বলে ১৫ রান করেন সাকিব।
সাকিবের বিদায়ের পর দ্রুতই আউট হয়েছেন মুশফিক। রশিদের নিচু হয়ে আসা গুগলি মুশফিকের লেগ স্টাম্প দিয়ে প্রায় বেরিয়ে যাচ্ছিল। পেছনের পায়ে খেলতে চেয়েছিলেন মুশফিক। তবে বল-ব্যাটে সেভাবে করতে পারেননি, পা ছুঁয়ে বল যায় স্টাম্পে। ১ রানে ফেরেন তিনি। এরপর রশিদের শিকার হয়েছেন এই সিরিজ দিয়ে দলে ফেরা আফিফ হোসেনও। টেইল এন্ডারদের নিয়ে একপ্রান্তে লড়াই চালিয়ে কিছু রান যোগ করেন হৃদয়। তাঁর ৫১ রানের ইনিংস শেষ হয় ফারুকির বলে উইকেটকিপারের হাতে ক্যাচ দিয়ে। নবম ব্যাটার হিসেবে আউট হন হৃদয়। তাঁর ইনিংস যে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দিয়েছে, সেটার মধ্যে আফগান ব্যাটারদের আটকাতে পারবেন তো তাসকিনরা?
চট্টগ্রাম টেস্টে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। আলাদা করে মেহেদী হাসান মিরাজই কেড়ে নিয়েছেন ম্যাচের আলো। লেজের ব্যাটারদের নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস নিয়ে গেছেন ৪৪৪ রানে। দল পায় ২১৭ রানের লিড। ৭ উইকেটে ২৯১ রান নিয়ে তৃতীয় দিন ব্যাটিং নামে আজ স্বাগতিকেরা। টেলএন্ডার ব্যাটারদের নিয়ে মিরা
১৭ মিনিট আগেবৃষ্টির কারণে ম্যাচের পরিধি কমিয়ে নির্ধারণ হয় ২৮ ওভারে। শেষে ওভার পুরোপুরি খেলা হয়নি আলোকস্বল্পতার কারণে। কিন্তু যত ওভার হয়েছে, তাতে বাংলাদেশের জয় আটকানো গেল না। কলম্বোয় সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ডিএল মেথডে ৩৯ রানে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ যুবারা।
১ ঘণ্টা আগে২০২২ বিশ্বকাপের পর থেকেই ব্রাজিল ফুটবল দলের লেজেগোবরে অবস্থা। এই সময়ে ৩ জন কোচ পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন আসেনি পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন দলটির পারফরম্যান্সে। এবার তাই দলের জন্য হাইপ্রোফাইল কোচ নিয়োগের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রাফিনিয়াদের কোচ হিসেবে রিয়া
২ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে দলের প্রয়োজন মিটিয়েছেন। সেঞ্চুরির পর বোলিংয়েও মেহেদী হাসান মিরাজের ভেলকি। ৫ উইকেট নিয়ে তৃতীয় সেশনে একাই যেন ধসিয়ে দিলেন জিম্বাবুয়েকে। তাইজুল-মিরাজের সৌজন্যে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় টেস্টে সফরকারীদের ইনিংস ও ১০৬ রানের বড়
২ ঘণ্টা আগে