নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লক্ষ্যটা কঠিন ছিল, তবে তা লাগালের বাইরে ছিল না বাংলাদেশের। ১৬৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় এক প্রান্ত আগলে রেখে খেলে গেলেন সাইফ হাসান। কিন্তু বিশ্বসেরা ভারত দলের সামনে জয়ের জন্য একা সাইফের লড়াই যথেষ্ট ছিল না। ৫১ বলে সাইফ ৬৯ রানের ইনিংস খেললেও বাংলাদেশ ১২৭ রানে অলআউট হয়ে ম্যাচ হেরেছে ৪১ রানে।
এই জয়ে সবার আগে ফাইনালে উঠে গেছে ভারত। হেরেও ফাইনালের সমীকরণে বাংলাদেশ। পাকিস্তানকে আজ হারালেই ফাইনালে ভারতের সঙ্গী হবে বাংলাদেশ।
হেরে যাওয়া ম্যাচে বাংলাদেশের একটা না একটা আফসোস থাকেই! যেমন, বোলাররা ভালো করে হারলে ‘ব্যাটাররা যদি আরও ২০/৩০ রান বেশি তুলতে পারতেন’ আফসোস জাগে। এশিয়া কাপের সুপার ফোরে ভারতের বিপক্ষে আফসোস এটাই—উইকেটে সাইফ হাসান যদি যোগ্য একজন সঙ্গী পেতেন! এক প্রান্ত থেকে ডাকাবুকো ব্যাটিং করে গেলেন সাইফ। সতীর্থদের ব্যর্থতায় বড় একটা জুটিও গড়ে ওঠেনি। দ্বিতীয় ওভারে তানজিদ তামিমের (১) বিদায়ের পর পারভেজ হোসেন ইমনকে নিয়ে ৩০ বলে ৪২ রান করেন সাইফ। এরপর তো বলতে গেলে অন্য প্রান্তে আসা যাওয়াই করেছেন ব্যাটাররা। সাইফ ও ইমনের দুই অঙ্কের ইনিংস দুটি বাদ দিলে বাকি ব্যাটারদের রান যেন টেলিফোনের নম্বর—১, ৭, ০, ৪, ৪, ২,০, ৪* ও ৬!
১৯ বলে ২১ রান করে ইমনের বিদায়ের পর দায়িত্বের বোঝা কাঁধে তুলে নেন সাইফ। ৩৬ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ৬৯ রানে আউট হন তিনি। ৫১ বলের ইনিংসটিতে আছে ৩টি চার ও ৫টি ছক্কা। যদিও তিনি চারবার ‘জীবন’ পেয়েছেন, কিন্তু সেটা তো খেলারই অংশ। আর ব্যাট হাতে তিনি সাহসী ছিলেনই বলেই তো ভাগ্য সহায় হয়েছে সাইফের!
বল হাতে সবচেয়ে সফল কুলদীপ যাদব; ১৮ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন বুমরা ও বরুণ।
এর আগে দুবাইয়ের আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আগে প্রথমে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ১৬৮ রান তোলে ভারত ক্রিকেট দল।
যেভাবে শুরু করেছিল, তাতে মনে হয়েছিল বড় একটা স্কোরই গড়বে ভারত। পাওয়ার প্লেতে বিনা উইকেটে ৭২ রান তুলে ফেলেছিল তারা। রানরেট—১২.০০!
বাংলাদেশ বোলারদের সবচেয়ে বেশি ভুগিয়েছেন যিনি, সেই অভিষেক শর্মাকে ফিরিয়ে দেওয়ার সুযোগ এসেছিল ইনিংসের তৃতীয় ওভারে। তাঁর ক্যাচ ফেলে দেন উইকেটরক্ষক জাকের আলী। বাঁ পাশে ডাইভ দিয়েও বল তালুবন্দী করতে পারেননি তিনি। ৭ রানে জীবন পাওয়া সেই অভিষেক শর্মা শেষ পর্যন্ত ৩৭ বলে করেছেন ৭৫ রান। ৬টি চার ও ৫টি ছক্কায় সাজানো ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ২০২.৭০!
সপ্তম ওভারে বিধ্বংসী উদ্বোধনী জুটিতে (৭৭) ভাঙন ধরান রিশাদ হোসেন। তাঁকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে লং অফে ধরা গিল (২৯)। পরের ওভারে দারুণ এক গুগলিতে শিভম দুবেকেও (২) ফেরান রিশাদ। তবে অন্য প্রান্ত থেকে বোলারদের পেটাতে থাকেন অভিষেক। ২৫ বলে করেন ফিফটি। দ্বাদশ ওভারে তিনি হয়ে যান রানআউট, স্বস্তি মেলে বোলারদের।
তাতে ভারতের রান তোলার গতিতে লাগাম টানে বাংলাদেশ। সূর্যকুমার যাদবকে থিতু হতে দেননি মোস্তাফিজ। ১১ বলে ৫ রান করে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন ভারতীয় অধিনায়ক। তাঁকে ফিরিয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সাকিব আল হাসানকে (১৪৯) বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক হয়ে গেছেন মোস্তাফিজ। এই সংস্করণে তাঁর উইকেট সংখ্যা এখন ১৫০।
মাঝের ওভারগুলোয় কম রান দিয়ে পার করেছেন বাংলাদেশের বোলাররা। তাতেই ভারতকে আটকানো গেছে ১৬৮ রানে। শেষ ৫ ওভারে ৩৬ রানের বেশি তুলতে পারেনি ভারত। ২৭ রানে ২ উইকেট নেন রিশাদ।
লক্ষ্যটা কঠিন ছিল, তবে তা লাগালের বাইরে ছিল না বাংলাদেশের। ১৬৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় এক প্রান্ত আগলে রেখে খেলে গেলেন সাইফ হাসান। কিন্তু বিশ্বসেরা ভারত দলের সামনে জয়ের জন্য একা সাইফের লড়াই যথেষ্ট ছিল না। ৫১ বলে সাইফ ৬৯ রানের ইনিংস খেললেও বাংলাদেশ ১২৭ রানে অলআউট হয়ে ম্যাচ হেরেছে ৪১ রানে।
এই জয়ে সবার আগে ফাইনালে উঠে গেছে ভারত। হেরেও ফাইনালের সমীকরণে বাংলাদেশ। পাকিস্তানকে আজ হারালেই ফাইনালে ভারতের সঙ্গী হবে বাংলাদেশ।
হেরে যাওয়া ম্যাচে বাংলাদেশের একটা না একটা আফসোস থাকেই! যেমন, বোলাররা ভালো করে হারলে ‘ব্যাটাররা যদি আরও ২০/৩০ রান বেশি তুলতে পারতেন’ আফসোস জাগে। এশিয়া কাপের সুপার ফোরে ভারতের বিপক্ষে আফসোস এটাই—উইকেটে সাইফ হাসান যদি যোগ্য একজন সঙ্গী পেতেন! এক প্রান্ত থেকে ডাকাবুকো ব্যাটিং করে গেলেন সাইফ। সতীর্থদের ব্যর্থতায় বড় একটা জুটিও গড়ে ওঠেনি। দ্বিতীয় ওভারে তানজিদ তামিমের (১) বিদায়ের পর পারভেজ হোসেন ইমনকে নিয়ে ৩০ বলে ৪২ রান করেন সাইফ। এরপর তো বলতে গেলে অন্য প্রান্তে আসা যাওয়াই করেছেন ব্যাটাররা। সাইফ ও ইমনের দুই অঙ্কের ইনিংস দুটি বাদ দিলে বাকি ব্যাটারদের রান যেন টেলিফোনের নম্বর—১, ৭, ০, ৪, ৪, ২,০, ৪* ও ৬!
১৯ বলে ২১ রান করে ইমনের বিদায়ের পর দায়িত্বের বোঝা কাঁধে তুলে নেন সাইফ। ৩৬ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ৬৯ রানে আউট হন তিনি। ৫১ বলের ইনিংসটিতে আছে ৩টি চার ও ৫টি ছক্কা। যদিও তিনি চারবার ‘জীবন’ পেয়েছেন, কিন্তু সেটা তো খেলারই অংশ। আর ব্যাট হাতে তিনি সাহসী ছিলেনই বলেই তো ভাগ্য সহায় হয়েছে সাইফের!
বল হাতে সবচেয়ে সফল কুলদীপ যাদব; ১৮ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন বুমরা ও বরুণ।
এর আগে দুবাইয়ের আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আগে প্রথমে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ১৬৮ রান তোলে ভারত ক্রিকেট দল।
যেভাবে শুরু করেছিল, তাতে মনে হয়েছিল বড় একটা স্কোরই গড়বে ভারত। পাওয়ার প্লেতে বিনা উইকেটে ৭২ রান তুলে ফেলেছিল তারা। রানরেট—১২.০০!
বাংলাদেশ বোলারদের সবচেয়ে বেশি ভুগিয়েছেন যিনি, সেই অভিষেক শর্মাকে ফিরিয়ে দেওয়ার সুযোগ এসেছিল ইনিংসের তৃতীয় ওভারে। তাঁর ক্যাচ ফেলে দেন উইকেটরক্ষক জাকের আলী। বাঁ পাশে ডাইভ দিয়েও বল তালুবন্দী করতে পারেননি তিনি। ৭ রানে জীবন পাওয়া সেই অভিষেক শর্মা শেষ পর্যন্ত ৩৭ বলে করেছেন ৭৫ রান। ৬টি চার ও ৫টি ছক্কায় সাজানো ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ২০২.৭০!
সপ্তম ওভারে বিধ্বংসী উদ্বোধনী জুটিতে (৭৭) ভাঙন ধরান রিশাদ হোসেন। তাঁকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে লং অফে ধরা গিল (২৯)। পরের ওভারে দারুণ এক গুগলিতে শিভম দুবেকেও (২) ফেরান রিশাদ। তবে অন্য প্রান্ত থেকে বোলারদের পেটাতে থাকেন অভিষেক। ২৫ বলে করেন ফিফটি। দ্বাদশ ওভারে তিনি হয়ে যান রানআউট, স্বস্তি মেলে বোলারদের।
তাতে ভারতের রান তোলার গতিতে লাগাম টানে বাংলাদেশ। সূর্যকুমার যাদবকে থিতু হতে দেননি মোস্তাফিজ। ১১ বলে ৫ রান করে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন ভারতীয় অধিনায়ক। তাঁকে ফিরিয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সাকিব আল হাসানকে (১৪৯) বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক হয়ে গেছেন মোস্তাফিজ। এই সংস্করণে তাঁর উইকেট সংখ্যা এখন ১৫০।
মাঝের ওভারগুলোয় কম রান দিয়ে পার করেছেন বাংলাদেশের বোলাররা। তাতেই ভারতকে আটকানো গেছে ১৬৮ রানে। শেষ ৫ ওভারে ৩৬ রানের বেশি তুলতে পারেনি ভারত। ২৭ রানে ২ উইকেট নেন রিশাদ।
বিসিবি নির্বাচনের জন্য সংশোধিত তফসিল অনুযায়ী আজ প্রায় ৩০টি আপত্তি জমা পড়ে বোর্ড কার্যালয়ের অস্থায়ী নির্বাচন কমিশনে। এসব আপত্তির মধ্যে আছেন জেলা ও বিভাগীয় কোটার মনোনয়ন না পাওয়া কাউন্সিলর প্রার্থীরা এবং ক্যাটাগরি ২-এর সেই ১৫ ক্লাবের প্রতিনিধিরা, যাঁদের নাম খসড়া ভোটার তালিকা থেকে বাদ দিয়েছে কমিশন।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৫ ব্যালন ডি’অর জেতার দৌঁড়ে সবচেয়ে এগিয়ে ছিলেন উসমান দেম্বেলে ও লামিনে ইয়ামাল। যদিও ফরাসি উইঙ্গারকে পেছনে ফেলে ফুটবলের সবচেয়ে ব্যক্তিগত সম্মানজনক পুরস্কারটি জেতা হয়নি তার। এই না পাওয়াই তাকে ক্যারিয়ারে আরও বেশি অনুপ্রাণিত করবে বলে মনে করেন বার্সেলোনার প্রধান কোচ হান্সি ফ্লিক।
৩ ঘণ্টা আগেঅভিষেক শর্মা ও শুবমান গিল যে তাণ্ডব শুরু করেছিলেন, তাতে রান ২০০ পেরোবে বলে মনে হচ্ছিল। ওভারপ্রতি রান রেটও ছিল ১০-এর বেশি। কিন্তু উড়তে থাকা ভারতকে ঠিকই মাটিতে নামিয়েছে বাংলাদেশ। ইনিংসের দ্বিতীয় ভাগে দারুণ বোলিংয়ের সামনে কাবু হয়ে ১৬৮ রানের বেশি করতে পারেনি ভারত।
৩ ঘণ্টা আগেলা লিগার নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার পর থেকেই ভক্তদের কৌতুহল ছিল বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদের ম্যাচের সূচি নিয়ে। অবশেষে এল ক্লাসিকোর সূচি জানাল স্পেনের শীর্ষ লিগ কর্তৃপক্ষ। আগামী ২৬ অক্টোবর মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোতে মাঠে নামবে বার্সা ও রিয়াল।
৪ ঘণ্টা আগে