নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৃষ্টি আগের দিন অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ক্ষীণ করে তুলেছিল আফগানদের শেষ চারের ওঠার সম্ভাবনা। সেটা এতই ক্ষীণ যে তা উবে যাওয়ার জন্য গতকাল ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের শেষ পর্যন্তও অপেক্ষা করতে হলো না। করাচিতে কাল ইংল্যান্ডে ১৭৯ রানে অলআউট করেই শেষ চার নিশ্চিত করে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতেই নিশ্চিত হয় আফগানিস্তানের ছিটকে পড়া। আর ইংল্যান্ডকে ৭ উইকেটে হারিয়ে ‘বি’ গ্রুপের সেরা হওয়াটাও নিশ্চিত করে দক্ষিণ আফ্রিকা।
আফগানদের সেমির যোগ্যতা অর্জন করার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকাকে অন্তত ২০৭ রানে হারতে হতো ইংল্যান্ডের কাছে (যদি ৩০১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে হতো)। জস বাটলার অধিনায়ক হিসেবে নিজের শেষ ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ঠিকই। কিন্তু প্রোটিয়া বোলারদের সামনে দাঁড়াতেই পারেননি ইংলিশ ব্যাটাররা। করাচি ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ৩৮.২ ওভারে ইংল্যান্ড গুটিয়ে যায় ১৭৯ রানে। যা সহজেই, ৭ উইকেট ও ১২৫ বল হাতে রেখেই টপকে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
রান তাড়ায় দক্ষিণ আফ্রিকাকে নেতৃত্ব দিয়েছেন রাসি ফন ডার ডুসেন ও হেনরিখ ক্লাসেন। দলীয় ১১ রানে ত্রিস্তান স্তাবস (০) ও ৪৭ রানে রায়ান রিকেলটনের (২৭) বিদায়ের পর ডুসেন-ক্লাসের ১২৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েন তাঁরা। ৮৭ বলে ৬টি চার ও ৩টি ছয়ে ৭২ রান করে অপরাজিত থাকেন ফন ডার ডুসেন। আর ১১টি চারে ৫৬ বলে ৬৪* করেন ক্লাসেন।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিং বেছে নিয়েছিল টুর্নামেন্ট থেকে আগেই ছিটকে পড়া ইংল্যান্ড। তবে বড় স্কোর গড়ার যে আশায় ব্যাটিংয়ে বেছে নিয়েছিল তারা, সে আশা পুরণ হয়নি বাটলারদের। প্রোটিয়াদের আঁটসাট বোলিংয়ের সামনে ৩৮.২ ওভারেই অলআউট হয়ে যায় তারা।
ইনিংসের শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় ইংলিশরা। ৩৭ রানের মধ্যেই এক এক করে ফিরে যান ফিল সল্ট (৮), জেমি স্মিথ (০) ও বেন ডাকেট (২৪)। তিনজনকেই ফেরান পেসার মার্কো ইয়ানসেন। সপ্তম ওভার শেষ হওয়ার আগেই ৩ উইকেট হারানোর ধাক্কা জো রুট (৩৭), হ্যারি ব্রুক (১৯) কাটিয়ে উঠতে পারেননি। মাত্র ৪ বলের ব্যবধানে দুজনে ফিরে গেলে ইংল্যান্ডের স্কোর দাঁড়ায়—১০৩/৫!
অধিনায়ক হিসেবে এটাই ছিল জস বাটলারের শেষ ম্যাচ। দলের ব্যাটিং বিপর্যয়ে তিনিও ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখাতে ব্যর্থ হয়েছেন। লুঙ্গি এনগিডির শিকার হওয়ার আগে ৪৩ বলে ২১ রান করে বিদায় নেন বাটলার। শেষ পর্যন্ত রুটের ৩৭ রানই ইংল্যান্ডের ইনিংস সর্বোচ্চ স্কোর। রুটের পরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জফরা আর্চারের ব্যাটে আসে ২৫ রান। ইয়ানসেন ছাড়াও উইয়ান মুল্ডারও নিয়েছেন ৩ উইকেট।
ইংল্যান্ড: ৩৮.২ ওভারে ১৭৯।
দক্ষিণ আফ্রিকা: ২৯.১ ওভারে ১৮১/৩।
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৭ উইকেটে জয়ী।
বৃষ্টি আগের দিন অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ক্ষীণ করে তুলেছিল আফগানদের শেষ চারের ওঠার সম্ভাবনা। সেটা এতই ক্ষীণ যে তা উবে যাওয়ার জন্য গতকাল ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের শেষ পর্যন্তও অপেক্ষা করতে হলো না। করাচিতে কাল ইংল্যান্ডে ১৭৯ রানে অলআউট করেই শেষ চার নিশ্চিত করে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতেই নিশ্চিত হয় আফগানিস্তানের ছিটকে পড়া। আর ইংল্যান্ডকে ৭ উইকেটে হারিয়ে ‘বি’ গ্রুপের সেরা হওয়াটাও নিশ্চিত করে দক্ষিণ আফ্রিকা।
আফগানদের সেমির যোগ্যতা অর্জন করার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকাকে অন্তত ২০৭ রানে হারতে হতো ইংল্যান্ডের কাছে (যদি ৩০১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে হতো)। জস বাটলার অধিনায়ক হিসেবে নিজের শেষ ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ঠিকই। কিন্তু প্রোটিয়া বোলারদের সামনে দাঁড়াতেই পারেননি ইংলিশ ব্যাটাররা। করাচি ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ৩৮.২ ওভারে ইংল্যান্ড গুটিয়ে যায় ১৭৯ রানে। যা সহজেই, ৭ উইকেট ও ১২৫ বল হাতে রেখেই টপকে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
রান তাড়ায় দক্ষিণ আফ্রিকাকে নেতৃত্ব দিয়েছেন রাসি ফন ডার ডুসেন ও হেনরিখ ক্লাসেন। দলীয় ১১ রানে ত্রিস্তান স্তাবস (০) ও ৪৭ রানে রায়ান রিকেলটনের (২৭) বিদায়ের পর ডুসেন-ক্লাসের ১২৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েন তাঁরা। ৮৭ বলে ৬টি চার ও ৩টি ছয়ে ৭২ রান করে অপরাজিত থাকেন ফন ডার ডুসেন। আর ১১টি চারে ৫৬ বলে ৬৪* করেন ক্লাসেন।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিং বেছে নিয়েছিল টুর্নামেন্ট থেকে আগেই ছিটকে পড়া ইংল্যান্ড। তবে বড় স্কোর গড়ার যে আশায় ব্যাটিংয়ে বেছে নিয়েছিল তারা, সে আশা পুরণ হয়নি বাটলারদের। প্রোটিয়াদের আঁটসাট বোলিংয়ের সামনে ৩৮.২ ওভারেই অলআউট হয়ে যায় তারা।
ইনিংসের শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় ইংলিশরা। ৩৭ রানের মধ্যেই এক এক করে ফিরে যান ফিল সল্ট (৮), জেমি স্মিথ (০) ও বেন ডাকেট (২৪)। তিনজনকেই ফেরান পেসার মার্কো ইয়ানসেন। সপ্তম ওভার শেষ হওয়ার আগেই ৩ উইকেট হারানোর ধাক্কা জো রুট (৩৭), হ্যারি ব্রুক (১৯) কাটিয়ে উঠতে পারেননি। মাত্র ৪ বলের ব্যবধানে দুজনে ফিরে গেলে ইংল্যান্ডের স্কোর দাঁড়ায়—১০৩/৫!
অধিনায়ক হিসেবে এটাই ছিল জস বাটলারের শেষ ম্যাচ। দলের ব্যাটিং বিপর্যয়ে তিনিও ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখাতে ব্যর্থ হয়েছেন। লুঙ্গি এনগিডির শিকার হওয়ার আগে ৪৩ বলে ২১ রান করে বিদায় নেন বাটলার। শেষ পর্যন্ত রুটের ৩৭ রানই ইংল্যান্ডের ইনিংস সর্বোচ্চ স্কোর। রুটের পরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জফরা আর্চারের ব্যাটে আসে ২৫ রান। ইয়ানসেন ছাড়াও উইয়ান মুল্ডারও নিয়েছেন ৩ উইকেট।
ইংল্যান্ড: ৩৮.২ ওভারে ১৭৯।
দক্ষিণ আফ্রিকা: ২৯.১ ওভারে ১৮১/৩।
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৭ উইকেটে জয়ী।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৮ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে