নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শেষ ২৪ বলে ৫২ রান দরকার ছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের। ওভার প্রতি ১৩ রানের এই কঠিন সমীকরণ মেলাতে রুবেলকেই বেছে নিলেন জনসন চার্লস। ১৭তম ওভারে তাঁর ওভারে কুমিল্লা তুলল ২৩ রান। চার্লস মারলেন দুই ছক্কা আর এক চার। পরের ১৮ বলে ২৯ রানের সমীকরণ মেলাতে আর কষ্ট হলো না কুমিল্লার। ৪ বল আর ৭ উইকেট হাতে রেখেই তাঁরা নিশ্চিত করল বিপিএলের টানা দ্বিতীয় আর টুর্নামেন্ট ইতিহাসের চতুর্থ শিরোপা। আর এই শিরোপা জয়ে কুমিল্লা ছাড়িয়ে গেলে বাকি সব ফ্র্যাঞ্চাইজিকে। তাদের চেয়ে বেশি শিরোপা জেতেনি আর কোনো দল, কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি।
ফাইনালের নায়ক চার্লস অপরাজিত ৫২ বলে ৭৯ রান করে। অবিচ্ছিন্ন চতুর্থ উইকেট জুটিতে মঈন আলীকে নিয়ে গড়েছেন ম্যাচ জেতানো ৪০ বলে ৭২ রানের জুটি। সিলেটের ‘জামাই’ সিলেটকেই হারিয়ে শিরোপা জয়ের ম্যাচে অপরাজিত ২৫ রানে। কুমিল্লার জয়ের ভিত রচনায় কৃতিত্ব দিতে হবে লিটন দাসেরও। তাঁর ৫৫ রান আর চার্লসের সঙ্গে তৃতীয় উইকেটে ৫৭ বলে ৭০ রানের জুটির গুরুত্বও কম নয় কুমিল্লার এই সাফল্যে।
কুমিল্লা কখনো ফাইনালে হারে না, সেটি আরেকবার প্রমাণ হলো গতকাল। কিন্তু এই টুর্নামেন্টে যে সিলেট স্ট্রাইকার্সকে দেখা গেছে, সেটিও উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। মাশরাফি বিন মর্তুজার আরেকটি সফল নেতৃত্বের দৃষ্টান্ত হয়ে ফাইনালে ওঠা সিলেট শিরোপার জয়ের স্বপ্ন দেখেছিল মুশফিক আর শান্তুর অসাধারণ ব্যাটিংয়ে। প্রথমবারের মতো ফাইনালে ওঠা সিলেট শিরোপার খুব কাছ থেকে ফিরে আসার আফসোসে যেমন পুড়ছে, আফসোস মুশফিকুরও কম নয়।
কখনো বিপিএলের ট্রফি না জেতা মুশফিক কাল নিজের সাধ্যের সর্বোচ্চটাই করেছিলেন। শান্তকে নিয়ে তৃতীয় উইকেটে ৫৬ বলে ৭৯ রানের মহাগুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েছেন। ‘মুশি’ অপরাজিত ছিলেন ৪৮ বলে ৭৪ রানের ঝকঝকে এক ইনিংস খেলে। আর টুর্নামেন্টজুড়ে ধারাবাহিক ভালো খেলা শান্ত ফাইনালেও পেয়েছিলেন ফিফটি। কুমিল্লার বাজে ফিল্ডিং আর পিচ্ছিল হাতের (অন্তত ৫টি ক্যাচ হাতছাড়া) সৌজন্যে সিলেট ৭ উইকেটে ১৭৫ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়েছিল। এই স্কোর পরে কুমিল্লা অতিক্রম করেছে চার্লসের দুর্দান্ত এক ইনিংসে ভর করে। স্থানীয়দের জ্বলে ওঠার মঞ্চে তাই ফাইনালের নায়ক ক্যারিবীয় ব্যাটারই।
শেষ ২৪ বলে ৫২ রান দরকার ছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের। ওভার প্রতি ১৩ রানের এই কঠিন সমীকরণ মেলাতে রুবেলকেই বেছে নিলেন জনসন চার্লস। ১৭তম ওভারে তাঁর ওভারে কুমিল্লা তুলল ২৩ রান। চার্লস মারলেন দুই ছক্কা আর এক চার। পরের ১৮ বলে ২৯ রানের সমীকরণ মেলাতে আর কষ্ট হলো না কুমিল্লার। ৪ বল আর ৭ উইকেট হাতে রেখেই তাঁরা নিশ্চিত করল বিপিএলের টানা দ্বিতীয় আর টুর্নামেন্ট ইতিহাসের চতুর্থ শিরোপা। আর এই শিরোপা জয়ে কুমিল্লা ছাড়িয়ে গেলে বাকি সব ফ্র্যাঞ্চাইজিকে। তাদের চেয়ে বেশি শিরোপা জেতেনি আর কোনো দল, কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি।
ফাইনালের নায়ক চার্লস অপরাজিত ৫২ বলে ৭৯ রান করে। অবিচ্ছিন্ন চতুর্থ উইকেট জুটিতে মঈন আলীকে নিয়ে গড়েছেন ম্যাচ জেতানো ৪০ বলে ৭২ রানের জুটি। সিলেটের ‘জামাই’ সিলেটকেই হারিয়ে শিরোপা জয়ের ম্যাচে অপরাজিত ২৫ রানে। কুমিল্লার জয়ের ভিত রচনায় কৃতিত্ব দিতে হবে লিটন দাসেরও। তাঁর ৫৫ রান আর চার্লসের সঙ্গে তৃতীয় উইকেটে ৫৭ বলে ৭০ রানের জুটির গুরুত্বও কম নয় কুমিল্লার এই সাফল্যে।
কুমিল্লা কখনো ফাইনালে হারে না, সেটি আরেকবার প্রমাণ হলো গতকাল। কিন্তু এই টুর্নামেন্টে যে সিলেট স্ট্রাইকার্সকে দেখা গেছে, সেটিও উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। মাশরাফি বিন মর্তুজার আরেকটি সফল নেতৃত্বের দৃষ্টান্ত হয়ে ফাইনালে ওঠা সিলেট শিরোপার জয়ের স্বপ্ন দেখেছিল মুশফিক আর শান্তুর অসাধারণ ব্যাটিংয়ে। প্রথমবারের মতো ফাইনালে ওঠা সিলেট শিরোপার খুব কাছ থেকে ফিরে আসার আফসোসে যেমন পুড়ছে, আফসোস মুশফিকুরও কম নয়।
কখনো বিপিএলের ট্রফি না জেতা মুশফিক কাল নিজের সাধ্যের সর্বোচ্চটাই করেছিলেন। শান্তকে নিয়ে তৃতীয় উইকেটে ৫৬ বলে ৭৯ রানের মহাগুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েছেন। ‘মুশি’ অপরাজিত ছিলেন ৪৮ বলে ৭৪ রানের ঝকঝকে এক ইনিংস খেলে। আর টুর্নামেন্টজুড়ে ধারাবাহিক ভালো খেলা শান্ত ফাইনালেও পেয়েছিলেন ফিফটি। কুমিল্লার বাজে ফিল্ডিং আর পিচ্ছিল হাতের (অন্তত ৫টি ক্যাচ হাতছাড়া) সৌজন্যে সিলেট ৭ উইকেটে ১৭৫ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়েছিল। এই স্কোর পরে কুমিল্লা অতিক্রম করেছে চার্লসের দুর্দান্ত এক ইনিংসে ভর করে। স্থানীয়দের জ্বলে ওঠার মঞ্চে তাই ফাইনালের নায়ক ক্যারিবীয় ব্যাটারই।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
১১ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
১২ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১৪ ঘণ্টা আগে