নায়ক, মহানায়ক—শামার জোসেফের জন্য কোনো উপাধিই হয়তো যথেষ্ট নয়। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণ টেস্ট দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু জোসেফের। সেটাও আবার অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার অভিষেকেই করেছেন বাজিমাত।
পেশাদার ক্রিকেটে শামারের পথচলা গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে। বার্বাডোজের বিপক্ষে গায়ানার হয়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলা শুরু। ১১ মাসে তিনি যে খুব বেশি ম্যাচ খেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এসেছেন তা নয়। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে খেলেছেন ৫ ম্যাচ, দুটি করে ম্যাচ খেলেছেন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৫ ম্যাচে নেন ২১ উইকেট। লাল বলের ক্রিকেটে ৫ ম্যাচের অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি খেলতে আসেন টেস্ট ক্রিকেট।
অ্যাডিলেড ওভালে গত ১৭ জানুয়ারি সিরিজের প্রথম টেস্ট দিয়েই তাঁর আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু। শুরু থেকেই তাঁর ম্যাজিক দেখানো শুরু। স্টিভ স্মিথকে ফিরিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের প্রথম উইকেট পেয়েছেন জোসেফ। তাও আবার জোসেফ পেয়েছেন নিজের প্রথম বলে। মারনাস লাবুশেন, ক্যামেরন গ্রিন, মিচেল স্টার্ক, নাথান লায়ন—স্মিথের পর অস্ট্রেলিয়ার এই চার ব্যাটারকে ফিরিয়েছেন জোসেফ। তাতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার পেয়েছেন ৫ উইকেট।
শামারের এই কীর্তি অবশ্য ম্লান হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটারদের ব্যর্থতায়। দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ২৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল উইন্ডিজ। সেখানে বোলিং করতে পেরেছেন মাত্র ১০ বল। উইকেট না পেলেও ভয়ংকর এক বাউন্সারে তিনি কাবু করেন অস্ট্রেলিয়ার ওপেনার উসমান খাজাকে। শুধু বোলিংয়েই নয়, ব্যাটিংয়েও শামার নিজের সাধ্যমত চেষ্টা করেছেন। প্রথম ইনিংসে ৪১ বলে করেছেন ৩৬ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে করেছেন ১২ বলে ১৫ রান। তার চেয়েও বড় কথা, কেমার রোচের সঙ্গে দশম উইকেটে ২৬ রানের জুটিতে উইন্ডিজকে ইনিংস পরাজয়ের হাত থেকে বাঁচিয়েছেন জোসেফই।
অ্যাডিলেডের পর ব্রিসবেনের গ্যাবায় গত বৃহস্পতিবার শুরু হয় সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। সেখানে প্রথম ইনিংসে পেয়েছেন তিনি ১ উইকেট। তার চেয়েও বড় কথা, নিজের দ্বিতীয় ইনিংসে তিনি বোলিং করতে পারবেন কি না—সেই শঙ্কা জেগেছিল। তৃতীয় দিনে মিচেল স্টার্কের ইয়র্কারে পায়ের আঙুলে মারাত্মক ব্যথা পান তিনি। অন্যদিকে চতুর্থ ইনিংসে ব্যাটিং করতে নামা অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্য ছিল ২১৬ রানের। হাতে ৮ উইকেট নিয়ে দরকার ১৫৬ রান—এমন সমীকরণ নিয়ে আজ চতুর্থ দিনে খেলতে নামে অজিরা। অস্ট্রেলিয়া ততক্ষণে ২ উইকেটে করে ফেলে ১১৩ রান। এমন পরিস্থিতিতে অস্ট্রেলিয়ার জয় তখন অনেকেই দেখতে পাচ্ছিলেন। কিন্তু ‘পিকচার আভি বাকি হ্যায়’ বলেও যে একটা কথা রয়েছে। ম্যাচের বাঁক বদলানো শুরু হয় জোসেফের হাত ধরেই। ক্যামেরন গ্রিন, ট্রাভিস হেড, মিচেল মার্শ, অ্যালেক্স ক্যারি—দ্রুত এই চার ব্যাটারকে ফিরিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে ধস নামান তিনি। যার মধ্যে গ্রিন, হেড, ক্যারি—এই তিন ব্যাটার হয়েছেন বোল্ড আউট। অস্ট্রেলিয়ার স্কোর মুহূর্তেই হয়ে যায় ২ উইকেটে ১১৩ রান থেকে ৬ উইকেটে ১৩৬ রান।
পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ব্রিসবেন টেস্ট একবার অস্ট্রেলিয়ার দিকে তো আরেকবার হেলে পড়ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের দিকে। সপ্তম উইকেটে স্মিথ-মিচেল স্টার্ক গড়েন ৩৫ রানের জুটি। স্টার্ককে ফিরিয়ে থিতু হয়ে যাওয়া জুটি ভেঙে আবার উইন্ডিজকে ম্যাচে ফেরান শামার। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্টে দ্বিতীয়বারের মতো এক ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন। স্টার্কের পর শামার ফেরান অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্সকে। রোমাঞ্চে ভরপুর টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিয়েছেন শামার। জশ হ্যাজলউডকে বোল্ড করতেই ধারাভাষ্যকক্ষে উত্তেজিত কণ্ঠে উইন্ডিজদের ঐতিহাসিক জয়ের মুহূর্তের বিবরণী দেন ইয়ান স্মিথ। তখন ধারাভাষ্যকক্ষে থাকা ব্রায়ান লারার চোখ ছিল অশ্রুসিক্ত। কারণ ৮ রানের জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রায় ২১ বছর পর টেস্টে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়াকে। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সর্বশেষ ২০০৩ সালের মে মাসে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অ্যান্টিগার সেন্ট জোন্সে অজিদের দেওয়া ৪১৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করে উইন্ডিজ জিতেছিল ৩ উইকেট। সেই দলের অধিনায়ক ছিলেন লারা। ২১ বছর পর এমন রোমাঞ্চে ভরপুর ঐতিহাসিক জয় দেখে লারার আবেগপ্রবণ হওয়াটাই স্বাভাবিক।
একই সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বহুল প্রতীক্ষিত এক জয়। ১৯৯৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে পার্থে অস্ট্রেলিয়াকে ১০ উইকেটে হারিয়েছিল উইন্ডিজ। উইন্ডিজের ঐতিহাসিক জয়ে ম্যাচসেরা ও সিরিজসেরা দুটোই হয়েছেন শামার। ব্রিসবেনে দ্বিতীয় টেস্টে নিয়েছেন ৮ উইকেট। যেখানে দ্বিতীয় ইনিংসে ৬৮ রানে নিয়েছেন ৭ উইকেট। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১৭.৩০ বোলিং গড়ে নেন ১৩ উইকেট। যদিও তাঁর ক্রিকেটে আসাটা ছিল রূপকথার মতোই। গায়ানার প্রত্যন্ত বারাকারা অঞ্চল থেকে উঠে এসেছেন তিনি। যা গায়ানার কানজে নদী থেকে ২২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নদীপথে যেতেই লাগে দুই দিন। ইন্টারনেটের সুযোগ সুবিধাও খুব কম। জীবিকার তাগিদে নিরাপত্তাকর্মীর কাজ করতেন। লেবু, পেয়ারার পাশাপাশি টেপ বল দিয়ে বোলিং অনুশীলন করতেন।
নায়ক, মহানায়ক—শামার জোসেফের জন্য কোনো উপাধিই হয়তো যথেষ্ট নয়। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণ টেস্ট দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু জোসেফের। সেটাও আবার অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার অভিষেকেই করেছেন বাজিমাত।
পেশাদার ক্রিকেটে শামারের পথচলা গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে। বার্বাডোজের বিপক্ষে গায়ানার হয়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলা শুরু। ১১ মাসে তিনি যে খুব বেশি ম্যাচ খেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এসেছেন তা নয়। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে খেলেছেন ৫ ম্যাচ, দুটি করে ম্যাচ খেলেছেন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৫ ম্যাচে নেন ২১ উইকেট। লাল বলের ক্রিকেটে ৫ ম্যাচের অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি খেলতে আসেন টেস্ট ক্রিকেট।
অ্যাডিলেড ওভালে গত ১৭ জানুয়ারি সিরিজের প্রথম টেস্ট দিয়েই তাঁর আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু। শুরু থেকেই তাঁর ম্যাজিক দেখানো শুরু। স্টিভ স্মিথকে ফিরিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের প্রথম উইকেট পেয়েছেন জোসেফ। তাও আবার জোসেফ পেয়েছেন নিজের প্রথম বলে। মারনাস লাবুশেন, ক্যামেরন গ্রিন, মিচেল স্টার্ক, নাথান লায়ন—স্মিথের পর অস্ট্রেলিয়ার এই চার ব্যাটারকে ফিরিয়েছেন জোসেফ। তাতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ইনিংসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার পেয়েছেন ৫ উইকেট।
শামারের এই কীর্তি অবশ্য ম্লান হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটারদের ব্যর্থতায়। দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ২৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল উইন্ডিজ। সেখানে বোলিং করতে পেরেছেন মাত্র ১০ বল। উইকেট না পেলেও ভয়ংকর এক বাউন্সারে তিনি কাবু করেন অস্ট্রেলিয়ার ওপেনার উসমান খাজাকে। শুধু বোলিংয়েই নয়, ব্যাটিংয়েও শামার নিজের সাধ্যমত চেষ্টা করেছেন। প্রথম ইনিংসে ৪১ বলে করেছেন ৩৬ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে করেছেন ১২ বলে ১৫ রান। তার চেয়েও বড় কথা, কেমার রোচের সঙ্গে দশম উইকেটে ২৬ রানের জুটিতে উইন্ডিজকে ইনিংস পরাজয়ের হাত থেকে বাঁচিয়েছেন জোসেফই।
অ্যাডিলেডের পর ব্রিসবেনের গ্যাবায় গত বৃহস্পতিবার শুরু হয় সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। সেখানে প্রথম ইনিংসে পেয়েছেন তিনি ১ উইকেট। তার চেয়েও বড় কথা, নিজের দ্বিতীয় ইনিংসে তিনি বোলিং করতে পারবেন কি না—সেই শঙ্কা জেগেছিল। তৃতীয় দিনে মিচেল স্টার্কের ইয়র্কারে পায়ের আঙুলে মারাত্মক ব্যথা পান তিনি। অন্যদিকে চতুর্থ ইনিংসে ব্যাটিং করতে নামা অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্য ছিল ২১৬ রানের। হাতে ৮ উইকেট নিয়ে দরকার ১৫৬ রান—এমন সমীকরণ নিয়ে আজ চতুর্থ দিনে খেলতে নামে অজিরা। অস্ট্রেলিয়া ততক্ষণে ২ উইকেটে করে ফেলে ১১৩ রান। এমন পরিস্থিতিতে অস্ট্রেলিয়ার জয় তখন অনেকেই দেখতে পাচ্ছিলেন। কিন্তু ‘পিকচার আভি বাকি হ্যায়’ বলেও যে একটা কথা রয়েছে। ম্যাচের বাঁক বদলানো শুরু হয় জোসেফের হাত ধরেই। ক্যামেরন গ্রিন, ট্রাভিস হেড, মিচেল মার্শ, অ্যালেক্স ক্যারি—দ্রুত এই চার ব্যাটারকে ফিরিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে ধস নামান তিনি। যার মধ্যে গ্রিন, হেড, ক্যারি—এই তিন ব্যাটার হয়েছেন বোল্ড আউট। অস্ট্রেলিয়ার স্কোর মুহূর্তেই হয়ে যায় ২ উইকেটে ১১৩ রান থেকে ৬ উইকেটে ১৩৬ রান।
পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ব্রিসবেন টেস্ট একবার অস্ট্রেলিয়ার দিকে তো আরেকবার হেলে পড়ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের দিকে। সপ্তম উইকেটে স্মিথ-মিচেল স্টার্ক গড়েন ৩৫ রানের জুটি। স্টার্ককে ফিরিয়ে থিতু হয়ে যাওয়া জুটি ভেঙে আবার উইন্ডিজকে ম্যাচে ফেরান শামার। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্টে দ্বিতীয়বারের মতো এক ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন। স্টার্কের পর শামার ফেরান অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্সকে। রোমাঞ্চে ভরপুর টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিয়েছেন শামার। জশ হ্যাজলউডকে বোল্ড করতেই ধারাভাষ্যকক্ষে উত্তেজিত কণ্ঠে উইন্ডিজদের ঐতিহাসিক জয়ের মুহূর্তের বিবরণী দেন ইয়ান স্মিথ। তখন ধারাভাষ্যকক্ষে থাকা ব্রায়ান লারার চোখ ছিল অশ্রুসিক্ত। কারণ ৮ রানের জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রায় ২১ বছর পর টেস্টে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়াকে। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে সর্বশেষ ২০০৩ সালের মে মাসে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অ্যান্টিগার সেন্ট জোন্সে অজিদের দেওয়া ৪১৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করে উইন্ডিজ জিতেছিল ৩ উইকেট। সেই দলের অধিনায়ক ছিলেন লারা। ২১ বছর পর এমন রোমাঞ্চে ভরপুর ঐতিহাসিক জয় দেখে লারার আবেগপ্রবণ হওয়াটাই স্বাভাবিক।
একই সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বহুল প্রতীক্ষিত এক জয়। ১৯৯৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে পার্থে অস্ট্রেলিয়াকে ১০ উইকেটে হারিয়েছিল উইন্ডিজ। উইন্ডিজের ঐতিহাসিক জয়ে ম্যাচসেরা ও সিরিজসেরা দুটোই হয়েছেন শামার। ব্রিসবেনে দ্বিতীয় টেস্টে নিয়েছেন ৮ উইকেট। যেখানে দ্বিতীয় ইনিংসে ৬৮ রানে নিয়েছেন ৭ উইকেট। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১৭.৩০ বোলিং গড়ে নেন ১৩ উইকেট। যদিও তাঁর ক্রিকেটে আসাটা ছিল রূপকথার মতোই। গায়ানার প্রত্যন্ত বারাকারা অঞ্চল থেকে উঠে এসেছেন তিনি। যা গায়ানার কানজে নদী থেকে ২২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নদীপথে যেতেই লাগে দুই দিন। ইন্টারনেটের সুযোগ সুবিধাও খুব কম। জীবিকার তাগিদে নিরাপত্তাকর্মীর কাজ করতেন। লেবু, পেয়ারার পাশাপাশি টেপ বল দিয়ে বোলিং অনুশীলন করতেন।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
৯ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
১০ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
১২ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
১২ ঘণ্টা আগে