নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) শেষ চারে কারা খেলবে, তা ঠিক হয়ে গেছে গতকালই। লিগ পর্বে প্রত্যেক দলের এখনো এক-দুটি করে ম্যাচ বাকি আছে। কিন্তু শেষ চার ঠিক হয়ে যাওয়ায়, মাঠে বিপিএলের আমেজও যেন কিছুটা কম দেখা গেছে। গতকাল দর্শকে পূর্ণ ছিল মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়াম। আজ কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের মধ্যকার ম্যাচে দর্শকের উপস্থিতি তুলনামূলক কমই ছিল।
মাঠে লড়াইয়ের ঝাঁজ অবশ্য ঠিকই ছিল। আগেই শেষ চার নিশ্চিত করেছিল কুমিল্লা। তবুও চট্টগ্রামের বিপক্ষে বিন্দুমাত্র ছাড় দিয়ে কথা বলেনি তারা। চট্টগ্রামকে ৬ উইকেটে হারিয়ে জয় নিয়েই ফিরেছে কুমিল্লা। ১০ ম্যাচে ৭ জয়ে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তিনে আছে তারা।
কুমিল্লার লক্ষ্য কী, তা বলার অপেক্ষা রাখে না—পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষ দুইয়ে থেকে লিগ পর্ব শেষ করা। শীর্ষ দুই দল খেলবে সরাসরি প্রথম কোয়ালিফায়ার। সেখান জিতলেই ফাইনাল। হারলে আবারও সুযোগ থাকবে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার জিতে ফাইনালে যাওয়ার। তাই লড়াইটা অব্যাহতই রাখলেন ইমরুল কায়েসরা।
টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে আফিফ হোসেন ও উসমান খানের জোড়া ফিফটিতে ১৫৬ রান করে চট্টগ্রাম। জবাবে মোহাম্মদ রিজওয়ানের ফিফটিতে ৪ উইকেট হারিয়ে ৬ বল হাতে রেখে লক্ষ্য তাড়া করে কুমিল্লা।
রিজওয়ানের ৪৭ বলে ৬১ ও মোসাদ্দেক হোসেনের অপরাজিত ৩৭ রানের ইনিংসে সহজেই ১৫৭ রান করে ফেলে কুমিল্লা। চট্টগ্রামের হয়ে জিয়াউর রহমান ও মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
এর আগে উসমানের ৪১ বলে ৫২ রান ও আফিফের ৪৯ বলে ৬৬ রানে ৭ উইকেট ১৫৬ রান করে চট্টগ্রাম।
কুমিল্লার হয়ে পেসার হাসান আলি ৪ ওভারে ২৫ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। ৪ ওভারে ২৭ দিয়ে অফ-স্পিনার তানভীর ইসলামও নেন ২ উইকেট।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) শেষ চারে কারা খেলবে, তা ঠিক হয়ে গেছে গতকালই। লিগ পর্বে প্রত্যেক দলের এখনো এক-দুটি করে ম্যাচ বাকি আছে। কিন্তু শেষ চার ঠিক হয়ে যাওয়ায়, মাঠে বিপিএলের আমেজও যেন কিছুটা কম দেখা গেছে। গতকাল দর্শকে পূর্ণ ছিল মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়াম। আজ কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের মধ্যকার ম্যাচে দর্শকের উপস্থিতি তুলনামূলক কমই ছিল।
মাঠে লড়াইয়ের ঝাঁজ অবশ্য ঠিকই ছিল। আগেই শেষ চার নিশ্চিত করেছিল কুমিল্লা। তবুও চট্টগ্রামের বিপক্ষে বিন্দুমাত্র ছাড় দিয়ে কথা বলেনি তারা। চট্টগ্রামকে ৬ উইকেটে হারিয়ে জয় নিয়েই ফিরেছে কুমিল্লা। ১০ ম্যাচে ৭ জয়ে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তিনে আছে তারা।
কুমিল্লার লক্ষ্য কী, তা বলার অপেক্ষা রাখে না—পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষ দুইয়ে থেকে লিগ পর্ব শেষ করা। শীর্ষ দুই দল খেলবে সরাসরি প্রথম কোয়ালিফায়ার। সেখান জিতলেই ফাইনাল। হারলে আবারও সুযোগ থাকবে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার জিতে ফাইনালে যাওয়ার। তাই লড়াইটা অব্যাহতই রাখলেন ইমরুল কায়েসরা।
টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে আফিফ হোসেন ও উসমান খানের জোড়া ফিফটিতে ১৫৬ রান করে চট্টগ্রাম। জবাবে মোহাম্মদ রিজওয়ানের ফিফটিতে ৪ উইকেট হারিয়ে ৬ বল হাতে রেখে লক্ষ্য তাড়া করে কুমিল্লা।
রিজওয়ানের ৪৭ বলে ৬১ ও মোসাদ্দেক হোসেনের অপরাজিত ৩৭ রানের ইনিংসে সহজেই ১৫৭ রান করে ফেলে কুমিল্লা। চট্টগ্রামের হয়ে জিয়াউর রহমান ও মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
এর আগে উসমানের ৪১ বলে ৫২ রান ও আফিফের ৪৯ বলে ৬৬ রানে ৭ উইকেট ১৫৬ রান করে চট্টগ্রাম।
কুমিল্লার হয়ে পেসার হাসান আলি ৪ ওভারে ২৫ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। ৪ ওভারে ২৭ দিয়ে অফ-স্পিনার তানভীর ইসলামও নেন ২ উইকেট।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৮ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৯ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১০ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১১ ঘণ্টা আগে