ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন তামিম ইকবাল। জাতীয় দলের একসময়কার ওপেনারের দাবি, নির্বাচন নিয়ে ফিক্সিং চলেছে বিসিবিতে। তাই ক্রিকেটের ফিক্সিংয়ের আগে নির্বাচনের ফিক্সিং বন্ধ করা জরুরি বলে মনে করেন তিনি।
এবারের বিসিবি নির্বাচন দেশের ক্রিকেটের জন্য কালো দাগ হয়ে থাকবে বলে মনে করেন তামিম। মনোনয়ন প্রত্যাহারের পর তিনি বলেন, ‘আপনার ক্রিকেট থেকে ফিক্সিং বন্ধের কথা বলেন। আগে নির্বাচনের ফিক্সিং বন্ধ করুন, এরপর ক্রিকেটের ফিক্সিং বন্ধ কইরেন। এটা কোনো নির্বাচন ছিল না। বাংলাদেশ ক্রিকেটের ইতিহাসে এই নির্বাচন কালো দাগ হয়ে থাকবে। বিসিবি নির্বাচন ঘিরে যা ইচ্ছা তা-ই করা হচ্ছে। এটা কোনো সুন্দর প্রক্রিয়া হতে পারে না। যাঁরা বোর্ডে আছেন, তাঁরা চাইলে এভাবে নির্বাচন করতে পারেন, জিততেও পারেন। তবে ক্রিকেট আজ শতভাগ হেরে গেল।’
আগামী ৬ অক্টোবর বিসিবি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তার আগে আজ দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিসিবির পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনের প্রার্থিতা প্ররত্যাহারের শেষ সময়। তার আগে সকাল ১০টার দিকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পাশে অবস্থিত বিসিবি অফিসে হাজির হন তামিম। এরপর দেশের ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন তিনি।
তামিমের সঙ্গে প্রার্থিতা প্রতাহার করেন আরও ১১ জন। তাঁরা হলেন সাঈদ ইব্রাহিম আহমেদ, মির হেলাল, ইসরাফিল খসরু, রফিকুল ইসলাম বাবু, ইয়াসির আব্বাস, সাব্বির আহমেদ রুবেল, মাসুদুজ্জামান, অসিফ রব্বানী, সৈয়দ বুরহান হোসেন পাপ্পু, সিরাজ উদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর ও তৌহিদ তারেক।
বিসিবি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সম্প্রতি একটি সরকারি গোষ্ঠীর হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে অসন্তোষ প্রকাশ করেন তামিম। তাই চূড়ান্ত যাচাইবাছাই শেষ মনোনয়ন টিকে গেলেও স্বেচ্ছায় বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন জাতীয় দলের একসময়কার নিয়মিত মুখ।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন তামিম ইকবাল। জাতীয় দলের একসময়কার ওপেনারের দাবি, নির্বাচন নিয়ে ফিক্সিং চলেছে বিসিবিতে। তাই ক্রিকেটের ফিক্সিংয়ের আগে নির্বাচনের ফিক্সিং বন্ধ করা জরুরি বলে মনে করেন তিনি।
এবারের বিসিবি নির্বাচন দেশের ক্রিকেটের জন্য কালো দাগ হয়ে থাকবে বলে মনে করেন তামিম। মনোনয়ন প্রত্যাহারের পর তিনি বলেন, ‘আপনার ক্রিকেট থেকে ফিক্সিং বন্ধের কথা বলেন। আগে নির্বাচনের ফিক্সিং বন্ধ করুন, এরপর ক্রিকেটের ফিক্সিং বন্ধ কইরেন। এটা কোনো নির্বাচন ছিল না। বাংলাদেশ ক্রিকেটের ইতিহাসে এই নির্বাচন কালো দাগ হয়ে থাকবে। বিসিবি নির্বাচন ঘিরে যা ইচ্ছা তা-ই করা হচ্ছে। এটা কোনো সুন্দর প্রক্রিয়া হতে পারে না। যাঁরা বোর্ডে আছেন, তাঁরা চাইলে এভাবে নির্বাচন করতে পারেন, জিততেও পারেন। তবে ক্রিকেট আজ শতভাগ হেরে গেল।’
আগামী ৬ অক্টোবর বিসিবি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তার আগে আজ দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিসিবির পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনের প্রার্থিতা প্ররত্যাহারের শেষ সময়। তার আগে সকাল ১০টার দিকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পাশে অবস্থিত বিসিবি অফিসে হাজির হন তামিম। এরপর দেশের ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন তিনি।
তামিমের সঙ্গে প্রার্থিতা প্রতাহার করেন আরও ১১ জন। তাঁরা হলেন সাঈদ ইব্রাহিম আহমেদ, মির হেলাল, ইসরাফিল খসরু, রফিকুল ইসলাম বাবু, ইয়াসির আব্বাস, সাব্বির আহমেদ রুবেল, মাসুদুজ্জামান, অসিফ রব্বানী, সৈয়দ বুরহান হোসেন পাপ্পু, সিরাজ উদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর ও তৌহিদ তারেক।
বিসিবি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সম্প্রতি একটি সরকারি গোষ্ঠীর হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে অসন্তোষ প্রকাশ করেন তামিম। তাই চূড়ান্ত যাচাইবাছাই শেষ মনোনয়ন টিকে গেলেও স্বেচ্ছায় বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন জাতীয় দলের একসময়কার নিয়মিত মুখ।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা বাংলাদেশের জন্য ছিল অনেক কিছু প্রমাণের মঞ্চ। র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি, ২০২৭ বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জনের পথে এগিয়ে যাওয়া—সব মিলিয়ে তিন ওয়ানডের সিরিজ থেকে পাঁচটি রেটিং পয়েন্ট তুলে নেওয়াই ছিল মূল লক্ষ্য। কিন্তু প্রথম ওয়ানডে হেরে সেই লক্ষ্য থেকে ছিটকে পড়েছে....
১২ মিনিট আগেসবকিছু ঠিকঠাক থাকলে লিওনেল মেসি আজ সতীর্থদের সঙ্গে আর্জেন্টিনার আরও একটি জয় উপভোগ করতে পারতেন। মায়ামির হার্ডরক স্টেডিয়ামে ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে তিনি ছিলেনও। তবে আর্জেন্টিনার জার্সিতে নয়। গ্যালারিতে বসে তিনি খেলা দেখেছেন সপরিবারে।
৩২ মিনিট আগেশেষ মুহূর্তে স্বপ্নভঙ্গের হতাশা বাংলাদেশের ফুটবলের সঙ্গে বেশ পরিচিত। হংকংয়ের বিপক্ষে পরশু ৪-৩ গোলের হার সেই চেনা বেদনারই পুনরাবৃত্তি।
১ ঘণ্টা আগেআবুধাবিতে কাল দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুটি চ্যালেঞ্জ নিয়ে নামবে। প্রথমটি হলো সিরিজে সমতা আনা, দ্বিতীয়টি বিশ্বকাপের সরাসরি খেলার দৌড়ে টিকে থাকা। সিরিজে আফগানিস্তানকে ধবলধোলাই করতে পারলে ৫ রেটিং পয়েন্ট বাড়ত বাংলাদেশের।
১২ ঘণ্টা আগে