ক্রীড়া ডেস্ক
সাদা বলে নিউজিল্যান্ডের কোচের দায়িত্ব আগেই ছেড়েছেন গ্যারি স্টিড। টেস্টেও কোচ হিসেবে থাকবেন না, সেটা নিয়ে দোলাচলে ছিলেন তিনি। অবশেষে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণেও কিউইদের ডাগআউটে আর তাঁকে দেখা যাবে না।
চলতি বছরের জুন মাসের শেষে চুক্তির মেয়াদ পূর্ণ করে টেস্টে কোচের দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছেন স্টিড। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের সফলতম কোচের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট (এনজেডসি) গতকাল রাতে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে। তিন সংস্করণের জন্য একজন কোচ এনজেডসি নিয়োগ দিতে চায় বলে জানা গেছে। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের সঙ্গে স্টিডের সাত বছরের সম্পর্ক তাহলে শেষ হচ্ছে এ মাসের শেষে। বিদায় ঘোষণার সময় কিউইদের সফলতম এই কোচ বলেন, ‘অনেক অসাধারণ স্মৃতি তৈরি হয়েছে গত সাত বছরে। এক ঝাঁক অসাধারণ ও প্রতিভাবান মানুষের সঙ্গে কাজ করে এই স্মৃতিগুলো জমা হয়েছে। দেশের জন্য, একে অপরের জন্য এবং ভক্তদের জন্য এই মানুষেরা সব সময় নিজেদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছে।’
২০১৮ সালে মাইক হেসন নিউজিল্যান্ডের প্রধান কোচের পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। হেসনের জায়গায় তখনই বসেছিলেন স্টিড। কোচ হওয়ার পর স্টিডের অধীনে সাত বছরে মনে রাখার মতো অনেক সাফল্য পেয়েছে কিউইরা। ২০২১ সালে ভারতকে হারিয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম আসরেই চ্যাম্পিয়ন হয় নিউজিল্যান্ড। এটা আইসিসি ইভেন্টে কিউইদের দ্বিতীয় শিরোপা। এছাড়া তাঁর অধীনে ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি—সাদা বলের ক্রিকেটে আইসিসির এই তিন ইভেন্টের ফাইনাল খেলে নিউজিল্যান্ড। আর গত বছরের অক্টোবরে ভারতের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ কিউইরা জিতেছে স্টিডের অধীনে।
স্টিডের অধীনে নিউজিল্যান্ড আইসিসি ইভেন্টে বারবার রানার্সআপ হলেও ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণের শিরোপাটা তো জেতে। কিউইরা এক সমীহ জাগানিয়া দলে পরিণত হয়েছিল তিনি দায়িত্বে থাকা অবস্থায়। নিজেকে মূল্যায়ন করতে গিয়ে স্টিড বলেন, ‘তিনটি সংস্করণেই প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ক্রিকেট খেলাটা দারুণ এক ব্যাপার ছিল। ফলাফল যেমনই হোক, প্রতিপক্ষ এটুকু তো বুঝতে পেরেছিল নিউজিল্যান্ড হারার আগে হারে না।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে এ বছরের মার্চ-এপ্রিলে হওয়া সাদা বলের সিরিজটা দারুণ খেলেছিল নিউজিল্যান্ড। টি-টোয়েন্টি, ওয়ানডে সিরিজ মিলিয়ে আট ম্যাচের সাতটিতেই জিতেছিল কিউইরা। দুর্দান্ত এক সিরিজের পর সীমিত ওভারের ক্রিকেটের সিরিজ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন স্টিড। আর স্টিড যে হেসনকে হটিয়ে ২০১৮ সালে নিউজিল্যান্ডের প্রধান কোচের দায়িত্ব পেয়েছিলেন, সেই হেসনের ঠিকানা বদলে গেছে কদিন আগে। দুই বছরের চুক্তিতে পাকিস্তানের সাদা বলের প্রধান কোচ হয়েছেন হেসন।
সাদা বলে নিউজিল্যান্ডের কোচের দায়িত্ব আগেই ছেড়েছেন গ্যারি স্টিড। টেস্টেও কোচ হিসেবে থাকবেন না, সেটা নিয়ে দোলাচলে ছিলেন তিনি। অবশেষে ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণেও কিউইদের ডাগআউটে আর তাঁকে দেখা যাবে না।
চলতি বছরের জুন মাসের শেষে চুক্তির মেয়াদ পূর্ণ করে টেস্টে কোচের দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছেন স্টিড। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের সফলতম কোচের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট (এনজেডসি) গতকাল রাতে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে। তিন সংস্করণের জন্য একজন কোচ এনজেডসি নিয়োগ দিতে চায় বলে জানা গেছে। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের সঙ্গে স্টিডের সাত বছরের সম্পর্ক তাহলে শেষ হচ্ছে এ মাসের শেষে। বিদায় ঘোষণার সময় কিউইদের সফলতম এই কোচ বলেন, ‘অনেক অসাধারণ স্মৃতি তৈরি হয়েছে গত সাত বছরে। এক ঝাঁক অসাধারণ ও প্রতিভাবান মানুষের সঙ্গে কাজ করে এই স্মৃতিগুলো জমা হয়েছে। দেশের জন্য, একে অপরের জন্য এবং ভক্তদের জন্য এই মানুষেরা সব সময় নিজেদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছে।’
২০১৮ সালে মাইক হেসন নিউজিল্যান্ডের প্রধান কোচের পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। হেসনের জায়গায় তখনই বসেছিলেন স্টিড। কোচ হওয়ার পর স্টিডের অধীনে সাত বছরে মনে রাখার মতো অনেক সাফল্য পেয়েছে কিউইরা। ২০২১ সালে ভারতকে হারিয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম আসরেই চ্যাম্পিয়ন হয় নিউজিল্যান্ড। এটা আইসিসি ইভেন্টে কিউইদের দ্বিতীয় শিরোপা। এছাড়া তাঁর অধীনে ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি—সাদা বলের ক্রিকেটে আইসিসির এই তিন ইভেন্টের ফাইনাল খেলে নিউজিল্যান্ড। আর গত বছরের অক্টোবরে ভারতের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ কিউইরা জিতেছে স্টিডের অধীনে।
স্টিডের অধীনে নিউজিল্যান্ড আইসিসি ইভেন্টে বারবার রানার্সআপ হলেও ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণের শিরোপাটা তো জেতে। কিউইরা এক সমীহ জাগানিয়া দলে পরিণত হয়েছিল তিনি দায়িত্বে থাকা অবস্থায়। নিজেকে মূল্যায়ন করতে গিয়ে স্টিড বলেন, ‘তিনটি সংস্করণেই প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ক্রিকেট খেলাটা দারুণ এক ব্যাপার ছিল। ফলাফল যেমনই হোক, প্রতিপক্ষ এটুকু তো বুঝতে পেরেছিল নিউজিল্যান্ড হারার আগে হারে না।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে এ বছরের মার্চ-এপ্রিলে হওয়া সাদা বলের সিরিজটা দারুণ খেলেছিল নিউজিল্যান্ড। টি-টোয়েন্টি, ওয়ানডে সিরিজ মিলিয়ে আট ম্যাচের সাতটিতেই জিতেছিল কিউইরা। দুর্দান্ত এক সিরিজের পর সীমিত ওভারের ক্রিকেটের সিরিজ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন স্টিড। আর স্টিড যে হেসনকে হটিয়ে ২০১৮ সালে নিউজিল্যান্ডের প্রধান কোচের দায়িত্ব পেয়েছিলেন, সেই হেসনের ঠিকানা বদলে গেছে কদিন আগে। দুই বছরের চুক্তিতে পাকিস্তানের সাদা বলের প্রধান কোচ হয়েছেন হেসন।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে