প্রথম ম্যাচ জিতে সুবিধাজনক অবস্থায় থেকে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়া। বাংলাদেশকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। আর অস্ট্রেলিয়ার প্রথম জয়টি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। দুবাইয়ের এই ম্যাচটি তাই এ দুই দলের জন্য এগিয়ে যাওয়ার। যারা জিতবে সেমিফাইনালের সমীকরণটা তাদের জন্য সহজ হয়ে যাবে। সেই লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া।
আগে ব্যাট করে শুরুটা ভালোই করেছিল শ্রীলঙ্কা। কিন্তু সেই শুরুর ছন্দ মাঝে আর ধরে রাখতে পারেনি তারা। অস্ট্রেলিয়াকে ১৫৫ রানের লক্ষ্য দেয় শ্রীলঙ্কা। জবাবে ১৮ বল ও ৭ উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় অস্ট্রেলিয়া।
লক্ষ্য তাড়ায় অস্ট্রেলিয়াকে দারুণ সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার ও অ্যারন ফিঞ্চ। দলীয় ৭০ রানে ভাঙে এই উদ্বোধনী জুটি। ২৩ বলে ৩৭ রান ফিঞ্চকে ফিরিয়ে দেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। সেই হাসারাঙ্গার বলে দ্রুত ফিরে যান গ্লেন ম্যাক্সওয়েলও। তবে অস্ট্রেলিয়াকে জয়ের পথে রাখেন ওয়ার্নার ও স্টিভ স্মিথ। এই ম্যাচে দারুণ ব্যাট করে ছন্দে ফিরেছেন ওয়ার্নার। ৩১ বলে নিজের অর্ধশতক পূরণ করেন এই বাঁহাতি ওপেনার। দলীয় ১৩০ রানে ফেরেন ৪২ বলে ৬৫ রান করা ওয়ার্নার। এরপর দলকে আর কোনো বিপদ হতে না দিয়ে জয় এনে দেন স্মিথ (২৮) ও স্টোয়নিস (১৬)।
এদিন আগে ব্যাট করতে নেমে ১৫ রানে পাথুম নিশাঙ্কার উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। ৭ রান করেন এই ওপেনার। এরপর দারুণ এক জুটিতে লঙ্কানদের এগিয়ে নেন কুশল পেরেরা ও ছারিত আসালেঙ্কা। এ দুজন মিলে দলকে নিয়ে যান ৭৮ রানে। আসালেঙ্কার বিদায়ে ভাঙে এ জুটি। ২৭ বলে ৩৫ রান করা আসলেঙ্কাকে ফেরান অ্যাডাম জাম্পা। দলীয় ৮৬ রানে ফিরে যান কুশলও। আসালেঙ্কার মতো তাঁর ব্যাট থেকেও আসে ৩৫ রান। এই জুটি ভেঙে অস্ট্রেলিয়াকে ম্যাচে ফেরান মিচেল স্টার্ক।
দ্রুত ফিরে যান আভিস্কা ফার্নান্দোও। ৪ রান করা এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানকেও ফিরিয়ে দেন জাম্পা। ৯০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে তখন কিছুটা বিপদে শ্রীলঙ্কা। দলীয় ৯৪ রানে স্টার্কের শিকার হয়ে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাও ফিরলে বিপদ আরও বাড়ে লঙ্কানদের। তবে সেখান থেকেই দলকে দারুণভাবে টেনে নেন ভানুকা রাজাপক্ষে। এক পাশে দাঁড়িয়ে তাঁকে সঙ্গ দেন দাসুন শানাকা। ১৭ তম ওভারে গিয়ে ২ চার ও ১ ছয়ে রানের গতি বাড়ান রাজাপক্ষে। দলীয় ১৩৪ রানে শানাকার বিদায়ে ভাঙে এ জুটি। ১২ রান করা শানাকাকে ফেরান পেট কামিন্স। তবে এরপরও হাল ছাড়েননি রাজাপক্ষে। অপরাজিত ২৬ বলে ৩৩ রানের ইনিংস খেলে শ্রীলঙ্কাকে এনে দেন লড়াইয়ের পুঁজি।
প্রথম ম্যাচ জিতে সুবিধাজনক অবস্থায় থেকে একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়া। বাংলাদেশকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। আর অস্ট্রেলিয়ার প্রথম জয়টি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। দুবাইয়ের এই ম্যাচটি তাই এ দুই দলের জন্য এগিয়ে যাওয়ার। যারা জিতবে সেমিফাইনালের সমীকরণটা তাদের জন্য সহজ হয়ে যাবে। সেই লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া।
আগে ব্যাট করে শুরুটা ভালোই করেছিল শ্রীলঙ্কা। কিন্তু সেই শুরুর ছন্দ মাঝে আর ধরে রাখতে পারেনি তারা। অস্ট্রেলিয়াকে ১৫৫ রানের লক্ষ্য দেয় শ্রীলঙ্কা। জবাবে ১৮ বল ও ৭ উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় অস্ট্রেলিয়া।
লক্ষ্য তাড়ায় অস্ট্রেলিয়াকে দারুণ সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার ও অ্যারন ফিঞ্চ। দলীয় ৭০ রানে ভাঙে এই উদ্বোধনী জুটি। ২৩ বলে ৩৭ রান ফিঞ্চকে ফিরিয়ে দেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। সেই হাসারাঙ্গার বলে দ্রুত ফিরে যান গ্লেন ম্যাক্সওয়েলও। তবে অস্ট্রেলিয়াকে জয়ের পথে রাখেন ওয়ার্নার ও স্টিভ স্মিথ। এই ম্যাচে দারুণ ব্যাট করে ছন্দে ফিরেছেন ওয়ার্নার। ৩১ বলে নিজের অর্ধশতক পূরণ করেন এই বাঁহাতি ওপেনার। দলীয় ১৩০ রানে ফেরেন ৪২ বলে ৬৫ রান করা ওয়ার্নার। এরপর দলকে আর কোনো বিপদ হতে না দিয়ে জয় এনে দেন স্মিথ (২৮) ও স্টোয়নিস (১৬)।
এদিন আগে ব্যাট করতে নেমে ১৫ রানে পাথুম নিশাঙ্কার উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। ৭ রান করেন এই ওপেনার। এরপর দারুণ এক জুটিতে লঙ্কানদের এগিয়ে নেন কুশল পেরেরা ও ছারিত আসালেঙ্কা। এ দুজন মিলে দলকে নিয়ে যান ৭৮ রানে। আসালেঙ্কার বিদায়ে ভাঙে এ জুটি। ২৭ বলে ৩৫ রান করা আসলেঙ্কাকে ফেরান অ্যাডাম জাম্পা। দলীয় ৮৬ রানে ফিরে যান কুশলও। আসালেঙ্কার মতো তাঁর ব্যাট থেকেও আসে ৩৫ রান। এই জুটি ভেঙে অস্ট্রেলিয়াকে ম্যাচে ফেরান মিচেল স্টার্ক।
দ্রুত ফিরে যান আভিস্কা ফার্নান্দোও। ৪ রান করা এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানকেও ফিরিয়ে দেন জাম্পা। ৯০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে তখন কিছুটা বিপদে শ্রীলঙ্কা। দলীয় ৯৪ রানে স্টার্কের শিকার হয়ে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাও ফিরলে বিপদ আরও বাড়ে লঙ্কানদের। তবে সেখান থেকেই দলকে দারুণভাবে টেনে নেন ভানুকা রাজাপক্ষে। এক পাশে দাঁড়িয়ে তাঁকে সঙ্গ দেন দাসুন শানাকা। ১৭ তম ওভারে গিয়ে ২ চার ও ১ ছয়ে রানের গতি বাড়ান রাজাপক্ষে। দলীয় ১৩৪ রানে শানাকার বিদায়ে ভাঙে এ জুটি। ১২ রান করা শানাকাকে ফেরান পেট কামিন্স। তবে এরপরও হাল ছাড়েননি রাজাপক্ষে। অপরাজিত ২৬ বলে ৩৩ রানের ইনিংস খেলে শ্রীলঙ্কাকে এনে দেন লড়াইয়ের পুঁজি।
র্যাকেটের ওপর এত ক্ষোভ দানিল মেদভেদেভের! ইউএস ওপেনে হারের পর সেটিকে ভেঙেই ফেললেন। বাছাই তারকা হয়েও তিনি প্রথম রাউন্ডে ৩ ঘণ্টা ৪৫ মিনিটের লড়াইয়ে হেরে গেছেন অবাছাই প্রতিযোগী ফ্রান্সের বেনজামিন বঁজির কাছে। হেরেছেন ৬-৩, ৭-৫, ৬-৭ (৫/৭), ০-৬, ৬-৪ গেমে।
৭ ঘণ্টা আগেরেফারির শেষ বাঁশি বাজার পরও তেমন কোনো উচ্ছ্বাস নেই আনসার ও ভিডিপির মেয়েদের। অবশ্য শিরোপা জেতাটা অভ্যাসে পরিণত হয়েছে তাদের। তাই উদ্যাপনে দেখা গেল সাদামাটা ছাপ। জাতীয় নারী হ্যান্ডবলে ৩৬ বারের মধ্যে ২৪ বারই চ্যাম্পিয়ন হলো তারা।
৭ ঘণ্টা আগেএকপ্রকার ঘুমিয়ে আছে জেলা ফুটবল। নিয়মিত হচ্ছে না লিগ। বাফুফের নতুন কমিটি ১০ মাসেও লিগের জট খুলতে পারেনি। তৃণমূল থেকেও তাই সেভাবে উঠে আসছে না ফুটবলার। ঘুমিয়ে পড়া সেই ফুটবলকে জাগাতে ৩০ আগস্ট থেকে শুরু হবে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়কে সঙ্গে নিয়ে যা আয়োজন করবে বাফুফে।
৭ ঘণ্টা আগেএবি ডি ভিলিয়ার্স কি তবে অবসর ভেঙে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছেন? সেটা কি হবে তাঁর দীর্ঘদিনের সতীর্থ বিরাট কোহলির সঙ্গে আইপিএলের মাধ্যমে? আসলে তা নয়। চার বছর আগে যে ডি ভিলিয়ার্স ক্রিকেট ছেড়েছেন, তিনি আর ক্রিকেটে ফিরছেন না।
১৩ ঘণ্টা আগে