দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভারতীয় দলে সুযোগ পেয়েছেন দিনেশ কার্তিক। আইপিএলে তাঁর দুর্দান্ত ফর্মই জাতীয় দলের দুয়ার খুলে দিয়েছে। ২০১৯ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ভারতের হয়ে সবশেষ ম্যাচ খেলে ছিলেন কার্তিক।
৩৭ বছর বয়সে জাতীয় দলে ফিরতে পেরে কার্তিক দারুণ উচ্ছ্বসিত। দলে সুযোগ পেয়ে কিছুটা আবেগপ্রবণও হয়ে পড়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি লিখেছেন, ‘আপনি যদি নিজের উপর বিশ্বাস রাখেন, তা হলে সব কিছুই পেতে পারেন।’
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘আমি খুবই খুশি। এটা আমার জন্য সন্তুষ্টির। এটাই সম্ভবত আমার সব থেকে স্মরণীয় ফিরে আসা। কারণ, অধিকাংশ মানুষই আমাকে নিয়ে আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন।’
কার্তিক কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তাঁর কোচদের প্রতি, ‘কোচ অভিষেক নায়ারের পরামর্শে খেলায় পরিবর্তন এনেছি। যা আমাকে নিলামের সময়ও সুবিধা দিয়েছিল। আমার এই পারফরম্যান্সের জন্য বেঙ্গালুরুর কোচ সঞ্জয় বাঙ্গার এবং ক্রিকেট সংক্রান্ত বিষয়ের নির্দেশক মাইক হেসনেরও কৃতিত্ব প্রাপ্য। ওঁরা আমাকে নিজের খেলা খেলতে দিয়েছেন। আমি শুধু দলের হয়ে নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। সব মিলিয়ে আমি খুব খুশি।’
কার্তিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন জাতীয় নির্বাচক, প্রধান কোচ রাহুল দ্রাবিড় ও অধিনায়ক রোহিত শর্মাকেও। তাঁর ভাবনায় যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ রয়েছে, তাও জানিয়েছেন। খেলার সুযোগ পেলে নিজের সেরাটা দেওয়ার ব্যাপারেও তিনি আত্মবিশ্বাসী।
২০০৪ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল কার্তিকের। তার সমসাময়িক মাহেন্দ সিং ধোনীর কারণে জাতীয় দলে নিয়মিত হতে পারেননি এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবু হাল ছাড়েননি তিনি। খেলার ধরণে পরিবর্তন আনলেও জাতীয় দলে ফেরার ক্ষুধাটা ছিল। কিছুদিন আগে জানিয়েছিলেন, ভারতীয় দলে ফিরতে নিজের খেলায় পরিবর্তন এনেছেন। এবারের আইপিএলে যেটির ঝলক দেখিয়েছেন। ১৪ ম্যাচে ৫৭ গড়ে করেছেন ২৮৭ রান। যেখানে গড় ছিল ৫৭.৪০ ও স্ট্রাইক রেট ১৯১। সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় তার ওপরে থাকা বাকি ব্যাটারদের মধ্যে কার্তিকের স্ট্রাইক রেটই সর্বোচ্চ। আর গড় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভারতীয় দলে সুযোগ পেয়েছেন দিনেশ কার্তিক। আইপিএলে তাঁর দুর্দান্ত ফর্মই জাতীয় দলের দুয়ার খুলে দিয়েছে। ২০১৯ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ভারতের হয়ে সবশেষ ম্যাচ খেলে ছিলেন কার্তিক।
৩৭ বছর বয়সে জাতীয় দলে ফিরতে পেরে কার্তিক দারুণ উচ্ছ্বসিত। দলে সুযোগ পেয়ে কিছুটা আবেগপ্রবণও হয়ে পড়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি লিখেছেন, ‘আপনি যদি নিজের উপর বিশ্বাস রাখেন, তা হলে সব কিছুই পেতে পারেন।’
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘আমি খুবই খুশি। এটা আমার জন্য সন্তুষ্টির। এটাই সম্ভবত আমার সব থেকে স্মরণীয় ফিরে আসা। কারণ, অধিকাংশ মানুষই আমাকে নিয়ে আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন।’
কার্তিক কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তাঁর কোচদের প্রতি, ‘কোচ অভিষেক নায়ারের পরামর্শে খেলায় পরিবর্তন এনেছি। যা আমাকে নিলামের সময়ও সুবিধা দিয়েছিল। আমার এই পারফরম্যান্সের জন্য বেঙ্গালুরুর কোচ সঞ্জয় বাঙ্গার এবং ক্রিকেট সংক্রান্ত বিষয়ের নির্দেশক মাইক হেসনেরও কৃতিত্ব প্রাপ্য। ওঁরা আমাকে নিজের খেলা খেলতে দিয়েছেন। আমি শুধু দলের হয়ে নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। সব মিলিয়ে আমি খুব খুশি।’
কার্তিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন জাতীয় নির্বাচক, প্রধান কোচ রাহুল দ্রাবিড় ও অধিনায়ক রোহিত শর্মাকেও। তাঁর ভাবনায় যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ রয়েছে, তাও জানিয়েছেন। খেলার সুযোগ পেলে নিজের সেরাটা দেওয়ার ব্যাপারেও তিনি আত্মবিশ্বাসী।
২০০৪ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল কার্তিকের। তার সমসাময়িক মাহেন্দ সিং ধোনীর কারণে জাতীয় দলে নিয়মিত হতে পারেননি এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবু হাল ছাড়েননি তিনি। খেলার ধরণে পরিবর্তন আনলেও জাতীয় দলে ফেরার ক্ষুধাটা ছিল। কিছুদিন আগে জানিয়েছিলেন, ভারতীয় দলে ফিরতে নিজের খেলায় পরিবর্তন এনেছেন। এবারের আইপিএলে যেটির ঝলক দেখিয়েছেন। ১৪ ম্যাচে ৫৭ গড়ে করেছেন ২৮৭ রান। যেখানে গড় ছিল ৫৭.৪০ ও স্ট্রাইক রেট ১৯১। সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় তার ওপরে থাকা বাকি ব্যাটারদের মধ্যে কার্তিকের স্ট্রাইক রেটই সর্বোচ্চ। আর গড় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
ধীরে ধীরে চোট থেকে সেরে উঠছেন সূর্যকুমার যাদব। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগস্টে বাংলাদেশ সিরিজেই দেখা যেতে পারে তাঁকে। ভারতের টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক সামাজিক মাধ্যমে জানালেন নিজের বর্তমান অবস্থার কথা।
৩৯ মিনিট আগেবারবার সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারছেন না এনামুল হক বিজয়। নাজমুল হোসেন শান্ত গলে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির পর কলম্বোতে দ্বিতীয় টেস্টে দুই অঙ্কও ছুঁতে পারেননি। বিজয়-শান্তরা যেখানে ব্যর্থ, তাঁদের জন্য কলম্বো টেস্টে তাইজুল ইসলাম দৃষ্টান্ত হয়েই থাকবেন।
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়া যেন শামার জোসেফের প্রিয় প্রতিপক্ষ। যে ভেন্যুতেই খেলা হোক না কেন, অজিদের কাঁপিয়ে দেন এই পেসার। বার্বাডোজের ব্রিজটাউনে গত রাতে অজিদের ভুগিয়েছেন শামার। স্কোরবোর্ডে ২০০ রান তো দূরে থাক, ৬০ ওভারও ব্যাটিং করতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া।
২ ঘণ্টা আগেইন্টার মিলান, রিভার প্লেট—দুই দলের জন্যই ম্যাচটা ছিল ‘বাঁচা-মরা’র ম্যাচ। শেষ পর্যন্ত বিদায়ঘণ্টা বেজে গেল আর্জেন্টাইন ক্লাব রিভার প্লেট। তাতে নকআউট পর্বে উঠে গেল লাওতারো মার্তিনেজ-ইয়ান সোমারদের ইন্টার মিলান।
৩ ঘণ্টা আগে