নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুরো বিশ্বকাপেই বলতে গেলে ছিলেন নিজের ছায়া। কখনো ড্যারিল মিচেল, কখনো জিমি নিশামের হাত ধরেই একের পর এক জয় তুলে নিয়ে ফাইনালে উঠেছে নিউজিল্যান্ড। কেন উইলিয়ামসন জ্বলে উঠলেন আসল মঞ্চেই। কিউই অধিনায়ক আজ দুবাইয়ে টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার কাজটা তুলে নিলেন নিজের কাঁধেই। উইলিয়ামসনের দুর্দান্ত ইনিংসে ভর করে অস্ট্রেলিয়াকে ১৭৩ রানের লক্ষ্যে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
টস জিতলে ম্যাচ জয়! এই বিশ্বকাপে দুবাইয়ে এটিই হয়ে আসে এত দিন। এই মরু শহরে ১২ ম্যাচের মধ্যে ১০ টিতেই টস জয়ী দল ম্যাচ জিতেছে। ফাইনালেও তাই টস জিতে তাই বোলিং নিতে একদম ভুল করেননি অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ। টস রেকর্ড তো পক্ষে গেছেই, ফিঞ্চদের হয় কথা বলছে ইতিহাসও। আইসিসির বিশ্বমঞ্চে নক আউট পর্বে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কখনো জিততে পারেনি নিউজিল্যান্ড। সব মিলিয়ে ১৬ ম্যাচের ১৬ টিতে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।
সেই কঠিন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে শুরুতে ব্যাটিং করতে নেমে বেশ সাবধানী শুরু করে নিউজিল্যান্ড। ২ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল–১৩ /০। তৃতীয় ওভারে এসেই খোলস ছেড়ে বেরোন দুই ওপেনার। প্রথম বলেই ম্যাক্সওয়েলকে মাথার ওপর দিয়ে ছক্কা মেরে অভ্যর্থনা জানান সেমিফাইনালের নায়ক ড্যারিল মিচেল। ওই ওভারে আসে ১০ রান।
তবে মিচেল যখন আরও একবার জ্বলে ওঠার অপেক্ষায় তখনই জস হ্যাজলউডের হঠাৎ ধীর গতি হয়ে যাওয়া একটি বলে বিভ্রান্ত হয়ে ক্যাচ তুলে দেন উইকেটের পেছনে। অনেকটা সামনে লাফিয়ে ক্যাচটি তালুবন্দী করেন আগের ওভারে মার্টিন গ্যাপটিলের ক্যাচ ছাড়া ম্যাথু ওয়েড। ১১ রানে মিচেলকে হারানোর পর বেশ চাপে পড়ে নিউজিল্যান্ড। উইকেট না পড়লেও রান তুলতে পারছিলেন না কেন উইলিয়ামসন–গ্যাপটিল জুটি। প্রথম ৪৮ বলের ২৬টি বলেই কোনো রান তুলতে পারেননি কিউইরা।
উইকেটে সেট হওয়ার পর নবম ওভারে এসে হাত খুলে মারতে শুরু করেন উইলিয়ামসন। মিচেল মার্শকে টানা দুই চারে শুরু করেন ঝড়। ১১ তম ওভারে এসে তো আরও বিধ্বংসী কিউই অধিনায়ক। স্টার্ককে তুলোধুনা করে তুলে নেন ১৯ রান। অবশ্য ওই ওভারে ২১ রানে ভাগ্যের সহায়তাও পেয়েছেন উইলিয়ামসন। সেই জীবন পেয়ে আরও দুরন্ত কিউই অধিনায়ক।
১২ তম ওভারের প্রথম বলে গ্যাপটিল ফিরলেও অবশ্য তেমন একটা সমস্যা হয়নি নিউজিল্যান্ডের। কেননা অন্য প্রান্তে যে ছিলেন অবিচল উইলিয়ামসন। ১৩ তম ওভারে ম্যাক্সওয়েলকে টানা দুই ছক্কায় তুলে নেন ৩২ বলে ফিফটি। নম্র চেহারার উইলিয়াসন তো অজিদের সামনে রুদ্ধমূর্তি ধারণ করেছেনই, তাঁর সঙ্গে অন্যপ্রান্তে যোগ দেন এ বছর সবচেয়ে বেশি ছক্কা মারা গ্লেন ফিলিপসও। তৃতীয় উইকেটজুটিতে দুজনে মিলে গড়েন ৩৭ বলে ৬৮ রানের জুটি। দুজনের ঝড়টা বেশি গেছে স্টার্কের ওপর দিয়ে। বাঁহাতি পেসার প্রথম তিন ওভারেই দেন ৫০ রান। ১৮ তম ওভারে ফিলিপস (১৮) ও উইলিয়ামসনকে (৪৮ বলে ৮৫) ফিরিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে খেলায় ফেরান হ্যাজলউড।
দুজনের বিদায়ের পর স্কোর বড় করার দায়িত্বটা নেন নিশাম ও সেইফার্ট।
পুরো বিশ্বকাপেই বলতে গেলে ছিলেন নিজের ছায়া। কখনো ড্যারিল মিচেল, কখনো জিমি নিশামের হাত ধরেই একের পর এক জয় তুলে নিয়ে ফাইনালে উঠেছে নিউজিল্যান্ড। কেন উইলিয়ামসন জ্বলে উঠলেন আসল মঞ্চেই। কিউই অধিনায়ক আজ দুবাইয়ে টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার কাজটা তুলে নিলেন নিজের কাঁধেই। উইলিয়ামসনের দুর্দান্ত ইনিংসে ভর করে অস্ট্রেলিয়াকে ১৭৩ রানের লক্ষ্যে দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
টস জিতলে ম্যাচ জয়! এই বিশ্বকাপে দুবাইয়ে এটিই হয়ে আসে এত দিন। এই মরু শহরে ১২ ম্যাচের মধ্যে ১০ টিতেই টস জয়ী দল ম্যাচ জিতেছে। ফাইনালেও তাই টস জিতে তাই বোলিং নিতে একদম ভুল করেননি অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ। টস রেকর্ড তো পক্ষে গেছেই, ফিঞ্চদের হয় কথা বলছে ইতিহাসও। আইসিসির বিশ্বমঞ্চে নক আউট পর্বে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কখনো জিততে পারেনি নিউজিল্যান্ড। সব মিলিয়ে ১৬ ম্যাচের ১৬ টিতে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।
সেই কঠিন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে শুরুতে ব্যাটিং করতে নেমে বেশ সাবধানী শুরু করে নিউজিল্যান্ড। ২ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল–১৩ /০। তৃতীয় ওভারে এসেই খোলস ছেড়ে বেরোন দুই ওপেনার। প্রথম বলেই ম্যাক্সওয়েলকে মাথার ওপর দিয়ে ছক্কা মেরে অভ্যর্থনা জানান সেমিফাইনালের নায়ক ড্যারিল মিচেল। ওই ওভারে আসে ১০ রান।
তবে মিচেল যখন আরও একবার জ্বলে ওঠার অপেক্ষায় তখনই জস হ্যাজলউডের হঠাৎ ধীর গতি হয়ে যাওয়া একটি বলে বিভ্রান্ত হয়ে ক্যাচ তুলে দেন উইকেটের পেছনে। অনেকটা সামনে লাফিয়ে ক্যাচটি তালুবন্দী করেন আগের ওভারে মার্টিন গ্যাপটিলের ক্যাচ ছাড়া ম্যাথু ওয়েড। ১১ রানে মিচেলকে হারানোর পর বেশ চাপে পড়ে নিউজিল্যান্ড। উইকেট না পড়লেও রান তুলতে পারছিলেন না কেন উইলিয়ামসন–গ্যাপটিল জুটি। প্রথম ৪৮ বলের ২৬টি বলেই কোনো রান তুলতে পারেননি কিউইরা।
উইকেটে সেট হওয়ার পর নবম ওভারে এসে হাত খুলে মারতে শুরু করেন উইলিয়ামসন। মিচেল মার্শকে টানা দুই চারে শুরু করেন ঝড়। ১১ তম ওভারে এসে তো আরও বিধ্বংসী কিউই অধিনায়ক। স্টার্ককে তুলোধুনা করে তুলে নেন ১৯ রান। অবশ্য ওই ওভারে ২১ রানে ভাগ্যের সহায়তাও পেয়েছেন উইলিয়ামসন। সেই জীবন পেয়ে আরও দুরন্ত কিউই অধিনায়ক।
১২ তম ওভারের প্রথম বলে গ্যাপটিল ফিরলেও অবশ্য তেমন একটা সমস্যা হয়নি নিউজিল্যান্ডের। কেননা অন্য প্রান্তে যে ছিলেন অবিচল উইলিয়ামসন। ১৩ তম ওভারে ম্যাক্সওয়েলকে টানা দুই ছক্কায় তুলে নেন ৩২ বলে ফিফটি। নম্র চেহারার উইলিয়াসন তো অজিদের সামনে রুদ্ধমূর্তি ধারণ করেছেনই, তাঁর সঙ্গে অন্যপ্রান্তে যোগ দেন এ বছর সবচেয়ে বেশি ছক্কা মারা গ্লেন ফিলিপসও। তৃতীয় উইকেটজুটিতে দুজনে মিলে গড়েন ৩৭ বলে ৬৮ রানের জুটি। দুজনের ঝড়টা বেশি গেছে স্টার্কের ওপর দিয়ে। বাঁহাতি পেসার প্রথম তিন ওভারেই দেন ৫০ রান। ১৮ তম ওভারে ফিলিপস (১৮) ও উইলিয়ামসনকে (৪৮ বলে ৮৫) ফিরিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে খেলায় ফেরান হ্যাজলউড।
দুজনের বিদায়ের পর স্কোর বড় করার দায়িত্বটা নেন নিশাম ও সেইফার্ট।
রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে লম্বা সময় ধরে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলছে না ভারত-পাকিস্তান। সেই দ্বন্দ্বের আঁচ পড়ে ক্রিকেটারদের মধ্যেও। বন্ধুত্বের আড়ালে উঠে আসে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের ঘটনা। তেমনই এক ঘটনা শোনালেন ভারতের সাবেক পেসার ইরফান পাঠান। ২০০৬ সালে করাচি থেকে লাহোরে যাওয়ার সময় পাকিস্তানের সাবেক অলরাউন্ডা
৪৩ মিনিট আগেডিসেম্বরে ভারতে আসছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি। ভারতে এবারই যে তাঁর প্রথম সফর তা নয়। ২০১১ সালেও পা রাখেন তিনি। তবে সেবার তাঁর সঙ্গী হয়েছিল পুরো আর্জেন্টিনা দল। এবার আসছেন ব্যক্তিগতভাবে। মেসিকে রাজি করানোটা তাই সহজ ছিল না ভারতের ক্রীড়া সংগঠক শতদ্রু দত্তের জন্য।
২ ঘণ্টা আগে‘রুত, দিনিস, দুয়ার্তে, মাতিলদা—অ্যানফিল্ড সবসময় তোমাদের ঘর হয়ে থাকবে। তোমরা কখনো একা হাঁটবে না।’
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে কোয়াবের গত দুটি সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল। বিসিবিতে হওয়া সভায় ক্রিকেটারদের কল্যাণ সমিতি কোয়াবের নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে