টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর রবি শাস্ত্রীর স্থলাভিষিক্ত হয়ে ভারতের কোচের দায়িত্ব নিয়েছেন রাহুল দ্রাবিড়। বিরাট কোহলিদের কোচ হিসেবে শুরুটাও মনে রাখার মতো হয়েছে ‘দ্য ওয়ালের’। টি-টোয়েন্টির পর টেস্টেও ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জিতেছে ‘দ্রাবিড়ের ভারত’। তবে দ্রাবিড়ের কোচিংয়ের শুরুটা বয়সভিত্তিক দলের সঙ্গে।
বড় মঞ্চে কাজ করার চেয়ে খেলোয়াড় গড়ে তোলায় নিজেকে জড়িত রাখতে চেয়েছিলেন দ্রাবিড়। এ জন্য তো কয়েকবার জাতীয় দলের কোচ হওয়ার প্রস্তাবও ফিরিয়ে দেওয়ার কথা শোনা গেছে। তবে শেষ পর্যন্ত আর না করতে পারেননি। এবার প্রস্তাবটা যে এসেছিল একসময়ের প্রিয় সতীর্থ সৌরভ গাঙ্গুলির কাছ থেকে। তবে যতটা সহজ মনে করা হচ্ছে, এবারও দ্রাবিড়কে রাজি করানো এতটা সহজ ছিল না সৌরভের জন্য।
এত দিন দ্রাবিড়ের কোচ হওয়া নিয়ে চুপ থাকলেও অবশেষে মুখ খুলেছেন গাঙ্গুলি। দ্রাবিড়কে জাতীয় দলের দায়িত্বে আনার পরিকল্পনা যে আগে থেকেই ছিল, সেটা জানিয়ে বিসিসিআইয়ের এই সভাপতি বলেছেন, ‘আমার এবং জয় শাহর (বিসিসিআইয়ের সেক্রেটারি) পরিকল্পনায় দ্রাবিড় অনেক দিন ধরেই ছিল। তবে অনেকটা সময় পরিবার ছেড়ে থাকতে হয় বলে দ্রাবিড় রাজি হচ্ছিল না। জাতীয় দলের কোচ হওয়া মানে বছরের ৮-৯ মাসই দেশের বাইরে কাটাতে হবে। একটা সময় আমরা হাল ছেড়ে দিয়েছিলাম। এনসিএর প্রধান হিসেবে তার দায়িত্ব ছিল তরুণদের গড়ে তোলা। দেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথটা মসৃণ রাখা।
তা শেষ পর্যন্ত কীভাবে রাজি হলেন দ্রাবিড়? সেটাও শোনা যাক গাঙ্গুলির মুখেই, ‘সব ধরনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে দ্রাবিড়কে এনসিএতে নিয়োগের পরও জাতীয় দলের দায়িত্ব নেওয়ার ব্যাপারে জোরাজুরি করতে থাকি। সৌভাগ্যক্রমে শেষ পর্যন্ত দ্রাবিড় রাজি হয়। জানি না, হঠাৎ করে তার মনে কী ভাবনা এসেছিল। তবে এটা সত্যি, শেষ পর্যন্ত সে আমাদের প্রস্তাবে রাজি হয়েছে। রবি শাস্ত্রীর মেয়াদ শেষের পর দ্রাবিড়কে কোচ করার জন্য বোর্ডের কাছে এটাই সবচেয়ে বড় সুযোগ ছিল।’
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর রবি শাস্ত্রীর স্থলাভিষিক্ত হয়ে ভারতের কোচের দায়িত্ব নিয়েছেন রাহুল দ্রাবিড়। বিরাট কোহলিদের কোচ হিসেবে শুরুটাও মনে রাখার মতো হয়েছে ‘দ্য ওয়ালের’। টি-টোয়েন্টির পর টেস্টেও ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জিতেছে ‘দ্রাবিড়ের ভারত’। তবে দ্রাবিড়ের কোচিংয়ের শুরুটা বয়সভিত্তিক দলের সঙ্গে।
বড় মঞ্চে কাজ করার চেয়ে খেলোয়াড় গড়ে তোলায় নিজেকে জড়িত রাখতে চেয়েছিলেন দ্রাবিড়। এ জন্য তো কয়েকবার জাতীয় দলের কোচ হওয়ার প্রস্তাবও ফিরিয়ে দেওয়ার কথা শোনা গেছে। তবে শেষ পর্যন্ত আর না করতে পারেননি। এবার প্রস্তাবটা যে এসেছিল একসময়ের প্রিয় সতীর্থ সৌরভ গাঙ্গুলির কাছ থেকে। তবে যতটা সহজ মনে করা হচ্ছে, এবারও দ্রাবিড়কে রাজি করানো এতটা সহজ ছিল না সৌরভের জন্য।
এত দিন দ্রাবিড়ের কোচ হওয়া নিয়ে চুপ থাকলেও অবশেষে মুখ খুলেছেন গাঙ্গুলি। দ্রাবিড়কে জাতীয় দলের দায়িত্বে আনার পরিকল্পনা যে আগে থেকেই ছিল, সেটা জানিয়ে বিসিসিআইয়ের এই সভাপতি বলেছেন, ‘আমার এবং জয় শাহর (বিসিসিআইয়ের সেক্রেটারি) পরিকল্পনায় দ্রাবিড় অনেক দিন ধরেই ছিল। তবে অনেকটা সময় পরিবার ছেড়ে থাকতে হয় বলে দ্রাবিড় রাজি হচ্ছিল না। জাতীয় দলের কোচ হওয়া মানে বছরের ৮-৯ মাসই দেশের বাইরে কাটাতে হবে। একটা সময় আমরা হাল ছেড়ে দিয়েছিলাম। এনসিএর প্রধান হিসেবে তার দায়িত্ব ছিল তরুণদের গড়ে তোলা। দেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথটা মসৃণ রাখা।
তা শেষ পর্যন্ত কীভাবে রাজি হলেন দ্রাবিড়? সেটাও শোনা যাক গাঙ্গুলির মুখেই, ‘সব ধরনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে দ্রাবিড়কে এনসিএতে নিয়োগের পরও জাতীয় দলের দায়িত্ব নেওয়ার ব্যাপারে জোরাজুরি করতে থাকি। সৌভাগ্যক্রমে শেষ পর্যন্ত দ্রাবিড় রাজি হয়। জানি না, হঠাৎ করে তার মনে কী ভাবনা এসেছিল। তবে এটা সত্যি, শেষ পর্যন্ত সে আমাদের প্রস্তাবে রাজি হয়েছে। রবি শাস্ত্রীর মেয়াদ শেষের পর দ্রাবিড়কে কোচ করার জন্য বোর্ডের কাছে এটাই সবচেয়ে বড় সুযোগ ছিল।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১২ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে