আফগানিস্তান সিরিজের মাঝপথে হঠাৎ করেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন তামিম ইকবাল। আজ চট্টগ্রামে সংবাদ সম্মেলন ডেকে নিজের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন বাংলাদেশের বাঁ-হাতি ব্যাটার।
তামিমের এমন ঘোষণায় অবাক হয়েছেন মোহাম্মদ আশরাফুল। সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক লাইভে এসে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক বলেছেন, ‘আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি এখন ইংল্যান্ডে আছি। কালকে এসেছি। আজকে ঘুম থেকে উঠে দেখলাম, তামিম ইকবাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়ে ফেলেছেন। এটা শুনে অবাক হয়েছি। কিন্তু আবার যতটুকু আমি তামিমকে চিনি ছোটবেলা থেকে, ২০০৭ সালে আমি ও নাফীস ইকবাল একসঙ্গে অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়া কাপ খেলতে গিয়েছিলাম পাকিস্তানে। নাফীস অধিনায়ক ছিল, আমি ছিলাম সহ-অধিনায়ক। তখন থেকেই আমি তামিমকে চিনি। সে এয়ারপোর্টে এসেছিল হাফপ্যান্ট পরে। যদিও আমিও তখন ছোট ছিলাম। তামিমও অনেক ছোট ছিল। আমাদের থেকে সে চার-পাঁচ বছরের জুনিয়র ছিল।’
সাবেক সতীর্থের প্রশংসা করে আশরাফুল আরও বলেছেন, ‘তামিমকে আমি যতটুকু চিনি, সে সিদ্ধান্ত হুট করে নেয়। তবে খুব অনড় থাকে। তামিম অসাধারণ একজন ব্যক্তি, সে সবার পরিসংখ্যান মনে রাখে। তবে তার সিদ্ধান্তে একটু অবাক হয়েছি। এটাও ঠিক, সে চমৎকার একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তামিম একটু ভিন্ন, বেশিই আবেগপ্রবণ। ওর গত কয়েকটা সিরিজ চোটে যাচ্ছিল। আফগানিস্তানের বিপক্ষে তার শুরুটা ভালো হয়নি।’
তামিমের অবসর প্রসঙ্গে আশরাফুল বলেছেন, ‘তামিমের এভাবে সরে যাওয়াটা আমি জানি না কতটুকু ভালো হয়েছে। আবার আরেক দিকে যদি চিন্তা করি, সে আসলে সবকিছু হুটহাট করে। ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও সে যায়নি। যদিও সে লম্বা সময় তখন বাইরে ছিল। চোটের কারণে সে এক বছর টি-টোয়েন্টির বাইরে ছিল। সেখান থেকেই হয়তো সিদ্ধান্ত নিয়েছে, মিডিয়ায় যখন কথা হচ্ছিল তাকে নেবে কি না। তখন নিজে থেকে সরে গেছে।’
আশরাফুল আরও বলেছেন, ‘আমার মনে হয় না সে আবার ফিরে আসবে। তামিম, গত ১৯টা বছর তুমি আমাদের অনেক বিনোদন দিয়েছ। আমি বলব ২০১৪-১৮ পর্যন্ত তোমার ক্যারিয়ারের সেরা সময় গিয়েছে। ওই সময় তোমার গড় ৭০+ ছিল। অসাধারণ নেতৃত্ব দিয়েছ। বাংলাদেশের হয়ে অনেক অবদান রেখেছ। যদিও তুমি আমার অনেক জুনিয়র। যেখানে আমি অবসর নিইনি, মাশরাফি অবসর গ্রহণ করেনি, তুমি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমি আশা করব ঘরোয়া ক্রিকেটে সে আরও তিন-চার বছর খেলবে। কিছুদিন বিশ্রাম নিয়ে আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও আসতে পারে। কারণ অবসর নেওয়ার মতো তার বয়স এমন কিছু হয়নি। চোটে অবশ্য তামিম একটু বেশিই পড়েছে। শেষ কয়েকটা বছর বেশ কয়েকটি সিরিজের আগে দেখা যাচ্ছিল সে শতভাগ ফিট থাকত না। দেশে-বিদেশে তোমার অনেক সমর্থক। ওপেনার হিসেবে ২০০৭ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ওপেনিং করাটা ক্রিকেটের সবচেয়ে কঠিন। সেই জিনিসটা তুমি করেছ। তাই আমার হঠাৎ করে মনে হলো, তুমি অন্যান্য ক্রিকেটারের চেয়ে ভিন্ন, সেটা বলি সবাইকে। আমি মনে করি, সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছ। যেহেতু বিশ্বকাপের আরেকটা চাপ থাকত, আর এই সিরিজটাও এত সহজ হবে না। ’
এর আগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার বিষয়ে তামিম বলেছেন, ‘আফগানিস্তানের বিপক্ষে গতকালের ম্যাচটাই আমার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিচ্ছি। এটার পেছনে কোনো সাডেন (আকস্মিক) সিদ্ধান্ত ছিল না। আমি এ বিষয়ে ভাবছিলাম। এটার ভিন্ন ভিন্ন কারণ আছে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার এটাই সঠিক সময় বলে জানিয়েছেন তামিম। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার বলেছেন, ‘আমি মনে করি, আমার এখানে এটা বলার আছে। এটা না যে, হুট করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটা নিয়ে আমি কয়েক দিন ধরে কথা বলছিলাম। এমনকি আমার পরিবারের সঙ্গেও কথা বলছিলাম। আমি মনে করি, আমার জন্য এটাই সঠিক সময়। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিচ্ছি। আমি লোকজনকে ধন্যবাদ জানাই। আমার কাছে মনে হয়, এটা তাদের প্রাপ্য।’
আফগানিস্তান সিরিজের মাঝপথে হঠাৎ করেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন তামিম ইকবাল। আজ চট্টগ্রামে সংবাদ সম্মেলন ডেকে নিজের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন বাংলাদেশের বাঁ-হাতি ব্যাটার।
তামিমের এমন ঘোষণায় অবাক হয়েছেন মোহাম্মদ আশরাফুল। সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক লাইভে এসে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক বলেছেন, ‘আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি এখন ইংল্যান্ডে আছি। কালকে এসেছি। আজকে ঘুম থেকে উঠে দেখলাম, তামিম ইকবাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়ে ফেলেছেন। এটা শুনে অবাক হয়েছি। কিন্তু আবার যতটুকু আমি তামিমকে চিনি ছোটবেলা থেকে, ২০০৭ সালে আমি ও নাফীস ইকবাল একসঙ্গে অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়া কাপ খেলতে গিয়েছিলাম পাকিস্তানে। নাফীস অধিনায়ক ছিল, আমি ছিলাম সহ-অধিনায়ক। তখন থেকেই আমি তামিমকে চিনি। সে এয়ারপোর্টে এসেছিল হাফপ্যান্ট পরে। যদিও আমিও তখন ছোট ছিলাম। তামিমও অনেক ছোট ছিল। আমাদের থেকে সে চার-পাঁচ বছরের জুনিয়র ছিল।’
সাবেক সতীর্থের প্রশংসা করে আশরাফুল আরও বলেছেন, ‘তামিমকে আমি যতটুকু চিনি, সে সিদ্ধান্ত হুট করে নেয়। তবে খুব অনড় থাকে। তামিম অসাধারণ একজন ব্যক্তি, সে সবার পরিসংখ্যান মনে রাখে। তবে তার সিদ্ধান্তে একটু অবাক হয়েছি। এটাও ঠিক, সে চমৎকার একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তামিম একটু ভিন্ন, বেশিই আবেগপ্রবণ। ওর গত কয়েকটা সিরিজ চোটে যাচ্ছিল। আফগানিস্তানের বিপক্ষে তার শুরুটা ভালো হয়নি।’
তামিমের অবসর প্রসঙ্গে আশরাফুল বলেছেন, ‘তামিমের এভাবে সরে যাওয়াটা আমি জানি না কতটুকু ভালো হয়েছে। আবার আরেক দিকে যদি চিন্তা করি, সে আসলে সবকিছু হুটহাট করে। ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও সে যায়নি। যদিও সে লম্বা সময় তখন বাইরে ছিল। চোটের কারণে সে এক বছর টি-টোয়েন্টির বাইরে ছিল। সেখান থেকেই হয়তো সিদ্ধান্ত নিয়েছে, মিডিয়ায় যখন কথা হচ্ছিল তাকে নেবে কি না। তখন নিজে থেকে সরে গেছে।’
আশরাফুল আরও বলেছেন, ‘আমার মনে হয় না সে আবার ফিরে আসবে। তামিম, গত ১৯টা বছর তুমি আমাদের অনেক বিনোদন দিয়েছ। আমি বলব ২০১৪-১৮ পর্যন্ত তোমার ক্যারিয়ারের সেরা সময় গিয়েছে। ওই সময় তোমার গড় ৭০+ ছিল। অসাধারণ নেতৃত্ব দিয়েছ। বাংলাদেশের হয়ে অনেক অবদান রেখেছ। যদিও তুমি আমার অনেক জুনিয়র। যেখানে আমি অবসর নিইনি, মাশরাফি অবসর গ্রহণ করেনি, তুমি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমি আশা করব ঘরোয়া ক্রিকেটে সে আরও তিন-চার বছর খেলবে। কিছুদিন বিশ্রাম নিয়ে আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও আসতে পারে। কারণ অবসর নেওয়ার মতো তার বয়স এমন কিছু হয়নি। চোটে অবশ্য তামিম একটু বেশিই পড়েছে। শেষ কয়েকটা বছর বেশ কয়েকটি সিরিজের আগে দেখা যাচ্ছিল সে শতভাগ ফিট থাকত না। দেশে-বিদেশে তোমার অনেক সমর্থক। ওপেনার হিসেবে ২০০৭ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ওপেনিং করাটা ক্রিকেটের সবচেয়ে কঠিন। সেই জিনিসটা তুমি করেছ। তাই আমার হঠাৎ করে মনে হলো, তুমি অন্যান্য ক্রিকেটারের চেয়ে ভিন্ন, সেটা বলি সবাইকে। আমি মনে করি, সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছ। যেহেতু বিশ্বকাপের আরেকটা চাপ থাকত, আর এই সিরিজটাও এত সহজ হবে না। ’
এর আগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার বিষয়ে তামিম বলেছেন, ‘আফগানিস্তানের বিপক্ষে গতকালের ম্যাচটাই আমার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিচ্ছি। এটার পেছনে কোনো সাডেন (আকস্মিক) সিদ্ধান্ত ছিল না। আমি এ বিষয়ে ভাবছিলাম। এটার ভিন্ন ভিন্ন কারণ আছে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার এটাই সঠিক সময় বলে জানিয়েছেন তামিম। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার বলেছেন, ‘আমি মনে করি, আমার এখানে এটা বলার আছে। এটা না যে, হুট করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটা নিয়ে আমি কয়েক দিন ধরে কথা বলছিলাম। এমনকি আমার পরিবারের সঙ্গেও কথা বলছিলাম। আমি মনে করি, আমার জন্য এটাই সঠিক সময়। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিচ্ছি। আমি লোকজনকে ধন্যবাদ জানাই। আমার কাছে মনে হয়, এটা তাদের প্রাপ্য।’
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১২ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
১৩ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
১৭ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
১৮ ঘণ্টা আগে