ক্রীড়া ডেস্ক
লর্ডসে কাল থেকে শুরু হচ্ছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল। এই মহারণের আগের দিন আজ ক্রিকেটের তীর্থভূমিতে সংবাদ সম্মেলনে নিজেদের একাদশ ঘোষণা করেছে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম চক্রে (২০১৯-২১) দক্ষিণ আফ্রিকা অবস্থান ছিল পাঁচ নম্বর, ২০২১-২৩ চক্রে উন্নতি করে জায়গা করে তৃতীয় স্থানে। ২০২৩-২৫ চক্রে প্রোটিয়ারা ফাইনালে মুখোমুখি হবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার। উন্নতির গ্রাফটা বেশ দারুণই।
ফাইনাল বেশ ভারসাম্যপূর্ণ দলই ঘোষণা করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। টপ অর্ডারে রায়ান রিকেলটন, ২০২৩-২৫ চক্রে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক এই ব্যাটার। তাঁর সঙ্গে আছেন অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা, যিনি রান তালিকায় খুব একটা পিছিয়ে নন। এইডেন মার্করাম, কাইল ভেরেইনে, ট্রিস্টান স্টাবস আছেন মিডল অর্ডারে। স্পিন আক্রমণে কেশব মহারাজ, আর পেস বোলিং আক্রমণের ভার বহন করবেন মার্কো ইয়ানসেন, কাগিসো রাবাদা, লুঙ্গি এনগিদি।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার একাদশে জায়গা হয়নি স্কট বোল্যান্ডের। বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে ভারতের বিপক্ষে ২১ উইকেট নিয়েছিলেন এ পেসার। তাঁর জায়গায় ফিরেছেন জশ হ্যাজলউড। বাদপ গড়েছেন তরুণ ব্যাটার সাম কনস্টাসও। তাঁর পরিবর্তে সুযোগ পেয়েছেন মার্নাস লাবুশানে। ১৬ মাস পর টেস্ট দলে ফিরেছেন ক্যামেরন গ্রিন। বাদ পড়েছেন মিচেল মার্শও। পেস বোলিং অলরাউন্ডার বো ওয়েবস্টার পেয়েছেন সুযোগ। দলে একমাত্র স্পিনার হিসেবে আছেন নাথান লায়ন।
অস্ট্রেলিয়ার একাদশ: উসমান খাজা, মার্নাস লাবুশেন, ক্যামেরন গ্রিন, স্টিভ স্মিথ, ট্রাভিস হেড, বো ওয়েবস্টার, অ্যালেক্স ক্যারি, প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, নাথান লায়ন, জশ হ্যাজলউড।
দক্ষিণ আফ্রিকার একাদশ: এইডেন মার্করাম, রায়ান রিকেলটন, উইয়ান মুলডার, টেম্বা বাভুমা (অধিনায়ক), ট্রিস্টান স্টাবস, ডেভিড বেডিংহাম, কাইল ভেরেইনে (উইকেটকিপার), মার্কো ইয়ানসেন, কেশব মহারাজ, কাগিসো রাবাদা, লুঙ্গি এনগিদি।
লর্ডসে কাল থেকে শুরু হচ্ছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল। এই মহারণের আগের দিন আজ ক্রিকেটের তীর্থভূমিতে সংবাদ সম্মেলনে নিজেদের একাদশ ঘোষণা করেছে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম চক্রে (২০১৯-২১) দক্ষিণ আফ্রিকা অবস্থান ছিল পাঁচ নম্বর, ২০২১-২৩ চক্রে উন্নতি করে জায়গা করে তৃতীয় স্থানে। ২০২৩-২৫ চক্রে প্রোটিয়ারা ফাইনালে মুখোমুখি হবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার। উন্নতির গ্রাফটা বেশ দারুণই।
ফাইনাল বেশ ভারসাম্যপূর্ণ দলই ঘোষণা করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। টপ অর্ডারে রায়ান রিকেলটন, ২০২৩-২৫ চক্রে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক এই ব্যাটার। তাঁর সঙ্গে আছেন অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা, যিনি রান তালিকায় খুব একটা পিছিয়ে নন। এইডেন মার্করাম, কাইল ভেরেইনে, ট্রিস্টান স্টাবস আছেন মিডল অর্ডারে। স্পিন আক্রমণে কেশব মহারাজ, আর পেস বোলিং আক্রমণের ভার বহন করবেন মার্কো ইয়ানসেন, কাগিসো রাবাদা, লুঙ্গি এনগিদি।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার একাদশে জায়গা হয়নি স্কট বোল্যান্ডের। বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে ভারতের বিপক্ষে ২১ উইকেট নিয়েছিলেন এ পেসার। তাঁর জায়গায় ফিরেছেন জশ হ্যাজলউড। বাদপ গড়েছেন তরুণ ব্যাটার সাম কনস্টাসও। তাঁর পরিবর্তে সুযোগ পেয়েছেন মার্নাস লাবুশানে। ১৬ মাস পর টেস্ট দলে ফিরেছেন ক্যামেরন গ্রিন। বাদ পড়েছেন মিচেল মার্শও। পেস বোলিং অলরাউন্ডার বো ওয়েবস্টার পেয়েছেন সুযোগ। দলে একমাত্র স্পিনার হিসেবে আছেন নাথান লায়ন।
অস্ট্রেলিয়ার একাদশ: উসমান খাজা, মার্নাস লাবুশেন, ক্যামেরন গ্রিন, স্টিভ স্মিথ, ট্রাভিস হেড, বো ওয়েবস্টার, অ্যালেক্স ক্যারি, প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, নাথান লায়ন, জশ হ্যাজলউড।
দক্ষিণ আফ্রিকার একাদশ: এইডেন মার্করাম, রায়ান রিকেলটন, উইয়ান মুলডার, টেম্বা বাভুমা (অধিনায়ক), ট্রিস্টান স্টাবস, ডেভিড বেডিংহাম, কাইল ভেরেইনে (উইকেটকিপার), মার্কো ইয়ানসেন, কেশব মহারাজ, কাগিসো রাবাদা, লুঙ্গি এনগিদি।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে