পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করে দারুণ আত্মবিশ্বাস নিয়ে ভারত সফরে গেছে বাংলাদেশ দল। নিজেদের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে পাকিস্তানের বিপক্ষে এবারই প্রথমবার টেস্ট ও সিরিজ জয়, দুটোই করে দেখিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত-লিটন দাসরা। ভারতের বিপক্ষেও কখনো টেস্ট জিততে পারেনি—এমন পরিসংখ্যান নিয়েই গিয়েছেন তাঁরা।
ভারত সফরে যাওয়ার আগে শান্ত-নাহিদ রানাদের কথা ছিল দারুণ কিছুরই প্রত্যয়। পাকিস্তানকে উড়িয়ে দেওয়া এই বাংলাদেশ কি ভারতকেও হারাতে পারে? ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা অবশ্য জানিয়েছেন, এসব কিছু নিয়ে তাঁরা ভাবছেন না। তাঁদের লক্ষ্য ম্যাচ জেতা।
চেন্নাইয়ে আজ সংবাদ সম্মেলনে রোহিত বললেন, ‘দেখুন, সব দলই চায় ভারতকে হারাতে। আমাদের হারিয়ে আনন্দ পেতে চায়। বাংলাদেশকেও মজা নিতে দিন। আমাদের ম্যাচ জিততে হবে আর এ কারণেই আমরা এখানে এসেছি। বাংলাদেশ আমাদের নিয়ে কী বলছে বা ভাবছে তা নিয়ে ভাবলে হবে না।’
এই বছরের ফেব্রুয়ারি-মার্চে নিজেদের মাঠে ইংল্যান্ডকে ৪-১ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ হারিয়েছিল ভারত। সেই সিরিজের উদাহরণ টেনে রোহিত বললেন, ‘ইংল্যান্ড যখন এখানে এসেছিল, তারাও অনেক কিছু বলেছে। তবে আমরা সেদিকে মনোযোগ দিইনি। কোন দলের বিরুদ্ধে খেলছি ভাবি না। আমাদের ফলাফল করে দেখাতে হবে এবং এটাই আমাদের লক্ষ্য। আমাদের উদ্দেশ্য ভালো ক্রিকেট খেলা।’
এ পর্যন্ত ১৩ টেস্টে ভারত-বাংলাদেশের দেখা হয়েছ। এর মধ্যে ১১ টেস্টে হার ও দুটি ড্র করেছে বাংলাদেশ। পাঁচটি হার ছিল ইনিংস ব্যবধানে। ২০০৭ সালে চট্টগ্রামে ও ২০১৫ সালে ফতুল্লায় বৃষ্টির কারণে দুটি টেস্ট করেছিল বাংলাদেশ। এমন ফল নিয়ে পাকিস্তানে গিয়ে দারুণ ফল অর্জন করেছে তারা।
বাংলাদেশকে তাই হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই বলেছেন সৌরভ গাঙ্গুলি-হার্শা ভোগলেরা। রোহিতও চান নিজেদের ঐতিহ্য অক্ষুণ্ন রাখতে, ‘বাংলাদেশ সিরিজ আমাদের কাছে কোনো অনুশীলন সিরিজ নয়। সব ম্যাচ গুরুত্বপূর্ণ। সে যেখানেই খেলি। আমরা জিততে চাই। এই টেস্ট এবং সিরিজ আমরা জিততে চাই। খুব বেশি দূরের দিকে তাকাচ্ছি না। সকলকে দলে ফিরে পেয়ে ভালো লাগছে।’
আগামী পরশু চেন্নাইয়ে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারতের প্রথম টেস্ট। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর কানপুরে শুরু হবে দ্বিতীয় টেস্ট। তারপর দুই দল তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে।
পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করে দারুণ আত্মবিশ্বাস নিয়ে ভারত সফরে গেছে বাংলাদেশ দল। নিজেদের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে পাকিস্তানের বিপক্ষে এবারই প্রথমবার টেস্ট ও সিরিজ জয়, দুটোই করে দেখিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত-লিটন দাসরা। ভারতের বিপক্ষেও কখনো টেস্ট জিততে পারেনি—এমন পরিসংখ্যান নিয়েই গিয়েছেন তাঁরা।
ভারত সফরে যাওয়ার আগে শান্ত-নাহিদ রানাদের কথা ছিল দারুণ কিছুরই প্রত্যয়। পাকিস্তানকে উড়িয়ে দেওয়া এই বাংলাদেশ কি ভারতকেও হারাতে পারে? ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা অবশ্য জানিয়েছেন, এসব কিছু নিয়ে তাঁরা ভাবছেন না। তাঁদের লক্ষ্য ম্যাচ জেতা।
চেন্নাইয়ে আজ সংবাদ সম্মেলনে রোহিত বললেন, ‘দেখুন, সব দলই চায় ভারতকে হারাতে। আমাদের হারিয়ে আনন্দ পেতে চায়। বাংলাদেশকেও মজা নিতে দিন। আমাদের ম্যাচ জিততে হবে আর এ কারণেই আমরা এখানে এসেছি। বাংলাদেশ আমাদের নিয়ে কী বলছে বা ভাবছে তা নিয়ে ভাবলে হবে না।’
এই বছরের ফেব্রুয়ারি-মার্চে নিজেদের মাঠে ইংল্যান্ডকে ৪-১ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ হারিয়েছিল ভারত। সেই সিরিজের উদাহরণ টেনে রোহিত বললেন, ‘ইংল্যান্ড যখন এখানে এসেছিল, তারাও অনেক কিছু বলেছে। তবে আমরা সেদিকে মনোযোগ দিইনি। কোন দলের বিরুদ্ধে খেলছি ভাবি না। আমাদের ফলাফল করে দেখাতে হবে এবং এটাই আমাদের লক্ষ্য। আমাদের উদ্দেশ্য ভালো ক্রিকেট খেলা।’
এ পর্যন্ত ১৩ টেস্টে ভারত-বাংলাদেশের দেখা হয়েছ। এর মধ্যে ১১ টেস্টে হার ও দুটি ড্র করেছে বাংলাদেশ। পাঁচটি হার ছিল ইনিংস ব্যবধানে। ২০০৭ সালে চট্টগ্রামে ও ২০১৫ সালে ফতুল্লায় বৃষ্টির কারণে দুটি টেস্ট করেছিল বাংলাদেশ। এমন ফল নিয়ে পাকিস্তানে গিয়ে দারুণ ফল অর্জন করেছে তারা।
বাংলাদেশকে তাই হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই বলেছেন সৌরভ গাঙ্গুলি-হার্শা ভোগলেরা। রোহিতও চান নিজেদের ঐতিহ্য অক্ষুণ্ন রাখতে, ‘বাংলাদেশ সিরিজ আমাদের কাছে কোনো অনুশীলন সিরিজ নয়। সব ম্যাচ গুরুত্বপূর্ণ। সে যেখানেই খেলি। আমরা জিততে চাই। এই টেস্ট এবং সিরিজ আমরা জিততে চাই। খুব বেশি দূরের দিকে তাকাচ্ছি না। সকলকে দলে ফিরে পেয়ে ভালো লাগছে।’
আগামী পরশু চেন্নাইয়ে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারতের প্রথম টেস্ট। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর কানপুরে শুরু হবে দ্বিতীয় টেস্ট। তারপর দুই দল তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৭ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৮ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১০ ঘণ্টা আগে