নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলা এনামুল হক বিজয়ের কাছে অনেকটা মরীচিকার মতো। যতটা না সুযোগ পেয়েছেন, তার চেয়ে বেশি সময় বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে। এমনকি কোনো সিরিজের দলে সুযোগ পেলেও একাদশে থাকবেন কি না, সেই নিশ্চয়তা থাকে না।
ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিক পারফরম্যান্সের সুবাদে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সুযোগ পেয়ে যান বিজয়। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট, লিস্ট ‘এ’, টি-টোয়েন্টি—সব মিলিয়ে ৫১ সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। গত পরশু মিরপুরে স্বীকৃত ক্রিকেটে ৫১তম সেঞ্চুরির দিনে বিজয় আজকের পত্রিকার সঙ্গে যখন কথা বলছিলেন, তখনো জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের দল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ঘোষণা করেনি।
সিলেটে পরশু বাংলাদেশ হেরে যাওয়ার দিন বিজয়কে নিয়েই শেষমেশ দ্বিতীয় টেস্টের দল ঘোষণা করে বিসিবি। তবে চট্টগ্রাম টেস্টে একাদশে থাকবেন কি না, তা নিশ্চিত করে বলার উপায় নেই। আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ৩২ বছর বয়সী বাংলাদেশের এই ক্রিকেটার বলেন, ‘আমি ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করে গেছি। কখনো বুঝতে পারিনি, একাদশে থাকছি না কেন; আবার হঠাৎ দলে ডাকও পাচ্ছি। আমি কারও বিরুদ্ধে কথা বলতে চাই না। জাতীয় দলে রাখা, না-রাখা সম্পূর্ণ বিসিবির বিষয়। শুধু এটুকু বলতে পারি, নিজের প্রস্তুতিতে কোনো ঘাটতি রাখিনি। আমি সঠিক ছিলাম। নিজেকে পূর্ণ প্রস্তুত মনে হয়েছে।’
দলে হঠাৎ ডাক পেলেও একাদশে সুযোগ না পাওয়ার ঘটনা বিজয়ের সঙ্গে ঘটেছে। আঙুলের চোটে সাকিব আল হাসানের ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পর বিজয়কে নেওয়া হয় বিশ্বকাপ দলে। তবে পুনেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সেই ম্যাচে বিজয়ের সময় কাটে বেঞ্চে বসে। আরও একটু সুযোগ পেলে ক্যারিয়ারটা অন্য রকম হতে পারত বলে মনে করেন তিনি। বাংলাদেশের এই টপ অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘বিসিবির সবাইকে আমি শ্রদ্ধা করি। আমার পক্ষে বা বিপক্ষে যে অবস্থানেই থাকুন না কেন। আমি কখনো কাউকে দোষ দিতে চাইনি। জাতীয় দলে পর্যাপ্ত সুযোগ না পাওয়ার বিষয়টাও তাঁদের সিদ্ধান্ত। আমাকে নিয়ে তাঁরা কী ভেবেছেন, সেটি তাঁরাই ভালো জানেন। তবে আমার মনে হয়েছে, যতটুকু সুযোগ পেয়েছি, সেটিকে যথাসাধ্য কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছি। যদি আরও ধারাবাহিক সুযোগ পেতাম, হয়তো ছবিটা ভিন্ন হতে পারত।’
বাংলাদেশের জার্সিতে সবশেষ ম্যাচ বিজয় খেলেছেন ২০২৪-এর মার্চে। চট্টগ্রামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে ২২ বলে ১২ রান করেছিলেন তিনি। জাতীয় দলের বাইরে থাকা এই ক্রিকেটার রানের ফোয়ারা ছুটিয়ে চলেছেন এবারের ডিপিএলে। ৮৭৪ রান করে এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি। গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের জার্সিতে চারটি করে সেঞ্চুরি ও ফিফটি করেছেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলা এনামুল হক বিজয়ের কাছে অনেকটা মরীচিকার মতো। যতটা না সুযোগ পেয়েছেন, তার চেয়ে বেশি সময় বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে। এমনকি কোনো সিরিজের দলে সুযোগ পেলেও একাদশে থাকবেন কি না, সেই নিশ্চয়তা থাকে না।
ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিক পারফরম্যান্সের সুবাদে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সুযোগ পেয়ে যান বিজয়। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট, লিস্ট ‘এ’, টি-টোয়েন্টি—সব মিলিয়ে ৫১ সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। গত পরশু মিরপুরে স্বীকৃত ক্রিকেটে ৫১তম সেঞ্চুরির দিনে বিজয় আজকের পত্রিকার সঙ্গে যখন কথা বলছিলেন, তখনো জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের দল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ঘোষণা করেনি।
সিলেটে পরশু বাংলাদেশ হেরে যাওয়ার দিন বিজয়কে নিয়েই শেষমেশ দ্বিতীয় টেস্টের দল ঘোষণা করে বিসিবি। তবে চট্টগ্রাম টেস্টে একাদশে থাকবেন কি না, তা নিশ্চিত করে বলার উপায় নেই। আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ৩২ বছর বয়সী বাংলাদেশের এই ক্রিকেটার বলেন, ‘আমি ঘরোয়া ক্রিকেটে ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করে গেছি। কখনো বুঝতে পারিনি, একাদশে থাকছি না কেন; আবার হঠাৎ দলে ডাকও পাচ্ছি। আমি কারও বিরুদ্ধে কথা বলতে চাই না। জাতীয় দলে রাখা, না-রাখা সম্পূর্ণ বিসিবির বিষয়। শুধু এটুকু বলতে পারি, নিজের প্রস্তুতিতে কোনো ঘাটতি রাখিনি। আমি সঠিক ছিলাম। নিজেকে পূর্ণ প্রস্তুত মনে হয়েছে।’
দলে হঠাৎ ডাক পেলেও একাদশে সুযোগ না পাওয়ার ঘটনা বিজয়ের সঙ্গে ঘটেছে। আঙুলের চোটে সাকিব আল হাসানের ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পর বিজয়কে নেওয়া হয় বিশ্বকাপ দলে। তবে পুনেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সেই ম্যাচে বিজয়ের সময় কাটে বেঞ্চে বসে। আরও একটু সুযোগ পেলে ক্যারিয়ারটা অন্য রকম হতে পারত বলে মনে করেন তিনি। বাংলাদেশের এই টপ অর্ডার ব্যাটার বলেন, ‘বিসিবির সবাইকে আমি শ্রদ্ধা করি। আমার পক্ষে বা বিপক্ষে যে অবস্থানেই থাকুন না কেন। আমি কখনো কাউকে দোষ দিতে চাইনি। জাতীয় দলে পর্যাপ্ত সুযোগ না পাওয়ার বিষয়টাও তাঁদের সিদ্ধান্ত। আমাকে নিয়ে তাঁরা কী ভেবেছেন, সেটি তাঁরাই ভালো জানেন। তবে আমার মনে হয়েছে, যতটুকু সুযোগ পেয়েছি, সেটিকে যথাসাধ্য কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছি। যদি আরও ধারাবাহিক সুযোগ পেতাম, হয়তো ছবিটা ভিন্ন হতে পারত।’
বাংলাদেশের জার্সিতে সবশেষ ম্যাচ বিজয় খেলেছেন ২০২৪-এর মার্চে। চট্টগ্রামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে ২২ বলে ১২ রান করেছিলেন তিনি। জাতীয় দলের বাইরে থাকা এই ক্রিকেটার রানের ফোয়ারা ছুটিয়ে চলেছেন এবারের ডিপিএলে। ৮৭৪ রান করে এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি। গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের জার্সিতে চারটি করে সেঞ্চুরি ও ফিফটি করেছেন।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে