ক্রীড়া ডেস্ক
ঐতিহাসিক লর্ডসে একবার করে হলেও পায়ের চিহ্ন রাখার স্বপ্ন থাকে ক্রিকেটারদের। যদি রেকর্ড বইয়ে নাম লেখানো যায়, তাহলে তো কথাই নেই। লর্ডসে টেস্ট অভিষেকে সেঞ্চুরির রেকর্ড রয়েছে সৌরভ গাঙ্গুলী, ডেভন কনওয়েরও। কিংবদন্তি ক্রিকেটারদের পদধূলিতে মুখরিত লর্ডসের ঘাস এবার কেনাও যাবে।
‘হোম অব ক্রিকেট’খ্যাত ঐতিহাসিক লর্ডসের ঘাস বিক্রির কথা জানিয়েছে স্টেডিয়াম কর্তৃপক্ষ। ১.২ মিটার বাই ০.৬ মিটার আকৃতির এক টুকরা ঘাসের দাম পড়বে ৫০ পাউন্ড। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৮ হাজার ১৬৪ টাকা। লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ডের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডল থেকে গতকাল রাতে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘এই শরতে আমরা ঐতিহাসিক লর্ডস মাঠের আউটফিল্ড নতুন করে বসানোর প্রস্তুতি নিচ্ছি। ভক্তদের তখন মূল ঘাসের একটি টুকরা নিজেদের ঘরে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। সংখ্যায় সীমিত। লর্ডস থেকে ২৯ বা ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সংগ্রহ করা যাবে। মিস করবেন না।’
লর্ডসের আউটফিল্ড নতুন করে বসানোর ব্যাপারে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে,স্টেডিয়ামের আউটফিল্ডের মাঠ খোঁড়া হবে সেপ্টেম্বরে। তবে ২০টি পিচের মধ্যে অক্ষত রাখা হবে মূল স্কয়ারটি। ওপরের অংশের ১৫ মিলিমিটার ঘাস কেটে ফেলা হবে। সেখানে নতুন বীজ বপন করে পুরোপুরি নতুন একটি ঘাসের স্তর বানানো হবে। সাম্প্রতিক সময়ে আউটফিল্ডে ফিল্ডারদের ডাইভ দেওয়ার সঙ্গে ঘাস ওঠার ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় আউটফিল্ড নতুন করে বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
যে ঘাসগুলো তুলে ফেলা হবে, সেগুলো মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাবের (এমসিসি) কাজে লাগানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন থেকে। এমসিসি সদস্যদের কাছে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘এমসিসি ফাউন্ডেশনের জন্য তহবিল সংগ্রহ করা এবং ভবিষ্যতে মাঠের উন্নয়নে সহায়তা করতে সবাইকে লর্ডসের ঘাসের একটি টুকরা কেনার সুযোগ করে দিচ্ছি। এখানে অসংখ্য জাদুকরী মুহূর্তের জন্ম হয়েছে।’
১৮১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে লর্ডস। ২০০৫ সালের আগপর্যন্ত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সদর দপ্তর ছিল এখানেই। একসময়ের ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা এমসিসির মাঠ এই লর্ডস। বর্তমানে ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) কার্যালয়ও এখানে। ১৯৭৫, ১৯৭৯, ১৯৮৩, ১৯৯৯, ২০১৯—এখন পর্যন্ত পাঁচটি ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনাল হয়েছে লর্ডসে। ২০১৯ সালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইংল্যান্ড। এই লর্ডসেই শহিদ আফ্রিদির অলরাউন্ড নৈপুণ্যে পাকিস্তান ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে। এখানে ৫ উইকেট ও সেঞ্চুরি করলে ‘অনার্স বোর্ডে’ নাম ওঠে। কদিন আগেই লর্ডসে ‘অ্যান্ডারসন–টেন্ডুলকার ট্রফি’র ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের তৃতীয় টেস্ট হয়েছে। বর্তমানে চলছে দ্য হানড্রেডের ম্যাচ।
ঐতিহাসিক লর্ডসে একবার করে হলেও পায়ের চিহ্ন রাখার স্বপ্ন থাকে ক্রিকেটারদের। যদি রেকর্ড বইয়ে নাম লেখানো যায়, তাহলে তো কথাই নেই। লর্ডসে টেস্ট অভিষেকে সেঞ্চুরির রেকর্ড রয়েছে সৌরভ গাঙ্গুলী, ডেভন কনওয়েরও। কিংবদন্তি ক্রিকেটারদের পদধূলিতে মুখরিত লর্ডসের ঘাস এবার কেনাও যাবে।
‘হোম অব ক্রিকেট’খ্যাত ঐতিহাসিক লর্ডসের ঘাস বিক্রির কথা জানিয়েছে স্টেডিয়াম কর্তৃপক্ষ। ১.২ মিটার বাই ০.৬ মিটার আকৃতির এক টুকরা ঘাসের দাম পড়বে ৫০ পাউন্ড। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৮ হাজার ১৬৪ টাকা। লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ডের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডল থেকে গতকাল রাতে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘এই শরতে আমরা ঐতিহাসিক লর্ডস মাঠের আউটফিল্ড নতুন করে বসানোর প্রস্তুতি নিচ্ছি। ভক্তদের তখন মূল ঘাসের একটি টুকরা নিজেদের ঘরে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। সংখ্যায় সীমিত। লর্ডস থেকে ২৯ বা ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সংগ্রহ করা যাবে। মিস করবেন না।’
লর্ডসের আউটফিল্ড নতুন করে বসানোর ব্যাপারে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে,স্টেডিয়ামের আউটফিল্ডের মাঠ খোঁড়া হবে সেপ্টেম্বরে। তবে ২০টি পিচের মধ্যে অক্ষত রাখা হবে মূল স্কয়ারটি। ওপরের অংশের ১৫ মিলিমিটার ঘাস কেটে ফেলা হবে। সেখানে নতুন বীজ বপন করে পুরোপুরি নতুন একটি ঘাসের স্তর বানানো হবে। সাম্প্রতিক সময়ে আউটফিল্ডে ফিল্ডারদের ডাইভ দেওয়ার সঙ্গে ঘাস ওঠার ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় আউটফিল্ড নতুন করে বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
যে ঘাসগুলো তুলে ফেলা হবে, সেগুলো মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাবের (এমসিসি) কাজে লাগানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন থেকে। এমসিসি সদস্যদের কাছে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘এমসিসি ফাউন্ডেশনের জন্য তহবিল সংগ্রহ করা এবং ভবিষ্যতে মাঠের উন্নয়নে সহায়তা করতে সবাইকে লর্ডসের ঘাসের একটি টুকরা কেনার সুযোগ করে দিচ্ছি। এখানে অসংখ্য জাদুকরী মুহূর্তের জন্ম হয়েছে।’
১৮১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে লর্ডস। ২০০৫ সালের আগপর্যন্ত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সদর দপ্তর ছিল এখানেই। একসময়ের ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা এমসিসির মাঠ এই লর্ডস। বর্তমানে ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) কার্যালয়ও এখানে। ১৯৭৫, ১৯৭৯, ১৯৮৩, ১৯৯৯, ২০১৯—এখন পর্যন্ত পাঁচটি ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনাল হয়েছে লর্ডসে। ২০১৯ সালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইংল্যান্ড। এই লর্ডসেই শহিদ আফ্রিদির অলরাউন্ড নৈপুণ্যে পাকিস্তান ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে। এখানে ৫ উইকেট ও সেঞ্চুরি করলে ‘অনার্স বোর্ডে’ নাম ওঠে। কদিন আগেই লর্ডসে ‘অ্যান্ডারসন–টেন্ডুলকার ট্রফি’র ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের তৃতীয় টেস্ট হয়েছে। বর্তমানে চলছে দ্য হানড্রেডের ম্যাচ।
খেলোয়াড়দের শখের গাড়ি নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে কত কিছুই তো দেখা যায়। কেউ এক গাড়ি কিনে দীর্ঘদিন চালানোর পর নতুন মডেলের গাড়ি কেনেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গ্যারেজে আছে বিশ্বের নামীদামী অনেক ব্র্যান্ডের গাড়ি। রোনালদোর মতো রোহিত শর্মারও গাড়ির গাড়িপ্রেমী এক ক্রিকেটার।
২০ মিনিট আগেলাওসে গতকাল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দলের জন্য দিনটা ছিল অম্লমধুর। কারণ, বিকেলে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৬-১ গোলে হজমের পর মূল পর্বের টিকিট পাওয়াটাই শঙ্কার মুখে পড়ে গিয়েছিল। পরে জানা যায়, বাংলাদেশ নারী দল অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডেতে যেন জিততেই ভুলে গিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর এই সংস্করণে দুই দলের চারবারের দেখাতে চারবারই জিতেছিল পাকিস্তান। অবশেষে গত রাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফুরোয় ৬ বছরের অপেক্ষা। তাতে করে বাংলাদেশ, পাকিস্তান দুই দলই পেয়েছে দুঃসংবাদ।
২ ঘণ্টা আগেবয়স ৪০ পেরোনোর পরও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর যে ক্ষুধা কমেনি, সেটা তাঁর পারফরম্যান্সেই বোঝা যাচ্ছে। মাঠে নামলেই গোল করার নেশা তাঁকে ভীষণভাবে পেয়ে বসে। ক্লাব প্রীতি ম্যাচেও দেখিয়ে যাচ্ছেন তাঁর দাপট।
৪ ঘণ্টা আগে