৩৫ পেরিয়ে আজ ৩৬ বছরে পা দিলেন তামিম ইকবাল। তামিমকে দেখলেই ভক্ত-সমর্থকদের মনে পড়ে ২০০৭ বিশ্বকাপে জহির খানকে ডাউন দ্য উইকেটে মারা ছক্কা। লর্ডসে অনার্স বোর্ডে নাম লেখানোর কীর্তিও রয়েছে তামিমের। পাকিস্তানের বিপক্ষে খুলনায় করেছেন দুর্দান্ত এক ডাবল সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা ওপেনারদের একজন এরই মধ্যে তিনি হয়ে উঠেছেন। তামিমের জন্মদিনে দেখে নেওয়া যাক এমন কিছু তথ্য, যার অনেকটাই হয়তো জানেন, আবার অনেক কিছুই হয়তো জানেন না।
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ১৫ হাজার রান: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড তামিমের। ২০০৭ থেকে শুরু করে ২০২৩ পর্যন্ত ১৬ বছর তিন সংস্করণে ৩৯১ ম্যাচ খেলে করেন ১৫২৪৯ রান।
লর্ডসে টেস্টে প্রথম বাংলাদেশি সেঞ্চুরিয়ান: লর্ডসে টেস্টে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সেঞ্চুরি করেন তামিম। ২০১০ সালের মে মাসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১০০ বলে ১০৩ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। ১৫ চারের পাশাপাশি মেরেছেন ২ ছক্কা। লর্ডসে অনার্স বোর্ডে নাম লেখানোর ম্যাচে সেঞ্চুরির পর তাঁর উচ্ছ্বাস ছিল বাঁধভাঙা। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে লর্ডসে এখনো পর্যন্ত একমাত্র বাংলাদেশি সেঞ্চুরিয়ান তিনি।
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়ের ম্যাচে তামিম: মাত্র ৪ ওয়ানডের অভিজ্ঞতা নিয়ে ২০০৭ বিশ্বকাপে খেলতে যান তামিম। ছিল না কোনো ফিফটিও। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটির জন্য বেছে নিলেন বিশ্বকাপের মতো মঞ্চ। নিজের বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম ম্যাচেই তামিম তুলে নিয়েছেন ফিফটি। ভারতের বোলিং আক্রমণ ছন্নছাড়া করে তুলে ৫৩ বলে ৭ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৫১ রান।
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ান: ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরিতেই ইতিহাসের পাতায় নাম লেখান তামিম। ২০০৮ সালের ২২ মার্চ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ১৩৬ বলে করেন ১২৯ রান। বাংলাদেশের বাহাতি ব্যাটারের তখন বয়স ছিল ১৯ বছর ২ দিন, যা এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে কম বয়সে ওয়ানডেতে সেঞ্চুরির রেকর্ড।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের একমাত্র সেঞ্চুরিয়ান: বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম সেঞ্চুরির রেকর্ড তামিমের। ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই কীর্তি গড়েন তিনি। ১৩ মার্চ ধর্মশালায় ওমানের বিপক্ষে ৬৩ বলে ১০৩ রান করেন। এখনো পর্যন্ত এটাই বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে টি-টোয়েন্টিতে একমাত্র সেঞ্চুরি।
মিরপুরে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ রান: মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম তো বটেই, ওয়ানডেতে নির্দিষ্ট কোনো ভেন্যুতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডও তিনিই করেছেন। মিরপুরে এখনো পর্যন্ত ৮৭ ম্যাচ খেলে তামিম করেন ২৮৯৭ রান।
হঠাৎ অবসর নিয়ে আবার দ্রুত ফেরা: ২০২৩ সালের ৬ জুলাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে হঠাৎই অবসরের ঘোষণা দেন তামিম। ঠিক তার পরের দিন (৭ জুলাই) অবসর ভেঙে ফেরেন তিনি।
২০২৪ বিপিএলে প্রত্যাবর্তনের গল্প: নানা ঘটনাপ্রবাহে ২০২৩ বিশ্বকাপে খেলা হয়নি তামিমের। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারে এটাই তাঁর সর্বশেষ ম্যাচ। এরপর তিনি ফিরেছেন এ বছরের বিপিএল দিয়ে। তাঁর নেতৃত্বে ফরচুন বরিশাল জিতেছে বিপিএলের শিরোপা। ৪৯২ রান করে বিপিএলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তামিম হয়েছেন টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড়ও।
৩৫ পেরিয়ে আজ ৩৬ বছরে পা দিলেন তামিম ইকবাল। তামিমকে দেখলেই ভক্ত-সমর্থকদের মনে পড়ে ২০০৭ বিশ্বকাপে জহির খানকে ডাউন দ্য উইকেটে মারা ছক্কা। লর্ডসে অনার্স বোর্ডে নাম লেখানোর কীর্তিও রয়েছে তামিমের। পাকিস্তানের বিপক্ষে খুলনায় করেছেন দুর্দান্ত এক ডাবল সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা ওপেনারদের একজন এরই মধ্যে তিনি হয়ে উঠেছেন। তামিমের জন্মদিনে দেখে নেওয়া যাক এমন কিছু তথ্য, যার অনেকটাই হয়তো জানেন, আবার অনেক কিছুই হয়তো জানেন না।
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ১৫ হাজার রান: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড তামিমের। ২০০৭ থেকে শুরু করে ২০২৩ পর্যন্ত ১৬ বছর তিন সংস্করণে ৩৯১ ম্যাচ খেলে করেন ১৫২৪৯ রান।
লর্ডসে টেস্টে প্রথম বাংলাদেশি সেঞ্চুরিয়ান: লর্ডসে টেস্টে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সেঞ্চুরি করেন তামিম। ২০১০ সালের মে মাসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১০০ বলে ১০৩ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। ১৫ চারের পাশাপাশি মেরেছেন ২ ছক্কা। লর্ডসে অনার্স বোর্ডে নাম লেখানোর ম্যাচে সেঞ্চুরির পর তাঁর উচ্ছ্বাস ছিল বাঁধভাঙা। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে লর্ডসে এখনো পর্যন্ত একমাত্র বাংলাদেশি সেঞ্চুরিয়ান তিনি।
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়ের ম্যাচে তামিম: মাত্র ৪ ওয়ানডের অভিজ্ঞতা নিয়ে ২০০৭ বিশ্বকাপে খেলতে যান তামিম। ছিল না কোনো ফিফটিও। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটির জন্য বেছে নিলেন বিশ্বকাপের মতো মঞ্চ। নিজের বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম ম্যাচেই তামিম তুলে নিয়েছেন ফিফটি। ভারতের বোলিং আক্রমণ ছন্নছাড়া করে তুলে ৫৩ বলে ৭ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৫১ রান।
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ান: ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরিতেই ইতিহাসের পাতায় নাম লেখান তামিম। ২০০৮ সালের ২২ মার্চ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ১৩৬ বলে করেন ১২৯ রান। বাংলাদেশের বাহাতি ব্যাটারের তখন বয়স ছিল ১৯ বছর ২ দিন, যা এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে কম বয়সে ওয়ানডেতে সেঞ্চুরির রেকর্ড।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের একমাত্র সেঞ্চুরিয়ান: বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম সেঞ্চুরির রেকর্ড তামিমের। ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই কীর্তি গড়েন তিনি। ১৩ মার্চ ধর্মশালায় ওমানের বিপক্ষে ৬৩ বলে ১০৩ রান করেন। এখনো পর্যন্ত এটাই বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে টি-টোয়েন্টিতে একমাত্র সেঞ্চুরি।
মিরপুরে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ রান: মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম তো বটেই, ওয়ানডেতে নির্দিষ্ট কোনো ভেন্যুতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডও তিনিই করেছেন। মিরপুরে এখনো পর্যন্ত ৮৭ ম্যাচ খেলে তামিম করেন ২৮৯৭ রান।
হঠাৎ অবসর নিয়ে আবার দ্রুত ফেরা: ২০২৩ সালের ৬ জুলাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে হঠাৎই অবসরের ঘোষণা দেন তামিম। ঠিক তার পরের দিন (৭ জুলাই) অবসর ভেঙে ফেরেন তিনি।
২০২৪ বিপিএলে প্রত্যাবর্তনের গল্প: নানা ঘটনাপ্রবাহে ২০২৩ বিশ্বকাপে খেলা হয়নি তামিমের। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারে এটাই তাঁর সর্বশেষ ম্যাচ। এরপর তিনি ফিরেছেন এ বছরের বিপিএল দিয়ে। তাঁর নেতৃত্বে ফরচুন বরিশাল জিতেছে বিপিএলের শিরোপা। ৪৯২ রান করে বিপিএলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তামিম হয়েছেন টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড়ও।
নতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহী ব্যক্তিরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদনপ্রক্রিয়া।
১৫ ঘণ্টা আগেযে দুটি ফ্র্যাঞ্চাইজি সবশেষ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকে (বিপিএল) বিতর্কিত করেছে, তার একটি চিটাগং কিংস। কিছুদিন আগে চিটাগংকে পাওনা ৪৬ কোটি টাকা চেয়ে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছে বিসিবি। ফ্র্যাঞ্চাইজিটির স্বত্বাধিকারী সামির কাদের চৌধুরী মনে করেন, বিপিএলকে তাঁরা বিতর্কিত করেননি, করেছে খোদ বিসিবি!
১৬ ঘণ্টা আগেফিফার সবশেষ প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে বড় চমক দেখিয়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। ২৪ ধাপ উন্নতি করে উঠে এসেছে ১০৪ নম্বরে। আর কোনো দলই এতটা বড় লাফ দিতে পারেনি। উন্নতির এই ধারা বজায় রাখতে চান কোচ পিটার বাটলার। বাংলাদেশকে সেরা ১০০ দলের ভেতর রাখতে কাজ চালিয়ে যাবেন তিনি।
১৭ ঘণ্টা আগে