ক্রীড়া ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ার সামনে টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয়ের হাতছানি। অন্যদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার লক্ষ্য ২৭ বছর পর আইসিসি ইভেন্টের শিরোপা জয়। লর্ডসে যখন এমন একটা সমীকরণ এসে পড়ল, সেই মুহূর্তে দুঃসংবাদ পেল অস্ট্রেলিয়া।
২০২৩-২৫ চক্রের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিততে দক্ষিণ আফ্রিকার লক্ষ্য ২৮২ রান। প্রোটিয়াদের স্কোর এক পর্যায়ে দেখা যায় ১৯.১ ওভারে ২ উইকেটে ৭৬ রান। ২০তম ওভারের দ্বিতীয় বলে প্রোটিয়ারা হারাতে পারত তৃতীয় উইকেট। মিচেল স্টার্কের ঘণ্টায় ১৩৮ কিলোমিটার গতির বলে টেম্বা বাভুমা ড্রাইভ করতে যান। এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপে হেলমেট পরে দাঁড়িয়ে থাকা স্টিভ স্মিথের কাছে যায়। তবে স্মিথ সহজ ক্যাচটা তালুবন্দী করতে পারেননি। ক্যাচ মিসের পর মাটিতে পড়ে যান তিনি। লুটিয়ে পড়ে স্মিথ তখন ডান ঘাড়ে হাত দিয়েছেন। দ্রুতই অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা ক্রিকেটার মাঠ ছেড়ে চলে যান। মনে হয়েছে আঙুলেও স্মিথ যথেষ্ট ব্যথা পেয়েছেন। তাঁর পরিবর্তে স্যাম কনস্টাসকে বদলি ফিল্ডার হিসেবে নামানো হয়।
২০১০ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে ৩৩৫ ম্যাচ খেলেছেন স্মিথ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ধরেছেন ৩৩১ ক্যাচ। যার মধ্যে টেস্টেই তাঁর ক্যাচ ২০০। বাজপাখির মতো উড়ে স্লিপ, কাভার এলাকায় অনেক অসাধারণ ক্যাচও তিনি ধরেছেন। তবে আজ অস্ট্রেলিয়ার দুর্দান্ত এই ফিল্ডার যে ক্যাচ ছেড়েছেন, সেটা হয়তো অজিদের ফাইনাল জয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। বাভুমা যখন জীবন পেয়েছেন, তখন তাঁর রান ২। আর এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৩১ ওভারে ২ উইকেটে ১১৯ রান। মার্করাম ও বাভুমা ৫৫ ও ৩০ রানে ব্যাটিং করছেন। তৃতীয় উইকেটে তাঁরা এরই মধ্যে ৪৯ রানের জুটি গড়েছেন।
২০২৩-২৫ চক্রের ফাইনালে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। প্রোটিয়া বোলারদের তোপে শুরুর ধাক্কা সামলে প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর এক পর্যায়ে ছিল ৫ উইকেটে ১৯২ রান। সেখান থেকেই বিশাল ধসে ২১২ রানে গুটিয়ে যায় অজিরা। ৫ উইকেট নিয়ে কাগিসো রাবাদা ভাঙেন অ্যালান ডোনাল্ডের রেকর্ড। রাবাদার জবাব এরপর দিয়েছেন অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ২৬ রানে ৬ উইকেট নিয়ে টেস্টে ৩০০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন কামিন্স। তাঁর আগুনে বোলিংয়ে প্রথম ইনিংসে ১৩৮ রানে অলআউট প্রোটিয়ারা।
বাভুমার নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকা এখন পর্যন্ত কোনো টেস্ট হারেনি। এর আগের ৯ ম্যাচের ৮টিতেই জিতেছে দলটি। এক ম্যাচ ড্র করেছে। দলপতি হিসেবে ১০ নম্বর টেস্টেও অপরাজিত থাকতে পারেন কিনা, সেটা সময়ই বলে দেবে। অজি বোলারদের তোপ সামলে ২৮২ রানের পাহাড় টপকাতে এখন প্রোটিয়াদের।
অস্ট্রেলিয়ার সামনে টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয়ের হাতছানি। অন্যদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার লক্ষ্য ২৭ বছর পর আইসিসি ইভেন্টের শিরোপা জয়। লর্ডসে যখন এমন একটা সমীকরণ এসে পড়ল, সেই মুহূর্তে দুঃসংবাদ পেল অস্ট্রেলিয়া।
২০২৩-২৫ চক্রের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিততে দক্ষিণ আফ্রিকার লক্ষ্য ২৮২ রান। প্রোটিয়াদের স্কোর এক পর্যায়ে দেখা যায় ১৯.১ ওভারে ২ উইকেটে ৭৬ রান। ২০তম ওভারের দ্বিতীয় বলে প্রোটিয়ারা হারাতে পারত তৃতীয় উইকেট। মিচেল স্টার্কের ঘণ্টায় ১৩৮ কিলোমিটার গতির বলে টেম্বা বাভুমা ড্রাইভ করতে যান। এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপে হেলমেট পরে দাঁড়িয়ে থাকা স্টিভ স্মিথের কাছে যায়। তবে স্মিথ সহজ ক্যাচটা তালুবন্দী করতে পারেননি। ক্যাচ মিসের পর মাটিতে পড়ে যান তিনি। লুটিয়ে পড়ে স্মিথ তখন ডান ঘাড়ে হাত দিয়েছেন। দ্রুতই অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা ক্রিকেটার মাঠ ছেড়ে চলে যান। মনে হয়েছে আঙুলেও স্মিথ যথেষ্ট ব্যথা পেয়েছেন। তাঁর পরিবর্তে স্যাম কনস্টাসকে বদলি ফিল্ডার হিসেবে নামানো হয়।
২০১০ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে ৩৩৫ ম্যাচ খেলেছেন স্মিথ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ধরেছেন ৩৩১ ক্যাচ। যার মধ্যে টেস্টেই তাঁর ক্যাচ ২০০। বাজপাখির মতো উড়ে স্লিপ, কাভার এলাকায় অনেক অসাধারণ ক্যাচও তিনি ধরেছেন। তবে আজ অস্ট্রেলিয়ার দুর্দান্ত এই ফিল্ডার যে ক্যাচ ছেড়েছেন, সেটা হয়তো অজিদের ফাইনাল জয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। বাভুমা যখন জীবন পেয়েছেন, তখন তাঁর রান ২। আর এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৩১ ওভারে ২ উইকেটে ১১৯ রান। মার্করাম ও বাভুমা ৫৫ ও ৩০ রানে ব্যাটিং করছেন। তৃতীয় উইকেটে তাঁরা এরই মধ্যে ৪৯ রানের জুটি গড়েছেন।
২০২৩-২৫ চক্রের ফাইনালে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। প্রোটিয়া বোলারদের তোপে শুরুর ধাক্কা সামলে প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর এক পর্যায়ে ছিল ৫ উইকেটে ১৯২ রান। সেখান থেকেই বিশাল ধসে ২১২ রানে গুটিয়ে যায় অজিরা। ৫ উইকেট নিয়ে কাগিসো রাবাদা ভাঙেন অ্যালান ডোনাল্ডের রেকর্ড। রাবাদার জবাব এরপর দিয়েছেন অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ২৬ রানে ৬ উইকেট নিয়ে টেস্টে ৩০০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন কামিন্স। তাঁর আগুনে বোলিংয়ে প্রথম ইনিংসে ১৩৮ রানে অলআউট প্রোটিয়ারা।
বাভুমার নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকা এখন পর্যন্ত কোনো টেস্ট হারেনি। এর আগের ৯ ম্যাচের ৮টিতেই জিতেছে দলটি। এক ম্যাচ ড্র করেছে। দলপতি হিসেবে ১০ নম্বর টেস্টেও অপরাজিত থাকতে পারেন কিনা, সেটা সময়ই বলে দেবে। অজি বোলারদের তোপ সামলে ২৮২ রানের পাহাড় টপকাতে এখন প্রোটিয়াদের।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে