নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের তিনটিতেই বাংলাদেশের মেয়েরা অলআউট হয়েছে ১০০ রানের আগেই। টি-টোয়েন্টিতে প্রথম দুই ম্যাচে ১০০ এর কোটা বাংলাদেশ পেরিয়েছে ঠিকই। তবু স্বাগতিকেরা দুটির একটিতেও জিততে পারেনি। মিরপুরে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ধবলধোলাই এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশ লড়াই করতে পারেনি।
এবারই নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া। তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলেছে দল দুটি। সাদা বলের ক্রিকেটে ৬ ম্যাচের কোনোটিতেই বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে আজ স্বাগতিকদের ব্যাটিং লাইন আপ যেভাবে ভেঙে পড়ছিল, তাতে ১০০ বা তার বেশি রানে হারলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকত না। সেখানে অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতির ৩২ রানের ইনিংসের কারণেই বাংলাদেশের হারের ব্যবধানটা হয় ৭৭ রানের।
১৫৬ রানের লক্ষ্যে নেমে দলীয় ৪ রানেই ভেঙে যায় বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের পঞ্চম বলে স্বাগতিকদের ওপেনার মুর্শিদা খাতুনকে ফেরান অস্ট্রেলিয়ার পেসার মেগান শুট। ২ বলে ১ রান করেন মুর্শিদা। উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন রিতু মনি। তৃতীয় ওভারের প্রথম দুই বলে শুটকে টানা দুটি চার মারেন রিতু। রিতুর সঙ্গে বাংলাদেশের আরেক ওপেনার দিলারা আকতারের জুটিটা ভালোই চলছিল, তখন বাধ সাধেন তায়লা ভ্লামেনিক। চতুর্থ ওভারের পঞ্চম বলে রিতুকে ফেরান ভ্লামেনিক। ১১ বলে ২ চারে ১০ রান করেন রিতু।
মুর্শিদা, রিতু ফেরার পর চারে ব্যাটিংয়ে নামেন স্বর্ণা আকতার। তবে স্বর্ণা তিন বল খেললেও রানের খাতা খোলার আগেই বিদায় নিয়েছেন। পঞ্চম ওভারের তৃতীয় বলে স্বর্ণাকে ফেরান এলিসে পেরি। রিতু, স্বর্ণার বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৪.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ১৯ রান। সতীর্থদের আসা-যাওয়া একপ্রান্তে অসহায়ের মতো দেখতে থাকেন দিলারা। চতুর্থ উইকেট জুটিতে দিলারা ও ফাহিমা খাতুনের জুটি থিতু হতে না হতেই ভেঙে যায়। অষ্টম ওভারের দ্বিতীয় বলে অ্যাশলে গার্ডনারকে কাট করতে যান দিলারা। এজ হওয়া বল তালুবন্দী করেন অজি উইকেটরক্ষক অ্যালিসা হিলি। ১৮ বলে ১ চারে ১২ রান করেন দিলারা। বাংলাদেশের স্কোর তাতে হয়ে যায় ৭.২ ওভারে ৪ উইকেটে ৩৩ রান।
দিলারার বিদায়ের পরের ওভারেই বাংলাদেশ হারায় আরেক উইকেট। অষ্টম ওভারের চতুর্থ বলে রাবেয়া খানকে বোল্ড করেন জর্জিয়া ওয়ারহ্যাম। ৩৯ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন জ্যোতি। এরই মধ্যে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১৪ ওভারে ৯ উইকেটে ৫৩ রান। ম্যাচ জিততে স্বাগতিকদের শেষ ৬ ওভারে দরকার হয় ১০৪ রান। ধ্বংসতূপের মাঝে জ্যোতির ব্যাটিংটা শুধু হারের ব্যবধানটাই কমাতে পেরেছে। দশম উইকেটে ফারিহা তৃষ্ণার সঙ্গে জ্যোতি ২৫ বলে ২৫ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন জ্যোতি। বাংলাদেশ অধিনায়ক এই জুটিতে একাই করেন ১৭ বলে ২২ রান। ১৯ তম ওভারের প্রথম বলে জ্যোতিকে বোল্ড করে বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টানেন ওয়ারহ্যাম। ১৮.১ ওভারে বাংলাদেশ অলআউট হয় ৭৮ রানে। জ্যোতির ৩১ বলের ইনিংসে ছিল ৪ চার।
অস্ট্রেলিয়া ৭৭ রানে জিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও বাংলাদেশকে দিয়েছে ধবলধোলাইয়ের স্বাদ। ম্যাচসেরা হয়েছেন ভ্লামেনিক। অস্ট্রেলিয়ার এই পেসার ৪ ওভারে ১২ রানে নেন ৩ উইকেট। তিনিই আজ সর্বোচ্চ উইকেট নিয়েছেন।
সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক হিলি। প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশের ফিল্ডারদের পিচ্ছিল হাতের সুযোগ নিয়ে প্রথম ইনিংসে ৯৮ রানেই ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে অজিরা। অর্ধেক উইকেট হারানোর পরই শুরু হয় ঝড়। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে গ্রেস হ্যারিস ও তাহলিয়া ম্যাকগ্রা যোগ করেন ২৭ বলে ৫৭ রান। ইনিংসের শেষ বলে হ্যারিস রানআউট হলে ভাঙে এই জুটি। সফরকারীরা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৫ রান করেছে। ২৯ বলে ২টি করে চার ও ছক্কায় ৪৩ রান করে অপরাজিত থাকেন ম্যাকগ্রা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেন হিলি। অজি অধিনায়ক ওপেনিংয়ে নেমে ২৯ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কা মারেন। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন নাহিদা।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের তিনটিতেই বাংলাদেশের মেয়েরা অলআউট হয়েছে ১০০ রানের আগেই। টি-টোয়েন্টিতে প্রথম দুই ম্যাচে ১০০ এর কোটা বাংলাদেশ পেরিয়েছে ঠিকই। তবু স্বাগতিকেরা দুটির একটিতেও জিততে পারেনি। মিরপুরে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ধবলধোলাই এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশ লড়াই করতে পারেনি।
এবারই নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া। তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলেছে দল দুটি। সাদা বলের ক্রিকেটে ৬ ম্যাচের কোনোটিতেই বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে আজ স্বাগতিকদের ব্যাটিং লাইন আপ যেভাবে ভেঙে পড়ছিল, তাতে ১০০ বা তার বেশি রানে হারলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকত না। সেখানে অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতির ৩২ রানের ইনিংসের কারণেই বাংলাদেশের হারের ব্যবধানটা হয় ৭৭ রানের।
১৫৬ রানের লক্ষ্যে নেমে দলীয় ৪ রানেই ভেঙে যায় বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের পঞ্চম বলে স্বাগতিকদের ওপেনার মুর্শিদা খাতুনকে ফেরান অস্ট্রেলিয়ার পেসার মেগান শুট। ২ বলে ১ রান করেন মুর্শিদা। উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন রিতু মনি। তৃতীয় ওভারের প্রথম দুই বলে শুটকে টানা দুটি চার মারেন রিতু। রিতুর সঙ্গে বাংলাদেশের আরেক ওপেনার দিলারা আকতারের জুটিটা ভালোই চলছিল, তখন বাধ সাধেন তায়লা ভ্লামেনিক। চতুর্থ ওভারের পঞ্চম বলে রিতুকে ফেরান ভ্লামেনিক। ১১ বলে ২ চারে ১০ রান করেন রিতু।
মুর্শিদা, রিতু ফেরার পর চারে ব্যাটিংয়ে নামেন স্বর্ণা আকতার। তবে স্বর্ণা তিন বল খেললেও রানের খাতা খোলার আগেই বিদায় নিয়েছেন। পঞ্চম ওভারের তৃতীয় বলে স্বর্ণাকে ফেরান এলিসে পেরি। রিতু, স্বর্ণার বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৪.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ১৯ রান। সতীর্থদের আসা-যাওয়া একপ্রান্তে অসহায়ের মতো দেখতে থাকেন দিলারা। চতুর্থ উইকেট জুটিতে দিলারা ও ফাহিমা খাতুনের জুটি থিতু হতে না হতেই ভেঙে যায়। অষ্টম ওভারের দ্বিতীয় বলে অ্যাশলে গার্ডনারকে কাট করতে যান দিলারা। এজ হওয়া বল তালুবন্দী করেন অজি উইকেটরক্ষক অ্যালিসা হিলি। ১৮ বলে ১ চারে ১২ রান করেন দিলারা। বাংলাদেশের স্কোর তাতে হয়ে যায় ৭.২ ওভারে ৪ উইকেটে ৩৩ রান।
দিলারার বিদায়ের পরের ওভারেই বাংলাদেশ হারায় আরেক উইকেট। অষ্টম ওভারের চতুর্থ বলে রাবেয়া খানকে বোল্ড করেন জর্জিয়া ওয়ারহ্যাম। ৩৯ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন জ্যোতি। এরই মধ্যে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১৪ ওভারে ৯ উইকেটে ৫৩ রান। ম্যাচ জিততে স্বাগতিকদের শেষ ৬ ওভারে দরকার হয় ১০৪ রান। ধ্বংসতূপের মাঝে জ্যোতির ব্যাটিংটা শুধু হারের ব্যবধানটাই কমাতে পেরেছে। দশম উইকেটে ফারিহা তৃষ্ণার সঙ্গে জ্যোতি ২৫ বলে ২৫ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন জ্যোতি। বাংলাদেশ অধিনায়ক এই জুটিতে একাই করেন ১৭ বলে ২২ রান। ১৯ তম ওভারের প্রথম বলে জ্যোতিকে বোল্ড করে বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টানেন ওয়ারহ্যাম। ১৮.১ ওভারে বাংলাদেশ অলআউট হয় ৭৮ রানে। জ্যোতির ৩১ বলের ইনিংসে ছিল ৪ চার।
অস্ট্রেলিয়া ৭৭ রানে জিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও বাংলাদেশকে দিয়েছে ধবলধোলাইয়ের স্বাদ। ম্যাচসেরা হয়েছেন ভ্লামেনিক। অস্ট্রেলিয়ার এই পেসার ৪ ওভারে ১২ রানে নেন ৩ উইকেট। তিনিই আজ সর্বোচ্চ উইকেট নিয়েছেন।
সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক হিলি। প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশের ফিল্ডারদের পিচ্ছিল হাতের সুযোগ নিয়ে প্রথম ইনিংসে ৯৮ রানেই ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে অজিরা। অর্ধেক উইকেট হারানোর পরই শুরু হয় ঝড়। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে গ্রেস হ্যারিস ও তাহলিয়া ম্যাকগ্রা যোগ করেন ২৭ বলে ৫৭ রান। ইনিংসের শেষ বলে হ্যারিস রানআউট হলে ভাঙে এই জুটি। সফরকারীরা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৫ রান করেছে। ২৯ বলে ২টি করে চার ও ছক্কায় ৪৩ রান করে অপরাজিত থাকেন ম্যাকগ্রা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেন হিলি। অজি অধিনায়ক ওপেনিংয়ে নেমে ২৯ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কা মারেন। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন নাহিদা।
সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৩ উইকেটের ঐতিহাসিক জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে। এই জয়ে জিম্বাবুয়ের পেসার ব্লেসিং মুজারাবানি অসাধারণ অবদান রাখেন। বাংলাদেশকে কাঁপিয়ে দেওয়ার পুরস্কার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) থেকে পেয়েছেন মুজারাবানি।
৩০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম টেস্টে ২১৭ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করতে নেমেছে জিম্বাবুয়ে। কিন্তু ব্যাটিংয়ে নেমেই তাইজুল ইসলাম-নাঈম হাসানদের ঘূর্ণি জাদুতে কাঁপাকাঁপি অবস্থা তাদের। ২২ রানেই হারিয়েছে ৩ উইকেট। প্রথম ইনিংসে ৬ উইকেট নেওয়া তাইজুল এরই মধ্যে শিকার করেছেন ২ উইকেট। নাঈম নিয়েছেন একটি।
৪০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দুপুরের সূর্যটা তখন মাথার ওপরে। কিছুক্ষণ আগে আকাশে যে মেঘ ছিল, সেটাও সরে গেছে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি করতে যে ২৪ রান বাকি ছিল, সেটা মেহেদী হাসান মিরাজ পূর্ণ করেছেন লাঞ্চের পরে।
১ ঘণ্টা আগেবিপিএল ছাড়াও দেশের বাইরে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলার সুযোগ হয়েছে তাসকিন আহমেদ ও তাওহীদ হৃদয়ের। দুজনেই খেলেছেন লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল)। আর ২০২৫ এলপিএল মাঠে গড়ানোর আগে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের স্মৃতি জড়ানো দলগুলোর সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি)।
৩ ঘণ্টা আগে