নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের পর তামিম ইকবালের ব্যস্ততা অনেকটাই কমে গেছে। মিরপুরে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পাশাপাশি দেশে-বিদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাঁকে দেখা যায়। অবসর নিলেও দেশের ক্রিকেটের স্বার্থে সব সময় প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার।
তামিম আজ গেছেন বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কে। সাদা গাড়ি থেকে নেমেই দেখতে গেলেন ফিজিকালি চ্যালেঞ্জড ক্রিকেটারদের ইনডোর। ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড ক্রিকেটারদের উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দিয়েছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তামিমের মতে তাঁদের (ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড ক্রিকেটার) জন্য বিসিবির বেশি বিনিয়োগ করা উচিত। বাংলাদেশের তারকা বাঁহাতি ব্যাটা বলেন, ‘আমরা ক্রিকেটে বা ক্রিকেট বোর্ড নিয়ে অনেক কথা বলি। আমার কাছে মনে হয় তাদের এখানেও অনেক বেশি বিনিয়োগ করা উচিত। কারণ, আপনি যদি চিন্তা করেন, কী চাওয়া তাদের? কোনো কিছুই না। পরিবার বলেন বা তাদের চাওয়া-পাওয়া একটাই, সেটা হলো ক্রিকেটকে বেশি ভালোবাসে তারা।’
দেশের ক্রিকেটের উন্নতিতে যেকোনো সময় তামিমকে ডাকলেই পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি। বসুন্ধরায় ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড ক্রিকেটারদের আশার বাণী শুনিয়ে বাংলাদেশের তারকা বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘আপনারা সবাই ভালো। আমি সব সময় একটা কথা বলি যে ক্রিকেটের জন্য, ক্রিকেটারদের জন্য যখনই আমার কোনো ধরনের সাহায্যের কথা বলেন বা কোনোভাবে যদি অবদান রাখতে পারি, আপনারা সব সময় আমাকে পাবেন।’ এটা বলার পরই আশেপাশে উপস্থিত সবাই হাততালি দিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক মঞ্চে ক্রিকেটারদের পাড়ি দিতে হয় অনেক চড়াই-উৎরাই পথ। তামিম নিজেও এমন অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছিলেন খেলোয়াড়ি জীবনে। কখনো রানের জন্য সংগ্রাম করছিলেন, কখনোবা তাঁর ব্যাট ছুটেছিল তরবারির মতো। আর লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, মোস্তাফিজুর রহমানদের বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল তামিমের সময়ই। লিটন-শান্তরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০ বছরের বেশি সময় পার করলেও নিজেদের জায়গাটা এখনো থিতু করতে পারেননি।
তামিমের মতে সব সময় নিজেদের জায়গা থেকে সেরাটা দিতে হবে। তাতে কখনো ব্যর্থ হলেও কোনো না কোনো সময় ঠিকই ভালো ফল আসবে বলে মনে করেন তিনি। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘অনেক উদাহরণ আছে। বাংলাদেশে যারা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছেন, অনূর্ধ্ব-১৯ থেকে বাদ পড়েছেন। অনূর্ধ্ব-১৭ ও অনূর্ধ্ব-১৫ থেকে বাদ পড়েছেন। বয়স ভিত্তিক ক্রিকেট খেলেননি। কিন্তু জাতীয় দলে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। জাতীয় দলে খেলে একটা ম্যাচ পর বাদ পড়েছেন। তিন বছর পর ফিরে ১০ বছর খেলেছেন। তাই একটা জিনিস আপনাদের বলব, যা-ই হোক, আপনারা সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করবেন। যদি ভালো না হয়, কোনো সমস্যা নেই। সব সময় আপনারা সুযোগ পাবেন। ঠিক আছে।’
২০০৭ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ৭০ টেস্ট, ২৪৩ ওয়ানডে ও ৭৮ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৩৯১ ম্যাচে ২৫ সেঞ্চুরি ও ৯৪ ফিফটিতে করেছেন ১৫২৪৯ রান। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে বিদায় বলেছেন এ বছরের ১০ জানুয়ারি। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল), ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) খেলেছেন তিনি। সেপ্টেম্বরে হতে যাওয়া এনসিএল টি-টোয়েন্টিতেও খেলবেন তিনি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের পর তামিম ইকবালের ব্যস্ততা অনেকটাই কমে গেছে। মিরপুরে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পাশাপাশি দেশে-বিদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাঁকে দেখা যায়। অবসর নিলেও দেশের ক্রিকেটের স্বার্থে সব সময় প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার।
তামিম আজ গেছেন বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কে। সাদা গাড়ি থেকে নেমেই দেখতে গেলেন ফিজিকালি চ্যালেঞ্জড ক্রিকেটারদের ইনডোর। ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড ক্রিকেটারদের উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দিয়েছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তামিমের মতে তাঁদের (ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড ক্রিকেটার) জন্য বিসিবির বেশি বিনিয়োগ করা উচিত। বাংলাদেশের তারকা বাঁহাতি ব্যাটা বলেন, ‘আমরা ক্রিকেটে বা ক্রিকেট বোর্ড নিয়ে অনেক কথা বলি। আমার কাছে মনে হয় তাদের এখানেও অনেক বেশি বিনিয়োগ করা উচিত। কারণ, আপনি যদি চিন্তা করেন, কী চাওয়া তাদের? কোনো কিছুই না। পরিবার বলেন বা তাদের চাওয়া-পাওয়া একটাই, সেটা হলো ক্রিকেটকে বেশি ভালোবাসে তারা।’
দেশের ক্রিকেটের উন্নতিতে যেকোনো সময় তামিমকে ডাকলেই পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি। বসুন্ধরায় ফিজিক্যালি চ্যালেঞ্জড ক্রিকেটারদের আশার বাণী শুনিয়ে বাংলাদেশের তারকা বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘আপনারা সবাই ভালো। আমি সব সময় একটা কথা বলি যে ক্রিকেটের জন্য, ক্রিকেটারদের জন্য যখনই আমার কোনো ধরনের সাহায্যের কথা বলেন বা কোনোভাবে যদি অবদান রাখতে পারি, আপনারা সব সময় আমাকে পাবেন।’ এটা বলার পরই আশেপাশে উপস্থিত সবাই হাততালি দিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক মঞ্চে ক্রিকেটারদের পাড়ি দিতে হয় অনেক চড়াই-উৎরাই পথ। তামিম নিজেও এমন অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছিলেন খেলোয়াড়ি জীবনে। কখনো রানের জন্য সংগ্রাম করছিলেন, কখনোবা তাঁর ব্যাট ছুটেছিল তরবারির মতো। আর লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, মোস্তাফিজুর রহমানদের বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল তামিমের সময়ই। লিটন-শান্তরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০ বছরের বেশি সময় পার করলেও নিজেদের জায়গাটা এখনো থিতু করতে পারেননি।
তামিমের মতে সব সময় নিজেদের জায়গা থেকে সেরাটা দিতে হবে। তাতে কখনো ব্যর্থ হলেও কোনো না কোনো সময় ঠিকই ভালো ফল আসবে বলে মনে করেন তিনি। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘অনেক উদাহরণ আছে। বাংলাদেশে যারা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছেন, অনূর্ধ্ব-১৯ থেকে বাদ পড়েছেন। অনূর্ধ্ব-১৭ ও অনূর্ধ্ব-১৫ থেকে বাদ পড়েছেন। বয়স ভিত্তিক ক্রিকেট খেলেননি। কিন্তু জাতীয় দলে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। জাতীয় দলে খেলে একটা ম্যাচ পর বাদ পড়েছেন। তিন বছর পর ফিরে ১০ বছর খেলেছেন। তাই একটা জিনিস আপনাদের বলব, যা-ই হোক, আপনারা সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করবেন। যদি ভালো না হয়, কোনো সমস্যা নেই। সব সময় আপনারা সুযোগ পাবেন। ঠিক আছে।’
২০০৭ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ৭০ টেস্ট, ২৪৩ ওয়ানডে ও ৭৮ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৩৯১ ম্যাচে ২৫ সেঞ্চুরি ও ৯৪ ফিফটিতে করেছেন ১৫২৪৯ রান। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে বিদায় বলেছেন এ বছরের ১০ জানুয়ারি। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল), ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) খেলেছেন তিনি। সেপ্টেম্বরে হতে যাওয়া এনসিএল টি-টোয়েন্টিতেও খেলবেন তিনি।
২৯৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা খুব খারাপ ছিল না। ট্রাভিস হেডকে নিয়ে অধিনায়ক মিচেল মার্শ ৭ ওভারেই তুলে ফেলেছিলেন ৬০ রান। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে। ৬০ থেকে ৬৯—এই ২৯ রানের মধ্যেই অস্ট্রেলিয়া হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট! যার ৫টিই নেন কেশব মহারাজ।
২৭ মিনিট আগেএ বছরের মে মাসে বাংলাদেশি ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি হওয়ার পরই আমিনুল ইসলাম বুলবুল ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তৃণমূল পর্যায়ে ক্রিকেটের উন্নতিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় যেতে হচ্ছে। শত ব্যস্ততার মধ্যে আজ বিসিবি সভাপতি বসেছেন ক্রিকেটারদের সঙ্গে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ায় গতকালই হকি এশিয়া কাপ খেলার নিশ্চয়তা পেয়েছে বাংলাদেশ। আজ পেল টুর্নামেন্টের সূচিও। দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে আটটি দলকে। বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও চাইনিজ তাইপে। অপর গ্রুপে রয়েছে স্বাগতিক ভারত, জাপান, চীন ও কাজাখস্তান।
১ ঘণ্টা আগেপেশাদার সার্কিটে ইয়ানিক সিনার আর কার্লোস আলকারাস মানেই দারুণ এক লড়াই। নতুন প্রজন্মের এই দুই টেনিস তারকার সাম্প্রতিক সময়ের সব ম্যাচই ছিল উত্তেজনায় ভরা। সে হিসেবে সিনসিনাটি ওপেনের পুরুষ বিভাগের ফাইনালেও কাব্যিক এক লড়াইয়ের আশা করা হয়েছিল। কিন্তু সে আশায় গুঁড়েবালি!
২ ঘণ্টা আগে