ক্রীড়া ডেস্ক
জাতীয় দলে প্রত্যাবর্তনের পর দুর্দান্ত ছন্দে আছেন সাইফ হাসান। এশিয়া কাপের পর সবশেষ আফগানিস্তান সিরিজেও ব্যাট হাতে আলো ছড়িয়েছেন। আফগানদের বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন সাইফ। তাতেই ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে প্রথমবারের মতো সেরা বিশে জায়গা করে নিয়েছেন এই ডানহাতি।
আজ টি–টোয়েন্টির ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। যেখানে ১৭ ধাপ উন্নতি করেছেন সাইফ। ১৮ নম্বরে উঠে এসেছেন তিনি। শেষ টি–টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটে হারিয়ে আফগানিস্তানকে ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশ। শারজাতে অনুষ্ঠিত সে ম্যাচে জাকের আলীর দলের জয়ের নায়ক ছিলেন সাইফ। অপরাজিত ৬৪ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। ৩৮ বলে ২ চার ও সাতটি ছয় মারেন এই ব্যাটার। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে জেতেন ম্যাচসেরার পুরস্কার।
এর আগে সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতেও দারুণ শুরু করেছিলেন সাইফ। কিন্তু ব্যক্তিগত ১৮ রানে বিদায় নেন। তবে শেষ ম্যাচে ঠিকই ইনিংস বড় করেন সাইফ। সেটার প্রভাবই পড়েছে টি–টোয়েন্টি ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে। আইসিসি প্রকাশিত সবশেষ টি–টোয়েন্টি ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে সাইফ ছাড়া সেরা বিশে নেই আর কোনো বাংলাদেশি।
সাইফের মতো বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে উন্নতি করেছেন তানজিদ হাসান তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমন। ৬ ধাপ উন্নতি করা তামিম আছেন ৩৭ নম্বরে। ১৮ ধাপ এগিয়ে ৫৩–তে অবস্থান করছেন ইমন। ব্যাট হাতে অফফর্ম অব্যাহত আছেন জাকেরের। আফগানিস্তানের বিপক্ষেও হতাশ করেছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৩ ধাপ পিছিয়ে ৬২ নম্বরে আছেন জাকের। আফগানিস্তান সিরিজে ছিলেন না লিটন দাস ও তাওহীদ হৃদয়। সমান ২ ধাপ করে পিছিয়েছেন তাঁরা। বর্তমানে আছেন যথাক্রমে ৪৩ ও ৪৮ নম্বরে।
বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে লম্বা লাফ দিয়েছেন নাসুম আহমেদ। ৮৭ ধাপ উন্নতি করে ৪৪ নম্বরে উঠে এসেছেন এই বাঁ হাতি স্পিনার। ৯ ধাপ এগিয়ে ৩৩ নম্বরে আছেন তানজিম হাসান সাকিব। যথারীতি ১২ নম্বরেই আছেন মোস্তাফিজুর রহমান।
জাতীয় দলে প্রত্যাবর্তনের পর দুর্দান্ত ছন্দে আছেন সাইফ হাসান। এশিয়া কাপের পর সবশেষ আফগানিস্তান সিরিজেও ব্যাট হাতে আলো ছড়িয়েছেন। আফগানদের বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন সাইফ। তাতেই ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে প্রথমবারের মতো সেরা বিশে জায়গা করে নিয়েছেন এই ডানহাতি।
আজ টি–টোয়েন্টির ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। যেখানে ১৭ ধাপ উন্নতি করেছেন সাইফ। ১৮ নম্বরে উঠে এসেছেন তিনি। শেষ টি–টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটে হারিয়ে আফগানিস্তানকে ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশ। শারজাতে অনুষ্ঠিত সে ম্যাচে জাকের আলীর দলের জয়ের নায়ক ছিলেন সাইফ। অপরাজিত ৬৪ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। ৩৮ বলে ২ চার ও সাতটি ছয় মারেন এই ব্যাটার। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে জেতেন ম্যাচসেরার পুরস্কার।
এর আগে সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতেও দারুণ শুরু করেছিলেন সাইফ। কিন্তু ব্যক্তিগত ১৮ রানে বিদায় নেন। তবে শেষ ম্যাচে ঠিকই ইনিংস বড় করেন সাইফ। সেটার প্রভাবই পড়েছে টি–টোয়েন্টি ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে। আইসিসি প্রকাশিত সবশেষ টি–টোয়েন্টি ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে সাইফ ছাড়া সেরা বিশে নেই আর কোনো বাংলাদেশি।
সাইফের মতো বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে উন্নতি করেছেন তানজিদ হাসান তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমন। ৬ ধাপ উন্নতি করা তামিম আছেন ৩৭ নম্বরে। ১৮ ধাপ এগিয়ে ৫৩–তে অবস্থান করছেন ইমন। ব্যাট হাতে অফফর্ম অব্যাহত আছেন জাকেরের। আফগানিস্তানের বিপক্ষেও হতাশ করেছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৩ ধাপ পিছিয়ে ৬২ নম্বরে আছেন জাকের। আফগানিস্তান সিরিজে ছিলেন না লিটন দাস ও তাওহীদ হৃদয়। সমান ২ ধাপ করে পিছিয়েছেন তাঁরা। বর্তমানে আছেন যথাক্রমে ৪৩ ও ৪৮ নম্বরে।
বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে লম্বা লাফ দিয়েছেন নাসুম আহমেদ। ৮৭ ধাপ উন্নতি করে ৪৪ নম্বরে উঠে এসেছেন এই বাঁ হাতি স্পিনার। ৯ ধাপ এগিয়ে ৩৩ নম্বরে আছেন তানজিম হাসান সাকিব। যথারীতি ১২ নম্বরেই আছেন মোস্তাফিজুর রহমান।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ও টেস্টকে রোহিত শর্মা বিদায় বলেছেন আগেই। এবার ভারতের জার্সিতে অধিনায়ক হিসেবেও তাঁর পথচলা শেষ হয়েছে। কদিন আগে রোহিতকে সরিয়ে ভারত ওয়ানডে দলের নেতৃত্বভার তুলে দিয়েছে শুবমান গিলের কাঁধে।
৩৩ মিনিট আগেটি–টোয়েন্টি সিরিজের পালা শেষ হয়েছে আরও দুইদিন আগে। সংক্ষিপ্ত সংস্করণ শেষে এবার ওয়ানডের পালা। পঞ্চাশ ওভারের সিরিজের প্রথম ম্যাচে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতেছেন বাংলাদেশের অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ। আগে ব্যাটিং করবে তার দল। এই ম্যাচ দিয়ে..
৪৪ মিনিট আগেমাঠের ক্রিকেটে ভারত–পাকিস্তান লড়াই নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। দুই দর্শকপ্রিয় দলের ম্যাচ ঘিরে ভক্তদের উত্তেজনার মাত্রা সবকিছুকে ছাড়িয়ে যায়। শ্য ভারত–পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে ভক্তদের যত আগ্রহ, তার ছিটেফোঁটাও দেখা যায় না অন্য কোনো খেলায়। তবে এবার আবরার আহমেদ যে ইচ্ছা প্রকাশ করলেন, তাতে নতুন করে...
১ ঘণ্টা আগেওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটের সেই স্বর্ণযুগ কত আগেই শেষ। এক সময় যে দলটি দাপট দেখিয়ে খেলত, তারা সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলেছে ২০১৫ সালে। ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতলেও এই সংস্করণে বলার মতো সাফল্য নেই। এইতো কদিন আগে উইন্ডিজ টি-টোয়েন্টি সিরিজ হেরেছে নেপালের কাছে।
২ ঘণ্টা আগে