নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্থানীয় খেলোয়াড়েরা রান পাচ্ছেন না, এমনটা নয়। তবে তাঁদের ব্যাটিংয়ে দেখা যাচ্ছিল না টি-টোয়েন্টির চাহিদা মেনে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং। এবারের বিপিএলের উদ্বোধনী দিনে ইমরুল কায়েস-নাইম শেখ ফিফটি পেলেও তাঁদের ব্যাটিংয়ে খুব বেশি বিনোদন পাওয়া যায়নি।
টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটিং কেমন হওয়া উচিত, সেটি যেন স্থানীয় ব্যাটারদের বেশ ভালো করে বুঝিয়ে দিয়েছেন মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ক্যারিবীয় ঝড় উঠেছে খুলনা টাইগার্সের এভিন লুইসের সৌজন্যে। তবে তাঁর আগে মুশফিকের ৩৯ বলে ৬৮ রানের ইনিংসের সৌজন্যে ৪ উইকেটে এই বিপিএলের সর্বোচ্চ ১৮৭ রানের স্কোর গড়ে ফরচুন বরিশাল। মুশফিকের ১৭৪.৩৫ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসে ছিল ৪ ছক্কা ও ৫ চার।
দ্বিতীয় ম্যাচেও উজ্জ্বল ওপেনার তামিম ইকবাল খেলেছেন ৩৩ বলে ৪০ রানের ইনিংস। মাহমুদউল্লাহর ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে ২৭ রান। তবে বরিশালের দেওয়া সর্বোচ্চ রানের লক্ষ্য নিরাপদ থাকেনি খুলনার বিধ্বংসী লুইসের সামনে। ২১ বলে ফিফটি করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাটার ফেরেন ২২ বলে ৫৩ রান করে। লুইস-ঝড়ে পাওয়ার প্লেতে ৮৭ রান তুলে জয়ের ভিতও পেয়ে যায় খুলনা। পরে দলকে পথ হারাতে দেননি অধিনায়ক এনামুল হক বিজয়। তাঁর অপরাজিত ৬৩ রানের সুবাদে ১২ বল হাতে রেখে খুলনা জিতেছে ৮ উইকেটে। বরিশাল হারলেও মিরপুরের উইকেটেও কীভাবে চার-ছক্কার ফুলঝুরি ছোটাতে হয়, সেটি যেন স্থানীয় ক্রিকেটারদের দেখিয়ে দিলেন মুশফিক।
তবে এমন বিধ্বংসী ইনিংস খেলেও জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেননি মুশফিক। তাঁর হাসি কেড়ে নেন মুলত বিজয়-লুইস। লুইসকে হারালেও দ্বিতীয় উইকেটে আফিফ হোসেনের সঙ্গে ৫৯ বলে ৭৫ রানের জুটি গড়েন ওপেনার বিজয়। এরপর শাই হোপকে নিয়ে ১৭ বলে অপরাজিত ৩৬ রানের জুটি গড়ে দলকে জয় এনে দেন তিনি। খুলনা ১৮ ওভারে ২ উইকেটে করে ১৮৮ রান। টানা দুই জয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষেও ওঠে এসেছে তারা।
স্থানীয় খেলোয়াড়েরা রান পাচ্ছেন না, এমনটা নয়। তবে তাঁদের ব্যাটিংয়ে দেখা যাচ্ছিল না টি-টোয়েন্টির চাহিদা মেনে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং। এবারের বিপিএলের উদ্বোধনী দিনে ইমরুল কায়েস-নাইম শেখ ফিফটি পেলেও তাঁদের ব্যাটিংয়ে খুব বেশি বিনোদন পাওয়া যায়নি।
টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটিং কেমন হওয়া উচিত, সেটি যেন স্থানীয় ব্যাটারদের বেশ ভালো করে বুঝিয়ে দিয়েছেন মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ক্যারিবীয় ঝড় উঠেছে খুলনা টাইগার্সের এভিন লুইসের সৌজন্যে। তবে তাঁর আগে মুশফিকের ৩৯ বলে ৬৮ রানের ইনিংসের সৌজন্যে ৪ উইকেটে এই বিপিএলের সর্বোচ্চ ১৮৭ রানের স্কোর গড়ে ফরচুন বরিশাল। মুশফিকের ১৭৪.৩৫ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসে ছিল ৪ ছক্কা ও ৫ চার।
দ্বিতীয় ম্যাচেও উজ্জ্বল ওপেনার তামিম ইকবাল খেলেছেন ৩৩ বলে ৪০ রানের ইনিংস। মাহমুদউল্লাহর ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে ২৭ রান। তবে বরিশালের দেওয়া সর্বোচ্চ রানের লক্ষ্য নিরাপদ থাকেনি খুলনার বিধ্বংসী লুইসের সামনে। ২১ বলে ফিফটি করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাটার ফেরেন ২২ বলে ৫৩ রান করে। লুইস-ঝড়ে পাওয়ার প্লেতে ৮৭ রান তুলে জয়ের ভিতও পেয়ে যায় খুলনা। পরে দলকে পথ হারাতে দেননি অধিনায়ক এনামুল হক বিজয়। তাঁর অপরাজিত ৬৩ রানের সুবাদে ১২ বল হাতে রেখে খুলনা জিতেছে ৮ উইকেটে। বরিশাল হারলেও মিরপুরের উইকেটেও কীভাবে চার-ছক্কার ফুলঝুরি ছোটাতে হয়, সেটি যেন স্থানীয় ক্রিকেটারদের দেখিয়ে দিলেন মুশফিক।
তবে এমন বিধ্বংসী ইনিংস খেলেও জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেননি মুশফিক। তাঁর হাসি কেড়ে নেন মুলত বিজয়-লুইস। লুইসকে হারালেও দ্বিতীয় উইকেটে আফিফ হোসেনের সঙ্গে ৫৯ বলে ৭৫ রানের জুটি গড়েন ওপেনার বিজয়। এরপর শাই হোপকে নিয়ে ১৭ বলে অপরাজিত ৩৬ রানের জুটি গড়ে দলকে জয় এনে দেন তিনি। খুলনা ১৮ ওভারে ২ উইকেটে করে ১৮৮ রান। টানা দুই জয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষেও ওঠে এসেছে তারা।
রিশাদ হোসেন ইনিংসের পঞ্চম বলে ছক্কা মারতে পারলেন না। তখনই ফাইনাল নিশ্চিত করে ফেলে পাকিস্তান। ইনিংসের শেষ বলে হারিস রউফ ডট দিয়ে সারেন আনুষ্ঠানিকতা। বাংলাদেশ ১১ রানে হেরে যাওয়ায় এশিয়া কাপের ৪১ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার হতে যাচ্ছে ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল।
২ মিনিট আগেবাংলাদেশের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে জাকের আলী অনিক মেরেছেন ৩৮ ছক্কা। চারের সংখ্যা ৩৪। তাহলে তাঁর ছক্কা মারার সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠার কারণ কী? কারণ, এই ছক্কাগুলোর বেশির ভাগ তিনি মেরেছেন দ্বিপক্ষীয় সিরিজে। কিন্তু মেজর টুর্নামেন্টের সময় যে ছক্কা মারতেই পারেন না ‘ফিনিশার’ তকমা পাওয়া জাকের।
৪০ মিনিট আগেপাকিস্তানের স্কোরবোর্ডে যখন ১৩৫ রান উঠল, তাদের ভক্ত-সমর্থকেরা জয়ের আশা হয়তো তেমন একটা করেননি। দুবাইয়ের পিচ যতই ধীর গতির হোক, এত কম রান ডিফেন্ড করতে পাকিস্তানকে করতে হতো বিশেষ কিছুই। সালমান আলী আঘার নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান সেটা করে দেখিয়েছে বাংলাদেশের বিপক্ষে।
২ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশকে ১১ রানে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান। এদিকে ভারত তো আগেই উঠে গেছে ফাইনালে। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে পরশু মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান। তার আগে আজ টুর্নামেন্টের নিয়মরক্ষার ম্যাচে মুখোমুখি হবে ভারত-শ্রীলঙ্কা।
৩ ঘণ্টা আগে