ক্রীড়া ডেস্ক
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইমাম-উল-হক সবশেষ খেলেছেন এ বছরের এপ্রিলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে। তবে ২০১৭ সালে পাকিস্তানের জার্সিতে অভিষেক হওয়ার পর তিন সংস্করণ মিলে কোনোমতে ১০০-এর বেশি ম্যাচ খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকা ইমাম ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন।
ইমাম ইংল্যান্ডে চলমান ওয়ানডে কাপে খেলছেন ইয়র্কশায়ারের হয়ে। তিন ম্যাচে ১১০.৩৩ গড়ে ৩৩১ রান করে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক তিনি। ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে ফিফটি দিয়ে শুরু। এরপর নর্থ্যান্টস ও ল্যাঙ্কাশায়ারের বিপক্ষে টানা দুটি সেঞ্চুরি করেছেন। রানের বন্যা বইয়ে দিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) নির্বাচকদের যেন চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছেন, সুযোগ পেলে তিনি কী করতে পারেন। টানা দুটি সেঞ্চুরি করা ইমাম সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে লিখেছেন, ‘আপনার হাত থেকে ফস্কে গেলেও যতটা পারুন, চেষ্টা করতে থাকুন। ঠাণ্ডা থাকুন। কাজে মনোযোগ দিন। আপনার কাছে অবশ্যই সেই সুযোগটা আসবে।’
ইমাম যখন ইংল্যান্ডে ঘরোয়া ক্রিকেটে ব্যস্ত, পাকিস্তান তখন ওয়েস্ট ইন্ডিজে সীমিত ওভারের ক্রিকেট খেলছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজ পাকিস্তান ২-১ ব্যবধানে জেতে। ওয়ানডেতে প্রথম ম্যাচ জিতলেও টানা দুই ম্যাচ হেরে সিরিজ হেরে বসে পাকিস্তান। তাতে ৩৪ বছর পর পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জেতে উইন্ডিজ। এই সিরিজে হাসান নাওয়াজ (১১২) ছাড়া পাকিস্তানের আর কোনো ব্যাটার তিন ম্যাচ মিলে ১০০ রানও করতে পারেননি। ৮ আগস্ট ওয়ানডে অভিষেকে ফিফটি (৬৩) করে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পেয়েছেন নাওয়াজ। সিরিজে মাত্র একবারই তাঁকে আউট করতে পেরেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাবর আজম, মোহাম্মদ রিজওয়ান, আব্দুল্লাহ শফিক, সাইম আইয়ুব—প্রথম সারির ব্যাটাররা ব্যর্থ হয়েছেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও অবশ্য ইমাম ফর্মে নেই অনেক দিন ধরে। ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ৬ ম্যাচ খেলে করেছেন ১ ফিফটি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দুই টেস্টে চার ইনিংস খেলেও এক ফিফটি করেছেন। এ বছর চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারতের বিপক্ষে করেছেন ১০ রান। এদিকে ২০২৬ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হওয়ায় পাকিস্তানের এখন টি-টোয়েন্টি ম্যাচই বেশি। এ মাসের শেষে সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে পাকিস্তান যাবে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে। শারজায় এই সিরিজে খেলবে পাকিস্তান-আফগানিস্তান-আরব আমিরাত।
ত্রিদেশীয় সিরিজ শেষে এশিয়া কাপের ব্যস্ততা শুরু হয়ে যাবে পাকিস্তানের। ৯ সেপ্টেম্বর মরুর দেশে শুরু হবে এশিয়া কাপ। ‘এ’ গ্রুপে ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে পড়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমান। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ইমাম খেলেছেন কেবল ২ ম্যাচ। সেই দুটি ম্যাচই খেলেছেন ২০১৯ সালে। পাকিস্তানি এই বাঁহাতি ব্যাটার সবশেষ টেস্ট খেলেছেন ২০২৩ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে। ছন্দে থাকা ইমাম কবে জাতীয় দলের দরজা ফের খুলতে পারেন, সেটা সময়ই বলে দেবে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইমাম-উল-হক সবশেষ খেলেছেন এ বছরের এপ্রিলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে। তবে ২০১৭ সালে পাকিস্তানের জার্সিতে অভিষেক হওয়ার পর তিন সংস্করণ মিলে কোনোমতে ১০০-এর বেশি ম্যাচ খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকা ইমাম ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন।
ইমাম ইংল্যান্ডে চলমান ওয়ানডে কাপে খেলছেন ইয়র্কশায়ারের হয়ে। তিন ম্যাচে ১১০.৩৩ গড়ে ৩৩১ রান করে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক তিনি। ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে ফিফটি দিয়ে শুরু। এরপর নর্থ্যান্টস ও ল্যাঙ্কাশায়ারের বিপক্ষে টানা দুটি সেঞ্চুরি করেছেন। রানের বন্যা বইয়ে দিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) নির্বাচকদের যেন চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছেন, সুযোগ পেলে তিনি কী করতে পারেন। টানা দুটি সেঞ্চুরি করা ইমাম সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে লিখেছেন, ‘আপনার হাত থেকে ফস্কে গেলেও যতটা পারুন, চেষ্টা করতে থাকুন। ঠাণ্ডা থাকুন। কাজে মনোযোগ দিন। আপনার কাছে অবশ্যই সেই সুযোগটা আসবে।’
ইমাম যখন ইংল্যান্ডে ঘরোয়া ক্রিকেটে ব্যস্ত, পাকিস্তান তখন ওয়েস্ট ইন্ডিজে সীমিত ওভারের ক্রিকেট খেলছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজ পাকিস্তান ২-১ ব্যবধানে জেতে। ওয়ানডেতে প্রথম ম্যাচ জিতলেও টানা দুই ম্যাচ হেরে সিরিজ হেরে বসে পাকিস্তান। তাতে ৩৪ বছর পর পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জেতে উইন্ডিজ। এই সিরিজে হাসান নাওয়াজ (১১২) ছাড়া পাকিস্তানের আর কোনো ব্যাটার তিন ম্যাচ মিলে ১০০ রানও করতে পারেননি। ৮ আগস্ট ওয়ানডে অভিষেকে ফিফটি (৬৩) করে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পেয়েছেন নাওয়াজ। সিরিজে মাত্র একবারই তাঁকে আউট করতে পেরেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাবর আজম, মোহাম্মদ রিজওয়ান, আব্দুল্লাহ শফিক, সাইম আইয়ুব—প্রথম সারির ব্যাটাররা ব্যর্থ হয়েছেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও অবশ্য ইমাম ফর্মে নেই অনেক দিন ধরে। ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ৬ ম্যাচ খেলে করেছেন ১ ফিফটি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দুই টেস্টে চার ইনিংস খেলেও এক ফিফটি করেছেন। এ বছর চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারতের বিপক্ষে করেছেন ১০ রান। এদিকে ২০২৬ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হওয়ায় পাকিস্তানের এখন টি-টোয়েন্টি ম্যাচই বেশি। এ মাসের শেষে সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে পাকিস্তান যাবে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে। শারজায় এই সিরিজে খেলবে পাকিস্তান-আফগানিস্তান-আরব আমিরাত।
ত্রিদেশীয় সিরিজ শেষে এশিয়া কাপের ব্যস্ততা শুরু হয়ে যাবে পাকিস্তানের। ৯ সেপ্টেম্বর মরুর দেশে শুরু হবে এশিয়া কাপ। ‘এ’ গ্রুপে ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে পড়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমান। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ইমাম খেলেছেন কেবল ২ ম্যাচ। সেই দুটি ম্যাচই খেলেছেন ২০১৯ সালে। পাকিস্তানি এই বাঁহাতি ব্যাটার সবশেষ টেস্ট খেলেছেন ২০২৩ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে। ছন্দে থাকা ইমাম কবে জাতীয় দলের দরজা ফের খুলতে পারেন, সেটা সময়ই বলে দেবে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডের আগেরদিন সংবাদ সম্মেলনে আসেন বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদ। যেখানে লেগস্পিনার রিশাদ হোসেনকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন তিনি। মুশতাকের মতে, রশিদ খানের কাছাকাছি মানের লেগস্পিনার হয়ে উঠেছেন রিশাদ।
১ ঘণ্টা আগেঘরের মাঠে স্পিনট্র্যাক বানিয়ে প্রতিপক্ষকে বোকা বানানো উপমহাদেশের দলগুলোর কাছে একেবারে অপরিচিত নয়। বাংলাদেশও তো এর ব্যতিক্রম নয়। বিশেষ করে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ঘূর্ণি উইকেটে ব্যাটারদের রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠে যায়। এই ঘূর্ণি উইকেটেই আজ ঘটল এক বিরল ঘটনা।
২ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। প্রথম ওয়ানডেতে রিশাদ হোসেনের ১৩ বলে ২৬ রানের ক্যামিওতে বাংলাদেশের স্কোর হয়েছিল ২০৭ রান। ম্যাচটা স্বাগতিকেরা জিতেছিল ৭৪ রানে। দুই দিন বিরতির পর আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ফের রিশাদের ক্যামিও। এবারও বাংলাদেশ পেরিয়েছে ২০০।
২ ঘণ্টা আগেরাওয়ালপিন্ডি টেস্টের প্রথম দিনশেষে ৫ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল ২৫৯ রান। এমন অবস্থা থেকে দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্ন বিরতি পর্যন্তও ব্যাট করতে পারেনি স্বাগতিকরা। কেশব মহারাজের ঘূর্ণি বোলিংয়ে শেষ ৭৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে তাদের প্রথম ইনিংস থেমেছে ৩৩৩ রানে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে আসেন বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদ। যেখানে লেগস্পিনার রিশাদ হোসেনকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন তিনি। মুশতাকের মতে, রশিদ খানের কাছাকাছি মানের লেগস্পিনার হয়ে উঠেছেন রিশাদ। পারফরম্যান্স দিয়েই এমন প্রশংসা আদায় করে নিয়ছেন এই ক্রিকেটার।
তবে এখন শুধু বোলিংয়ের মাপকাঠিতেই নয়, অলরাউন্ড পারফরম্যান্সেও রশিদ হয়ে উঠার চেষ্টাই যেন করে যাচ্ছেন রিশাদ। রশিদ খানের মূল কাজটা লেগস্পিনে। অনেক আগেই লেগস্পিনার হিসেবে নিজের জাত চিনিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি মারকুটে ব্যাটিংয়েও বেশ সুনাম আছে রশিদের। আফগানিস্তান জাতীয় দল, আইপিএল, বিগ ব্যাশ, পিএসএল–সব জায়গাতেই ব্যাটিং সামর্থ্যের জানান দিয়েছেন। তাই স্পিনার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করলেও পরবর্তীতে রশিদের গায়ে লেগেছে অলরাউন্ডারের তকমা। রিশাদের ক্ষেত্রেও হচ্ছে তেমন কিছুই। সেটা তাঁর ব্যাটিং সামর্থ্যের কারণে। লেগস্পিনার হিসেবে ইতোমধ্যে বাংলাদেশ দলে জায়গা পাঁকা করেছেন রিশাদ।
১২ ওয়ানডেতে (ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডে ছাড়া) তাঁর শিকার ১৬ উইকেট। এর মধ্যে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ঝুলিতে পুরেন ৬ উইকেট। এছাড়া ৫০ টি–টোয়েন্টির ৪৮ ইনিংস বল করে নিয়েছেন ৬১ উইকেট। বোলিংয়ের পাশাপাশি সুযোগ পেলে ব্যাট হাতেও নিজের মুন্সিয়ানা দেখান রিশাদ। ওয়ানডেতে ১০ ইনিংসে করেছেন ১৩৪ রান। ব্যাটিং গত ১৬.৭৫ হলেও স্ট্রাইকরেট নজরকাড়া; ১২৭.৬১। টি–টোয়েন্টিতে ২৯ ইনিংস ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩০.৭৬ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ২০৪ রান। স্ট্রাইকরেটের দিক থেকে বাংলাদেশের উপরের সারির ব্যাটারদের সঙ্গে তুলনা চলে রিশাদের।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান সিরিজে স্লো ও টার্নিং উইকেটে ব্যাটাররা যখন খাবি খাচ্ছেন, রিশাদ সেখানে পুরোপুরি ব্যতিক্রম। ব্যাট হাতে প্রথম দুই ম্যাচেই ঝড় তুলেছেন। প্রথম ম্যাচে ১৩ বলে করেন ২৬ রান। দ্বিতীয় ম্যাচে ব্যাট হাতে আরও বেশি আক্রমণাত্মক তিনি। এদিন ১৪ বলে খেলেন ৩৯ রানের ইনিংস। দুটি ম্যাচেই রিশাদের ঝড়ো ব্যাটিংয়ের কারণে লড়াকু পুঁজি পায় বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে চলতি বছর ৬ ওয়ানডেতে রিশাদের ব্যাট থেকে এসেছে ১১৮ রান।
বল হাতে নিয়েছেন ১১ উইকেট। এই পরিসংখ্যানই বলছে একজন ‘পারফেক্ট’ অলরাউন্ডার হওয়ার পথেই আছেন রিশাদ। আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩৯ রানের ইনিংস খেলার পথে তাঁর স্ট্রাইকরেট ছিল ২৭৮.৫৭। এক ইনিংসে কোনো বাংলাদেশি ব্যাটারের মধ্যে সর্বোচ্চ (মিনিমাম ১০ বল)। ব্যাটিং সামর্থ্য থাকার পরও নিজের দিকেই নামানো হয় রিশাদকে। যেটা তাঁর ব্যাটিং সামর্থ্য দেখানোর পথে একটা বড় বাধা। সর্বোচ্চ ব্যবহারের জন্য ব্যাটিংয়ে রিশাদকে উপরের দিকে নামানো এখন সময়ের দাবি।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে আসেন বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদ। যেখানে লেগস্পিনার রিশাদ হোসেনকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন তিনি। মুশতাকের মতে, রশিদ খানের কাছাকাছি মানের লেগস্পিনার হয়ে উঠেছেন রিশাদ। পারফরম্যান্স দিয়েই এমন প্রশংসা আদায় করে নিয়ছেন এই ক্রিকেটার।
তবে এখন শুধু বোলিংয়ের মাপকাঠিতেই নয়, অলরাউন্ড পারফরম্যান্সেও রশিদ হয়ে উঠার চেষ্টাই যেন করে যাচ্ছেন রিশাদ। রশিদ খানের মূল কাজটা লেগস্পিনে। অনেক আগেই লেগস্পিনার হিসেবে নিজের জাত চিনিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি মারকুটে ব্যাটিংয়েও বেশ সুনাম আছে রশিদের। আফগানিস্তান জাতীয় দল, আইপিএল, বিগ ব্যাশ, পিএসএল–সব জায়গাতেই ব্যাটিং সামর্থ্যের জানান দিয়েছেন। তাই স্পিনার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করলেও পরবর্তীতে রশিদের গায়ে লেগেছে অলরাউন্ডারের তকমা। রিশাদের ক্ষেত্রেও হচ্ছে তেমন কিছুই। সেটা তাঁর ব্যাটিং সামর্থ্যের কারণে। লেগস্পিনার হিসেবে ইতোমধ্যে বাংলাদেশ দলে জায়গা পাঁকা করেছেন রিশাদ।
১২ ওয়ানডেতে (ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডে ছাড়া) তাঁর শিকার ১৬ উইকেট। এর মধ্যে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ঝুলিতে পুরেন ৬ উইকেট। এছাড়া ৫০ টি–টোয়েন্টির ৪৮ ইনিংস বল করে নিয়েছেন ৬১ উইকেট। বোলিংয়ের পাশাপাশি সুযোগ পেলে ব্যাট হাতেও নিজের মুন্সিয়ানা দেখান রিশাদ। ওয়ানডেতে ১০ ইনিংসে করেছেন ১৩৪ রান। ব্যাটিং গত ১৬.৭৫ হলেও স্ট্রাইকরেট নজরকাড়া; ১২৭.৬১। টি–টোয়েন্টিতে ২৯ ইনিংস ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩০.৭৬ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ২০৪ রান। স্ট্রাইকরেটের দিক থেকে বাংলাদেশের উপরের সারির ব্যাটারদের সঙ্গে তুলনা চলে রিশাদের।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান সিরিজে স্লো ও টার্নিং উইকেটে ব্যাটাররা যখন খাবি খাচ্ছেন, রিশাদ সেখানে পুরোপুরি ব্যতিক্রম। ব্যাট হাতে প্রথম দুই ম্যাচেই ঝড় তুলেছেন। প্রথম ম্যাচে ১৩ বলে করেন ২৬ রান। দ্বিতীয় ম্যাচে ব্যাট হাতে আরও বেশি আক্রমণাত্মক তিনি। এদিন ১৪ বলে খেলেন ৩৯ রানের ইনিংস। দুটি ম্যাচেই রিশাদের ঝড়ো ব্যাটিংয়ের কারণে লড়াকু পুঁজি পায় বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে চলতি বছর ৬ ওয়ানডেতে রিশাদের ব্যাট থেকে এসেছে ১১৮ রান।
বল হাতে নিয়েছেন ১১ উইকেট। এই পরিসংখ্যানই বলছে একজন ‘পারফেক্ট’ অলরাউন্ডার হওয়ার পথেই আছেন রিশাদ। আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩৯ রানের ইনিংস খেলার পথে তাঁর স্ট্রাইকরেট ছিল ২৭৮.৫৭। এক ইনিংসে কোনো বাংলাদেশি ব্যাটারের মধ্যে সর্বোচ্চ (মিনিমাম ১০ বল)। ব্যাটিং সামর্থ্য থাকার পরও নিজের দিকেই নামানো হয় রিশাদকে। যেটা তাঁর ব্যাটিং সামর্থ্য দেখানোর পথে একটা বড় বাধা। সর্বোচ্চ ব্যবহারের জন্য ব্যাটিংয়ে রিশাদকে উপরের দিকে নামানো এখন সময়ের দাবি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইমাম-উল-হক সবশেষ খেলেছেন এ বছরের এপ্রিলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে। তবে ২০১৭ সালে পাকিস্তানের জার্সিতে অভিষেক হওয়ার পর তিন সংস্করণ মিলে কোনোমতে ১০০-এর বেশি ম্যাচ খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকা ইমাম ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন।
১৪ আগস্ট ২০২৫ঘরের মাঠে স্পিনট্র্যাক বানিয়ে প্রতিপক্ষকে বোকা বানানো উপমহাদেশের দলগুলোর কাছে একেবারে অপরিচিত নয়। বাংলাদেশও তো এর ব্যতিক্রম নয়। বিশেষ করে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ঘূর্ণি উইকেটে ব্যাটারদের রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠে যায়। এই ঘূর্ণি উইকেটেই আজ ঘটল এক বিরল ঘটনা।
২ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। প্রথম ওয়ানডেতে রিশাদ হোসেনের ১৩ বলে ২৬ রানের ক্যামিওতে বাংলাদেশের স্কোর হয়েছিল ২০৭ রান। ম্যাচটা স্বাগতিকেরা জিতেছিল ৭৪ রানে। দুই দিন বিরতির পর আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ফের রিশাদের ক্যামিও। এবারও বাংলাদেশ পেরিয়েছে ২০০।
২ ঘণ্টা আগেরাওয়ালপিন্ডি টেস্টের প্রথম দিনশেষে ৫ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল ২৫৯ রান। এমন অবস্থা থেকে দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্ন বিরতি পর্যন্তও ব্যাট করতে পারেনি স্বাগতিকরা। কেশব মহারাজের ঘূর্ণি বোলিংয়ে শেষ ৭৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে তাদের প্রথম ইনিংস থেমেছে ৩৩৩ রানে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক
ঘরের মাঠে স্পিনট্র্যাক বানিয়ে প্রতিপক্ষকে বোকা বানানো উপমহাদেশের দলগুলোর কাছে একেবারে অপরিচিত নয়। বাংলাদেশও তো এর ব্যতিক্রম নয়। বিশেষ করে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ঘূর্ণি উইকেটে ব্যাটারদের রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠে যায়। এই ঘূর্ণি উইকেটেই আজ ঘটল এক বিরল ঘটনা।
প্রথম ওয়ানডেতে ২০৭ রান করেও বাংলাদেশ ম্যাচ জিতেছিল ৭৪ রানে। সিরিজ বাঁচাতে উইন্ডিজের জয়ের কোনো বিকল্প নেই। সেকারণেই আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে খারি পিয়ের, গুড়াকেশ মতি, আকিল হোসেন, রস্টন চেজ-এই চার স্বীকৃত স্পিনার নিয়ে খেলতে নেমেছে। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন খন্ডকালীন স্পিনার আলিক আথানাজ। বাংলাদেশের বিপক্ষে এই পাঁচ স্পিনারের প্রত্যেকেই ১০ ওভার করে বোলিং করেছেন। ওয়ানডেতে এক ইনিংসে পুরো ৫০ ওভার স্পিনারদের দিয়ে বোলিংয়ের ঘটনা এবারই প্রথমবার ঘটল।
ওয়ানডেতে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি ওভার স্পিনারদের নিয়ে করানোর এই তালিকায় শ্রীলঙ্কা। শুধু দ্বিতীয় স্থানেই নয়, তৃতীয়-চতুর্থ স্থান পর্যন্ত লঙ্কানদের নাম রয়েছে। প্রত্যেকবারই লঙ্কানরা ৪৪ ওভার করে স্পিন করিয়েছিল। যেখানে ১৯৯৮ ও ২০০৪ সালে লঙ্কানরা এই কীর্তি গড়েছিল ঘরের মাঠে। ১৯৯৮ সালে কলম্বোতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে লঙ্কান পেসারদের মধ্যে ৬ ওভার করেছিলেন প্রমোদ্য বিক্রমাসিংহে। ১৯৯৬ সালে শ্রীলঙ্কার ৪৪ ওভার স্পিনারদের নিয়ে বোলিং করানোর রেকর্ডটি ত্রিনিদাদে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে সেই ম্যাচে লঙ্কান বাঁহাতি পেসার চামিন্দা ভাস ৬ ওভার বোলিং করেছিলেন।
মিরপুরে আজ স্পিনারদের মধ্যে অবাক করেছেন আথানাজ। খণ্ডকালীন এই স্পিনার ১০ ওভারে খরচ করেছেন ১৪ রান। দিয়েছেন ৩ ওভার মেডেন। পেয়েছেন ২ উইকেট। গুড়াকেশ মতি ৩ উইকেট নিলেও ৬.৫ ইকোনমিতে ৬৫ রান খরচ করেছেন। ৪০-এর বেশি রান দিয়েছেন পিয়ের, চেজ ও আকিল। যাঁদের মধ্যে আকিল ৪১ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট।
ওয়ানডেতে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি ওভার স্পিনারের বোলিংয়ের পাঁচ রেকর্ড
ওভার দল প্রতিপক্ষ ভেন্যু সাল
৫০ ওয়েস্ট ইন্ডিজ বাংলাদেশ মিরপুর ২০২৫
৪৪ শ্রীলঙ্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ পোর্ট অব স্পেন ১৯৯৬
৪৪ শ্রীলঙ্কা নিউজিল্যান্ড কলম্বো ১৯৯৮
৪৪ শ্রীলঙ্কা অস্ট্রেলিয়া ডাম্বুলা ২০০৪
৪৩.৩ ওমান নেদারল্যান্ডস আল আমেরাত ২০২৪
ঘরের মাঠে স্পিনট্র্যাক বানিয়ে প্রতিপক্ষকে বোকা বানানো উপমহাদেশের দলগুলোর কাছে একেবারে অপরিচিত নয়। বাংলাদেশও তো এর ব্যতিক্রম নয়। বিশেষ করে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ঘূর্ণি উইকেটে ব্যাটারদের রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠে যায়। এই ঘূর্ণি উইকেটেই আজ ঘটল এক বিরল ঘটনা।
প্রথম ওয়ানডেতে ২০৭ রান করেও বাংলাদেশ ম্যাচ জিতেছিল ৭৪ রানে। সিরিজ বাঁচাতে উইন্ডিজের জয়ের কোনো বিকল্প নেই। সেকারণেই আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে খারি পিয়ের, গুড়াকেশ মতি, আকিল হোসেন, রস্টন চেজ-এই চার স্বীকৃত স্পিনার নিয়ে খেলতে নেমেছে। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন খন্ডকালীন স্পিনার আলিক আথানাজ। বাংলাদেশের বিপক্ষে এই পাঁচ স্পিনারের প্রত্যেকেই ১০ ওভার করে বোলিং করেছেন। ওয়ানডেতে এক ইনিংসে পুরো ৫০ ওভার স্পিনারদের দিয়ে বোলিংয়ের ঘটনা এবারই প্রথমবার ঘটল।
ওয়ানডেতে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি ওভার স্পিনারদের নিয়ে করানোর এই তালিকায় শ্রীলঙ্কা। শুধু দ্বিতীয় স্থানেই নয়, তৃতীয়-চতুর্থ স্থান পর্যন্ত লঙ্কানদের নাম রয়েছে। প্রত্যেকবারই লঙ্কানরা ৪৪ ওভার করে স্পিন করিয়েছিল। যেখানে ১৯৯৮ ও ২০০৪ সালে লঙ্কানরা এই কীর্তি গড়েছিল ঘরের মাঠে। ১৯৯৮ সালে কলম্বোতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে লঙ্কান পেসারদের মধ্যে ৬ ওভার করেছিলেন প্রমোদ্য বিক্রমাসিংহে। ১৯৯৬ সালে শ্রীলঙ্কার ৪৪ ওভার স্পিনারদের নিয়ে বোলিং করানোর রেকর্ডটি ত্রিনিদাদে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে সেই ম্যাচে লঙ্কান বাঁহাতি পেসার চামিন্দা ভাস ৬ ওভার বোলিং করেছিলেন।
মিরপুরে আজ স্পিনারদের মধ্যে অবাক করেছেন আথানাজ। খণ্ডকালীন এই স্পিনার ১০ ওভারে খরচ করেছেন ১৪ রান। দিয়েছেন ৩ ওভার মেডেন। পেয়েছেন ২ উইকেট। গুড়াকেশ মতি ৩ উইকেট নিলেও ৬.৫ ইকোনমিতে ৬৫ রান খরচ করেছেন। ৪০-এর বেশি রান দিয়েছেন পিয়ের, চেজ ও আকিল। যাঁদের মধ্যে আকিল ৪১ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট।
ওয়ানডেতে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি ওভার স্পিনারের বোলিংয়ের পাঁচ রেকর্ড
ওভার দল প্রতিপক্ষ ভেন্যু সাল
৫০ ওয়েস্ট ইন্ডিজ বাংলাদেশ মিরপুর ২০২৫
৪৪ শ্রীলঙ্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ পোর্ট অব স্পেন ১৯৯৬
৪৪ শ্রীলঙ্কা নিউজিল্যান্ড কলম্বো ১৯৯৮
৪৪ শ্রীলঙ্কা অস্ট্রেলিয়া ডাম্বুলা ২০০৪
৪৩.৩ ওমান নেদারল্যান্ডস আল আমেরাত ২০২৪
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইমাম-উল-হক সবশেষ খেলেছেন এ বছরের এপ্রিলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে। তবে ২০১৭ সালে পাকিস্তানের জার্সিতে অভিষেক হওয়ার পর তিন সংস্করণ মিলে কোনোমতে ১০০-এর বেশি ম্যাচ খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকা ইমাম ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন।
১৪ আগস্ট ২০২৫ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডের আগেরদিন সংবাদ সম্মেলনে আসেন বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদ। যেখানে লেগস্পিনার রিশাদ হোসেনকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন তিনি। মুশতাকের মতে, রশিদ খানের কাছাকাছি মানের লেগস্পিনার হয়ে উঠেছেন রিশাদ।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। প্রথম ওয়ানডেতে রিশাদ হোসেনের ১৩ বলে ২৬ রানের ক্যামিওতে বাংলাদেশের স্কোর হয়েছিল ২০৭ রান। ম্যাচটা স্বাগতিকেরা জিতেছিল ৭৪ রানে। দুই দিন বিরতির পর আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ফের রিশাদের ক্যামিও। এবারও বাংলাদেশ পেরিয়েছে ২০০।
২ ঘণ্টা আগেরাওয়ালপিন্ডি টেস্টের প্রথম দিনশেষে ৫ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল ২৫৯ রান। এমন অবস্থা থেকে দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্ন বিরতি পর্যন্তও ব্যাট করতে পারেনি স্বাগতিকরা। কেশব মহারাজের ঘূর্ণি বোলিংয়ে শেষ ৭৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে তাদের প্রথম ইনিংস থেমেছে ৩৩৩ রানে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। প্রথম ওয়ানডেতে রিশাদ হোসেনের ১৩ বলে ২৬ রানের ক্যামিওতে বাংলাদেশের স্কোর হয়েছিল ২০৭ রান। ম্যাচটা স্বাগতিকেরা জিতেছিল ৭৪ রানে। দুই দিন বিরতির পর আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ফের রিশাদের ক্যামিও। এবারও বাংলাদেশ পেরিয়েছে ২০০।
স্পিন সহায়ক উইকেট বানিয়ে প্রতিপক্ষকে বেকায়দায় ফেলার কৌশল তো বাংলাদেশের জন্য নতুন কিছু নয়। বিশেষ করে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে খেলা হলে বেশিরভাগ সময়ই ব্যাটাররা রানের জন্য ধুঁকতে থাকেন। এবারের বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজটাও নতুন কিছু নয়। তবে স্পিনবান্ধব উইকেটে সাইফ হাসান-তাওহীদ হৃদয়রা যেখানে ধুঁকেছেন, রিশাদ সেখানে তাণ্ডব চালিয়েছেন। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আজ ৯ নম্বরে নেমে ১৪ বলে করেছেন ৩৯ রান করেছেন। তাঁর শেষের ঝড়ে বাংলাদেশ ৭ উইকেটে করেছে ২১৩ রান।
সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মিরাজ। দলীয় ২২ রানে প্রথম উইকেট হারিয়েছে স্বাগতিকেরা। ইনিংসের পঞ্চম ওভারের চতুর্থ বলে আকিল হোসেনকে ফ্রন্ট ফুটে ডিফেন্স করতে যান সাইফ হাসান। এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপে তালুবন্দী করেছেন জাস্টিন গ্রিভস। অথচ ঠিক তার আগের বলেই ছক্কা মেরেছিলেন সাইফ। ১৬ বল খেলে ৬ রান করেছেন বাংলাদেশের এই ওপেনার। স্বাগতিকেরা পাওয়ার প্লে (প্রথম ১০ ওভার) শেষ করেছে ১ উইকেটে ৪০ রানে। ১০ ওভারের পর রান তোলার গতি কমতে থাকে। তাওহীদ হৃদয় (১২), নাজমুল হোসেন শান্ত (১৫) ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন (১৭) দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছেই আউট হয়ে গেছেন। ওপেনিংয়ে নামা সৌম্য সরকার একপ্রান্তে সাবলীলভাবে খেলতে থাকলেও ফিফটি পূর্ণ করার আগে আউট হয়েছেন।
৮৯ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় করেন ৪৫ রান। ৩১তম ওভারের তৃতীয় বলে আকিলকে তুলে মারতে যান সৌম্য। বাতাসে ভেসে থাকা বল ডিপ মিড উইকেট থেকে দৌড়ে এসে তালুবন্দী করেছেন খ্যারি পিয়েরে। সৌম্যর বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩০.৩ ওভারে ৫ উইকেটে ১০৩ রান। ষষ্ঠ উইকেটে মিরাজ-নাসুম ২৫ রানের জুটি গড়লেও তাঁরা খেলেছেন ৪৮ বল। ৩৯তম ওভারের তৃতীয় বলে গুড়াকেশ মোতির হঠাৎ লাফিয়ে ওঠা বলে ঠেকাবেন নাকি শট খেলবেন কিছুই বুঝে উঠতে পারেননি নাসুম। শর্ট মিড উইকেটে এরপর সহজ ক্যাচ ধরেছেন খারি পিয়ের। আট নম্বরে নামা নুরুল হাসান সোহান ২৪ বলে করেছেন ২৩ রান। মেরেছেন ২ চার ও ১ ছক্কা। প্রথম সারির ব্যাটারদের মধ্যে একমাত্র তিনিই ওয়ানডে মেজাজে ব্যাটিং করেছেন।
সোহানের বিদায়ের পর শুরু হয়েছে তাণ্ডব। শেষ দুই ওভারে বাংলাদেশ কোনো উইকেট না হারিয়ে যোগ করেছে ৩৪ রান। যার মধ্যে রিশাদ একাই নিয়েছেন ৩৩ রান। ১৪ বলে তিনটি করে চার ও ছক্কায় ৩৯ রান করে অপরাজিত থাকেন। সৌম্যর ৪৫ রানের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইনিংস রিশাদের ব্যাট থেকেই এসেছে। অধিনায়ক মিরাজ ৫৮ বলে ৩২ রান করে অপরাজিত থাকেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের গুড়াকেশ মোতি ১০ ওভারে ৬৫ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। দুটি করে উইকেট পেয়েছেন আকিল হোসেন ও আলিক আথানাজ। যাঁদের মধ্যে খণ্ডকালীন স্পিনার আথানাজ ১০ ওভারে মাত্র ১৪ রান খরচ করেছেন। তিন ওভার মেডেন দিয়েছেন।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। প্রথম ওয়ানডেতে রিশাদ হোসেনের ১৩ বলে ২৬ রানের ক্যামিওতে বাংলাদেশের স্কোর হয়েছিল ২০৭ রান। ম্যাচটা স্বাগতিকেরা জিতেছিল ৭৪ রানে। দুই দিন বিরতির পর আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ফের রিশাদের ক্যামিও। এবারও বাংলাদেশ পেরিয়েছে ২০০।
স্পিন সহায়ক উইকেট বানিয়ে প্রতিপক্ষকে বেকায়দায় ফেলার কৌশল তো বাংলাদেশের জন্য নতুন কিছু নয়। বিশেষ করে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে খেলা হলে বেশিরভাগ সময়ই ব্যাটাররা রানের জন্য ধুঁকতে থাকেন। এবারের বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজটাও নতুন কিছু নয়। তবে স্পিনবান্ধব উইকেটে সাইফ হাসান-তাওহীদ হৃদয়রা যেখানে ধুঁকেছেন, রিশাদ সেখানে তাণ্ডব চালিয়েছেন। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আজ ৯ নম্বরে নেমে ১৪ বলে করেছেন ৩৯ রান করেছেন। তাঁর শেষের ঝড়ে বাংলাদেশ ৭ উইকেটে করেছে ২১৩ রান।
সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মিরাজ। দলীয় ২২ রানে প্রথম উইকেট হারিয়েছে স্বাগতিকেরা। ইনিংসের পঞ্চম ওভারের চতুর্থ বলে আকিল হোসেনকে ফ্রন্ট ফুটে ডিফেন্স করতে যান সাইফ হাসান। এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপে তালুবন্দী করেছেন জাস্টিন গ্রিভস। অথচ ঠিক তার আগের বলেই ছক্কা মেরেছিলেন সাইফ। ১৬ বল খেলে ৬ রান করেছেন বাংলাদেশের এই ওপেনার। স্বাগতিকেরা পাওয়ার প্লে (প্রথম ১০ ওভার) শেষ করেছে ১ উইকেটে ৪০ রানে। ১০ ওভারের পর রান তোলার গতি কমতে থাকে। তাওহীদ হৃদয় (১২), নাজমুল হোসেন শান্ত (১৫) ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন (১৭) দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছেই আউট হয়ে গেছেন। ওপেনিংয়ে নামা সৌম্য সরকার একপ্রান্তে সাবলীলভাবে খেলতে থাকলেও ফিফটি পূর্ণ করার আগে আউট হয়েছেন।
৮৯ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় করেন ৪৫ রান। ৩১তম ওভারের তৃতীয় বলে আকিলকে তুলে মারতে যান সৌম্য। বাতাসে ভেসে থাকা বল ডিপ মিড উইকেট থেকে দৌড়ে এসে তালুবন্দী করেছেন খ্যারি পিয়েরে। সৌম্যর বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩০.৩ ওভারে ৫ উইকেটে ১০৩ রান। ষষ্ঠ উইকেটে মিরাজ-নাসুম ২৫ রানের জুটি গড়লেও তাঁরা খেলেছেন ৪৮ বল। ৩৯তম ওভারের তৃতীয় বলে গুড়াকেশ মোতির হঠাৎ লাফিয়ে ওঠা বলে ঠেকাবেন নাকি শট খেলবেন কিছুই বুঝে উঠতে পারেননি নাসুম। শর্ট মিড উইকেটে এরপর সহজ ক্যাচ ধরেছেন খারি পিয়ের। আট নম্বরে নামা নুরুল হাসান সোহান ২৪ বলে করেছেন ২৩ রান। মেরেছেন ২ চার ও ১ ছক্কা। প্রথম সারির ব্যাটারদের মধ্যে একমাত্র তিনিই ওয়ানডে মেজাজে ব্যাটিং করেছেন।
সোহানের বিদায়ের পর শুরু হয়েছে তাণ্ডব। শেষ দুই ওভারে বাংলাদেশ কোনো উইকেট না হারিয়ে যোগ করেছে ৩৪ রান। যার মধ্যে রিশাদ একাই নিয়েছেন ৩৩ রান। ১৪ বলে তিনটি করে চার ও ছক্কায় ৩৯ রান করে অপরাজিত থাকেন। সৌম্যর ৪৫ রানের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইনিংস রিশাদের ব্যাট থেকেই এসেছে। অধিনায়ক মিরাজ ৫৮ বলে ৩২ রান করে অপরাজিত থাকেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের গুড়াকেশ মোতি ১০ ওভারে ৬৫ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। দুটি করে উইকেট পেয়েছেন আকিল হোসেন ও আলিক আথানাজ। যাঁদের মধ্যে খণ্ডকালীন স্পিনার আথানাজ ১০ ওভারে মাত্র ১৪ রান খরচ করেছেন। তিন ওভার মেডেন দিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইমাম-উল-হক সবশেষ খেলেছেন এ বছরের এপ্রিলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে। তবে ২০১৭ সালে পাকিস্তানের জার্সিতে অভিষেক হওয়ার পর তিন সংস্করণ মিলে কোনোমতে ১০০-এর বেশি ম্যাচ খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকা ইমাম ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন।
১৪ আগস্ট ২০২৫ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডের আগেরদিন সংবাদ সম্মেলনে আসেন বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদ। যেখানে লেগস্পিনার রিশাদ হোসেনকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন তিনি। মুশতাকের মতে, রশিদ খানের কাছাকাছি মানের লেগস্পিনার হয়ে উঠেছেন রিশাদ।
১ ঘণ্টা আগেঘরের মাঠে স্পিনট্র্যাক বানিয়ে প্রতিপক্ষকে বোকা বানানো উপমহাদেশের দলগুলোর কাছে একেবারে অপরিচিত নয়। বাংলাদেশও তো এর ব্যতিক্রম নয়। বিশেষ করে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ঘূর্ণি উইকেটে ব্যাটারদের রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠে যায়। এই ঘূর্ণি উইকেটেই আজ ঘটল এক বিরল ঘটনা।
২ ঘণ্টা আগেরাওয়ালপিন্ডি টেস্টের প্রথম দিনশেষে ৫ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল ২৫৯ রান। এমন অবস্থা থেকে দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্ন বিরতি পর্যন্তও ব্যাট করতে পারেনি স্বাগতিকরা। কেশব মহারাজের ঘূর্ণি বোলিংয়ে শেষ ৭৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে তাদের প্রথম ইনিংস থেমেছে ৩৩৩ রানে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক
রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের প্রথম দিনশেষে ৫ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল ২৫৯ রান। এমন অবস্থা থেকে দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্ন বিরতি পর্যন্তও ব্যাট করতে পারেনি স্বাগতিকরা। কেশব মহারাজের ঘূর্ণি বোলিংয়ে শেষ ৭৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে তাদের প্রথম ইনিংস থেমেছে ৩৩৩ রানে।
দ্বিতীয় দিনের শুরুতে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনে ধস নামানোর পথে ১০২ রানে ৭ উইকেট নেন মহারাজ। তাতেই একাধিক কীর্তি গড়েছেন এই স্পিনার। দক্ষিণ আফ্রিকার স্পিনারদের মধ্যে টেস্টে এটা পাকিস্তানের বিপক্ষে সেরা বোলিং ফিগারের রেকর্ড। আগের রেকর্ডটি ছিল পল অ্যাডামসের দখলে। ২০০৩ সালে লাহোর টেস্টে ১২৮ রানের বিনিময়ে ৭ উইকেট নেন অ্যাডামস। এবার তাঁর রেকর্ড ভেঙে দিলেন মহারাজ।
৭ উইকেট নিয়ে আরও একটি বড় কীর্তি গড়েছেন মহারাজ। টেস্টে এশিয়ার মাটিতে ৫০ উইকেট নেওয়া দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম স্পিনার তিনি। নাথান লায়নের পর এশিয়ার বাইরের দ্বিতীয় বোলার হিসেবে এশিয়ায় একাধিকবার ৭ উইকেট শিকারের কৃতিত্ব দেখালেন মহারাজ। এর আগে ২০১৮ সালে কলম্বো টেস্টে ১২৯ রান খরচায় ৯ উইকেট নেন এই বাঁ হাতি স্পিনার। টেস্টে এটাই তাঁর সেরা বোলিং ফিগার।
২০১৬ সালের নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় মহারাজের। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে এখন পর্যন্ত (রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট ছাড়া) ৫৯ টেস্ট খেলেছেন তিনি। ১০০ ইনিংস বল করে নিয়েছেন ২০৩ উইকেট। ৫ উইকেট শিকার করেছেন ১১ বার। ১০ উইকেট নিয়েছেন একবার। ধারাবাহিকভাবে ভালো বোলিং করায় এই সংস্করণে প্রোটিয়াদের নিয়মিত মুখ মহারাজ। বোলিংয়ের পাশাপাশি ব্যাট হাতেও দলকে ভরসা দিতে পারেন ৩৫ বছর বয়সী ক্রিকেটার। ৯১ ইনিংস ব্যাটিংয়ে নেমে ১ হাজার ২৯২ রান করেছেন তিনি। ফিফটি করেছেন ছয়টি। ৮৪ রানের ইনিংসটি তাঁর সর্বোচ্চ।
রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের প্রথম দিনশেষে ৫ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের সংগ্রহ ছিল ২৫৯ রান। এমন অবস্থা থেকে দ্বিতীয় দিনের মধ্যাহ্ন বিরতি পর্যন্তও ব্যাট করতে পারেনি স্বাগতিকরা। কেশব মহারাজের ঘূর্ণি বোলিংয়ে শেষ ৭৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে তাদের প্রথম ইনিংস থেমেছে ৩৩৩ রানে।
দ্বিতীয় দিনের শুরুতে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনে ধস নামানোর পথে ১০২ রানে ৭ উইকেট নেন মহারাজ। তাতেই একাধিক কীর্তি গড়েছেন এই স্পিনার। দক্ষিণ আফ্রিকার স্পিনারদের মধ্যে টেস্টে এটা পাকিস্তানের বিপক্ষে সেরা বোলিং ফিগারের রেকর্ড। আগের রেকর্ডটি ছিল পল অ্যাডামসের দখলে। ২০০৩ সালে লাহোর টেস্টে ১২৮ রানের বিনিময়ে ৭ উইকেট নেন অ্যাডামস। এবার তাঁর রেকর্ড ভেঙে দিলেন মহারাজ।
৭ উইকেট নিয়ে আরও একটি বড় কীর্তি গড়েছেন মহারাজ। টেস্টে এশিয়ার মাটিতে ৫০ উইকেট নেওয়া দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম স্পিনার তিনি। নাথান লায়নের পর এশিয়ার বাইরের দ্বিতীয় বোলার হিসেবে এশিয়ায় একাধিকবার ৭ উইকেট শিকারের কৃতিত্ব দেখালেন মহারাজ। এর আগে ২০১৮ সালে কলম্বো টেস্টে ১২৯ রান খরচায় ৯ উইকেট নেন এই বাঁ হাতি স্পিনার। টেস্টে এটাই তাঁর সেরা বোলিং ফিগার।
২০১৬ সালের নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় মহারাজের। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে এখন পর্যন্ত (রাওয়ালপিন্ডি টেস্ট ছাড়া) ৫৯ টেস্ট খেলেছেন তিনি। ১০০ ইনিংস বল করে নিয়েছেন ২০৩ উইকেট। ৫ উইকেট শিকার করেছেন ১১ বার। ১০ উইকেট নিয়েছেন একবার। ধারাবাহিকভাবে ভালো বোলিং করায় এই সংস্করণে প্রোটিয়াদের নিয়মিত মুখ মহারাজ। বোলিংয়ের পাশাপাশি ব্যাট হাতেও দলকে ভরসা দিতে পারেন ৩৫ বছর বয়সী ক্রিকেটার। ৯১ ইনিংস ব্যাটিংয়ে নেমে ১ হাজার ২৯২ রান করেছেন তিনি। ফিফটি করেছেন ছয়টি। ৮৪ রানের ইনিংসটি তাঁর সর্বোচ্চ।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইমাম-উল-হক সবশেষ খেলেছেন এ বছরের এপ্রিলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে। তবে ২০১৭ সালে পাকিস্তানের জার্সিতে অভিষেক হওয়ার পর তিন সংস্করণ মিলে কোনোমতে ১০০-এর বেশি ম্যাচ খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকা ইমাম ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন।
১৪ আগস্ট ২০২৫ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডের আগেরদিন সংবাদ সম্মেলনে আসেন বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদ। যেখানে লেগস্পিনার রিশাদ হোসেনকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন তিনি। মুশতাকের মতে, রশিদ খানের কাছাকাছি মানের লেগস্পিনার হয়ে উঠেছেন রিশাদ।
১ ঘণ্টা আগেঘরের মাঠে স্পিনট্র্যাক বানিয়ে প্রতিপক্ষকে বোকা বানানো উপমহাদেশের দলগুলোর কাছে একেবারে অপরিচিত নয়। বাংলাদেশও তো এর ব্যতিক্রম নয়। বিশেষ করে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের ঘূর্ণি উইকেটে ব্যাটারদের রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠে যায়। এই ঘূর্ণি উইকেটেই আজ ঘটল এক বিরল ঘটনা।
২ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। প্রথম ওয়ানডেতে রিশাদ হোসেনের ১৩ বলে ২৬ রানের ক্যামিওতে বাংলাদেশের স্কোর হয়েছিল ২০৭ রান। ম্যাচটা স্বাগতিকেরা জিতেছিল ৭৪ রানে। দুই দিন বিরতির পর আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ফের রিশাদের ক্যামিও। এবারও বাংলাদেশ পেরিয়েছে ২০০।
২ ঘণ্টা আগে