টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে একটা সুসংবাদ পেয়েছেন সৌরভ গাঙ্গুলী। গত ১৪ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সভাপতি পদে আরও তিন বছর থাকতে পারবেন তিনি। ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিসিসিআইয়ের প্রধান হিসেবে থাকতে পারবেন তিনি। তবে সেটা হতে নির্বাচনে জিততে হবে ভারতের সাবেক অধিনায়ককে। নির্বাচনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারেন বিসিসিআইয়ের বর্তমান সচিব জয় শাহ। তবে গত কদিনে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, বিসিসিআইয়ের পদে আর থাকবেন না ‘দাদা’। আগামী নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) থেকে বড় সুসংবাদ পেয়ে যেতে পারেন তিনি।
অনেক দিন ধরে শোনা যাচ্ছে, বিশ্ব ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসির চেয়ারম্যান হচ্ছেন সৌরভ। সেই গুঞ্জন এবার আরও জোড়ালো হয়েছে বর্তমান চেয়ারম্যান গ্রেগ বার্কলির মেয়াদ শেষ দিকে চলে আসায়। নতুন চেয়ারম্যান হওয়ার দৌড়েও বাকিদের চেয়ে বেশ এগিয়ে। আগামী নভেম্বরে আইসিসির চেয়ারম্যান নির্বাচন হতে পারে। তবে বার্মিংহামে আইসিসির সর্বশেষ বার্ষিক সভায় আরও এক মেয়াদ কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন বার্কলি। তাঁর বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না এলেও চেয়ারম্যান নির্বাচনের পক্রিয়ায় পরিবর্তন এসেছে। এখন চেয়ারম্যান হতে দুই-তৃতীয়াংশ ভোটের দরকার নেই। মোট ভোটের ৫১ শতাংশ পেলেই হবে। ১৬ টি বোর্ড সদস্যের মধ্যে ৯টি ভোট পেলেই চেয়ারম্যান হওয়া যাবে।
খেলোয়াড়িজীবন থেকেই বিশ্ব ক্রিকেটে তুমুল জনপ্রিয় সৌরভ। ভারতকে নেতৃত্ব দেওয়ার সময় নিজের অধিনায়কত্বের গুণাবলি ও দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। ব্যবস্থাপনায় যথেষ্ট দক্ষতা দেখিয়ে ২০১৯ সাল থেকে বিসিসিআইয়ের দায়িত্ব সাফল্যের সঙ্গে সামলাচ্ছেন। দেশের ক্রিকেটের মান উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য দেশের বোর্ডের সঙ্গেও দারুণ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করেছেন। সে দিক থেকে অনেক বোর্ডই তাঁকে সমর্থন করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। কিছুদিন আগে দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক অধিনায়ক ও বর্তমানে বোর্ড সভাপতি গ্রায়েম স্মিথ জানিয়েছেন, আইসিসির শীর্ষ পদে দেখতে চান সৌরভকে। তিনি বলেছেন, ‘সৌরভকে এ পদে দেখতে পারাটা হবে দারুণ। সে খেলা বোঝে এবং সর্বোচ্চ পর্যায়েও খেলেছে। তাকে সবাই সম্মান করে। তার নেতৃত্বগুণ আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে সহায়তা করবে।’
আরও অনেক কিংবদন্তি ক্রিকেটারও চেয়ারম্যান পদে দেখতে চান সৌরভকে। শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি কুমার সাঙ্গাকারা বলেছেন, ‘সৌরভের ক্রিকেট মস্তিষ্ক অসাধারণ। তার মতো ক্রিকেট বোদ্ধা কম রয়েছে। সে খেলাটা ভালো বোঝে। আমার মনে হয়, সে চেয়ারম্যান হলে ক্রিকেটে অনেক পরিবর্তন আনতে পারবে।’
আইসিসির শীর্ষ পদটি নিয়ে অনেকবারই কথা বলেছেন সৌরভ। তবে সরাসরি নিজের ইচ্ছার কথা কখনো জানাননি। আকারে-ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন এ পদে কাজ করতে তিনি ইচ্ছুক। সৌরভ বলেছেন, ‘যেখানেই কাজ করি না কেন সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করি। আমার পদ্ধতি সরল। যেভাবে সরল মনে হয়, সেভাবে কাজ করি।’
সৌরভ নভেম্বরে নতুন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে তিনি পঞ্চম ভারতীয় হবেন আসসিসির শীর্ষ পদটিতে। তাঁর আগে নির্বাচিত হয়েছেন এন শ্রীনিবাসন, শশাঙ্ক মনোহর, জগমোহন ডালমিয়া ও শরদ পাওয়ার। আইসিসিতে সৌরভের শীর্ষ পদে যাওয়া মানে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বিসিসিআইয়ে জয় শাহর পথ চলা শুরু হতে পারে, যিনি এই মুহূর্তে আছেন এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সভাপতি। নির্বাচন হলেও বিসিসিআইয়ের সভাপতির পদে অনেকটা এগিয়ে থাকবে জয়। কারণ, সরকারি দল বিজেপি শাসিত ১৩টি রাজ্য সংস্থা জয়ের পক্ষে থাকবে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে একটা সুসংবাদ পেয়েছেন সৌরভ গাঙ্গুলী। গত ১৪ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সভাপতি পদে আরও তিন বছর থাকতে পারবেন তিনি। ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিসিসিআইয়ের প্রধান হিসেবে থাকতে পারবেন তিনি। তবে সেটা হতে নির্বাচনে জিততে হবে ভারতের সাবেক অধিনায়ককে। নির্বাচনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারেন বিসিসিআইয়ের বর্তমান সচিব জয় শাহ। তবে গত কদিনে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, বিসিসিআইয়ের পদে আর থাকবেন না ‘দাদা’। আগামী নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) থেকে বড় সুসংবাদ পেয়ে যেতে পারেন তিনি।
অনেক দিন ধরে শোনা যাচ্ছে, বিশ্ব ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসির চেয়ারম্যান হচ্ছেন সৌরভ। সেই গুঞ্জন এবার আরও জোড়ালো হয়েছে বর্তমান চেয়ারম্যান গ্রেগ বার্কলির মেয়াদ শেষ দিকে চলে আসায়। নতুন চেয়ারম্যান হওয়ার দৌড়েও বাকিদের চেয়ে বেশ এগিয়ে। আগামী নভেম্বরে আইসিসির চেয়ারম্যান নির্বাচন হতে পারে। তবে বার্মিংহামে আইসিসির সর্বশেষ বার্ষিক সভায় আরও এক মেয়াদ কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন বার্কলি। তাঁর বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না এলেও চেয়ারম্যান নির্বাচনের পক্রিয়ায় পরিবর্তন এসেছে। এখন চেয়ারম্যান হতে দুই-তৃতীয়াংশ ভোটের দরকার নেই। মোট ভোটের ৫১ শতাংশ পেলেই হবে। ১৬ টি বোর্ড সদস্যের মধ্যে ৯টি ভোট পেলেই চেয়ারম্যান হওয়া যাবে।
খেলোয়াড়িজীবন থেকেই বিশ্ব ক্রিকেটে তুমুল জনপ্রিয় সৌরভ। ভারতকে নেতৃত্ব দেওয়ার সময় নিজের অধিনায়কত্বের গুণাবলি ও দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। ব্যবস্থাপনায় যথেষ্ট দক্ষতা দেখিয়ে ২০১৯ সাল থেকে বিসিসিআইয়ের দায়িত্ব সাফল্যের সঙ্গে সামলাচ্ছেন। দেশের ক্রিকেটের মান উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য দেশের বোর্ডের সঙ্গেও দারুণ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করেছেন। সে দিক থেকে অনেক বোর্ডই তাঁকে সমর্থন করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। কিছুদিন আগে দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক অধিনায়ক ও বর্তমানে বোর্ড সভাপতি গ্রায়েম স্মিথ জানিয়েছেন, আইসিসির শীর্ষ পদে দেখতে চান সৌরভকে। তিনি বলেছেন, ‘সৌরভকে এ পদে দেখতে পারাটা হবে দারুণ। সে খেলা বোঝে এবং সর্বোচ্চ পর্যায়েও খেলেছে। তাকে সবাই সম্মান করে। তার নেতৃত্বগুণ আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে সহায়তা করবে।’
আরও অনেক কিংবদন্তি ক্রিকেটারও চেয়ারম্যান পদে দেখতে চান সৌরভকে। শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি কুমার সাঙ্গাকারা বলেছেন, ‘সৌরভের ক্রিকেট মস্তিষ্ক অসাধারণ। তার মতো ক্রিকেট বোদ্ধা কম রয়েছে। সে খেলাটা ভালো বোঝে। আমার মনে হয়, সে চেয়ারম্যান হলে ক্রিকেটে অনেক পরিবর্তন আনতে পারবে।’
আইসিসির শীর্ষ পদটি নিয়ে অনেকবারই কথা বলেছেন সৌরভ। তবে সরাসরি নিজের ইচ্ছার কথা কখনো জানাননি। আকারে-ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিয়েছেন এ পদে কাজ করতে তিনি ইচ্ছুক। সৌরভ বলেছেন, ‘যেখানেই কাজ করি না কেন সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করি। আমার পদ্ধতি সরল। যেভাবে সরল মনে হয়, সেভাবে কাজ করি।’
সৌরভ নভেম্বরে নতুন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে তিনি পঞ্চম ভারতীয় হবেন আসসিসির শীর্ষ পদটিতে। তাঁর আগে নির্বাচিত হয়েছেন এন শ্রীনিবাসন, শশাঙ্ক মনোহর, জগমোহন ডালমিয়া ও শরদ পাওয়ার। আইসিসিতে সৌরভের শীর্ষ পদে যাওয়া মানে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বিসিসিআইয়ে জয় শাহর পথ চলা শুরু হতে পারে, যিনি এই মুহূর্তে আছেন এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সভাপতি। নির্বাচন হলেও বিসিসিআইয়ের সভাপতির পদে অনেকটা এগিয়ে থাকবে জয়। কারণ, সরকারি দল বিজেপি শাসিত ১৩টি রাজ্য সংস্থা জয়ের পক্ষে থাকবে।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দুপুরের সূর্যটা তখন মাথার ওপরে। কিছুক্ষণ আগে আকাশে যে মেঘ ছিল, সেটাও সরে গেছে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি করতে যে ২৪ রান বাকি ছিল, সেটা মেহেদী হাসান মিরাজ পূর্ণ করেছেন লাঞ্চের পরে।
২৩ মিনিট আগেবিপিএল ছাড়াও দেশের বাইরে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলার সুযোগ হয়েছে তাসকিন আহমেদ ও তাওহীদ হৃদয়ের। দুজনেই খেলেছেন লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল)। আর ২০২৫ এলপিএল মাঠে গড়ানোর আগে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের স্মৃতি জড়ানো দলগুলোর সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি)।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪-এর আগস্টে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন নাজমুল হাসান পাপন। তখনই সেই চেয়ারে বসেন ফারুক আহমেদ। তবে তাঁর মেয়াদও বেশি দিন নেই। সভাপতি হতে হলে ফারুককেও বোর্ড পরিচালক হয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে।
২ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে রাতে নামছে বার্সেলোনা-ইন্টার মিলান। বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় এস্তাদি অলিম্পিক লুইস কোম্পানিজ স্টেডিয়ামে শুরু হবে এই ম্যাচ। চট্টগ্রামে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা চলছে। আর রাতে পিএসএলে রিশাদ হোসেনের দল লাহোর কালান্দার্সের...
২ ঘণ্টা আগে