ক্রীড়া ডেস্ক
ছয় বছর হলো চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ দলের সবশেষ টেস্ট জেতার। এই মাঠে ২৫ টেস্ট খেলে তাদের জয় মাত্র দুটি। ২০১৪ সালে জিম্বাবুয়ের পর ২০১৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়। তারপর আরও ছয়টি টেস্ট খেলে পাঁচটিতেই হার।
এমন বিপরীত পরিসংখ্যান নিয়েই কাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামছে বাংলাদেশ দল। সবশেষ ভারতের সিরিজের পর নাজমুল হোসেন শান্তদের আবারও তাড়া করছে ধবলধোলাইয়ের শঙ্কা। অবশ্য কিছুটা প্রেরণা নিতে পারে তারা প্রোটিয়াদের সবশেষ সিরিজ থেকে। চট্টগ্রামে ২০১৫ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ড্র করেছিল বাংলাদেশ।
মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার অনভিজ্ঞ দলের কাছে যেভাবে হেরেছে, সেটি আবার বাংলাদেশকে স্বস্তিতেও রাখছে না। তারপরও চট্টগ্রামে একটাই লক্ষ্য স্থির তাদের। জয় ছাড়া অন্য কিছু ভাবছে না স্বাগতিকেরা। ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে আজ দলের সিনিয়র ক্রিকেটার তাইজুল ইসলাম বললেন, ‘টার্গেট একটাই থাকবে, জেতার জন্যই খেলব। পরিস্থিতি কী আসে ম্যাচ গড়ালে বোঝা যাবে। দল হয়ে খেলার টার্গেট থাকবে, ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং যে বিভাগই হোক। আমরা জেতার চেষ্টা করব।’
লক্ষ্যের কথা জানিয়ে নিজেদের প্রধান সমস্যার কথাও বললেন তাইজুল। তাঁর মতে, দলগত পারফরম্যান্স করতে পারছে না বাংলাদেশ দল। এ জন্য পাচ্ছে না তারা সুফলও। এই অভিজ্ঞ স্পিনারের কণ্ঠে চট্টগ্রামে দলগত পারফরম্যান্সের প্রত্যয়, ‘প্রত্যেক ম্যাচই সুযোগ। আমাদের দলীয় পারফরম্যান্স হচ্ছে না। ব্যক্তিগতভাবে একেকজন একেক ম্যাচে ভালো খেলছে। আমরা যদি জুটি গড়তে পারি, দু-একজন সেঞ্চুরির কাছে যেতে পারি লক্ষ্য বড় হবে। সবাই কঠোর পরিশ্রম করছে, মন থেকে চাচ্ছে। কোনো কারণে হচ্ছে না। এই ম্যাচে সবাই ভালো কিছু করার চেষ্টা করছি।’
প্রথম টেস্টে তিন স্পিনার ও এক পেসার নিয়ে বোলিং আক্রমণ গড়েছিল বাংলাদেশ দল। চট্টগ্রামে পেসাররাও ভালো সহায়তা পেয়ে থাকেন উইকেটে। দ্বিতীয় টেস্টে বাংলাদেশের একাদশ ও কম্বিনেশন কেমন হবে? তাইজুল বলেন, ‘এখনো সেভাবে বলা হয়নি। সবাইকে প্রস্তুতি নিয়ে থাকতে বলা হয়েছে। কাল ম্যাচ, কোন একাদশ খেলবে কালই জানতে পারব। আমি টিমমেট হিসেবে বলতে পারি। তবে কোচ, অধিনায়ক, দলের পরিকল্পনা থাকে। এখনো জানি না কী করবে। এটা টিম ম্যানেজমেন্টের ব্যাপার।’
ছয় বছর হলো চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ দলের সবশেষ টেস্ট জেতার। এই মাঠে ২৫ টেস্ট খেলে তাদের জয় মাত্র দুটি। ২০১৪ সালে জিম্বাবুয়ের পর ২০১৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়। তারপর আরও ছয়টি টেস্ট খেলে পাঁচটিতেই হার।
এমন বিপরীত পরিসংখ্যান নিয়েই কাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামছে বাংলাদেশ দল। সবশেষ ভারতের সিরিজের পর নাজমুল হোসেন শান্তদের আবারও তাড়া করছে ধবলধোলাইয়ের শঙ্কা। অবশ্য কিছুটা প্রেরণা নিতে পারে তারা প্রোটিয়াদের সবশেষ সিরিজ থেকে। চট্টগ্রামে ২০১৫ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ড্র করেছিল বাংলাদেশ।
মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার অনভিজ্ঞ দলের কাছে যেভাবে হেরেছে, সেটি আবার বাংলাদেশকে স্বস্তিতেও রাখছে না। তারপরও চট্টগ্রামে একটাই লক্ষ্য স্থির তাদের। জয় ছাড়া অন্য কিছু ভাবছে না স্বাগতিকেরা। ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে আজ দলের সিনিয়র ক্রিকেটার তাইজুল ইসলাম বললেন, ‘টার্গেট একটাই থাকবে, জেতার জন্যই খেলব। পরিস্থিতি কী আসে ম্যাচ গড়ালে বোঝা যাবে। দল হয়ে খেলার টার্গেট থাকবে, ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং যে বিভাগই হোক। আমরা জেতার চেষ্টা করব।’
লক্ষ্যের কথা জানিয়ে নিজেদের প্রধান সমস্যার কথাও বললেন তাইজুল। তাঁর মতে, দলগত পারফরম্যান্স করতে পারছে না বাংলাদেশ দল। এ জন্য পাচ্ছে না তারা সুফলও। এই অভিজ্ঞ স্পিনারের কণ্ঠে চট্টগ্রামে দলগত পারফরম্যান্সের প্রত্যয়, ‘প্রত্যেক ম্যাচই সুযোগ। আমাদের দলীয় পারফরম্যান্স হচ্ছে না। ব্যক্তিগতভাবে একেকজন একেক ম্যাচে ভালো খেলছে। আমরা যদি জুটি গড়তে পারি, দু-একজন সেঞ্চুরির কাছে যেতে পারি লক্ষ্য বড় হবে। সবাই কঠোর পরিশ্রম করছে, মন থেকে চাচ্ছে। কোনো কারণে হচ্ছে না। এই ম্যাচে সবাই ভালো কিছু করার চেষ্টা করছি।’
প্রথম টেস্টে তিন স্পিনার ও এক পেসার নিয়ে বোলিং আক্রমণ গড়েছিল বাংলাদেশ দল। চট্টগ্রামে পেসাররাও ভালো সহায়তা পেয়ে থাকেন উইকেটে। দ্বিতীয় টেস্টে বাংলাদেশের একাদশ ও কম্বিনেশন কেমন হবে? তাইজুল বলেন, ‘এখনো সেভাবে বলা হয়নি। সবাইকে প্রস্তুতি নিয়ে থাকতে বলা হয়েছে। কাল ম্যাচ, কোন একাদশ খেলবে কালই জানতে পারব। আমি টিমমেট হিসেবে বলতে পারি। তবে কোচ, অধিনায়ক, দলের পরিকল্পনা থাকে। এখনো জানি না কী করবে। এটা টিম ম্যানেজমেন্টের ব্যাপার।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে