আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ঢাকাকে রিকশার শহর বলাটা মোটেও ভুল হবে না। ইউনেসকোর স্বীকৃতি পাওয়া এই বাহন ঢাকার অলিগলিতে যেমন প্রয়োজনীয়, তেমনি বিদেশিদের কাছে কৌতূহলের বিষয়। একই সঙ্গে রিকশায় চড়াটাও তাঁদের কাছে এক আনন্দময় অভিজ্ঞতা।
ঠিক এমনটাই দেখা গেল বাংলাদেশ সফরে থাকা আয়ারল্যান্ড নারী ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রে। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী বাহন সম্পর্কে হয়তো এর আগেই ধারণা পেয়েছিলেন গ্যাবি লুইস, অ্যামি হান্টার ও অ্যামি ম্যাগুয়াররা। তবে সরাসরি রিকশার চাকা ঘুরিয়ে ঢাকায় এই বাহনের অভিজ্ঞতা তাঁদের জন্য একেবারে নতুন।
আয়ারল্যান্ড নারী দলের ক্রিকেটাররা কয়েক দিন আগেই বাংলাদেশে পা রেখেছেন। হোটেল আর স্টেডিয়ামে যাওয়া-আসার পথে হয়তো এই বাহনটি চোখে পড়েছে তাঁদের। আজ সেই দেখার সুযোগ মিলল সরাসরি অভিজ্ঞতায়। বিসিবি তাঁদের জন্য আয়োজন করে একটি বিশেষ রিকশা সফর, যা তাঁদের ঢাকা সফরকে এনে দিল এক ভিন্নমাত্রা।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের সামনে বেলা ২টার দিকে ডজনখানেক রিকশা জড়ো করা হয়। বিসিবির মূল ফটক থেকে শুরু হয়ে স্টেডিয়ামের ২ নম্বর গেট থেকে ৪ নম্বর গেট পর্যন্ত রিকশা ট্যুরের পরিকল্পনা করা হয়। ঠিক সময়মতো স্টেডিয়ামে হাজির হন আইরিশ ক্রিকেটাররা। এরপর তাঁরা দল বেঁধে রিকশায় চড়ে বসেন। ঢাকার ঐতিহ্যবাহী এই বাহনে বসার পর তাঁদের উচ্ছ্বাস ছিল দেখার মতো।
রিকশায় চড়ার সময় আয়ারল্যান্ডের ক্রিকেটারদের মুখে দেখা গেছে আনন্দের ঝলক। লুইস ও হান্টারকে দেখা গেল সেলফি তুলতে আর ভিডিও ধারণ করতে। কেউ আবার রিকশার ভিন্নধর্মী সজ্জা নিয়ে কৌতূহলী হয়ে সেটি নেড়েচেড়ে দেখছিলেন। একজন সতীর্থকে বসিয়ে প্যাডেল চালিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যান তাঁরা। কয়েকজন ক্রিকেটার গণমাধ্যমকর্মীদের দিকে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানাতেও ভুললেন না। তাঁদের এই মজার মুহূর্তগুলো ক্যামেরায় বন্দী করতে গণমাধ্যমকর্মীদেরও ব্যস্ত দেখা যায়।
ঢাকার রিকশা যে শুধুই একটি পরিবহন নয়, বরং শহরটির সংস্কৃতির প্রতীক, সেটি আরও একবার প্রমাণিত হলো। আইরিশ ক্রিকেটারদের এই অভিজ্ঞতা একদিকে যেমন ছিল বিনোদনমূলক, অন্যদিকে এটি তাঁদের স্মৃতিতে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরার এক বিশেষ উপলক্ষ। ইউনেসকোর স্বীকৃতি পাওয়া ঢাকার রিকশা এখন শুধু ঢাকাবাসীর নয়, বরং বিদেশিদের কাছেও হয়ে উঠছে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। বাংলাদেশ সফরে এসে ব্যস্ত ঢাকায় মিনিট কয়েকের রিকশায় চড়ে সেই ঐতিহ্যের অংশ হওয়ার অনুভূতি গ্যাবি লুইস, অ্যামি হান্টাররা অনেক দিন ধরে মনে রাখবেন।
আয়ারল্যান্ড নারী দলের এই রিকশা চড়ার অভিজ্ঞতা বিসিবির ঐতিহ্যবাহী আয়োজনেরই একটি অংশ। এর আগেও বিদেশি ক্রিকেটারদের জন্য এমন বিশেষ আয়োজন করেছিল বিসিবি। ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল এমন। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রতিটি দলের অধিনায়ককে রিকশায় করে মাঠে নিয়ে আসা হয়েছিল। সেই স্মরণীয় মুহূর্তে রিকশায় চড়েছিলেন সাকিব আল হাসান, মাহেন্দ্র সিং ধোনি, শহীদ আফ্রিদি, রিকি পন্টিং, এউইন মরগান, কুমার সাঙ্গাকারা, অ্যান্ড্রু স্ট্রসসহ বিশ্ব ক্রিকেটের তারকারা। এরপর ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও লাসিথ মালিঙ্গাকে রিকশায় চড়ে টুর্নামেন্টের শিরোপা নিয়ে ফটোসেশনে অংশ নিতে দেখা যায়। এসব আয়োজন কেবল আনন্দদায়ক নয়, বরং বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে বিশ্ব ক্রিকেট অঙ্গনে তুলে ধরার একটি চমৎকার প্রচেষ্টা।
ঢাকাকে রিকশার শহর বলাটা মোটেও ভুল হবে না। ইউনেসকোর স্বীকৃতি পাওয়া এই বাহন ঢাকার অলিগলিতে যেমন প্রয়োজনীয়, তেমনি বিদেশিদের কাছে কৌতূহলের বিষয়। একই সঙ্গে রিকশায় চড়াটাও তাঁদের কাছে এক আনন্দময় অভিজ্ঞতা।
ঠিক এমনটাই দেখা গেল বাংলাদেশ সফরে থাকা আয়ারল্যান্ড নারী ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রে। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী বাহন সম্পর্কে হয়তো এর আগেই ধারণা পেয়েছিলেন গ্যাবি লুইস, অ্যামি হান্টার ও অ্যামি ম্যাগুয়াররা। তবে সরাসরি রিকশার চাকা ঘুরিয়ে ঢাকায় এই বাহনের অভিজ্ঞতা তাঁদের জন্য একেবারে নতুন।
আয়ারল্যান্ড নারী দলের ক্রিকেটাররা কয়েক দিন আগেই বাংলাদেশে পা রেখেছেন। হোটেল আর স্টেডিয়ামে যাওয়া-আসার পথে হয়তো এই বাহনটি চোখে পড়েছে তাঁদের। আজ সেই দেখার সুযোগ মিলল সরাসরি অভিজ্ঞতায়। বিসিবি তাঁদের জন্য আয়োজন করে একটি বিশেষ রিকশা সফর, যা তাঁদের ঢাকা সফরকে এনে দিল এক ভিন্নমাত্রা।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের সামনে বেলা ২টার দিকে ডজনখানেক রিকশা জড়ো করা হয়। বিসিবির মূল ফটক থেকে শুরু হয়ে স্টেডিয়ামের ২ নম্বর গেট থেকে ৪ নম্বর গেট পর্যন্ত রিকশা ট্যুরের পরিকল্পনা করা হয়। ঠিক সময়মতো স্টেডিয়ামে হাজির হন আইরিশ ক্রিকেটাররা। এরপর তাঁরা দল বেঁধে রিকশায় চড়ে বসেন। ঢাকার ঐতিহ্যবাহী এই বাহনে বসার পর তাঁদের উচ্ছ্বাস ছিল দেখার মতো।
রিকশায় চড়ার সময় আয়ারল্যান্ডের ক্রিকেটারদের মুখে দেখা গেছে আনন্দের ঝলক। লুইস ও হান্টারকে দেখা গেল সেলফি তুলতে আর ভিডিও ধারণ করতে। কেউ আবার রিকশার ভিন্নধর্মী সজ্জা নিয়ে কৌতূহলী হয়ে সেটি নেড়েচেড়ে দেখছিলেন। একজন সতীর্থকে বসিয়ে প্যাডেল চালিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যান তাঁরা। কয়েকজন ক্রিকেটার গণমাধ্যমকর্মীদের দিকে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানাতেও ভুললেন না। তাঁদের এই মজার মুহূর্তগুলো ক্যামেরায় বন্দী করতে গণমাধ্যমকর্মীদেরও ব্যস্ত দেখা যায়।
ঢাকার রিকশা যে শুধুই একটি পরিবহন নয়, বরং শহরটির সংস্কৃতির প্রতীক, সেটি আরও একবার প্রমাণিত হলো। আইরিশ ক্রিকেটারদের এই অভিজ্ঞতা একদিকে যেমন ছিল বিনোদনমূলক, অন্যদিকে এটি তাঁদের স্মৃতিতে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরার এক বিশেষ উপলক্ষ। ইউনেসকোর স্বীকৃতি পাওয়া ঢাকার রিকশা এখন শুধু ঢাকাবাসীর নয়, বরং বিদেশিদের কাছেও হয়ে উঠছে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। বাংলাদেশ সফরে এসে ব্যস্ত ঢাকায় মিনিট কয়েকের রিকশায় চড়ে সেই ঐতিহ্যের অংশ হওয়ার অনুভূতি গ্যাবি লুইস, অ্যামি হান্টাররা অনেক দিন ধরে মনে রাখবেন।
আয়ারল্যান্ড নারী দলের এই রিকশা চড়ার অভিজ্ঞতা বিসিবির ঐতিহ্যবাহী আয়োজনেরই একটি অংশ। এর আগেও বিদেশি ক্রিকেটারদের জন্য এমন বিশেষ আয়োজন করেছিল বিসিবি। ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল এমন। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রতিটি দলের অধিনায়ককে রিকশায় করে মাঠে নিয়ে আসা হয়েছিল। সেই স্মরণীয় মুহূর্তে রিকশায় চড়েছিলেন সাকিব আল হাসান, মাহেন্দ্র সিং ধোনি, শহীদ আফ্রিদি, রিকি পন্টিং, এউইন মরগান, কুমার সাঙ্গাকারা, অ্যান্ড্রু স্ট্রসসহ বিশ্ব ক্রিকেটের তারকারা। এরপর ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও লাসিথ মালিঙ্গাকে রিকশায় চড়ে টুর্নামেন্টের শিরোপা নিয়ে ফটোসেশনে অংশ নিতে দেখা যায়। এসব আয়োজন কেবল আনন্দদায়ক নয়, বরং বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে বিশ্ব ক্রিকেট অঙ্গনে তুলে ধরার একটি চমৎকার প্রচেষ্টা।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
২ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৩ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৪ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৫ ঘণ্টা আগে