টি-টোয়েন্টিতে ২০০ বা তার বেশি রান তাড়া করে জয়ের ঘটনা এখন বেশ পরিচিত দৃশ্য। ডাম্বুলায় গতকাল শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে এমন ঘটনা প্রায় হয়েই গিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত তা অবশ্য হয়নি। বরং এই ম্যাচে আম্পায়ারিং নিয়ে ক্ষোভ ঝেরেছেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা।
প্রথমে ব্যাটিং করে গতকাল সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তান করেছিল ৫ উইকেটে ২০৯ রান। ২১০ রান তাড়া করতে নেমে শেষ তিন বলে লঙ্কানদের দরকার ছিল ১১ রান। শেষ ওভারের চতুর্থ বলে মিডল ও অফস্টাম্পের মাঝামাঝি জায়গা বরাবর ফুলটস করেন আফগান পেসার ওয়াফাদার মোমান্দ। কামিন্দু মেন্ডিস এগিয়ে এসেও ব্যাটে বলের সংযোগ করতে পারেননি। এরপর স্কয়ার লেগ আম্পায়ার লিন্ডন হানিবল সেটা ‘নো বল’ দেননি। যদিও ভিডিও রিপ্লেতে দেখা যায়, কামিন্দু এগিয়ে শট খেলতে গেলেও বলটা কোমড় সমান উচ্চতার ছিল। আইসিসির প্লেয়িং কন্ডিশন অনুযায়ী, বলটা নো বল ছিল।
সরাসরি হানিবলের নাম না বললেও তোপ দেগেছেন হাসারাঙ্গা। ঘটনা প্রসঙ্গে লঙ্কান অধিনায়ক বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তেমনটা হওয়া উচিত না। যদি সেটা খুব কাছাকাছি থাকে (কোমড় বরাবর উচ্চতা), সেটা সমস্যা নেই। কিন্তু যে বলটা উঁচু হয়ে যেতে থাকে...... এটা তো ব্যাটারের মাথায়ও আঘাত করতে পারত যদি আরেকটু উঁচু হতো। যদি তেমনটা আপনি দেখতে না পান, তাহলে সেই আম্পায়ার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে থাকার যোগ্যতা রাখেন না। যদি তিনি অন্য চাকরি খোঁজেন, তাহলে অনেক ভালো হবে।’
‘নো বল বিতর্কের’ ম্যাচে শেষ পর্যন্ত শ্রীলঙ্কা হেরেছে ৩ রানে। যেখানে শেষ বলে ছক্কা মেরে ম্যাচ শেষ করেন কামিন্দু। যদি চতুর্থ বলটি নো বল দেওয়া হতো, তাহলে ফ্রি হিটের সুযোগ কাজে লাগিয়ে লঙ্কানদের ম্যাচটা জেতাতেও পারতেন কামিন্দু। কোমড় সমান উচ্চতার বলের পর কামিন্দু স্কয়ার লেগ আম্পায়ারকে যেন বলছিলেন যে ‘কেন এটা নো বল না’। রিভিউর সংকেতও নেন লঙ্কান ব্যাটার। তবে আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী, আউটের সঙ্গে জড়িত না এমন কিছু নিয়ে রিভিউ করা যাবে না। হাসারাঙ্গা বলেন, ‘এমন এক পরিস্থিতি ছিল যেখানে রিভিউ করা যেত। তবে আইসিসি সেগুলো বিলুপ্ত করেছে। আমাদের ব্যাটার রিভিউ নিতে চেয়েছিল। যদি তৃতীয় আম্পায়ার সামনের পায়ের নো বল চেক করে দেখতে পারেন, তাহলে এই ধরনের নো বলও পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখা উচিত। আমি জানি না কেন তারা এমনটা করে না। অবশ্য করেনি তেমন কিছুই। তাই আমি নিশ্চিত না তার (স্কয়ার লেগ আম্পায়ার) মনে তখন কী চলছিল।’
টি-টোয়েন্টিতে ২০০ বা তার বেশি রান তাড়া করে জয়ের ঘটনা এখন বেশ পরিচিত দৃশ্য। ডাম্বুলায় গতকাল শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে এমন ঘটনা প্রায় হয়েই গিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত তা অবশ্য হয়নি। বরং এই ম্যাচে আম্পায়ারিং নিয়ে ক্ষোভ ঝেরেছেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা।
প্রথমে ব্যাটিং করে গতকাল সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তান করেছিল ৫ উইকেটে ২০৯ রান। ২১০ রান তাড়া করতে নেমে শেষ তিন বলে লঙ্কানদের দরকার ছিল ১১ রান। শেষ ওভারের চতুর্থ বলে মিডল ও অফস্টাম্পের মাঝামাঝি জায়গা বরাবর ফুলটস করেন আফগান পেসার ওয়াফাদার মোমান্দ। কামিন্দু মেন্ডিস এগিয়ে এসেও ব্যাটে বলের সংযোগ করতে পারেননি। এরপর স্কয়ার লেগ আম্পায়ার লিন্ডন হানিবল সেটা ‘নো বল’ দেননি। যদিও ভিডিও রিপ্লেতে দেখা যায়, কামিন্দু এগিয়ে শট খেলতে গেলেও বলটা কোমড় সমান উচ্চতার ছিল। আইসিসির প্লেয়িং কন্ডিশন অনুযায়ী, বলটা নো বল ছিল।
সরাসরি হানিবলের নাম না বললেও তোপ দেগেছেন হাসারাঙ্গা। ঘটনা প্রসঙ্গে লঙ্কান অধিনায়ক বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তেমনটা হওয়া উচিত না। যদি সেটা খুব কাছাকাছি থাকে (কোমড় বরাবর উচ্চতা), সেটা সমস্যা নেই। কিন্তু যে বলটা উঁচু হয়ে যেতে থাকে...... এটা তো ব্যাটারের মাথায়ও আঘাত করতে পারত যদি আরেকটু উঁচু হতো। যদি তেমনটা আপনি দেখতে না পান, তাহলে সেই আম্পায়ার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে থাকার যোগ্যতা রাখেন না। যদি তিনি অন্য চাকরি খোঁজেন, তাহলে অনেক ভালো হবে।’
‘নো বল বিতর্কের’ ম্যাচে শেষ পর্যন্ত শ্রীলঙ্কা হেরেছে ৩ রানে। যেখানে শেষ বলে ছক্কা মেরে ম্যাচ শেষ করেন কামিন্দু। যদি চতুর্থ বলটি নো বল দেওয়া হতো, তাহলে ফ্রি হিটের সুযোগ কাজে লাগিয়ে লঙ্কানদের ম্যাচটা জেতাতেও পারতেন কামিন্দু। কোমড় সমান উচ্চতার বলের পর কামিন্দু স্কয়ার লেগ আম্পায়ারকে যেন বলছিলেন যে ‘কেন এটা নো বল না’। রিভিউর সংকেতও নেন লঙ্কান ব্যাটার। তবে আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী, আউটের সঙ্গে জড়িত না এমন কিছু নিয়ে রিভিউ করা যাবে না। হাসারাঙ্গা বলেন, ‘এমন এক পরিস্থিতি ছিল যেখানে রিভিউ করা যেত। তবে আইসিসি সেগুলো বিলুপ্ত করেছে। আমাদের ব্যাটার রিভিউ নিতে চেয়েছিল। যদি তৃতীয় আম্পায়ার সামনের পায়ের নো বল চেক করে দেখতে পারেন, তাহলে এই ধরনের নো বলও পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখা উচিত। আমি জানি না কেন তারা এমনটা করে না। অবশ্য করেনি তেমন কিছুই। তাই আমি নিশ্চিত না তার (স্কয়ার লেগ আম্পায়ার) মনে তখন কী চলছিল।’
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে