নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এ মাসেই বাংলাদেশ ক্রিকেটে একমাত্র পেসার হিসেবে কেন্দ্রীয় চুক্তির ‘এ+’ ক্যাটাগরিতে জায়গা করে নিয়ে ইতিহাস গড়েছেন তাসকিন আহমেদ। চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলে ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের অংশ হিসেবে সংক্ষিপ্ত বিরতির পর ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) ফিরেছেন তিনি। প্রথম ম্যাচেই দারুণ শুরু করেছিলেন তাসকিন—৭ ওভারে ৩৩ রানে ৩ উইকেট নিয়ে। তবে আজ লিগে নিজের দ্বিতীয় ম্যাচেই মুদ্রার উল্টো পিঠ দেখলেন তিনি।
তাসকিনকে বেধড়ক পিটিয়েছেন গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের তোফায়েল আহমেদ, এনামুল হক বিজয় ও আব্দুল গাফফার সাকলাইনরা। বিশেষ করে তোফায়েল ব্যাটিং করেন বিধ্বংসী মেজাজে। ৪৬তম ওভারে তাসকিনের স্লোয়ার ডেলিভারিতে এক্সট্রা কভারের ওপর দিয়ে খেলতে গিয়ে টাইমিং গড়বড় করে মিড অফে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের হাতে ক্যাচ দেন তোফায়েল। ২৯ বলে ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৬৩ রান করেন তোফায়েল। এই ওভারেই তাসকিন দেন ২৫ রান।
তাসকিনের দুঃস্বপ্ন যে তখনো শেষ হয়নি। নতুন ব্যাটার আব্দুল গাফফার সাকলাইন এসেই মিড অফের ওপর দিয়ে খেলতে গিয়ে দুই রান নেন। তাতেই এক ম্যাচে রানের ‘সেঞ্চুরি’র রেকর্ডে নাম উঠে যায় তাসকিনের। আর ৪৮তম ওভারের শেষ বলে মিড উইকেটের ওপর দিয়ে বিশাল ছক্কা হাঁকিয়ে তাসকিনকে দেশের লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সবচেয়ে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ডে এক নম্বরে বসিয়ে দেন আব্দুল গাফফার সাকলাইন।
১০ ওভারে ১০৭ রান খরচায় ৩ উইকেট নিয়েছেন তাসকিন। এর আগে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে এত রান দেননি বাংলাদেশের আর কোনো বোলার। তিনি ছাড়িয়ে গেছেন ইকবাল হোসেনকে, যিনি আগে সবচেয়ে বেশি রান দেওয়া বোলার ছিলেন। ডিপিএলে সবচেয়ে খরুচে বোলিংয়ের তালিকায় এখন শীর্ষে তাসকিন। দ্বিতীয় স্থানে ইকবাল হোসেন ও তৃতীয় স্থানে মুক্তার আলী।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রান দেওয়ার রেকর্ডটি শফিউল ইসলামের। ২০১০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ ওভারে ৯৭ রান দিয়েছিলেন তিনি। একই বছর পাকিস্তানের বিপক্ষে ৯৫ রান খরচ করেছিলেন।
মোস্তাফিজুর রহমান ২০১৯ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১০ ওভারে ৯৩ রান দিয়েছিলেন। তাসকিনও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বড় রান দেওয়ার অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন—২০২২ সালে ভারতের বিপক্ষে ৯ ওভারে ৮৯ রান খরচ করেছিলেন তিনি। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান দেওয়ার রেকর্ডটি নেদারল্যান্ডসের বাস ডি লিডের দখলে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১১৫ রান দিয়েছিলেন তিনি।
এ মাসেই বাংলাদেশ ক্রিকেটে একমাত্র পেসার হিসেবে কেন্দ্রীয় চুক্তির ‘এ+’ ক্যাটাগরিতে জায়গা করে নিয়ে ইতিহাস গড়েছেন তাসকিন আহমেদ। চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলে ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের অংশ হিসেবে সংক্ষিপ্ত বিরতির পর ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) ফিরেছেন তিনি। প্রথম ম্যাচেই দারুণ শুরু করেছিলেন তাসকিন—৭ ওভারে ৩৩ রানে ৩ উইকেট নিয়ে। তবে আজ লিগে নিজের দ্বিতীয় ম্যাচেই মুদ্রার উল্টো পিঠ দেখলেন তিনি।
তাসকিনকে বেধড়ক পিটিয়েছেন গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের তোফায়েল আহমেদ, এনামুল হক বিজয় ও আব্দুল গাফফার সাকলাইনরা। বিশেষ করে তোফায়েল ব্যাটিং করেন বিধ্বংসী মেজাজে। ৪৬তম ওভারে তাসকিনের স্লোয়ার ডেলিভারিতে এক্সট্রা কভারের ওপর দিয়ে খেলতে গিয়ে টাইমিং গড়বড় করে মিড অফে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের হাতে ক্যাচ দেন তোফায়েল। ২৯ বলে ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৬৩ রান করেন তোফায়েল। এই ওভারেই তাসকিন দেন ২৫ রান।
তাসকিনের দুঃস্বপ্ন যে তখনো শেষ হয়নি। নতুন ব্যাটার আব্দুল গাফফার সাকলাইন এসেই মিড অফের ওপর দিয়ে খেলতে গিয়ে দুই রান নেন। তাতেই এক ম্যাচে রানের ‘সেঞ্চুরি’র রেকর্ডে নাম উঠে যায় তাসকিনের। আর ৪৮তম ওভারের শেষ বলে মিড উইকেটের ওপর দিয়ে বিশাল ছক্কা হাঁকিয়ে তাসকিনকে দেশের লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সবচেয়ে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ডে এক নম্বরে বসিয়ে দেন আব্দুল গাফফার সাকলাইন।
১০ ওভারে ১০৭ রান খরচায় ৩ উইকেট নিয়েছেন তাসকিন। এর আগে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে এত রান দেননি বাংলাদেশের আর কোনো বোলার। তিনি ছাড়িয়ে গেছেন ইকবাল হোসেনকে, যিনি আগে সবচেয়ে বেশি রান দেওয়া বোলার ছিলেন। ডিপিএলে সবচেয়ে খরুচে বোলিংয়ের তালিকায় এখন শীর্ষে তাসকিন। দ্বিতীয় স্থানে ইকবাল হোসেন ও তৃতীয় স্থানে মুক্তার আলী।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রান দেওয়ার রেকর্ডটি শফিউল ইসলামের। ২০১০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ ওভারে ৯৭ রান দিয়েছিলেন তিনি। একই বছর পাকিস্তানের বিপক্ষে ৯৫ রান খরচ করেছিলেন।
মোস্তাফিজুর রহমান ২০১৯ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১০ ওভারে ৯৩ রান দিয়েছিলেন। তাসকিনও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বড় রান দেওয়ার অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন—২০২২ সালে ভারতের বিপক্ষে ৯ ওভারে ৮৯ রান খরচ করেছিলেন তিনি। লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান দেওয়ার রেকর্ডটি নেদারল্যান্ডসের বাস ডি লিডের দখলে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১১৫ রান দিয়েছিলেন তিনি।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে