নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাকিব আল হাসানের পথচলা থেমে আছে ৮ মাস ধরে। বাংলাদেশের জার্সিতে খেলতে চাইলেও সবুজ সংকেত পাচ্ছেন না তিনি। দেশের মাঠে অবসর নেওয়ার আজন্মলালিত যে স্বপ্ন প্রত্যেক ক্রিকেটারের থাকে, সাকিবও চাচ্ছেন তেমন কিছুই।
সাকিব গত বছরের সেপ্টেম্বরে ভারতের বিপক্ষে কানপুর টেস্টের আগে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে তিনি অবসর নিয়েছেন। টেস্ট ও ওয়ানডেটা চালিয়ে যেতে চান। যেখানে অক্টোবরে মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে টেস্টকে বিদায় বলতে চেয়েছিলেন সাকিব। কিন্তু দেশে ফিরতে চাইলে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া তখন তাঁকে (সাকিব) নিরুৎসাহিত করেছিলেন।
বাংলাদেশের মাঠে অবসর নেওয়ার ইচ্ছার কথা সাকিব যদি কোনো দিন বুলবুলকে বলেন, বিসিবি সভাপতি তখন কী বলবেন? আজকের পত্রিকাকে গতকাল দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই প্রশ্নের উত্তরে বুলবুল বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণ নির্বাচক টিমের ওপর নির্ভর করে। তাঁরা যদি মনে করেন, সে (সাকিব) দলে আসবে, দলে পারফর্ম করতে পারবে। অবশ্যই তাকে সুযোগ দেওয়া হবে।’
সাকিবের দেশের মাঠে অবসর প্রসঙ্গে বুলবুল অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের পুরোনো এক ঘটনার কথা বলেছেন। বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘একটা গল্প বলি। ইয়ান হিলি নিজে বলেছেন আমাকে গল্পটা। ইয়ান হিলি তখন সুপার ফর্মে ছিলেন। সেই টেস্টটা হচ্ছিল (ব্রিসবেনের) গ্যাবায়। তাঁর ঘরের মাঠে। কিন্তু ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচক টিম এসে বলেছিল, হিলি। তুমি নেই। ধন্যবাদ! হিলির সঙ্গে করমর্দন করে তাঁরা বলেছিলেন, ‘গিলক্রিস্ট প্রস্তুত।’ তখন তিনি (হিলি) অনুরোধ করেছিলেন, ‘আমার ঘরের মাঠে খেলা হচ্ছে। শেষ টেস্টটা কি খেলতে পারি?’ তখন নির্বাচক টিম বলেছিল, ‘না। আমরা খুবই পেশাদার। যদি গিলক্রিস্ট একটা টেস্ট মিস করে, একটা টেস্টই ক্ষতি আমাদের জন্য।’ তারা কিন্তু রাখেনি হিলির অনুরোধ। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার লোকজনও সেখানে হস্তক্ষেপ করেনি।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাকিবের ভবিষ্যৎ এখন পড়ে গেছে হুমকির মুখে। বাংলাদেশের জার্সিতে আদৌ ফিরতে পারবেন কি না বা ফিরলেও কী করতে হবে, সেটা নির্বাচক প্যানেলের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন বুলবুল। আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘আমি আসলে একেবারে অতটা বিস্তারিত জানি না। তবে ক্রিকেটার সাকিব নিয়ে বলতে চাই যে অবশ্যই সে বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড়। পারফরম্যান্স বলেন, সব মিলিয়ে দেশের প্রতি তার অবদান রয়েছে। সেটা অবিশ্বাস্য। অবশ্যই এটা আমাদের যে নির্বাচক প্যানেল আছেন, তাঁদের একটা পলিসি আছে। সাকিব মাঝেমধ্যে দলের বাইরে চলে গেছে। সেটা তাঁরা (নির্বাচক প্যানেল) যদি বিবেচনা করেন, তখন আমরা পরবর্তী পদক্ষেপে যেতে পারব।’
ইংল্যান্ডের সারেতে কাউন্টি ক্লাব খেলতে গিয়ে গত বছর সাকিবের বোলিং অ্যাকশন প্রশ্নের মুখে পড়ে গিয়েছিল। সব ধরনের ক্রিকেটে তাঁর বোলিং নিষিদ্ধ হয়েছিল। ফলে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে জায়গা হয়নি সাকিবের। জানুয়ারিতে দল ঘোষণার সময় বিসিবি প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু এমনটাই জানিয়েছিলেন। বারবার পরীক্ষা দিয়ে ব্যর্থ সাকিব পরীক্ষায় পাস করছিলেন মার্চে। এ বছরের মে মাসে পিএসএল দিয়ে সাড়ে ৫ মাস পর প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফেরেন সাকিব। তবে লাহোর কালান্দার্সের জার্সিতে আশানুরূপ পারফর্ম তিনি করতে পারেননি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাকিব আল হাসানের পথচলা থেমে আছে ৮ মাস ধরে। বাংলাদেশের জার্সিতে খেলতে চাইলেও সবুজ সংকেত পাচ্ছেন না তিনি। দেশের মাঠে অবসর নেওয়ার আজন্মলালিত যে স্বপ্ন প্রত্যেক ক্রিকেটারের থাকে, সাকিবও চাচ্ছেন তেমন কিছুই।
সাকিব গত বছরের সেপ্টেম্বরে ভারতের বিপক্ষে কানপুর টেস্টের আগে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে তিনি অবসর নিয়েছেন। টেস্ট ও ওয়ানডেটা চালিয়ে যেতে চান। যেখানে অক্টোবরে মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে টেস্টকে বিদায় বলতে চেয়েছিলেন সাকিব। কিন্তু দেশে ফিরতে চাইলে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া তখন তাঁকে (সাকিব) নিরুৎসাহিত করেছিলেন।
বাংলাদেশের মাঠে অবসর নেওয়ার ইচ্ছার কথা সাকিব যদি কোনো দিন বুলবুলকে বলেন, বিসিবি সভাপতি তখন কী বলবেন? আজকের পত্রিকাকে গতকাল দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই প্রশ্নের উত্তরে বুলবুল বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণ নির্বাচক টিমের ওপর নির্ভর করে। তাঁরা যদি মনে করেন, সে (সাকিব) দলে আসবে, দলে পারফর্ম করতে পারবে। অবশ্যই তাকে সুযোগ দেওয়া হবে।’
সাকিবের দেশের মাঠে অবসর প্রসঙ্গে বুলবুল অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের পুরোনো এক ঘটনার কথা বলেছেন। বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘একটা গল্প বলি। ইয়ান হিলি নিজে বলেছেন আমাকে গল্পটা। ইয়ান হিলি তখন সুপার ফর্মে ছিলেন। সেই টেস্টটা হচ্ছিল (ব্রিসবেনের) গ্যাবায়। তাঁর ঘরের মাঠে। কিন্তু ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচক টিম এসে বলেছিল, হিলি। তুমি নেই। ধন্যবাদ! হিলির সঙ্গে করমর্দন করে তাঁরা বলেছিলেন, ‘গিলক্রিস্ট প্রস্তুত।’ তখন তিনি (হিলি) অনুরোধ করেছিলেন, ‘আমার ঘরের মাঠে খেলা হচ্ছে। শেষ টেস্টটা কি খেলতে পারি?’ তখন নির্বাচক টিম বলেছিল, ‘না। আমরা খুবই পেশাদার। যদি গিলক্রিস্ট একটা টেস্ট মিস করে, একটা টেস্টই ক্ষতি আমাদের জন্য।’ তারা কিন্তু রাখেনি হিলির অনুরোধ। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার লোকজনও সেখানে হস্তক্ষেপ করেনি।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাকিবের ভবিষ্যৎ এখন পড়ে গেছে হুমকির মুখে। বাংলাদেশের জার্সিতে আদৌ ফিরতে পারবেন কি না বা ফিরলেও কী করতে হবে, সেটা নির্বাচক প্যানেলের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন বুলবুল। আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘আমি আসলে একেবারে অতটা বিস্তারিত জানি না। তবে ক্রিকেটার সাকিব নিয়ে বলতে চাই যে অবশ্যই সে বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড়। পারফরম্যান্স বলেন, সব মিলিয়ে দেশের প্রতি তার অবদান রয়েছে। সেটা অবিশ্বাস্য। অবশ্যই এটা আমাদের যে নির্বাচক প্যানেল আছেন, তাঁদের একটা পলিসি আছে। সাকিব মাঝেমধ্যে দলের বাইরে চলে গেছে। সেটা তাঁরা (নির্বাচক প্যানেল) যদি বিবেচনা করেন, তখন আমরা পরবর্তী পদক্ষেপে যেতে পারব।’
ইংল্যান্ডের সারেতে কাউন্টি ক্লাব খেলতে গিয়ে গত বছর সাকিবের বোলিং অ্যাকশন প্রশ্নের মুখে পড়ে গিয়েছিল। সব ধরনের ক্রিকেটে তাঁর বোলিং নিষিদ্ধ হয়েছিল। ফলে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে জায়গা হয়নি সাকিবের। জানুয়ারিতে দল ঘোষণার সময় বিসিবি প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু এমনটাই জানিয়েছিলেন। বারবার পরীক্ষা দিয়ে ব্যর্থ সাকিব পরীক্ষায় পাস করছিলেন মার্চে। এ বছরের মে মাসে পিএসএল দিয়ে সাড়ে ৫ মাস পর প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফেরেন সাকিব। তবে লাহোর কালান্দার্সের জার্সিতে আশানুরূপ পারফর্ম তিনি করতে পারেননি।
শ্রীলঙ্কা–আফগানিস্তান ম্যাচের সমীকরণ পক্ষে আসায় এশিয়া কাপের সুপার ফোরের টিকিট হাতে পেয়েছে বাংলাদেশ। লঙ্কানদের সহায়তায় গ্রুপ পর্বের বাধা অতিক্রম করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা।
৩৪ মিনিট আগেঅম্ল-মধুর এক ম্যাচই কাটালেন দুনিথ ভেল্লালাগে। আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোর নিশ্চিত করেছে তাঁর দল শ্রীলঙ্কা। এই ম্যাচেই আফগান ব্যাটার মোহাম্মদ নবির কাছে তাঁকে হজম করতে হয় টানা ৫ ছক্কা। সবমিলিয়ে শেষ ওভারে ৩২ রান খরচ করেন তিনি। পরে সেই দুঃসহ অভিজ্ঞতা ভুলিয়ে দেয় শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেটের জয়।
১০ ঘণ্টা আগেসুপার ফোরে যাওয়ার জন্য ১০১ রান হলেই চলত শ্রীলঙ্কার। তাতে ম্যাচ হারলেও তাদের ‘আসে-যায়’-এর কিছু ছিল না। কিন্তু টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কা। লক্ষ্য যখন শিরোপা ধরে রাখা, তখন আফগানদের কাছে হারলে চলে!
১০ ঘণ্টা আগেলঙ্কান বোলারদের তোপে বড় পুঁজি আফগানদের জন্য কঠিনই ছিল। কিন্তু ওস্তাদের মার যে হয় শেষ রাতে। ওস্তাদের ভূমিকাটা বেশ সাদরেই নিলেন মোহাম্মদ নবি। দুনিথ ভেল্লালাগের শেষ ওভারে ৫ ছক্কা মেরে শ্রীলঙ্কাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। একটা পর্যায়ে দেড় শ পেরোনো মুশকিল মনে হচ্ছিল আফগানিস্তানের।
১২ ঘণ্টা আগে