ঢাকা: ৯ উইকেটে নিউজিল্যান্ডের রান তখন ৩৩৮। ডাবল সেঞ্চুরি পেতে ডেভন কনওয়ের প্রয়োজন ১৪ রান। সামান্য পথটুকুই তখন যেন এভারেস্টের চূড়ায় ওঠার মতো কঠিন হয়ে গেল তাঁর সামনে। শেষ ব্যাটসম্যান নেইল ওয়াগনারকে নিয়ে কঠিন পথটুকু ঠিকই পার করেছেন কনওয়ে। মার্ক উডকে ছয় মেরে পৌঁছেছেন ডাবলে। গড়লেন লর্ডসে অভিষেকেই প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি করার অনন্য এক কীর্তি।
ক্যারিয়ারের যেকোনো সময় এই মাঠে একটি শতক পেলে বর্তে যান অনেক ব্যাটসম্যান। শচীন টেন্ডুলকারের মতো অনেক কিংবদন্তি আবার লর্ডসে সেঞ্চুরি করতে না পারার হতাশা নিয়েই ক্যারিয়ার শেষ করেছেন। সেখানে নিজের প্রথম ইনিংসেই নিজের নাম এমনভাবে লিখলেন, যেটি অনন্তকাল মনে রাখবে টেস্ট ক্রিকেট। কনওয়ের এই কীর্তি আবার নিউজিল্যান্ডের হয়ে অভিষেকে ডাবল সেঞ্চুরির দ্বিতীয় উদাহরণ। এর আগে যা ছিল শুধু ম্যাথু সিনক্লেয়ারের অধিকারে।
দিনটা যদিও কনওয়ের জন্য ডাবল সেঞ্চুরির উপযোগী ছিল না। সকাল থেকে এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে সাক্ষী হয়েছেন সতীর্থদের আসা–যাওয়ার। কনওয়ের রান যখন ১৬৭ রান, ইংলিশদের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ড তখন হারিয়েছে ৭ উইকেট। কনওয়ের ডাবলের সম্ভাবনা তখন ডেকে গেছে অনিশ্চয়তার ইংলিশ আবহাওয়ায়। তবু হাল ছাড়ার পাত্র নন এই কিউই তরুণ তুর্কি। ইংলিশ বোলারদের রুখে দাঁড়িয়ে লড়াইটা চালিয়ে গেছেন একাই। তবে কনওয়ে চাইলে ধন্যবাদ জানাতে পারেন ওয়াগনারকে। শেষ উইকেটে যিনি দারুণভাবে সঙ্গ দিয়ে গেছেন কনওয়েকে।
সীমিত ওভারের ক্রিকেটে আবির্ভাবেই দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে চমকে দিয়েছেন কনওয়ে। মারকুটে কিউই ব্যাটসম্যানের টেস্ট ধৈর্য নিয়ে প্রশ্নও ছিল অনেকের। কিন্তু সেসব প্রশ্নের উত্তর অভিষেকেই ব্যাট হাতে দিয়ে দিলেন তিনি। শুধু উত্তরই কি দিলেন, ইতিহাসের পাতাতেও নিজের নামটা স্বর্ণাক্ষরে লিখিয়ে নিলেন।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডস টেস্টের প্রথম দিন ১৩৬ রানে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী হেনরি নিকোলসের রান ছিল ৪৬। দ্বিতীয় দিন ভালোই এগোচ্ছিলেন এ দুই ব্যাটসম্যান। ৬১ রানে নিকোলসের বিদায়ের পর কিউই ব্যাটিংলাইন যেন তাসের ঘর! এক প্রান্তে কনওয়ে একাই লড়াই করে গেছেন। এদিন দলের পাঁচ ব্যাটসম্যান দুই অঙ্কই ছুঁতে ব্যর্থ হয়েছেন। কনওয়ের ২০০ রানের ইনিংসে নিউজল্যান্ড থেমেছে ৩৭৮ রানে।
ঢাকা: ৯ উইকেটে নিউজিল্যান্ডের রান তখন ৩৩৮। ডাবল সেঞ্চুরি পেতে ডেভন কনওয়ের প্রয়োজন ১৪ রান। সামান্য পথটুকুই তখন যেন এভারেস্টের চূড়ায় ওঠার মতো কঠিন হয়ে গেল তাঁর সামনে। শেষ ব্যাটসম্যান নেইল ওয়াগনারকে নিয়ে কঠিন পথটুকু ঠিকই পার করেছেন কনওয়ে। মার্ক উডকে ছয় মেরে পৌঁছেছেন ডাবলে। গড়লেন লর্ডসে অভিষেকেই প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি করার অনন্য এক কীর্তি।
ক্যারিয়ারের যেকোনো সময় এই মাঠে একটি শতক পেলে বর্তে যান অনেক ব্যাটসম্যান। শচীন টেন্ডুলকারের মতো অনেক কিংবদন্তি আবার লর্ডসে সেঞ্চুরি করতে না পারার হতাশা নিয়েই ক্যারিয়ার শেষ করেছেন। সেখানে নিজের প্রথম ইনিংসেই নিজের নাম এমনভাবে লিখলেন, যেটি অনন্তকাল মনে রাখবে টেস্ট ক্রিকেট। কনওয়ের এই কীর্তি আবার নিউজিল্যান্ডের হয়ে অভিষেকে ডাবল সেঞ্চুরির দ্বিতীয় উদাহরণ। এর আগে যা ছিল শুধু ম্যাথু সিনক্লেয়ারের অধিকারে।
দিনটা যদিও কনওয়ের জন্য ডাবল সেঞ্চুরির উপযোগী ছিল না। সকাল থেকে এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে সাক্ষী হয়েছেন সতীর্থদের আসা–যাওয়ার। কনওয়ের রান যখন ১৬৭ রান, ইংলিশদের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ড তখন হারিয়েছে ৭ উইকেট। কনওয়ের ডাবলের সম্ভাবনা তখন ডেকে গেছে অনিশ্চয়তার ইংলিশ আবহাওয়ায়। তবু হাল ছাড়ার পাত্র নন এই কিউই তরুণ তুর্কি। ইংলিশ বোলারদের রুখে দাঁড়িয়ে লড়াইটা চালিয়ে গেছেন একাই। তবে কনওয়ে চাইলে ধন্যবাদ জানাতে পারেন ওয়াগনারকে। শেষ উইকেটে যিনি দারুণভাবে সঙ্গ দিয়ে গেছেন কনওয়েকে।
সীমিত ওভারের ক্রিকেটে আবির্ভাবেই দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে চমকে দিয়েছেন কনওয়ে। মারকুটে কিউই ব্যাটসম্যানের টেস্ট ধৈর্য নিয়ে প্রশ্নও ছিল অনেকের। কিন্তু সেসব প্রশ্নের উত্তর অভিষেকেই ব্যাট হাতে দিয়ে দিলেন তিনি। শুধু উত্তরই কি দিলেন, ইতিহাসের পাতাতেও নিজের নামটা স্বর্ণাক্ষরে লিখিয়ে নিলেন।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডস টেস্টের প্রথম দিন ১৩৬ রানে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছিলেন কনওয়ে। তাঁর সঙ্গী হেনরি নিকোলসের রান ছিল ৪৬। দ্বিতীয় দিন ভালোই এগোচ্ছিলেন এ দুই ব্যাটসম্যান। ৬১ রানে নিকোলসের বিদায়ের পর কিউই ব্যাটিংলাইন যেন তাসের ঘর! এক প্রান্তে কনওয়ে একাই লড়াই করে গেছেন। এদিন দলের পাঁচ ব্যাটসম্যান দুই অঙ্কই ছুঁতে ব্যর্থ হয়েছেন। কনওয়ের ২০০ রানের ইনিংসে নিউজল্যান্ড থেমেছে ৩৭৮ রানে।
বসুন্ধরা কিংসের শুরুর একাদশে ছিলেন না কিউবা মিচেল। যা দেখে বিস্মিত হন অনেকেই। শেষ পর্যন্ত ম্যাচের ৬৫ মিনিটে বদলি হিসেবে মাঠে নামেন ইংল্যান্ড প্রবাসী এই মিডফিল্ডার। তাঁর অভিষেক জয়ে রাঙাল বসুন্ধরা কিংস। সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহকে ১-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূলপর্বে জায়গা করে নিয়েছে তারা।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৭ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৮ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৮ ঘণ্টা আগে