নিজের প্রথম বিশ্বকাপ বেশ ভালোভাবেই স্মরণীয় করে রাখছেন রাচিন রবীন্দ্র। রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন। শচীন টেন্ডুলকার, কেইন উইলিয়ামসনের মতো তারকাদের রেকর্ডও ভেঙে দিচ্ছেন রাচিন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত হওয়ায় যে মাঠেই রাচিন খেলতে যান না কেন, ভক্ত-সমর্থকদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন।
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই শুরু হয় রাচিনের বিশ্বকাপ ক্যারিয়ার। বিশ্বকাপে নিজের প্রথম ম্যাচেই ৯৬ বলে ১২৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেই যেন আগমনী বার্তা দিয়ে রাখলেন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় নেদারল্যান্ডস ও ভারতের বিপক্ষে করলেন দুটি ফিফটি। পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংসকে নিয়ম বানিয়ে ফেলা অস্ট্রেলিয়া ও পাকিস্তান দুই দলের বিপক্ষে করলেন সেঞ্চুরি। যেখানে নিজের পৈতৃক নিবাস বেঙ্গালুরুতে সেঞ্চুরি করে রেকর্ড গড়েন রাচিন। নিউজিল্যান্ডের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে এক বিশ্বকাপে ৩ সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েন এই বাঁহাতি ব্যাটার। এর আগে গ্লেন টার্নার, উইলিয়ামসন, মার্টিন গাপটিল ১৯৭৫, ২০১৯ ও ২০১৫ বিশ্বকাপে করেছিলেন দুটি করে সেঞ্চুরি।
বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১০৮ রানের ইনিংস খেলে শচীনের রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন রাচিন। ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে নির্দিষ্ট কোনো বিশ্বকাপে রাচিন ও শচীন দুজনেরই স্কোর ছিল ৫২৩ রান। যেখানে শচীনের ৫২৩ রান ছিল ১৯৯৬ বিশ্বকাপে। অন্যদিকে রাচিন এখনো ২৪ বছর পূর্ণ করেননি। গতকাল বেঙ্গালুরুতে ভারতীয় কিংবদন্তির রেকর্ড ভেঙেছেন রাচীন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৪২ রান করায় এই বিশ্বকাপে রাচিনের হয়েছে ৫৬৫ রান। আর ‘ঘরের মাঠ’ বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামীর গ্যালারি থেকে তাঁর (রাচিন) নামে শোনা গেছে উল্লাসধ্বনি। এমন ভালোবাসা পেয়ে যেন ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন রাচিন। ম্যাচ শেষে স্টার স্পোর্টসকে কিউই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘এই অনুভূতি অসাধারণ। সমর্থকদের প্রতি কৃতজ্ঞ। বিশেষ করে বেঙ্গালুরুতে। গ্যালারি থেকে আমার নাম ধরে ডাকা হচ্ছে। ছোটবেলা থেকেই এটা আমার স্বপ্ন ছিল। এমনকি ৬ থেকে ১২ মাস আগে আমি আলোচনাতেই ছিলাম না। প্লে অফে উঠতে পেরে ভালো লাগছে।’
চোটে থাকায় গ্রুপ পর্বের ৯ ম্যাচের মধ্যে ৬ ম্যাচ খেলতে পারেননি উইলিয়ামসন, যার মধ্যে রয়েছে এবারের বিশ্বকাপের ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড উদ্বোধনী ম্যাচ। সেই ম্যাচেই উইলিয়ামসনের ৩ নম্বর পজিশনে ব্যাটিং করেছেন। প্রথম ম্যাচের মতো যে ৬ ম্যাচে তিনি (উইলিয়ামসন) ছিলেন না, রাচিনকে ব্যাট করতে হয়েছে ৩ নম্বরে। ৩ নম্বরে নেমে ৮১.২০ গড় ও ১০৬.৮৪ স্ট্রাইক রেটে করেছেন ৪০৬ রান। আর উইলিয়ামসন যে ৩ ম্যাচ খেলেছেন, সেই ম্যাচগুলোতে ওপেনিংয়ে নেমে রাচিন এক সেঞ্চুরিতে করেছেন ১৫৯ রান। শুরুতেই উইলিয়ামসনের জায়গায় ব্যাটিং করা প্রসঙ্গে বলেন, ‘এটা খুবই মজার বিষয়। কেইন আমার আদর্শ। বিরাট কোহলি, স্টিভ স্মিথ, জো রুটদের আমি আদর্শ মেনেছি। তবে কেইনের নেতৃত্ব মাঠ ও মাঠের বাইরে সব সময় ঠান্ডা। যেকোনো তরুণ ক্রিকেটার খেলায় রাজত্ব করতে চাইবেন। ভাগ্যক্রমে তা করতে পেরেছি।’
নিজের প্রথম বিশ্বকাপ বেশ ভালোভাবেই স্মরণীয় করে রাখছেন রাচিন রবীন্দ্র। রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন। শচীন টেন্ডুলকার, কেইন উইলিয়ামসনের মতো তারকাদের রেকর্ডও ভেঙে দিচ্ছেন রাচিন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত হওয়ায় যে মাঠেই রাচিন খেলতে যান না কেন, ভক্ত-সমর্থকদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন।
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়েই শুরু হয় রাচিনের বিশ্বকাপ ক্যারিয়ার। বিশ্বকাপে নিজের প্রথম ম্যাচেই ৯৬ বলে ১২৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেই যেন আগমনী বার্তা দিয়ে রাখলেন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় নেদারল্যান্ডস ও ভারতের বিপক্ষে করলেন দুটি ফিফটি। পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংসকে নিয়ম বানিয়ে ফেলা অস্ট্রেলিয়া ও পাকিস্তান দুই দলের বিপক্ষে করলেন সেঞ্চুরি। যেখানে নিজের পৈতৃক নিবাস বেঙ্গালুরুতে সেঞ্চুরি করে রেকর্ড গড়েন রাচিন। নিউজিল্যান্ডের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে এক বিশ্বকাপে ৩ সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েন এই বাঁহাতি ব্যাটার। এর আগে গ্লেন টার্নার, উইলিয়ামসন, মার্টিন গাপটিল ১৯৭৫, ২০১৯ ও ২০১৫ বিশ্বকাপে করেছিলেন দুটি করে সেঞ্চুরি।
বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১০৮ রানের ইনিংস খেলে শচীনের রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন রাচিন। ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে নির্দিষ্ট কোনো বিশ্বকাপে রাচিন ও শচীন দুজনেরই স্কোর ছিল ৫২৩ রান। যেখানে শচীনের ৫২৩ রান ছিল ১৯৯৬ বিশ্বকাপে। অন্যদিকে রাচিন এখনো ২৪ বছর পূর্ণ করেননি। গতকাল বেঙ্গালুরুতে ভারতীয় কিংবদন্তির রেকর্ড ভেঙেছেন রাচীন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৪২ রান করায় এই বিশ্বকাপে রাচিনের হয়েছে ৫৬৫ রান। আর ‘ঘরের মাঠ’ বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামীর গ্যালারি থেকে তাঁর (রাচিন) নামে শোনা গেছে উল্লাসধ্বনি। এমন ভালোবাসা পেয়ে যেন ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন রাচিন। ম্যাচ শেষে স্টার স্পোর্টসকে কিউই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘এই অনুভূতি অসাধারণ। সমর্থকদের প্রতি কৃতজ্ঞ। বিশেষ করে বেঙ্গালুরুতে। গ্যালারি থেকে আমার নাম ধরে ডাকা হচ্ছে। ছোটবেলা থেকেই এটা আমার স্বপ্ন ছিল। এমনকি ৬ থেকে ১২ মাস আগে আমি আলোচনাতেই ছিলাম না। প্লে অফে উঠতে পেরে ভালো লাগছে।’
চোটে থাকায় গ্রুপ পর্বের ৯ ম্যাচের মধ্যে ৬ ম্যাচ খেলতে পারেননি উইলিয়ামসন, যার মধ্যে রয়েছে এবারের বিশ্বকাপের ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড উদ্বোধনী ম্যাচ। সেই ম্যাচেই উইলিয়ামসনের ৩ নম্বর পজিশনে ব্যাটিং করেছেন। প্রথম ম্যাচের মতো যে ৬ ম্যাচে তিনি (উইলিয়ামসন) ছিলেন না, রাচিনকে ব্যাট করতে হয়েছে ৩ নম্বরে। ৩ নম্বরে নেমে ৮১.২০ গড় ও ১০৬.৮৪ স্ট্রাইক রেটে করেছেন ৪০৬ রান। আর উইলিয়ামসন যে ৩ ম্যাচ খেলেছেন, সেই ম্যাচগুলোতে ওপেনিংয়ে নেমে রাচিন এক সেঞ্চুরিতে করেছেন ১৫৯ রান। শুরুতেই উইলিয়ামসনের জায়গায় ব্যাটিং করা প্রসঙ্গে বলেন, ‘এটা খুবই মজার বিষয়। কেইন আমার আদর্শ। বিরাট কোহলি, স্টিভ স্মিথ, জো রুটদের আমি আদর্শ মেনেছি। তবে কেইনের নেতৃত্ব মাঠ ও মাঠের বাইরে সব সময় ঠান্ডা। যেকোনো তরুণ ক্রিকেটার খেলায় রাজত্ব করতে চাইবেন। ভাগ্যক্রমে তা করতে পেরেছি।’
২০২৪-২৫ মৌসুমের লা লিগা শেষভাগে এসে পড়েছে। টুর্নামেন্ট যতই গড়াচ্ছে, ততই জমজমাট হয়ে উঠছে। এমনকি শেষ অংশে এসে কোনো কোনো ম্যাচ ছড়াচ্ছে আলো। একই সঙ্গে খেলোয়াড়দের চোট চিন্তা বাড়াচ্ছে দলগুলোর।
২১ মিনিট আগেতামিম ইকবাল আর ফারুক আহমেদ গত কয়েক মাসে যতবার সংবাদ শিরোনাম হয়েছেন, বেশির ভাগ মাঠের বাইরের বিষয়ে। আরও সুনির্দিষ্টভাবে বললে ক্রিকেট প্রশাসনিক-সম্পর্কিত। তামিমকে প্রায় সময় একটা প্রশ্ন শুনতে হচ্ছে, তিনি ক্রিকেট বোর্ডে আসতে চান কি না।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের সংজ্ঞাটা এক রকম ভুলেই গিয়েছিল ইন্টার মায়ামি। হারতে হারতে তারা পূরণ করে ফেলল হ্যাটট্রিকও। টানা তিন হারের পর অবশেষে আজ জয়ের দেখা পেল মায়ামি। আর লিওনেল মেসিও পেয়েছেন গোলের দেখা।
১ ঘণ্টা আগেচল্লিশে অভিষেক, আর ৪১ বছর বয়সে সামান্থি দুনুকেদেনি জায়গা করে নিলেন রেকর্ডবুকে। গতকাল চেক প্রজাতন্ত্রের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে মাত্র ১৫ রান দিয়ে ৭ উইকেট শিকার করেন সাইপ্রাসের এই স্পিনার।
১৩ ঘণ্টা আগে