নিজস্ব প্রতিবেদক

তৃতীয় দিনেই জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছিল খুলনা। শেষদিনে এসে জয়ের পথটা কঠিন করে ফেলে রূপসা পাড়ের দলটি। তবে শেখ মেহেদি হাসানের ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত অঘটনের সাক্ষী হতে হয়নি তাদের। জাতীয় ক্রিকেট লিগের তৃতীয় রাউন্ডে চট্টগ্রামের বিপক্ষে ২ উইকেটে স্বস্তির জয় তুলে নিয়েছে খুলনা। রাজশাহীকে ৫৪ রানে হারিয়েছে বরিশাল। বাকি দুটি ম্যাচ ড্র হয়েছে।
বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে চট্টগ্রামের দেওয়া ২৩৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিন শেষে বিনা উইকেটে ৫২ রান করেছিল খুলনা। জয়ের জন্য শেষদিনে ১৮৫ রান দরকার ছিল তাদের। সৌম্য ৩৪ ও অমিত মজুমদার ১০ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামেন। আগের দিনের থেকে আর মাত্র ১১ রান যোগ করে অমিত মাঠ ছাড়লে ভাঙে ৮৫ রানের উদ্বোধনী জুটি।
এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৬৯ রানে ৭ উইকেটের দলে পরিণত হয় খুলনা। তাতে হারের শঙ্কায় পড়ে গিয়েছিল তারা। এমন সময় নাহিদুল ইসলামকে নিয়ে চট্টগ্রামের সামনে দেয়াল হয়ে দাঁড়ান মেহেদি। অষ্টম উইকেটে ৫৭ রানের মহাগুরুত্বপূর্ণ জুটি করে হারের শঙ্কা এড়িয়ে দলকে জয়ের কাছে নিয়ে যান দুজন। ২২ রান করে নাহিদুল আউট হলেও দল জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন মেহেদি। ৪৯ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় ৫০ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। খুলনার হয়ে সর্বোচ্চ ৭১ রান করেন সৌম্য সরকার।
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালের দেওয়া ২৪৬ রানের লক্ষ্য জবাবে ১৯১ রানে অলআউট হয়েছে রাজশাহী। তাদের হয়ে সাব্বির হোসেন ও মোহাম্মদ রহিম আহমেদ করেন সমান ৩৩ রান। এছাড়া নিহাদুজ্জামান ২৯ ও মিজানুর রহমানের ব্যাট থেকে আসে ২৫ রান। বরিশালের হয়ে ৫২ রানে ৪ উইকেট নেন তানভীর ইসলাম। প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন এই বাঁ হাতি স্পিনার।
প্রত্যাশিতভাবেই ড্র হয়েছে ময়মনসিংহ ও ঢাকার ম্যাচ। কক্সবাজার একাডেমি গ্রাউন্ডে শুভাগত হোম চৌধুরীর দলের করা ৩৩৬ রানের জবাবে ঢাকা থামে ৩৮৮ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে বিনা উইকেটে ৯৭ রান করে ময়মনসিংহ।
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে রংপুর ও সিলেটের মধ্যকার ম্যাচে অতি নাটকীয় কিছু হয়নি। ড্রয়ে শেষ হয়েছে ম্যাচটি। সিলেটের দেওয়া ২৪৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১১২ রানে ৪ উইকেট হারায় রংপুর। আজ দিনের শুরুতে সিলেটকে দ্রুত অলআউট করতে পারলে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি হতো তাদের সামনে। সে কাজটা করতে পারেননি বোলাররা। ২৯৪ রানে ইনিংস ঘোষণা করে সিলেট। তাদের হয়ে ১৪১ রান করেন মুবিন আহমেদ দিশান।

তৃতীয় দিনেই জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছিল খুলনা। শেষদিনে এসে জয়ের পথটা কঠিন করে ফেলে রূপসা পাড়ের দলটি। তবে শেখ মেহেদি হাসানের ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত অঘটনের সাক্ষী হতে হয়নি তাদের। জাতীয় ক্রিকেট লিগের তৃতীয় রাউন্ডে চট্টগ্রামের বিপক্ষে ২ উইকেটে স্বস্তির জয় তুলে নিয়েছে খুলনা। রাজশাহীকে ৫৪ রানে হারিয়েছে বরিশাল। বাকি দুটি ম্যাচ ড্র হয়েছে।
বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে চট্টগ্রামের দেওয়া ২৩৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিন শেষে বিনা উইকেটে ৫২ রান করেছিল খুলনা। জয়ের জন্য শেষদিনে ১৮৫ রান দরকার ছিল তাদের। সৌম্য ৩৪ ও অমিত মজুমদার ১০ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামেন। আগের দিনের থেকে আর মাত্র ১১ রান যোগ করে অমিত মাঠ ছাড়লে ভাঙে ৮৫ রানের উদ্বোধনী জুটি।
এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৬৯ রানে ৭ উইকেটের দলে পরিণত হয় খুলনা। তাতে হারের শঙ্কায় পড়ে গিয়েছিল তারা। এমন সময় নাহিদুল ইসলামকে নিয়ে চট্টগ্রামের সামনে দেয়াল হয়ে দাঁড়ান মেহেদি। অষ্টম উইকেটে ৫৭ রানের মহাগুরুত্বপূর্ণ জুটি করে হারের শঙ্কা এড়িয়ে দলকে জয়ের কাছে নিয়ে যান দুজন। ২২ রান করে নাহিদুল আউট হলেও দল জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন মেহেদি। ৪৯ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় ৫০ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। খুলনার হয়ে সর্বোচ্চ ৭১ রান করেন সৌম্য সরকার।
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালের দেওয়া ২৪৬ রানের লক্ষ্য জবাবে ১৯১ রানে অলআউট হয়েছে রাজশাহী। তাদের হয়ে সাব্বির হোসেন ও মোহাম্মদ রহিম আহমেদ করেন সমান ৩৩ রান। এছাড়া নিহাদুজ্জামান ২৯ ও মিজানুর রহমানের ব্যাট থেকে আসে ২৫ রান। বরিশালের হয়ে ৫২ রানে ৪ উইকেট নেন তানভীর ইসলাম। প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন এই বাঁ হাতি স্পিনার।
প্রত্যাশিতভাবেই ড্র হয়েছে ময়মনসিংহ ও ঢাকার ম্যাচ। কক্সবাজার একাডেমি গ্রাউন্ডে শুভাগত হোম চৌধুরীর দলের করা ৩৩৬ রানের জবাবে ঢাকা থামে ৩৮৮ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে বিনা উইকেটে ৯৭ রান করে ময়মনসিংহ।
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে রংপুর ও সিলেটের মধ্যকার ম্যাচে অতি নাটকীয় কিছু হয়নি। ড্রয়ে শেষ হয়েছে ম্যাচটি। সিলেটের দেওয়া ২৪৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১১২ রানে ৪ উইকেট হারায় রংপুর। আজ দিনের শুরুতে সিলেটকে দ্রুত অলআউট করতে পারলে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি হতো তাদের সামনে। সে কাজটা করতে পারেননি বোলাররা। ২৯৪ রানে ইনিংস ঘোষণা করে সিলেট। তাদের হয়ে ১৪১ রান করেন মুবিন আহমেদ দিশান।

বিকেএসপির দশম শ্রেণির ছাত্রী কুলসুম আক্তার মনি। কথা বলার সময় চোখেমুখে শোভা পাচ্ছিল আত্মবিশ্বাস। বাংলাদেশের স্বপ্নটা যে এখন তাঁকে ঘিরে। কম্পাউন্ড নারী এককে সেমিফাইনালে উঠেছেন তিনি। একক ইভেন্টে রিকার্ভ হোক বা কম্পাউন্ড বাংলাদেশের কোনো আর্চারই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি।
৯ মিনিট আগে
খুবই হতাশাজনক। চাইলে বিরক্তিকরও শব্দটাও যোগ করা যেতে পারে। বলা হচ্ছিল সিলেট টেস্টের প্রথম দিন বাংলাদেশের বাজে ফিল্ডিংয়ের কথা। এদিন একটি কিংবা দুটি নয়, গুণে গুণে আয়ারল্যান্ডের পাঁচটি ক্যাচ ছেড়েছে স্বাগতিকদের ফিল্ডাররা। দিনের খেলা শেষে স্বাভাবিকভাবেই এই প্রসঙ্গে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়া হাসান মাহমুদকে।
১ ঘণ্টা আগে
তাইজুল ইসলামের করা দিনের শেষ ডেলিভারি জর্ডান নিলের প্যাডে লাগতেই জোরালো আবেদন হয়। আবেদনে সাড়া দিয়ে আঙুল তোলেন আম্পায়ার। দিনের শেষ বল বলেই বোধহয় বাংলাদেশ শিবিরে উদ্যাপনটা একটু বেশিই ছিল। সে উদ্যাপনের রেশ নিয়েই সিলেট টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন হাসান মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে
হামজা চৌধুরী এসেছেন গতকাল। আজই যোগ দিলেন অনুশীলনে। তাঁকে পেয়ে দল আরও উজ্জীবিত হয়ে উঠেছে। বেড়েছে ভারতকে হারানোর তাড়নাও।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিকেএসপির দশম শ্রেণির ছাত্রী কুলসুম আক্তার মনি। কথা বলার সময় চোখেমুখে শোভা পাচ্ছিল আত্মবিশ্বাস। বাংলাদেশের স্বপ্নটা যে এখন তাঁকে ঘিরে। কম্পাউন্ড নারী এককে সেমিফাইনালে উঠেছেন তিনি। একক ইভেন্টে রিকার্ভ হোক বা কম্পাউন্ড বাংলাদেশের কোনো আর্চারই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি।
জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ শেষ বত্রিশ রাউন্ডে ইরানের ফাতিমা বাঘেরিকে ১৪৫-১৪৩ স্কোরে হারান কুলসুম। শেষ ষোলোয় ভারতের দ্বীপশিখার বিপক্ষে জেতেন ১৪২-১৪০ ব্যবধানে। কোয়ালিফিকেশন রাউন্ডে সর্বোচ্চ স্কোর ছিল দ্বীপশিখার। কোয়ার্টার ফাইনালে কাজাখস্তানের ইউনুসোভা রোক্সানাও দমাতে পারেননু কুলসুমের আত্মবিশ্বাস। ১৪৬-১৪৪ পয়েন্টে হারেন তিনি।
টানা তিন জয়ের পর ঠাঁকুরগাও থেকে উঠে আসা কুলসুম জানালেন অলিম্পিকে খেলার স্বপ্ন। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমি অলিম্পিকে খেলতে চাই। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ভাইরাল হতে চাই না। হাইলাইট হতে চাই না। আমাকে হাইলাইট হতে হবে নিজের যোগ্যতা দিয়ে, সাফল্য দিয়ে।’
আগামী বৃহস্পতিবার ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে ভারতের প্রদীপ প্রিথিকার মুখোমুখি হবেন কুলসুম। প্রত্যাশার তেমন কোনো চাপ নিচ্ছেন না তিনি ‘কেবল আমি টিকে আছি বলে কোনো চাপ অনুভব করছি না। চাপ কেন নেব? এতদিন আমরা পরিশ্রম করেছি একটা কিছু পাওয়ার জন্যই। তাই সেমি-ফাইনালেও আমি নিজের স্বাভাবিক খেলাটাই খেলার চেষ্টা করব। এই পতাকার (জার্সিতে বাংলাদেশের পতাকার লোগো দেখিয়ে) জন্যই খেলি, নিজের দেশের হয়ে খেলা আলাদা শান্তি।’
রিকার্ভ পুরুষ এককে হতাশ করেছেন সবাই। চাইনিজ তাইপের প্রতিযোগীকে ৬-৪ সেট পয়েন্টে হারানোর পর শেষ বত্রিশের লড়াইয়ে ভারতের সঞ্জয় ইয়াশদিপ ভোগের বিপক্ষে ৬-৪ সেট পয়েন্টে জিতেন রাকিব মিয়া। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়ার জাং চায়ে ওয়ানের কাছে ৬-৪ সেট পয়েন্টে হেরে সেরা ষোলোর মঞ্চ থেকে বিদায় নেন তিনি।
কোয়ার্টার-ফাইনালে ওঠার লড়াই আব্দুর রহমান আলিফ কাজাখস্তানের আব্দুলিন ইলফাতের কাছে ৭-৩ সেট পয়েন্টে, রাম কৃষ্ণ সাহা ৬-৪ সেট পয়েন্টে ভারতের রাহুলের কাছে হেরে যান।
রিকার্ভ মহিলা এককেও একই দশা। সেরা বত্রিশ থেকে সোনালি রায়, সীমা আক্তার শিমু, ইতি খাতুন ও মনিরা খাতুনের বিদায় ঘণ্টা বেজেছে। রিকার্ভ নারী দল ও কম্পাউন্ড পুরুষ দল পদকের ধারে কাছে যেতে পারেননি।

বিকেএসপির দশম শ্রেণির ছাত্রী কুলসুম আক্তার মনি। কথা বলার সময় চোখেমুখে শোভা পাচ্ছিল আত্মবিশ্বাস। বাংলাদেশের স্বপ্নটা যে এখন তাঁকে ঘিরে। কম্পাউন্ড নারী এককে সেমিফাইনালে উঠেছেন তিনি। একক ইভেন্টে রিকার্ভ হোক বা কম্পাউন্ড বাংলাদেশের কোনো আর্চারই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি।
জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ শেষ বত্রিশ রাউন্ডে ইরানের ফাতিমা বাঘেরিকে ১৪৫-১৪৩ স্কোরে হারান কুলসুম। শেষ ষোলোয় ভারতের দ্বীপশিখার বিপক্ষে জেতেন ১৪২-১৪০ ব্যবধানে। কোয়ালিফিকেশন রাউন্ডে সর্বোচ্চ স্কোর ছিল দ্বীপশিখার। কোয়ার্টার ফাইনালে কাজাখস্তানের ইউনুসোভা রোক্সানাও দমাতে পারেননু কুলসুমের আত্মবিশ্বাস। ১৪৬-১৪৪ পয়েন্টে হারেন তিনি।
টানা তিন জয়ের পর ঠাঁকুরগাও থেকে উঠে আসা কুলসুম জানালেন অলিম্পিকে খেলার স্বপ্ন। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমি অলিম্পিকে খেলতে চাই। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ভাইরাল হতে চাই না। হাইলাইট হতে চাই না। আমাকে হাইলাইট হতে হবে নিজের যোগ্যতা দিয়ে, সাফল্য দিয়ে।’
আগামী বৃহস্পতিবার ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে ভারতের প্রদীপ প্রিথিকার মুখোমুখি হবেন কুলসুম। প্রত্যাশার তেমন কোনো চাপ নিচ্ছেন না তিনি ‘কেবল আমি টিকে আছি বলে কোনো চাপ অনুভব করছি না। চাপ কেন নেব? এতদিন আমরা পরিশ্রম করেছি একটা কিছু পাওয়ার জন্যই। তাই সেমি-ফাইনালেও আমি নিজের স্বাভাবিক খেলাটাই খেলার চেষ্টা করব। এই পতাকার (জার্সিতে বাংলাদেশের পতাকার লোগো দেখিয়ে) জন্যই খেলি, নিজের দেশের হয়ে খেলা আলাদা শান্তি।’
রিকার্ভ পুরুষ এককে হতাশ করেছেন সবাই। চাইনিজ তাইপের প্রতিযোগীকে ৬-৪ সেট পয়েন্টে হারানোর পর শেষ বত্রিশের লড়াইয়ে ভারতের সঞ্জয় ইয়াশদিপ ভোগের বিপক্ষে ৬-৪ সেট পয়েন্টে জিতেন রাকিব মিয়া। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়ার জাং চায়ে ওয়ানের কাছে ৬-৪ সেট পয়েন্টে হেরে সেরা ষোলোর মঞ্চ থেকে বিদায় নেন তিনি।
কোয়ার্টার-ফাইনালে ওঠার লড়াই আব্দুর রহমান আলিফ কাজাখস্তানের আব্দুলিন ইলফাতের কাছে ৭-৩ সেট পয়েন্টে, রাম কৃষ্ণ সাহা ৬-৪ সেট পয়েন্টে ভারতের রাহুলের কাছে হেরে যান।
রিকার্ভ মহিলা এককেও একই দশা। সেরা বত্রিশ থেকে সোনালি রায়, সীমা আক্তার শিমু, ইতি খাতুন ও মনিরা খাতুনের বিদায় ঘণ্টা বেজেছে। রিকার্ভ নারী দল ও কম্পাউন্ড পুরুষ দল পদকের ধারে কাছে যেতে পারেননি।

তৃতীয় দিনেই জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছিল খুলনা। শেষদিনে এসে জয়ের পথটা কঠিন করে ফেলে রূপসা পাড়ের দলটি। তবে শেখ মেহেদি হাসানের ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত অঘটনের সাক্ষী হতে হয়নি তাদের। জাতীয় ক্রিকেট লিগের তৃতীয় রাউন্ডে চট্টগ্রামের বিপক্ষে ২ উইকেটে স্বস্তির জয় তুলে নিয়েছে খুলনা। রাজশাহীকে ৫৪ রানে হারিয়েছে
২ ঘণ্টা আগে
খুবই হতাশাজনক। চাইলে বিরক্তিকরও শব্দটাও যোগ করা যেতে পারে। বলা হচ্ছিল সিলেট টেস্টের প্রথম দিন বাংলাদেশের বাজে ফিল্ডিংয়ের কথা। এদিন একটি কিংবা দুটি নয়, গুণে গুণে আয়ারল্যান্ডের পাঁচটি ক্যাচ ছেড়েছে স্বাগতিকদের ফিল্ডাররা। দিনের খেলা শেষে স্বাভাবিকভাবেই এই প্রসঙ্গে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়া হাসান মাহমুদকে।
১ ঘণ্টা আগে
তাইজুল ইসলামের করা দিনের শেষ ডেলিভারি জর্ডান নিলের প্যাডে লাগতেই জোরালো আবেদন হয়। আবেদনে সাড়া দিয়ে আঙুল তোলেন আম্পায়ার। দিনের শেষ বল বলেই বোধহয় বাংলাদেশ শিবিরে উদ্যাপনটা একটু বেশিই ছিল। সে উদ্যাপনের রেশ নিয়েই সিলেট টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন হাসান মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে
হামজা চৌধুরী এসেছেন গতকাল। আজই যোগ দিলেন অনুশীলনে। তাঁকে পেয়ে দল আরও উজ্জীবিত হয়ে উঠেছে। বেড়েছে ভারতকে হারানোর তাড়নাও।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

খুবই হতাশাজনক। চাইলে বিরক্তিকরও শব্দটাও যোগ করা যেতে পারে। বলা হচ্ছিল সিলেট টেস্টের প্রথম দিন বাংলাদেশের বাজে ফিল্ডিংয়ের কথা। এদিন একটি কিংবা দুটি নয়, গুণে গুণে আয়ারল্যান্ডের পাঁচটি ক্যাচ ছেড়েছে স্বাগতিকদের ফিল্ডাররা। দিনের খেলা শেষে স্বাভাবিকভাবেই এই প্রসঙ্গে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়া হাসান মাহমুদকে। ফিল্ডারদের আগলে রাখলেন তিনি। এই বোলারের মতে, ক্যাচ মিস খেলারই অংশ।
নাহিদ রানার করা দিনের চতুর্থ ওভারে ক্যাচ মিসের শুরুটা করেন সাদমান ইসলাম অনিক। এরপর একে একে ক্যাচ নিতে ব্যর্থ হন তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের ব্যর্থতার সুযোগ নিয়ে নিজেদের ইনিংস বড় করেছেন পল স্টার্লিং ও ক্যাড কারমাইকেল।
শুরুতে নতুন জীবন পেয়ে দুজনেই পেয়েছেন ফিফটির দেখা। দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৭০ রান করেছেন আয়ারল্যান্ড। বাংলাদেশের ফিল্ডাররা ক্যাচ মিসের মহড়া না দিলে যে ২০০ আগেই অলআউট হতো আইরিশরা সেটা বলা বাহুল্য। তাই ক্যাচ মিস খেলার অংশ বলে চালিয়ে দিলেও হতাশা লুকাতে পারেননি হাসান।
এই পেসার বলেন, ‘ক্যাচ ছাড়বেই, এটা পার্ট অব দ্য গেম। বাট আমরা চেষ্টা করি। এটা আসলে পজিটিভ হিসেবে নেই যে সুযোগ আসছে। ফিল্ডাররা আরও রেডি থাকে পরের সুযোগের জন্য। ক্যাচ মিস হলে আমাদেরও ভালো লাগে না। সবাই চেষ্টা করছে ভালো ফিল্ডিং করার।’
হাসানের বিশ্বাস, ক্যাচ মিসের প্রবণতা থেকে বের হয়ে আসবে ফিল্ডাররা, ‘ফিল্ডিং নিয়ে সবাই কাজ করে যাচ্ছে। মাঠে এসে প্রতিদিন আমরা ফিল্ডিং সেশন করি। চেষ্টা করছি যাতে আরেকটু উন্নতি করা যায়। কিন্তু খেলার মধ্যে এটা হতেই পারে। ক্যাচ মিস খেলার অংশ। আমরা চেষ্টা করি কতটুকু রিকভার করা যায়। হয়তো আজকে অনেকগুলা মিস হয়েছে। আশা করি পরবর্তীতে আর এটা হবে না। কিংবা হলেও সেটা অনেক কম হবে।’

খুবই হতাশাজনক। চাইলে বিরক্তিকরও শব্দটাও যোগ করা যেতে পারে। বলা হচ্ছিল সিলেট টেস্টের প্রথম দিন বাংলাদেশের বাজে ফিল্ডিংয়ের কথা। এদিন একটি কিংবা দুটি নয়, গুণে গুণে আয়ারল্যান্ডের পাঁচটি ক্যাচ ছেড়েছে স্বাগতিকদের ফিল্ডাররা। দিনের খেলা শেষে স্বাভাবিকভাবেই এই প্রসঙ্গে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়া হাসান মাহমুদকে। ফিল্ডারদের আগলে রাখলেন তিনি। এই বোলারের মতে, ক্যাচ মিস খেলারই অংশ।
নাহিদ রানার করা দিনের চতুর্থ ওভারে ক্যাচ মিসের শুরুটা করেন সাদমান ইসলাম অনিক। এরপর একে একে ক্যাচ নিতে ব্যর্থ হন তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের ব্যর্থতার সুযোগ নিয়ে নিজেদের ইনিংস বড় করেছেন পল স্টার্লিং ও ক্যাড কারমাইকেল।
শুরুতে নতুন জীবন পেয়ে দুজনেই পেয়েছেন ফিফটির দেখা। দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৭০ রান করেছেন আয়ারল্যান্ড। বাংলাদেশের ফিল্ডাররা ক্যাচ মিসের মহড়া না দিলে যে ২০০ আগেই অলআউট হতো আইরিশরা সেটা বলা বাহুল্য। তাই ক্যাচ মিস খেলার অংশ বলে চালিয়ে দিলেও হতাশা লুকাতে পারেননি হাসান।
এই পেসার বলেন, ‘ক্যাচ ছাড়বেই, এটা পার্ট অব দ্য গেম। বাট আমরা চেষ্টা করি। এটা আসলে পজিটিভ হিসেবে নেই যে সুযোগ আসছে। ফিল্ডাররা আরও রেডি থাকে পরের সুযোগের জন্য। ক্যাচ মিস হলে আমাদেরও ভালো লাগে না। সবাই চেষ্টা করছে ভালো ফিল্ডিং করার।’
হাসানের বিশ্বাস, ক্যাচ মিসের প্রবণতা থেকে বের হয়ে আসবে ফিল্ডাররা, ‘ফিল্ডিং নিয়ে সবাই কাজ করে যাচ্ছে। মাঠে এসে প্রতিদিন আমরা ফিল্ডিং সেশন করি। চেষ্টা করছি যাতে আরেকটু উন্নতি করা যায়। কিন্তু খেলার মধ্যে এটা হতেই পারে। ক্যাচ মিস খেলার অংশ। আমরা চেষ্টা করি কতটুকু রিকভার করা যায়। হয়তো আজকে অনেকগুলা মিস হয়েছে। আশা করি পরবর্তীতে আর এটা হবে না। কিংবা হলেও সেটা অনেক কম হবে।’

তৃতীয় দিনেই জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছিল খুলনা। শেষদিনে এসে জয়ের পথটা কঠিন করে ফেলে রূপসা পাড়ের দলটি। তবে শেখ মেহেদি হাসানের ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত অঘটনের সাক্ষী হতে হয়নি তাদের। জাতীয় ক্রিকেট লিগের তৃতীয় রাউন্ডে চট্টগ্রামের বিপক্ষে ২ উইকেটে স্বস্তির জয় তুলে নিয়েছে খুলনা। রাজশাহীকে ৫৪ রানে হারিয়েছে
২ ঘণ্টা আগে
বিকেএসপির দশম শ্রেণির ছাত্রী কুলসুম আক্তার মনি। কথা বলার সময় চোখেমুখে শোভা পাচ্ছিল আত্মবিশ্বাস। বাংলাদেশের স্বপ্নটা যে এখন তাঁকে ঘিরে। কম্পাউন্ড নারী এককে সেমিফাইনালে উঠেছেন তিনি। একক ইভেন্টে রিকার্ভ হোক বা কম্পাউন্ড বাংলাদেশের কোনো আর্চারই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি।
৯ মিনিট আগে
তাইজুল ইসলামের করা দিনের শেষ ডেলিভারি জর্ডান নিলের প্যাডে লাগতেই জোরালো আবেদন হয়। আবেদনে সাড়া দিয়ে আঙুল তোলেন আম্পায়ার। দিনের শেষ বল বলেই বোধহয় বাংলাদেশ শিবিরে উদ্যাপনটা একটু বেশিই ছিল। সে উদ্যাপনের রেশ নিয়েই সিলেট টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন হাসান মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে
হামজা চৌধুরী এসেছেন গতকাল। আজই যোগ দিলেন অনুশীলনে। তাঁকে পেয়ে দল আরও উজ্জীবিত হয়ে উঠেছে। বেড়েছে ভারতকে হারানোর তাড়নাও।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক

তাইজুল ইসলামের করা দিনের শেষ ডেলিভারি জর্ডান নিলের প্যাডে লাগতেই জোরালো আবেদন হয়। আবেদনে সাড়া দিয়ে আঙুল তোলেন আম্পায়ার। দিনের শেষ বল বলেই বোধহয় বাংলাদেশ শিবিরে উদ্যাপনটা একটু বেশিই ছিল। সে উদ্যাপনের রেশ নিয়েই সিলেট টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন হাসান মাহমুদ।
প্রথম দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে আয়ারল্যান্ডের সংগ্রহ ২৭০ রান। খুব বড় না হলেও এই পুঁজিকে ছোট বলার সুযোগও নেই। হাতে থাকা ২ উইকেট নিয়ে ৩০০ পার করার সুযোগ আছে সফরকারীদের সামনে। কাল কী হয় আগেই সেটা নিয়ে ভাবতে চান না হাসান। আপাতত নিজেদের প্রথম দিনের বোলিং নিয়ে সন্তুষ্টির কথাই শোনালেন এই ডানহাতি পেসার।
টস জেতা আয়ারল্যান্ড শিবিরে প্রথম ওভারেই আঘাত হানেন নাহিদ রানা। অতিথিদের অধিনায়ক অ্যান্ড্রু বলবার্নিকে ফেরান তিনি। স্কোরবোর্ডে তখন কোনো রান উঠেনি। এমন দারুণ শুরুর পর দিনটা পুরোপুরি নিজেদের করে নিতে পারতো বাংলাদেশ। কিন্তু স্বাগতিকদের বাজে ফিল্ডিংয়ের কারণেই ৩০০ রানের কাছে আছে আইরিশরা। এদিন পাঁচটি ক্যাচ ছেড়ে দেয় বাংলাদেশের ফিল্ডাররা। টেস্টের মতো সংস্করণে যেটা মেনে নেওয়া একটু বেশিই কঠিন। বোলারদের প্রশংসা করে ফিল্ডারদের ব্যর্থতা ঢেকে দিলেন হাসান।
তিনি বলেন, ‘উইকেটটা খুবই ভালো ব্যাটিংয়ের জন্য। আর যদি আমরা বোলিংয়ের কথা বলি, আমরা অনেক ডিসিপ্লিনড বোলিং করেছি। ইকোনমি মানে বোলিং রান রেট এখনও তিনের নিচে আছে। আমার মনে হয় খুব ভালো আজকের দিনটা আমরা শেষ করেছি।’
দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই আয়ারল্যান্ডকে অলআউট করতে চায় বাংলাদেশ। হাসান বলেন, ‘আমরা খুবই ভালো অবস্থায় আছি। শুধু কাল সকালকেলা দ্রুত ওদের উইকেট নিতে হবে। ওদের ব্যাটিং অর্ডার হিসেবে রান খুব বেশি না। আশা করি আমরা এটা চেজ করে আবার ভালো একটা কামব্যাক করব।’
প্রথম দিন ৮ উইকেটের মধ্যেই পাঁচটাই নিয়েছেন মেহেদি হাসান মিরজা ও হাসান মুরাদ। তাই এই ম্যাচ জিততে স্পিনারদের দিকে তাকিয়ে হাসান, ‘আমি বলব যে স্পিনারদের জন্য ভালো সুযোগ। যতদিন যাবে উইকেটটা আরও একটু ঘুরবে বা আরও একটু টার্ন হবে। তো বোলাররা যদি কনসিস্টেন্ট থাকে তাদের লাইন অ্যান্ড লেংথে, আমার মনে হয় যে স্পিনাররাই দিন শেষে ম্যাচ জেতাবে আমাদের।’

তাইজুল ইসলামের করা দিনের শেষ ডেলিভারি জর্ডান নিলের প্যাডে লাগতেই জোরালো আবেদন হয়। আবেদনে সাড়া দিয়ে আঙুল তোলেন আম্পায়ার। দিনের শেষ বল বলেই বোধহয় বাংলাদেশ শিবিরে উদ্যাপনটা একটু বেশিই ছিল। সে উদ্যাপনের রেশ নিয়েই সিলেট টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন হাসান মাহমুদ।
প্রথম দিন শেষে ৮ উইকেট হারিয়ে আয়ারল্যান্ডের সংগ্রহ ২৭০ রান। খুব বড় না হলেও এই পুঁজিকে ছোট বলার সুযোগও নেই। হাতে থাকা ২ উইকেট নিয়ে ৩০০ পার করার সুযোগ আছে সফরকারীদের সামনে। কাল কী হয় আগেই সেটা নিয়ে ভাবতে চান না হাসান। আপাতত নিজেদের প্রথম দিনের বোলিং নিয়ে সন্তুষ্টির কথাই শোনালেন এই ডানহাতি পেসার।
টস জেতা আয়ারল্যান্ড শিবিরে প্রথম ওভারেই আঘাত হানেন নাহিদ রানা। অতিথিদের অধিনায়ক অ্যান্ড্রু বলবার্নিকে ফেরান তিনি। স্কোরবোর্ডে তখন কোনো রান উঠেনি। এমন দারুণ শুরুর পর দিনটা পুরোপুরি নিজেদের করে নিতে পারতো বাংলাদেশ। কিন্তু স্বাগতিকদের বাজে ফিল্ডিংয়ের কারণেই ৩০০ রানের কাছে আছে আইরিশরা। এদিন পাঁচটি ক্যাচ ছেড়ে দেয় বাংলাদেশের ফিল্ডাররা। টেস্টের মতো সংস্করণে যেটা মেনে নেওয়া একটু বেশিই কঠিন। বোলারদের প্রশংসা করে ফিল্ডারদের ব্যর্থতা ঢেকে দিলেন হাসান।
তিনি বলেন, ‘উইকেটটা খুবই ভালো ব্যাটিংয়ের জন্য। আর যদি আমরা বোলিংয়ের কথা বলি, আমরা অনেক ডিসিপ্লিনড বোলিং করেছি। ইকোনমি মানে বোলিং রান রেট এখনও তিনের নিচে আছে। আমার মনে হয় খুব ভালো আজকের দিনটা আমরা শেষ করেছি।’
দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই আয়ারল্যান্ডকে অলআউট করতে চায় বাংলাদেশ। হাসান বলেন, ‘আমরা খুবই ভালো অবস্থায় আছি। শুধু কাল সকালকেলা দ্রুত ওদের উইকেট নিতে হবে। ওদের ব্যাটিং অর্ডার হিসেবে রান খুব বেশি না। আশা করি আমরা এটা চেজ করে আবার ভালো একটা কামব্যাক করব।’
প্রথম দিন ৮ উইকেটের মধ্যেই পাঁচটাই নিয়েছেন মেহেদি হাসান মিরজা ও হাসান মুরাদ। তাই এই ম্যাচ জিততে স্পিনারদের দিকে তাকিয়ে হাসান, ‘আমি বলব যে স্পিনারদের জন্য ভালো সুযোগ। যতদিন যাবে উইকেটটা আরও একটু ঘুরবে বা আরও একটু টার্ন হবে। তো বোলাররা যদি কনসিস্টেন্ট থাকে তাদের লাইন অ্যান্ড লেংথে, আমার মনে হয় যে স্পিনাররাই দিন শেষে ম্যাচ জেতাবে আমাদের।’

তৃতীয় দিনেই জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছিল খুলনা। শেষদিনে এসে জয়ের পথটা কঠিন করে ফেলে রূপসা পাড়ের দলটি। তবে শেখ মেহেদি হাসানের ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত অঘটনের সাক্ষী হতে হয়নি তাদের। জাতীয় ক্রিকেট লিগের তৃতীয় রাউন্ডে চট্টগ্রামের বিপক্ষে ২ উইকেটে স্বস্তির জয় তুলে নিয়েছে খুলনা। রাজশাহীকে ৫৪ রানে হারিয়েছে
২ ঘণ্টা আগে
বিকেএসপির দশম শ্রেণির ছাত্রী কুলসুম আক্তার মনি। কথা বলার সময় চোখেমুখে শোভা পাচ্ছিল আত্মবিশ্বাস। বাংলাদেশের স্বপ্নটা যে এখন তাঁকে ঘিরে। কম্পাউন্ড নারী এককে সেমিফাইনালে উঠেছেন তিনি। একক ইভেন্টে রিকার্ভ হোক বা কম্পাউন্ড বাংলাদেশের কোনো আর্চারই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি।
৯ মিনিট আগে
খুবই হতাশাজনক। চাইলে বিরক্তিকরও শব্দটাও যোগ করা যেতে পারে। বলা হচ্ছিল সিলেট টেস্টের প্রথম দিন বাংলাদেশের বাজে ফিল্ডিংয়ের কথা। এদিন একটি কিংবা দুটি নয়, গুণে গুণে আয়ারল্যান্ডের পাঁচটি ক্যাচ ছেড়েছে স্বাগতিকদের ফিল্ডাররা। দিনের খেলা শেষে স্বাভাবিকভাবেই এই প্রসঙ্গে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়া হাসান মাহমুদকে।
১ ঘণ্টা আগে
হামজা চৌধুরী এসেছেন গতকাল। আজই যোগ দিলেন অনুশীলনে। তাঁকে পেয়ে দল আরও উজ্জীবিত হয়ে উঠেছে। বেড়েছে ভারতকে হারানোর তাড়নাও।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

হামজা চৌধুরী এসেছেন গতকাল। আজই যোগ দিলেন অনুশীলনে। তাঁকে পেয়ে দল আরও উজ্জীবিত হয়ে উঠেছে। বেড়েছে ভারতকে হারানোর তাড়নাও।
মাঠে নামার আগেই হামজাকে পড়তে হয় ব্যস্ততার মধ্যে। শুভেচ্ছাদূত বানানোর জন্য বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো তাঁর পিছু ছুটছে। আজও সকালে এক টেলিকম কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন করেন তিনি। তাঁকে ঘিরে এমন চাহিদা নজর কেড়েছে জাতীয় দলের বাকি ফুটবলারদেরও। রাকিব হোসেন জানালেন সেই কথাই।
কিংস অ্যারেনায় অনুশীলনের ফাঁকে সাংবাদিকদের রাকিব বলেন, ‘আসলে এখন পর্যন্ত ওরকম বাড়াবাড়ি হয়নি। আজকেই প্র্যাকটিস হবে তাঁর সঙ্গে। তো হামজা ভাই থাকলে এমনিতেই আমাদের দল উজ্জীবিত হয়। তিনি আসাতে আমাদের দল আরও উজ্জীবিত হয়েছে।’
রাকিব আরও বলেন, ‘হামজা ভাই আমাদের অনেক পেশাদার একজন ফুটবলআর। তাঁর এগুলো (ব্যস্ততা) আসলে আমাদের কাছে অনেক ভালো লাগে। কারণ সে আসার পর থেকেই এখন পর্যন্ত ব্যস্ত। তো এখন এগুলো আসলে ফুটবলের জন্যই আসলে আমাদের জন্য অনেক ভালো।’
জাতীয় স্টেডিয়ামে ১৩ নভেম্বর নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। ১৮ নভেম্বর এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ভারত ম্যাচের আগে নিজেদের প্রস্তুত করে নেওয়াই লক্ষ্য। ঘরের মাঠে সবশেষ হংকংয়ের কাছে হেরেছে হাভিয়ের কাবরেরার দল। একই পরিণতি হয়েছে গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে। ভারতের বিপক্ষে সেই চিত্র বদলাতে চান রাকিব। জাতীয় দলের এই ফরোয়ার্ড বলেন, ‘আমরা হোম ম্যাচে ভালো খেলছি এবং গোলও করতে পারছি। এক ম্যাচে এক গোল করছি এবং শেষ ম্যাচে আমরা তিন গোল করছি। তো চেষ্টা করব যে সামনের দুটো ম্যাচ আছে, একটা ম্যাচ আমাদের হোম ম্যাচ। তো এই বছরের শেষ ম্যাচ এটা। তো আমরা চেষ্টা করব ভারতের বিপক্ষে ম্যাচটা জিতে দেশবাসীকে একটা ভালো একটা জয় উপহার দেওয়ার জন্য।’

হামজা চৌধুরী এসেছেন গতকাল। আজই যোগ দিলেন অনুশীলনে। তাঁকে পেয়ে দল আরও উজ্জীবিত হয়ে উঠেছে। বেড়েছে ভারতকে হারানোর তাড়নাও।
মাঠে নামার আগেই হামজাকে পড়তে হয় ব্যস্ততার মধ্যে। শুভেচ্ছাদূত বানানোর জন্য বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো তাঁর পিছু ছুটছে। আজও সকালে এক টেলিকম কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন করেন তিনি। তাঁকে ঘিরে এমন চাহিদা নজর কেড়েছে জাতীয় দলের বাকি ফুটবলারদেরও। রাকিব হোসেন জানালেন সেই কথাই।
কিংস অ্যারেনায় অনুশীলনের ফাঁকে সাংবাদিকদের রাকিব বলেন, ‘আসলে এখন পর্যন্ত ওরকম বাড়াবাড়ি হয়নি। আজকেই প্র্যাকটিস হবে তাঁর সঙ্গে। তো হামজা ভাই থাকলে এমনিতেই আমাদের দল উজ্জীবিত হয়। তিনি আসাতে আমাদের দল আরও উজ্জীবিত হয়েছে।’
রাকিব আরও বলেন, ‘হামজা ভাই আমাদের অনেক পেশাদার একজন ফুটবলআর। তাঁর এগুলো (ব্যস্ততা) আসলে আমাদের কাছে অনেক ভালো লাগে। কারণ সে আসার পর থেকেই এখন পর্যন্ত ব্যস্ত। তো এখন এগুলো আসলে ফুটবলের জন্যই আসলে আমাদের জন্য অনেক ভালো।’
জাতীয় স্টেডিয়ামে ১৩ নভেম্বর নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। ১৮ নভেম্বর এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ভারত ম্যাচের আগে নিজেদের প্রস্তুত করে নেওয়াই লক্ষ্য। ঘরের মাঠে সবশেষ হংকংয়ের কাছে হেরেছে হাভিয়ের কাবরেরার দল। একই পরিণতি হয়েছে গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে। ভারতের বিপক্ষে সেই চিত্র বদলাতে চান রাকিব। জাতীয় দলের এই ফরোয়ার্ড বলেন, ‘আমরা হোম ম্যাচে ভালো খেলছি এবং গোলও করতে পারছি। এক ম্যাচে এক গোল করছি এবং শেষ ম্যাচে আমরা তিন গোল করছি। তো চেষ্টা করব যে সামনের দুটো ম্যাচ আছে, একটা ম্যাচ আমাদের হোম ম্যাচ। তো এই বছরের শেষ ম্যাচ এটা। তো আমরা চেষ্টা করব ভারতের বিপক্ষে ম্যাচটা জিতে দেশবাসীকে একটা ভালো একটা জয় উপহার দেওয়ার জন্য।’

তৃতীয় দিনেই জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেছিল খুলনা। শেষদিনে এসে জয়ের পথটা কঠিন করে ফেলে রূপসা পাড়ের দলটি। তবে শেখ মেহেদি হাসানের ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত অঘটনের সাক্ষী হতে হয়নি তাদের। জাতীয় ক্রিকেট লিগের তৃতীয় রাউন্ডে চট্টগ্রামের বিপক্ষে ২ উইকেটে স্বস্তির জয় তুলে নিয়েছে খুলনা। রাজশাহীকে ৫৪ রানে হারিয়েছে
২ ঘণ্টা আগে
বিকেএসপির দশম শ্রেণির ছাত্রী কুলসুম আক্তার মনি। কথা বলার সময় চোখেমুখে শোভা পাচ্ছিল আত্মবিশ্বাস। বাংলাদেশের স্বপ্নটা যে এখন তাঁকে ঘিরে। কম্পাউন্ড নারী এককে সেমিফাইনালে উঠেছেন তিনি। একক ইভেন্টে রিকার্ভ হোক বা কম্পাউন্ড বাংলাদেশের কোনো আর্চারই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি।
৯ মিনিট আগে
খুবই হতাশাজনক। চাইলে বিরক্তিকরও শব্দটাও যোগ করা যেতে পারে। বলা হচ্ছিল সিলেট টেস্টের প্রথম দিন বাংলাদেশের বাজে ফিল্ডিংয়ের কথা। এদিন একটি কিংবা দুটি নয়, গুণে গুণে আয়ারল্যান্ডের পাঁচটি ক্যাচ ছেড়েছে স্বাগতিকদের ফিল্ডাররা। দিনের খেলা শেষে স্বাভাবিকভাবেই এই প্রসঙ্গে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়া হাসান মাহমুদকে।
১ ঘণ্টা আগে
তাইজুল ইসলামের করা দিনের শেষ ডেলিভারি জর্ডান নিলের প্যাডে লাগতেই জোরালো আবেদন হয়। আবেদনে সাড়া দিয়ে আঙুল তোলেন আম্পায়ার। দিনের শেষ বল বলেই বোধহয় বাংলাদেশ শিবিরে উদ্যাপনটা একটু বেশিই ছিল। সে উদ্যাপনের রেশ নিয়েই সিলেট টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন হাসান মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে