প্রতিভা ছিল। কিন্তু কাজে লাগাতে পারেননি ইয়াসির আরাফাত। অঙ্কুরেই ঝড়ে গেছেন পাকিস্তানি অলরাউন্ডার। এক যুগ আগে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরুর সময়টাতে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) খেলার প্রস্তাবও পেয়েছিলেন তিনি। তাঁকে কলকাতা নাইট রাইডার্সে উড়িয়ে আনতে চেয়েছিলেন ফ্র্যাঞ্চাইজিটির মালিক শাহরুখ খান।
বলিউড বাদশা নিজেই প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন ইয়াসিরকে। পাকিস্তানি তারকা নিজেও আইপিএল খেলার মানসিক প্রস্তুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু এরপরই এলোমেলো হয়ে গেল স্বপ্নটা। ২০০৮ সালে মুম্বাইতে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার কারণে খেলতে পারেননি টুর্নামেন্টের পরের আসর। ভারত-পাকিস্তান রাজনৈতিক অস্থিরতায় বলি হয় তাঁর আইপিএল খেলার স্বপ্নটা।
ইয়াসির তখন ইংলিশ কাউন্টি খেলছিলেন। কলকাতার কর্ণধার শাহরুখ প্রতিনিধি পাঠান তাঁর কাছে। প্রতিনিধির সঙ্গে তিন বছরের চুক্তির প্রায় পাকা কথা হয়েছিল। এরপরই হঠাৎ করেই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে ফেলে কলকাতা। এক যুগ পর সেই দুঃস্মৃতির অভিজ্ঞতাটা আজ প্রকাশ করলেন পাকিস্তানি প্রতিভাবান সাবেক ক্রিকেটার।
ক্রিকেট ডেন্স নামক একটি ইউটিউব চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইয়াসির বলেছেন, ‘আইপিএলের প্রথম আসরে পিসিবি যে সংক্ষিপ্ত তালিকা করেছিল সেখানে আমার নাম ছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমার নাম বাদ পড়ে। ২০০৮ সালে আমি কেন্টের হয়ে কাউন্টি ক্রিকেট খেলছিলাম। তখন ভারত থেকে আমার কাছে প্রতিনিধি পাঠিয়েছিলেন (শাহরুখ খান)। ম্যাচ চলাকালীন তাদের সঙ্গে আমার কথা হয়। তিনি আমাকে জানান শাহরুখ খান চাইছেন আমি তাঁর দলে খেলি।’
ইয়াসির যোগ করেন, ‘আমি প্রথমে ভেবেছিলাম তিনি আমার সঙ্গে মজা করছেন। এরপর যখন চুক্তি নিয়ে কথাবার্তা শুরু হলো তখনই বুঝতে পেরেছিলাম। আমার হাতে কার্ড এবং চুক্তির বিস্তারিত কাগজপত্র দেওয়া হয়। এরপরই আমার সঙ্গে হঠাৎ করে তারা যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়।’ কেন ভারতীয় ফ্র্যাঞ্চাইজিটির তরফ থেকে যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয় সেটা পরিষ্কার হয়ে গেছে তা এতক্ষণে পাঠক বুঝে গেছেন নিশ্চয়ই।
কলকাতা নাইট রাইডার্স সম্পর্কিত পড়ুন:
প্রতিভা ছিল। কিন্তু কাজে লাগাতে পারেননি ইয়াসির আরাফাত। অঙ্কুরেই ঝড়ে গেছেন পাকিস্তানি অলরাউন্ডার। এক যুগ আগে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরুর সময়টাতে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) খেলার প্রস্তাবও পেয়েছিলেন তিনি। তাঁকে কলকাতা নাইট রাইডার্সে উড়িয়ে আনতে চেয়েছিলেন ফ্র্যাঞ্চাইজিটির মালিক শাহরুখ খান।
বলিউড বাদশা নিজেই প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন ইয়াসিরকে। পাকিস্তানি তারকা নিজেও আইপিএল খেলার মানসিক প্রস্তুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু এরপরই এলোমেলো হয়ে গেল স্বপ্নটা। ২০০৮ সালে মুম্বাইতে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার কারণে খেলতে পারেননি টুর্নামেন্টের পরের আসর। ভারত-পাকিস্তান রাজনৈতিক অস্থিরতায় বলি হয় তাঁর আইপিএল খেলার স্বপ্নটা।
ইয়াসির তখন ইংলিশ কাউন্টি খেলছিলেন। কলকাতার কর্ণধার শাহরুখ প্রতিনিধি পাঠান তাঁর কাছে। প্রতিনিধির সঙ্গে তিন বছরের চুক্তির প্রায় পাকা কথা হয়েছিল। এরপরই হঠাৎ করেই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে ফেলে কলকাতা। এক যুগ পর সেই দুঃস্মৃতির অভিজ্ঞতাটা আজ প্রকাশ করলেন পাকিস্তানি প্রতিভাবান সাবেক ক্রিকেটার।
ক্রিকেট ডেন্স নামক একটি ইউটিউব চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইয়াসির বলেছেন, ‘আইপিএলের প্রথম আসরে পিসিবি যে সংক্ষিপ্ত তালিকা করেছিল সেখানে আমার নাম ছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমার নাম বাদ পড়ে। ২০০৮ সালে আমি কেন্টের হয়ে কাউন্টি ক্রিকেট খেলছিলাম। তখন ভারত থেকে আমার কাছে প্রতিনিধি পাঠিয়েছিলেন (শাহরুখ খান)। ম্যাচ চলাকালীন তাদের সঙ্গে আমার কথা হয়। তিনি আমাকে জানান শাহরুখ খান চাইছেন আমি তাঁর দলে খেলি।’
ইয়াসির যোগ করেন, ‘আমি প্রথমে ভেবেছিলাম তিনি আমার সঙ্গে মজা করছেন। এরপর যখন চুক্তি নিয়ে কথাবার্তা শুরু হলো তখনই বুঝতে পেরেছিলাম। আমার হাতে কার্ড এবং চুক্তির বিস্তারিত কাগজপত্র দেওয়া হয়। এরপরই আমার সঙ্গে হঠাৎ করে তারা যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়।’ কেন ভারতীয় ফ্র্যাঞ্চাইজিটির তরফ থেকে যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয় সেটা পরিষ্কার হয়ে গেছে তা এতক্ষণে পাঠক বুঝে গেছেন নিশ্চয়ই।
কলকাতা নাইট রাইডার্স সম্পর্কিত পড়ুন:
রিশাদ হোসেন ইনিংসের পঞ্চম বলে ছক্কা মারতে পারলেন না। তখনই ফাইনাল নিশ্চিত করে ফেলে পাকিস্তান। ইনিংসের শেষ বলে হারিস রউফ ডট দিয়ে সারেন আনুষ্ঠানিকতা। বাংলাদেশ ১১ রানে হেরে যাওয়ায় এশিয়া কাপের ৪১ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার হতে যাচ্ছে ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল।
২২ মিনিট আগেবাংলাদেশের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে জাকের আলী অনিক মেরেছেন ৩৮ ছক্কা। চারের সংখ্যা ৩৪। তাহলে তাঁর ছক্কা মারার সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠার কারণ কী? কারণ, এই ছক্কাগুলোর বেশির ভাগ তিনি মেরেছেন দ্বিপক্ষীয় সিরিজে। কিন্তু মেজর টুর্নামেন্টের সময় যে ছক্কা মারতেই পারেন না ‘ফিনিশার’ তকমা পাওয়া জাকের।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের স্কোরবোর্ডে যখন ১৩৫ রান উঠল, তাদের ভক্ত-সমর্থকেরা জয়ের আশা হয়তো তেমন একটা করেননি। দুবাইয়ের পিচ যতই ধীর গতির হোক, এত কম রান ডিফেন্ড করতে পাকিস্তানকে করতে হতো বিশেষ কিছুই। সালমান আলী আঘার নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান সেটা করে দেখিয়েছে বাংলাদেশের বিপক্ষে।
২ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশকে ১১ রানে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান। এদিকে ভারত তো আগেই উঠে গেছে ফাইনালে। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে পরশু মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান। তার আগে আজ টুর্নামেন্টের নিয়মরক্ষার ম্যাচে মুখোমুখি হবে ভারত-শ্রীলঙ্কা।
৩ ঘণ্টা আগে