রানা আব্বাস, ঢাকা
প্রথমে ‘ব্যাংলাদেশ’ বলে নিজেই উচ্চারণটা শুধরে নিলেন, ‘বাংলাদেশ’। আবার জানতে চাইলেন, ‘এখন চিটাগং নয়, চট্টগ্রাম, তাই তো?’ স্থানীয় নামের উচ্চারণ যেন ঠিকঠাক থাকে, শন পোলক সেই চেষ্টা করছেন। মিরপুর টেস্টে ধারাভাষ্যকক্ষে সবচেয়ে বড় নাম তিনি। চার দিনে মিরপুর টেস্ট শেষ হয়ে যাওয়ার পর একটু সময় মিলল প্রোটিয়া কিংবদন্তির কাছ থেকে।
নিজে ছিলেন তাঁর সময়ের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার। সাকিব আল হাসান যদি তাঁর বিদায়ী টেস্টটা মিরপুরে খেলতে পারতেন, তাহলে ধারাভাষ্যকক্ষ থেকেই তিনি দেখতে পারতেন এই সময়ের অন্যতম সেরা এক অলরাউন্ডারের বিদায়। সাকিবের না খেলাটা বাংলাদেশের জন্য বড় ধাক্কাই মনে করেন পোলক। আজকের পত্রিকাকে তিনি বললেন, ‘সাকিবের না থাকাটা বাংলাদেশের জন্য বড় ধাক্কা। সে ভালো ব্যাটিং করতে পারে। তার বাঁ হাতের ঘূর্ণিও বেশ কার্যকরী। জানি না নেপথ্যে কী আছে (সাকিবের না থাকার বিষয়ে)। আমি আসলে এসব জানতেও আগ্রহী নই।’
পোলকের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, তাঁর চোখে এই সময়ে সেরা অলরাউন্ডার কে? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পোলককে বেশ ভাবতেই হলো, ‘কঠিন প্রশ্ন। আমি (রবিচন্দ্রন) অশ্বিনের রেকর্ড দেখেছি। সে একজন স্পিনার বলে এই না যে তাকে অলরাউন্ডার হিসেবে ধরা যাবে না। বেন স্টোকসের কথা বলতে পারেন। অনেক অলরাউন্ডারই আছে। যে সংখ্যায় এখন টি-টোয়েন্টি খেলতে হয়, সে ক্ষেত্রে সে (স্টোকস) কিছুটা আড়ালে চলে যায়। কেউ যদি কয়েক ওভার বোলিং করে আর বেশ কয়েকটি বাউন্ডারি মারে, তাহলে সেও অলরাউন্ডার হয়ে যাচ্ছে। আমার মনে হয়, জেনুইন অলরাউন্ডার বলতে এর চেয়ে বেশি বোঝায়। স্টোকস—নিজের সেরা বোলিং আর ব্যাটিংয়ের দিনে আপনাকে টেস্ট জেতাবে। বোলিংয়ে অবশ্যই অশ্বিন অনেক ভালো। এমনকি ব্যাটিংয়েও সে কয়েকটা সেঞ্চুরি পেয়েছে। আমার মনে হয় এরাই এ তালিকায় থাকবে।’
তাহলে সাকিব আল হাসানকে নিয়ে পোলকের মূল্যায়ন কী? ‘তার পারফরম্যান্সের ব্যাপারে আমি বিস্তারিত বলতে পারব না। আপনাদের মতো তাকে তো অত দেখিনি। তবে সব সময়ই তার প্রশংসা করেছি। দক্ষিণ আফ্রিকায় সবশেষ সফরে সে আসেনি। সেই সিরিজটা সে মিস করেছে (২০২২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ছিল না)। এখানে তাকে খেলতে দেখতে চেয়েছিলাম। দুর্ভাগ্য, সেটা হয়নি। তবে ব্যাটিংয়ে বিভিন্ন পজিশনে খেলেছে। দলকে নেতৃত্ব দিয়েছে বারবার। ব্যাটিং-বোলিংয়ে অবশ্যই তার দারুণ অবদান রয়েছে। আমার চোখে সে অসাধারণ’—সাকিবকে এভাবেই বর্ণনা করেছেন পোলক।
(শন পোলকের পুরো সাক্ষাৎকার পড়ুন আগামীকালের আজকের পত্রিকার খেলা পাতায়)
প্রথমে ‘ব্যাংলাদেশ’ বলে নিজেই উচ্চারণটা শুধরে নিলেন, ‘বাংলাদেশ’। আবার জানতে চাইলেন, ‘এখন চিটাগং নয়, চট্টগ্রাম, তাই তো?’ স্থানীয় নামের উচ্চারণ যেন ঠিকঠাক থাকে, শন পোলক সেই চেষ্টা করছেন। মিরপুর টেস্টে ধারাভাষ্যকক্ষে সবচেয়ে বড় নাম তিনি। চার দিনে মিরপুর টেস্ট শেষ হয়ে যাওয়ার পর একটু সময় মিলল প্রোটিয়া কিংবদন্তির কাছ থেকে।
নিজে ছিলেন তাঁর সময়ের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার। সাকিব আল হাসান যদি তাঁর বিদায়ী টেস্টটা মিরপুরে খেলতে পারতেন, তাহলে ধারাভাষ্যকক্ষ থেকেই তিনি দেখতে পারতেন এই সময়ের অন্যতম সেরা এক অলরাউন্ডারের বিদায়। সাকিবের না খেলাটা বাংলাদেশের জন্য বড় ধাক্কাই মনে করেন পোলক। আজকের পত্রিকাকে তিনি বললেন, ‘সাকিবের না থাকাটা বাংলাদেশের জন্য বড় ধাক্কা। সে ভালো ব্যাটিং করতে পারে। তার বাঁ হাতের ঘূর্ণিও বেশ কার্যকরী। জানি না নেপথ্যে কী আছে (সাকিবের না থাকার বিষয়ে)। আমি আসলে এসব জানতেও আগ্রহী নই।’
পোলকের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, তাঁর চোখে এই সময়ে সেরা অলরাউন্ডার কে? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পোলককে বেশ ভাবতেই হলো, ‘কঠিন প্রশ্ন। আমি (রবিচন্দ্রন) অশ্বিনের রেকর্ড দেখেছি। সে একজন স্পিনার বলে এই না যে তাকে অলরাউন্ডার হিসেবে ধরা যাবে না। বেন স্টোকসের কথা বলতে পারেন। অনেক অলরাউন্ডারই আছে। যে সংখ্যায় এখন টি-টোয়েন্টি খেলতে হয়, সে ক্ষেত্রে সে (স্টোকস) কিছুটা আড়ালে চলে যায়। কেউ যদি কয়েক ওভার বোলিং করে আর বেশ কয়েকটি বাউন্ডারি মারে, তাহলে সেও অলরাউন্ডার হয়ে যাচ্ছে। আমার মনে হয়, জেনুইন অলরাউন্ডার বলতে এর চেয়ে বেশি বোঝায়। স্টোকস—নিজের সেরা বোলিং আর ব্যাটিংয়ের দিনে আপনাকে টেস্ট জেতাবে। বোলিংয়ে অবশ্যই অশ্বিন অনেক ভালো। এমনকি ব্যাটিংয়েও সে কয়েকটা সেঞ্চুরি পেয়েছে। আমার মনে হয় এরাই এ তালিকায় থাকবে।’
তাহলে সাকিব আল হাসানকে নিয়ে পোলকের মূল্যায়ন কী? ‘তার পারফরম্যান্সের ব্যাপারে আমি বিস্তারিত বলতে পারব না। আপনাদের মতো তাকে তো অত দেখিনি। তবে সব সময়ই তার প্রশংসা করেছি। দক্ষিণ আফ্রিকায় সবশেষ সফরে সে আসেনি। সেই সিরিজটা সে মিস করেছে (২০২২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ছিল না)। এখানে তাকে খেলতে দেখতে চেয়েছিলাম। দুর্ভাগ্য, সেটা হয়নি। তবে ব্যাটিংয়ে বিভিন্ন পজিশনে খেলেছে। দলকে নেতৃত্ব দিয়েছে বারবার। ব্যাটিং-বোলিংয়ে অবশ্যই তার দারুণ অবদান রয়েছে। আমার চোখে সে অসাধারণ’—সাকিবকে এভাবেই বর্ণনা করেছেন পোলক।
(শন পোলকের পুরো সাক্ষাৎকার পড়ুন আগামীকালের আজকের পত্রিকার খেলা পাতায়)
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে