বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপ ধপাস করে ভেঙে পড়া খুবই পরিচিত দৃশ্য। আফগানিস্তানের বিপক্ষেও একটা সময়ে গতকাল জয়ের পথে যখন স্বাভাবিকভাবে এগোচ্ছিল বাংলাদেশ, তখনই চোখের পলকে সব এলোমেলো হয়ে যায়। শারজায় দলের এমন ধসের দায় নিজের কাঁধেই নিচ্ছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ২৩৬ রানের লক্ষ্যে নেমে বাংলাদেশের স্কোর একটা পর্যায়ে ছিল ২৫.৪ ওভারে ২ উইকেটে ১২০ রান। হাতে তখনো ৮ উইকেট। ওভারপ্রতি প্রয়োজনীয় রানরেট ৪.৭৭। সেই সময় মোহাম্মদ নবীর বলে সুইপ করতে গিয়ে আউট হলেন শান্ত। ব্যক্তিগত ৪৭ রান করে বাংলাদেশ অধিনায়ক আউট হওয়ার পরই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে ইনিংস। ২৩ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রানেই শেষ বাংলাদেশ। মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মতো অভিজ্ঞ ব্যাটাররাও এক অঙ্কের ঘরে আউট হয়েছেন।
৯২ রানের বিশাল পরাজয়ের পর শান্ত নিজেকেই দায়ী করছেন। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘আমার উইকেটটাই পার্থক্য গড়ে দিয়েছে। আমি সেট ব্যাটার এবং তারপর মিরাজ, এমনকি সৌম্য...আমরা সবাই ৩০ থেকে ৪০-এর ঘরে রান করে আউট হয়েছি। এমন কন্ডিশনে আপনাকে অনেক দীর্ঘ সময় ব্যাটিং করতে হবে।’
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে অবশ্য চাপেই ছিল আফগানিস্তান। বাংলাদেশের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ৭১ রানে পরিণত হয় আফগানরা। বিপদে পড়া আফগানিস্তানের তখন হাল ধরেন অধিনায়ক হাশমাতুল্লাহ শাহিদী ও নবী। ষষ্ঠ উইকেটে ১২২ বলে ১০৪ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন শাহিদী ও নবী। আফগানদের ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৪ রান করেন নবী। ৭৯ বলের ইনিংসে ৪ চার ও ৩ ছক্কা মারেন অভিজ্ঞ এই আফগান ব্যাটার।
বোলিংয়ে দারুণ শুরু করেও সেটা ধরে রাখতে না পারার আক্ষেপ করছেন শান্ত। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘বোলিংয়ে শুরুটা ভালো হয়েছিল। ১৫-২০ ওভার দারুণ বোলিং করেছি। মাঝের দিকে সেটা কাজে লাগাতে পারিনি। নবী দারুণ ব্যাটিং করেছেন। আমি মনে করি না যে বোলিংয়ে আমাদের আরও বেশি আক্রমণাত্মক হওয়া উচিত ছিল। উইকেটের বাউন্সটা কম ছিল।’
শান্তর পর বাংলাদেশের ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান এসেছে সৌম্য সরকারের ব্যাটে। ৪৫ বলে ৬ চারে ৩৩ রান করেন সৌম্য। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের চার ব্যাটার দুই অঙ্ক পেরোতে পেরেছেন। মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাওহীদ হৃদয় করেছেন ২৮ ও ১১ রান।
বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপ ধপাস করে ভেঙে পড়া খুবই পরিচিত দৃশ্য। আফগানিস্তানের বিপক্ষেও একটা সময়ে গতকাল জয়ের পথে যখন স্বাভাবিকভাবে এগোচ্ছিল বাংলাদেশ, তখনই চোখের পলকে সব এলোমেলো হয়ে যায়। শারজায় দলের এমন ধসের দায় নিজের কাঁধেই নিচ্ছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ২৩৬ রানের লক্ষ্যে নেমে বাংলাদেশের স্কোর একটা পর্যায়ে ছিল ২৫.৪ ওভারে ২ উইকেটে ১২০ রান। হাতে তখনো ৮ উইকেট। ওভারপ্রতি প্রয়োজনীয় রানরেট ৪.৭৭। সেই সময় মোহাম্মদ নবীর বলে সুইপ করতে গিয়ে আউট হলেন শান্ত। ব্যক্তিগত ৪৭ রান করে বাংলাদেশ অধিনায়ক আউট হওয়ার পরই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে ইনিংস। ২৩ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রানেই শেষ বাংলাদেশ। মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মতো অভিজ্ঞ ব্যাটাররাও এক অঙ্কের ঘরে আউট হয়েছেন।
৯২ রানের বিশাল পরাজয়ের পর শান্ত নিজেকেই দায়ী করছেন। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘আমার উইকেটটাই পার্থক্য গড়ে দিয়েছে। আমি সেট ব্যাটার এবং তারপর মিরাজ, এমনকি সৌম্য...আমরা সবাই ৩০ থেকে ৪০-এর ঘরে রান করে আউট হয়েছি। এমন কন্ডিশনে আপনাকে অনেক দীর্ঘ সময় ব্যাটিং করতে হবে।’
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে অবশ্য চাপেই ছিল আফগানিস্তান। বাংলাদেশের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ৭১ রানে পরিণত হয় আফগানরা। বিপদে পড়া আফগানিস্তানের তখন হাল ধরেন অধিনায়ক হাশমাতুল্লাহ শাহিদী ও নবী। ষষ্ঠ উইকেটে ১২২ বলে ১০৪ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন শাহিদী ও নবী। আফগানদের ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৪ রান করেন নবী। ৭৯ বলের ইনিংসে ৪ চার ও ৩ ছক্কা মারেন অভিজ্ঞ এই আফগান ব্যাটার।
বোলিংয়ে দারুণ শুরু করেও সেটা ধরে রাখতে না পারার আক্ষেপ করছেন শান্ত। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘বোলিংয়ে শুরুটা ভালো হয়েছিল। ১৫-২০ ওভার দারুণ বোলিং করেছি। মাঝের দিকে সেটা কাজে লাগাতে পারিনি। নবী দারুণ ব্যাটিং করেছেন। আমি মনে করি না যে বোলিংয়ে আমাদের আরও বেশি আক্রমণাত্মক হওয়া উচিত ছিল। উইকেটের বাউন্সটা কম ছিল।’
শান্তর পর বাংলাদেশের ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান এসেছে সৌম্য সরকারের ব্যাটে। ৪৫ বলে ৬ চারে ৩৩ রান করেন সৌম্য। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের চার ব্যাটার দুই অঙ্ক পেরোতে পেরেছেন। মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাওহীদ হৃদয় করেছেন ২৮ ও ১১ রান।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৭ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৮ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১০ ঘণ্টা আগে