ক্রীড়া ডেস্ক
দক্ষিণ আফ্রিকার সাদা বলের প্রধান কোচের চাকরি রব ওয়াল্টার ছেড়েছেন এ বছরের এপ্রিলে। দুই মাস পর তাঁর ঠিকানা বদলে গেল। এখন নিউজিল্যান্ড দলের প্রধান কোচ নিযুক্ত হয়েছেন ওয়াল্টার।
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট (এনজেডসি) গত রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়াল্টারকে নিয়োগ দেওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে। তাঁর সঙ্গে তিন বছরের চুক্তি করেছে এনজেডসি। কিউইদের সব সংস্করণের কোচের দায়িত্বে থাকবেন তিনি। নিউজিল্যান্ডের কোচের দায়িত্ব পেয়ে ওয়াল্টার বলেন, ‘নিউজিল্যান্ড দীর্ঘদিন ধরেই সফল এক দল। তাদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পাওয়া আসলেই অনেক বড় কিছু। সামনে অনেক বড় বড় টুর্নামেন্ট ও সিরিজ রয়েছে। অনেক রোমাঞ্চিত আমি। এখানে চ্যালেঞ্জও অনেক বেশি। কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি।’
নিউজিল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটেও কোচিংয়ের অভিজ্ঞতা রয়েছে ওয়াল্টার। ওটাগো ভোল্টস, সেন্ট্রাল স্ট্র্যাগস-কিউইদের এই ঘরোয়া দুই দলেও কোচের দায়িত্বে ছিলেন ওয়াল্টার। ২০২২-২৩ মৌসুমে স্ট্যাগসকে ফোর্ড ট্রফি ও প্লাঙ্কেট শিল্ড জিতিয়েছিলেন তিনি। ২০২২ সালে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের ভারত সফরেও কোচের তিনি কোচ ছিলেন।
কদিন আগে ওয়াল্টার দক্ষিণ আফ্রিকার সাদা বলের প্রধান কোচ ছিলেন। তাঁর অধীনে প্রোটিয়ারা ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি—আইসিসির এই দুই ইভেন্টে সেমিফাইনালে উঠেছিল।আর ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা উঠলেও ভারতের কাছে হেরে রানার্সআপ হয়েছিল। তবে এ বছরের এপ্রিলে দুই বছরের বেশি চুক্তির মেয়াদ থাকা সত্ত্বেও প্রোটিয়াদের চাকরি ছেড়েছিলেন তিনি।
এনজেডসি প্রথমে সাদা ও লাল বলের জন্য আলাদা কোচ চেয়েছিল। শেষ পর্যন্ত সব সংস্করণের জন্যই কোচ করা হয়েছে ওয়াল্টারকে। ২০২৫-২৭ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্র থেকে শুরু করে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ২০২৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপ ও ২০২৮ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ—তাঁর অধীনে নিউজিল্যান্ড এসব আইসিসির ইভেন্ট খেলার সুযোগ পাচ্ছে।
জুনের মাঝামাঝি সময়ে দায়িত্ব বুঝে নেবেন ওয়াল্টার। তিনি মূলত গ্যারি স্টিডের স্থলাভিষিক্ত হলেন। ২০১৮ থেকে শুরু করে এই পর্যন্ত স্টিডের অধীনে মনে রাখার মতো অনেক সাফল্য পেয়েছে নিউজিল্যান্ড কিউইরা। ২০২১ সালে ভারতকে হারিয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম আসরেই চ্যাম্পিয়ন হয় নিউজিল্যান্ড। এটা আইসিসি ইভেন্টে কিউইদের দ্বিতীয় শিরোপা। এছাড়া তাঁর অধীনে ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি—সাদা বলের ক্রিকেটে আইসিসির এই তিন ইভেন্টের ফাইনাল খেলেছিল নিউজিল্যান্ড। আর গত বছরের অক্টোবরে ভারতের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ কিউইরা জিতেছিল স্টিডের অধীনে।
দক্ষিণ আফ্রিকার সাদা বলের প্রধান কোচের চাকরি রব ওয়াল্টার ছেড়েছেন এ বছরের এপ্রিলে। দুই মাস পর তাঁর ঠিকানা বদলে গেল। এখন নিউজিল্যান্ড দলের প্রধান কোচ নিযুক্ত হয়েছেন ওয়াল্টার।
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট (এনজেডসি) গত রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়াল্টারকে নিয়োগ দেওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে। তাঁর সঙ্গে তিন বছরের চুক্তি করেছে এনজেডসি। কিউইদের সব সংস্করণের কোচের দায়িত্বে থাকবেন তিনি। নিউজিল্যান্ডের কোচের দায়িত্ব পেয়ে ওয়াল্টার বলেন, ‘নিউজিল্যান্ড দীর্ঘদিন ধরেই সফল এক দল। তাদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পাওয়া আসলেই অনেক বড় কিছু। সামনে অনেক বড় বড় টুর্নামেন্ট ও সিরিজ রয়েছে। অনেক রোমাঞ্চিত আমি। এখানে চ্যালেঞ্জও অনেক বেশি। কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি।’
নিউজিল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটেও কোচিংয়ের অভিজ্ঞতা রয়েছে ওয়াল্টার। ওটাগো ভোল্টস, সেন্ট্রাল স্ট্র্যাগস-কিউইদের এই ঘরোয়া দুই দলেও কোচের দায়িত্বে ছিলেন ওয়াল্টার। ২০২২-২৩ মৌসুমে স্ট্যাগসকে ফোর্ড ট্রফি ও প্লাঙ্কেট শিল্ড জিতিয়েছিলেন তিনি। ২০২২ সালে নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের ভারত সফরেও কোচের তিনি কোচ ছিলেন।
কদিন আগে ওয়াল্টার দক্ষিণ আফ্রিকার সাদা বলের প্রধান কোচ ছিলেন। তাঁর অধীনে প্রোটিয়ারা ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি—আইসিসির এই দুই ইভেন্টে সেমিফাইনালে উঠেছিল।আর ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা উঠলেও ভারতের কাছে হেরে রানার্সআপ হয়েছিল। তবে এ বছরের এপ্রিলে দুই বছরের বেশি চুক্তির মেয়াদ থাকা সত্ত্বেও প্রোটিয়াদের চাকরি ছেড়েছিলেন তিনি।
এনজেডসি প্রথমে সাদা ও লাল বলের জন্য আলাদা কোচ চেয়েছিল। শেষ পর্যন্ত সব সংস্করণের জন্যই কোচ করা হয়েছে ওয়াল্টারকে। ২০২৫-২৭ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্র থেকে শুরু করে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ২০২৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপ ও ২০২৮ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ—তাঁর অধীনে নিউজিল্যান্ড এসব আইসিসির ইভেন্ট খেলার সুযোগ পাচ্ছে।
জুনের মাঝামাঝি সময়ে দায়িত্ব বুঝে নেবেন ওয়াল্টার। তিনি মূলত গ্যারি স্টিডের স্থলাভিষিক্ত হলেন। ২০১৮ থেকে শুরু করে এই পর্যন্ত স্টিডের অধীনে মনে রাখার মতো অনেক সাফল্য পেয়েছে নিউজিল্যান্ড কিউইরা। ২০২১ সালে ভারতকে হারিয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম আসরেই চ্যাম্পিয়ন হয় নিউজিল্যান্ড। এটা আইসিসি ইভেন্টে কিউইদের দ্বিতীয় শিরোপা। এছাড়া তাঁর অধীনে ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি—সাদা বলের ক্রিকেটে আইসিসির এই তিন ইভেন্টের ফাইনাল খেলেছিল নিউজিল্যান্ড। আর গত বছরের অক্টোবরে ভারতের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ কিউইরা জিতেছিল স্টিডের অধীনে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে