দলের প্রয়োজনে মেহেদী হাসান মিরাজকে পাওয়া যায় যেকোনো ভূমিকায়। কখনো মেকশিফ্ট ওপেনার হিসেবে তো কখনো লেট-মিডল অর্ডারে। মূলত স্পিন অলরাউন্ডার হলেও ব্যাটিংয়ে নিজেকে অনেকবার প্রমাণ করেছেন ২৫ বছর বয়সী এই অলরাউন্ডার।
এবারের বিশ্বকাপেও বাংলাদেশের অন্যতম ভরসার নাম মিরাজ। মাশরাফি বিন মর্তুজার কাছে তিনি দলের ‘আনসাং হিরো’ বা ‘নেপথ্যের নায়ক’। আজ নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে পোস্ট করা প্রায় ১৪ মিনিটের এক ভিডিওতে বাংলাদেশ বিশ্বকাপ দলের বিচার-বিশ্লেষণ করেছেন বাংলাদেশ বিশ্বকাপ দলের সাবেক অধিনায়ক।
বাংলাদেশের টপ-অর্ডার এবং মিরাজের মেকশিফ্ট ওপেনার হিসেবে ইনিংস উদ্বোধনের প্রসঙ্গে মাশরাফি বলেছেন, ‘টপ-অর্ডার নিয়ে যদি আলোচনা করি, তাহলে আমরা দেখতে পাচ্ছি, এই দলের দুজন স্পেশালিস্ট ওপেনার গিয়েছে। একজন হচ্ছে লিটন এবং আরেকজন তানজিদ তামিম। এ দুজনই আমার কাছে মনে হয়, ওপেনিং করবে আর মেকশিফ্ট ওপেনার হিসেবে খেলবে মিরাজ এবং তিন নম্বরে খেলবে হচ্ছে শান্ত।’
মিরাজকে নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী ম্যাশ আরও বলেন, ‘মিরাজ হচ্ছে, আমার কাছে মনে হয় এক প্রকার আনসাং হিরো, এই দলের। যেখানে তাকে সেট করা হচ্ছে সেখানেই সে রান করছে। আমরা দেখেছি যে পাকিস্তানের সঙ্গে একটি ম্যাচে ১০০ করেছে। বাট মেকশিফ্ট ওপেনার এগেইন, আমি আগেও বলেছি যে একমাত্র নির্ভর করছে টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর।’
মিরাজের ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি বোলিংয়েরও প্রশংসা করেছেন মাশরাফি। তাঁর কাছে যেন একটি প্যাকেজ মিরাজ, ‘অফ স্পিনারের কথা যদি বলি, যে দুজন আছে তারা হচ্ছে মেহেদী হাসান মিরাজ ও শেখ মেহেদী। শেখ মেহেদী আউটস্ট্যান্ডিং বোলার এবং শেষ প্র্যাক্টিস ম্যাচে সে একের পর এক ব্রেক থ্রু দিয়ে গেছে। এ রকম ফ্ল্যাট উইকেটে, যেভাবে বোলিং করেছে। তার বলে ভ্যারিয়েশন আছে। মিরাজও ভালো বোলিং করছে। বেসিক্যালি সে একটা প্যাকেজ। তাকে যেখানে প্রয়োজন সেখানে যেমন ব্যাটিং করানো যায়, সে সাথে সে ১০ ওভার বোলিংও করছে। সেটা এমন নয় যে, দুই-তিন মাস, দেড় দুই বছর ধরে সেটা সে করছে।’
দলের প্রয়োজনে মেহেদী হাসান মিরাজকে পাওয়া যায় যেকোনো ভূমিকায়। কখনো মেকশিফ্ট ওপেনার হিসেবে তো কখনো লেট-মিডল অর্ডারে। মূলত স্পিন অলরাউন্ডার হলেও ব্যাটিংয়ে নিজেকে অনেকবার প্রমাণ করেছেন ২৫ বছর বয়সী এই অলরাউন্ডার।
এবারের বিশ্বকাপেও বাংলাদেশের অন্যতম ভরসার নাম মিরাজ। মাশরাফি বিন মর্তুজার কাছে তিনি দলের ‘আনসাং হিরো’ বা ‘নেপথ্যের নায়ক’। আজ নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে পোস্ট করা প্রায় ১৪ মিনিটের এক ভিডিওতে বাংলাদেশ বিশ্বকাপ দলের বিচার-বিশ্লেষণ করেছেন বাংলাদেশ বিশ্বকাপ দলের সাবেক অধিনায়ক।
বাংলাদেশের টপ-অর্ডার এবং মিরাজের মেকশিফ্ট ওপেনার হিসেবে ইনিংস উদ্বোধনের প্রসঙ্গে মাশরাফি বলেছেন, ‘টপ-অর্ডার নিয়ে যদি আলোচনা করি, তাহলে আমরা দেখতে পাচ্ছি, এই দলের দুজন স্পেশালিস্ট ওপেনার গিয়েছে। একজন হচ্ছে লিটন এবং আরেকজন তানজিদ তামিম। এ দুজনই আমার কাছে মনে হয়, ওপেনিং করবে আর মেকশিফ্ট ওপেনার হিসেবে খেলবে মিরাজ এবং তিন নম্বরে খেলবে হচ্ছে শান্ত।’
মিরাজকে নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী ম্যাশ আরও বলেন, ‘মিরাজ হচ্ছে, আমার কাছে মনে হয় এক প্রকার আনসাং হিরো, এই দলের। যেখানে তাকে সেট করা হচ্ছে সেখানেই সে রান করছে। আমরা দেখেছি যে পাকিস্তানের সঙ্গে একটি ম্যাচে ১০০ করেছে। বাট মেকশিফ্ট ওপেনার এগেইন, আমি আগেও বলেছি যে একমাত্র নির্ভর করছে টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর।’
মিরাজের ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি বোলিংয়েরও প্রশংসা করেছেন মাশরাফি। তাঁর কাছে যেন একটি প্যাকেজ মিরাজ, ‘অফ স্পিনারের কথা যদি বলি, যে দুজন আছে তারা হচ্ছে মেহেদী হাসান মিরাজ ও শেখ মেহেদী। শেখ মেহেদী আউটস্ট্যান্ডিং বোলার এবং শেষ প্র্যাক্টিস ম্যাচে সে একের পর এক ব্রেক থ্রু দিয়ে গেছে। এ রকম ফ্ল্যাট উইকেটে, যেভাবে বোলিং করেছে। তার বলে ভ্যারিয়েশন আছে। মিরাজও ভালো বোলিং করছে। বেসিক্যালি সে একটা প্যাকেজ। তাকে যেখানে প্রয়োজন সেখানে যেমন ব্যাটিং করানো যায়, সে সাথে সে ১০ ওভার বোলিংও করছে। সেটা এমন নয় যে, দুই-তিন মাস, দেড় দুই বছর ধরে সেটা সে করছে।’
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৮ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৯ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১০ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১১ ঘণ্টা আগে