রানা আব্বাস, ঢাকা
কুড়িল মোড় পেরিয়ে পূর্বাচল ৩০০ ফুট সড়কে ঢুকতেই সড়কের দিকনির্দেশিকায় চোখে পড়বে নামটি—‘পূর্বাচল শেখ হাসিনা ক্রিকেট স্টেডিয়াম’। যে স্টেডিয়ামের নির্মাণকাজ শুরুই হয়নি, সেটির নাম এরই মধ্যে সড়কের নির্দেশনা সাইনে উঠে গেছে। বিসিবি আত্মবিশ্বাসী, এ বছর তারা শুরু করে দেবে দেশের ক্রীড়া অবকাঠামোর ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়বহুল, অত্যাধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন স্থাপনার নির্মাণকাজ। কাজ শুরুর লক্ষ্যে এ বছর তারা মূল বাজেটের বাইরে ২৫০ কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দও রেখেছে।
পূর্বাচলে ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের পরিকল্পনা এক দশক ধরেই শোনা যাচ্ছে। বিসিবির প্রায় সব বোর্ড মিটিংয়ে আলোচ্যসূচিতে স্টেডিয়াম নির্মাণের প্রসঙ্গটি থাকে। ২০১৯ সালের ৩ ফেব্রুয়ারির বোর্ড মিটিং শেষে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন প্রথম জানিয়েছিলেন, তাঁরা পূর্বাচলে ৩৭.৪৯ একর জমি বরাদ্দ পেয়েছেন, নামমাত্র ১০ লাখ টাকায় সরকারের কাছ থেকে এই বরাদ্দ বিসিবি পেয়েছে। বিসিবি সভাপতি তখন বলেছিলেন, ‘সব খরচ আমরাই করব। স্টেডিয়ামের সঙ্গে একাডেমি থেকে শুরু করে ইনডোর, সুইমিংপুল, জিমনেসিয়াম—যা যা লাগে, সব থাকবে।’
৩ হাজার কোটি টাকার জমি
২০১৯ সালে পাপন ঘোষণা দিলেও কোভিড মহামারিসহ আরও কিছু কারণে গত পাঁচ বছরে স্টেডিয়ামের নির্মাণকাজ শুরু করতে পারেনি বিসিবি। নামমাত্র মূল্যে পাওয়া পূর্বাচলে ৩ হাজার ৭৩৫.৭০ শতাংশ জমির বর্তমান বাজারমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৫৪৮ কোটি টাকা (প্রতি শতাংশ ৯৫ লাখ টাকা ধরে)। বিসিবির অর্থ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এই এক স্টেডিয়ামে বিসিবির স্থায়ী সম্পদের পুনর্মূল্যায়নের মোট লাভ বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েক হাজার গুণ। এরই মধ্যে দুটি টার্ফের উইকেটসহ মাঠ রক্ষণাবেক্ষণ এবং প্রকল্প কার্যালয় নির্মাণে প্রায় দুই কোটি টাকা সেখানে ব্যয় করেছে বিসিবি।
পরামর্শক ফি ৭৬ কোটি টাকা
বিসিবির গ্রাউন্ডস বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বালু নদের তীরে নৌকার আদলে ৪৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার পূর্বাচল ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে আন্তর্জাতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান বিসিবি চূড়ান্ত করেছে অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠান পপুলাসকে। বিসিবি তাদের পরামর্শক ফি দেবে ৭৬ কোটি টাকা। স্টেডিয়ামের নকশা প্রণয়ন ও প্রকল্প বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক ঠিকাদার নিয়োগপ্রক্রিয়াও শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এটি শেষ হলেই আগামী জুলাইয়ে নির্মাণকাজ শুরুর আশা বিসিবির। ৩৬ থেকে ৪২ মাসের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে চায় বিসিবি।
স্টেডিয়ামের নির্মাণ ব্যয় বাড়ছেই
সূত্র জানায়, পূর্বাচল শেখ হাসিনা স্টেডিয়ামের ভূমি ও আনুষঙ্গিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য বিসিবি চলতি অর্থবছরে ২৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে। প্রকল্পের গতি বাড়াতে এই অর্থ এরই মধ্যে বোর্ড সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে দিনে দিনে প্রাক্কলিত নির্মাণ ব্যয় বেড়েই চলেছে। দুই-তিন বছর আগে যেখানে বিসিবি প্রাক্কলন করেছিল, ৮০০-৯০০ কোটি টাকার মধ্যে স্টেডিয়ামটি নির্মাণ সম্ভব। সেটিই এখন প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা হয়ে যাচ্ছে। তবে কিছু কারণে এই প্রকল্পের প্রকৃত নির্মাণব্যয় এখনই পরিষ্কার করতে চাননি বিসিবির পরিচালক ও গ্রাউন্ডস কমিটির প্রধান মাহবুবুল আনাম। গত পরশু তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘টেন্ডারিং প্রক্রিয়া চলছে। সেরা দর পেতে এখনই আনুষ্ঠানিকভাবে নির্মাণব্যয় জানাচ্ছি না।’ আর বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী বললেন, ‘প্রতিটি জিনিসের দাম গত দুই বছরে অনেক বেড়েছে। এখন যে বিদেশি নির্মাণসামগ্রী ক্রয়ের খরচ প্রাক্কলন করা হচ্ছে, তিন বছর পর ডলারের রেট কেমন হবে, আমরা তা জানি না। এখন আর্থিক খাত ও জিনিসপত্রের দাম আগের মতো স্থিতিশীলও নয়। এসব বিবেচনা করে এখনই নির্দিষ্ট করে নির্মাণ ব্যয় বলার সুযোগ নেই।’
নির্মাণ ব্যয় কীভাবে জোগাবে বিসিবি
নিজেদের আর্থিক শক্তির ওপর নির্ভর করেই নিজস্ব খরচে ব্যয়বহুল এ স্টেডিয়াম নির্মাণের সাহস দেখাচ্ছে বিসিবি। ৭ বছর আগেই বিসিবি বছরে ২০০ কোটি টাকার বেশি আয় করেছে। ২০১৭–১৮ অর্থবছরে তাদের ফিক্সড ডিপোজিটে (এফডিআর) বিনিয়োগ ছিল ৫২২ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবছরে এফডিআর দাঁড়িয়েছে ৭৭২ কোটি টাকা। বিসিবির আর্থিক কাঠামো এতটাই শক্তিশালী, এখন তাদের পুঞ্জীভূত তহবিল দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬৫ কোটি টাকা। গত অর্থবছরে তারা সব ব্যয়ের পরও রেকর্ড ১৫১ কোটি টাকা বাঁচাতে পেরেছে। এ সময়ে আয় করেছে রেকর্ড ৫০৭ কোটি টাকা। আগামী চার বছরে পূর্বাচল স্টেডিয়াম নির্মাণে যদি প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়, সেটি বিসিবির আর্থিক কাঠামোয় কতটা প্রভাব পড়তে পারে, সে প্রশ্নে মাহবুব আনাম বললেন, ‘আমরা ভিন্ন আর্থিক মডেলে এটি নির্মাণ করতে যাচ্ছি, যেটা খুলে বলতে চাচ্ছি না। এখন বললে সামনে টেন্ডারে সেটা এফেক্ট করবে।’ আর নিজাম উদ্দিন চৌধুরী বললেন, ‘নিশ্চয়ই বোর্ড ভালো পরিকল্পনা করেই এটা করতে যাচ্ছে।’
প্রতিবছরই পৃষ্ঠপোষক, এফডিআরে বিনিয়োগ, আইসিসি ও এসিসি থেকে প্রাপ্ত মোটা অঙ্কের রাজস্ব সরবরাহ যেহেতু অব্যাহত থাকছে; দেশের ক্রীড়া অবকাঠামো নির্মাণের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ব্যয় নিয়ে তাই খুব বেশি ভাবছে না বিসিবি।
আরও পড়ুন:
কুড়িল মোড় পেরিয়ে পূর্বাচল ৩০০ ফুট সড়কে ঢুকতেই সড়কের দিকনির্দেশিকায় চোখে পড়বে নামটি—‘পূর্বাচল শেখ হাসিনা ক্রিকেট স্টেডিয়াম’। যে স্টেডিয়ামের নির্মাণকাজ শুরুই হয়নি, সেটির নাম এরই মধ্যে সড়কের নির্দেশনা সাইনে উঠে গেছে। বিসিবি আত্মবিশ্বাসী, এ বছর তারা শুরু করে দেবে দেশের ক্রীড়া অবকাঠামোর ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়বহুল, অত্যাধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন স্থাপনার নির্মাণকাজ। কাজ শুরুর লক্ষ্যে এ বছর তারা মূল বাজেটের বাইরে ২৫০ কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দও রেখেছে।
পূর্বাচলে ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণের পরিকল্পনা এক দশক ধরেই শোনা যাচ্ছে। বিসিবির প্রায় সব বোর্ড মিটিংয়ে আলোচ্যসূচিতে স্টেডিয়াম নির্মাণের প্রসঙ্গটি থাকে। ২০১৯ সালের ৩ ফেব্রুয়ারির বোর্ড মিটিং শেষে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন প্রথম জানিয়েছিলেন, তাঁরা পূর্বাচলে ৩৭.৪৯ একর জমি বরাদ্দ পেয়েছেন, নামমাত্র ১০ লাখ টাকায় সরকারের কাছ থেকে এই বরাদ্দ বিসিবি পেয়েছে। বিসিবি সভাপতি তখন বলেছিলেন, ‘সব খরচ আমরাই করব। স্টেডিয়ামের সঙ্গে একাডেমি থেকে শুরু করে ইনডোর, সুইমিংপুল, জিমনেসিয়াম—যা যা লাগে, সব থাকবে।’
৩ হাজার কোটি টাকার জমি
২০১৯ সালে পাপন ঘোষণা দিলেও কোভিড মহামারিসহ আরও কিছু কারণে গত পাঁচ বছরে স্টেডিয়ামের নির্মাণকাজ শুরু করতে পারেনি বিসিবি। নামমাত্র মূল্যে পাওয়া পূর্বাচলে ৩ হাজার ৭৩৫.৭০ শতাংশ জমির বর্তমান বাজারমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৫৪৮ কোটি টাকা (প্রতি শতাংশ ৯৫ লাখ টাকা ধরে)। বিসিবির অর্থ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এই এক স্টেডিয়ামে বিসিবির স্থায়ী সম্পদের পুনর্মূল্যায়নের মোট লাভ বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েক হাজার গুণ। এরই মধ্যে দুটি টার্ফের উইকেটসহ মাঠ রক্ষণাবেক্ষণ এবং প্রকল্প কার্যালয় নির্মাণে প্রায় দুই কোটি টাকা সেখানে ব্যয় করেছে বিসিবি।
পরামর্শক ফি ৭৬ কোটি টাকা
বিসিবির গ্রাউন্ডস বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বালু নদের তীরে নৌকার আদলে ৪৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার পূর্বাচল ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে আন্তর্জাতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান বিসিবি চূড়ান্ত করেছে অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠান পপুলাসকে। বিসিবি তাদের পরামর্শক ফি দেবে ৭৬ কোটি টাকা। স্টেডিয়ামের নকশা প্রণয়ন ও প্রকল্প বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক ঠিকাদার নিয়োগপ্রক্রিয়াও শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এটি শেষ হলেই আগামী জুলাইয়ে নির্মাণকাজ শুরুর আশা বিসিবির। ৩৬ থেকে ৪২ মাসের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে চায় বিসিবি।
স্টেডিয়ামের নির্মাণ ব্যয় বাড়ছেই
সূত্র জানায়, পূর্বাচল শেখ হাসিনা স্টেডিয়ামের ভূমি ও আনুষঙ্গিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য বিসিবি চলতি অর্থবছরে ২৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে। প্রকল্পের গতি বাড়াতে এই অর্থ এরই মধ্যে বোর্ড সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে দিনে দিনে প্রাক্কলিত নির্মাণ ব্যয় বেড়েই চলেছে। দুই-তিন বছর আগে যেখানে বিসিবি প্রাক্কলন করেছিল, ৮০০-৯০০ কোটি টাকার মধ্যে স্টেডিয়ামটি নির্মাণ সম্ভব। সেটিই এখন প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা হয়ে যাচ্ছে। তবে কিছু কারণে এই প্রকল্পের প্রকৃত নির্মাণব্যয় এখনই পরিষ্কার করতে চাননি বিসিবির পরিচালক ও গ্রাউন্ডস কমিটির প্রধান মাহবুবুল আনাম। গত পরশু তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘টেন্ডারিং প্রক্রিয়া চলছে। সেরা দর পেতে এখনই আনুষ্ঠানিকভাবে নির্মাণব্যয় জানাচ্ছি না।’ আর বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী বললেন, ‘প্রতিটি জিনিসের দাম গত দুই বছরে অনেক বেড়েছে। এখন যে বিদেশি নির্মাণসামগ্রী ক্রয়ের খরচ প্রাক্কলন করা হচ্ছে, তিন বছর পর ডলারের রেট কেমন হবে, আমরা তা জানি না। এখন আর্থিক খাত ও জিনিসপত্রের দাম আগের মতো স্থিতিশীলও নয়। এসব বিবেচনা করে এখনই নির্দিষ্ট করে নির্মাণ ব্যয় বলার সুযোগ নেই।’
নির্মাণ ব্যয় কীভাবে জোগাবে বিসিবি
নিজেদের আর্থিক শক্তির ওপর নির্ভর করেই নিজস্ব খরচে ব্যয়বহুল এ স্টেডিয়াম নির্মাণের সাহস দেখাচ্ছে বিসিবি। ৭ বছর আগেই বিসিবি বছরে ২০০ কোটি টাকার বেশি আয় করেছে। ২০১৭–১৮ অর্থবছরে তাদের ফিক্সড ডিপোজিটে (এফডিআর) বিনিয়োগ ছিল ৫২২ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবছরে এফডিআর দাঁড়িয়েছে ৭৭২ কোটি টাকা। বিসিবির আর্থিক কাঠামো এতটাই শক্তিশালী, এখন তাদের পুঞ্জীভূত তহবিল দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬৫ কোটি টাকা। গত অর্থবছরে তারা সব ব্যয়ের পরও রেকর্ড ১৫১ কোটি টাকা বাঁচাতে পেরেছে। এ সময়ে আয় করেছে রেকর্ড ৫০৭ কোটি টাকা। আগামী চার বছরে পূর্বাচল স্টেডিয়াম নির্মাণে যদি প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়, সেটি বিসিবির আর্থিক কাঠামোয় কতটা প্রভাব পড়তে পারে, সে প্রশ্নে মাহবুব আনাম বললেন, ‘আমরা ভিন্ন আর্থিক মডেলে এটি নির্মাণ করতে যাচ্ছি, যেটা খুলে বলতে চাচ্ছি না। এখন বললে সামনে টেন্ডারে সেটা এফেক্ট করবে।’ আর নিজাম উদ্দিন চৌধুরী বললেন, ‘নিশ্চয়ই বোর্ড ভালো পরিকল্পনা করেই এটা করতে যাচ্ছে।’
প্রতিবছরই পৃষ্ঠপোষক, এফডিআরে বিনিয়োগ, আইসিসি ও এসিসি থেকে প্রাপ্ত মোটা অঙ্কের রাজস্ব সরবরাহ যেহেতু অব্যাহত থাকছে; দেশের ক্রীড়া অবকাঠামো নির্মাণের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ব্যয় নিয়ে তাই খুব বেশি ভাবছে না বিসিবি।
আরও পড়ুন:
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৩ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৪ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৫ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৬ ঘণ্টা আগে