বিশ্বের প্রথম থ্রিডি প্রিন্টেড রকেট ‘টেরান-১’ সফলভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের কেপ ক্যানাভেরাল শহর থেকে উৎক্ষেপণ করা হয় এটি। এর আগে দুইবার ব্যর্থ হলেও তৃতীয়বার সফলভাবে এই রকেট উৎক্ষেপণ সম্ভব হয়। তবে অরবিটে পৌঁছাতে পারেনি এই এটি। থ্রিডি প্রিন্টেড রকেটের এই সফল উৎক্ষেপণে সন্তুষ্ট এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রিলেটিভিটি স্পেস।
সিএনএনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, উৎক্ষেপণের পর দ্বিতীয় পর্যায়ে আলাদা হওয়ার সময় রকেটটি ব্যর্থ হয়। ফলে অরবিটে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে আর সাফল্য আসেনি এই রকেটের। রিলেটিভিটি স্পেস জানিয়েছে, এই রকেটের সফল উৎক্ষেপণই একটি বড় সাফল্য। কারণ, এর কাঠামো নির্ধারিত সর্বোচ্চ ডায়নামিক প্রেশার বা চাপ সফলভাবে প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়েছে।
রিলেটিভিটি স্পেস এক টুইটে লিখেছে, এই থ্রিডি প্রিন্টেড রকেটের সফল উৎক্ষেপণ প্রমাণ করেছে যে আমাদের প্রযুক্তি সফল। পরবর্তী রকেট ‘টেরান-আর’ এর ক্ষেত্রেও এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।’
রিলেটিভিটি স্পেস আরও জানিয়েছে, উৎক্ষেপণের পর এই রকেট মেইন ইঞ্জিন কাটঅফ এবং স্টেজ সেপারেশন— এই দুই পর্যায়ে অগ্রসর হয়েছিল। শিগগিরই ফ্লাইটের ডেটা পর্যবেক্ষণ করে সাধারণ মানুষকে জানাবে এটি।
টেরান-১ রকেটের ৮৫ শতাংশই হলো থ্রিডি প্রিন্টেড। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত— রকেটের মুভিং পার্ট যেমন রবারের সিল, কম্পিউটার, ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট, রকেট বডি, রকেটের সামনের নোজ কোণ এলাকায় যুক্ত অন্যান্য অংশ, ইন্টারনাল প্রোপেল্যান্ট ট্যাংক, ও ইঞ্জিনের বেশির ভাগ অংশ।
ব্লু অরিজিন এলএলসির প্রাক্তন প্রকৌশলী ও রিলেটিভিটি স্পেসের প্রধান নির্বাহী টিম এলিস বলেন, ‘এই থ্রিডি প্রিন্টেড রকেট উৎক্ষেপণের কারণ হল এটা দেখানো বা প্রমাণ করা যে থ্রিডি প্রিন্টেড ভেহিকেলও “ম্যাক্স কিউ” পার করতে সক্ষম।’
বিশ্বের প্রথম থ্রিডি প্রিন্টেড রকেট ‘টেরান-১’ সফলভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের কেপ ক্যানাভেরাল শহর থেকে উৎক্ষেপণ করা হয় এটি। এর আগে দুইবার ব্যর্থ হলেও তৃতীয়বার সফলভাবে এই রকেট উৎক্ষেপণ সম্ভব হয়। তবে অরবিটে পৌঁছাতে পারেনি এই এটি। থ্রিডি প্রিন্টেড রকেটের এই সফল উৎক্ষেপণে সন্তুষ্ট এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রিলেটিভিটি স্পেস।
সিএনএনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, উৎক্ষেপণের পর দ্বিতীয় পর্যায়ে আলাদা হওয়ার সময় রকেটটি ব্যর্থ হয়। ফলে অরবিটে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে আর সাফল্য আসেনি এই রকেটের। রিলেটিভিটি স্পেস জানিয়েছে, এই রকেটের সফল উৎক্ষেপণই একটি বড় সাফল্য। কারণ, এর কাঠামো নির্ধারিত সর্বোচ্চ ডায়নামিক প্রেশার বা চাপ সফলভাবে প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়েছে।
রিলেটিভিটি স্পেস এক টুইটে লিখেছে, এই থ্রিডি প্রিন্টেড রকেটের সফল উৎক্ষেপণ প্রমাণ করেছে যে আমাদের প্রযুক্তি সফল। পরবর্তী রকেট ‘টেরান-আর’ এর ক্ষেত্রেও এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।’
রিলেটিভিটি স্পেস আরও জানিয়েছে, উৎক্ষেপণের পর এই রকেট মেইন ইঞ্জিন কাটঅফ এবং স্টেজ সেপারেশন— এই দুই পর্যায়ে অগ্রসর হয়েছিল। শিগগিরই ফ্লাইটের ডেটা পর্যবেক্ষণ করে সাধারণ মানুষকে জানাবে এটি।
টেরান-১ রকেটের ৮৫ শতাংশই হলো থ্রিডি প্রিন্টেড। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত— রকেটের মুভিং পার্ট যেমন রবারের সিল, কম্পিউটার, ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট, রকেট বডি, রকেটের সামনের নোজ কোণ এলাকায় যুক্ত অন্যান্য অংশ, ইন্টারনাল প্রোপেল্যান্ট ট্যাংক, ও ইঞ্জিনের বেশির ভাগ অংশ।
ব্লু অরিজিন এলএলসির প্রাক্তন প্রকৌশলী ও রিলেটিভিটি স্পেসের প্রধান নির্বাহী টিম এলিস বলেন, ‘এই থ্রিডি প্রিন্টেড রকেট উৎক্ষেপণের কারণ হল এটা দেখানো বা প্রমাণ করা যে থ্রিডি প্রিন্টেড ভেহিকেলও “ম্যাক্স কিউ” পার করতে সক্ষম।’
মহাকাশ গবেষণায় নতুন এক চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে যা সৌরজগৎ সম্পর্কে আমাদের ধারণা আবারও বদলে দিতে পারে। আন্তর্জাতিক গবেষকদলের দাবি, সৌরজগতের একেবারে প্রান্তে লুকিয়ে আছে রহস্যময় নবম গ্রহ ‘প্ল্যানেট নাইন’ বা ‘প্ল্যানেট এক্স’।
৭ ঘণ্টা আগেপৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। সাধারণ মানুষেরই যেখানে আগ্রহ সীমাহীন, সেখানে যেসব গবেষক চাঁদ নিয়ে কাজ করছেন তাদের আগ্রহ কেমন হতে পারে? এবার বিজ্ঞানীদের সেই আগ্রহ মেটাতেই চাঁদের মাটিতে ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন বা আন্তর্জাতিক চন্দ্র গবেষণাকেন্দ্র (আইএলআরএস) গড়তে
১ দিন আগেসাধারণত গাছের চাহিদা বুঝতে নিজের অভিজ্ঞতা এবং অনুমানের ওপর নির্ভর করেন কৃষকেরা। তবে ভবিষ্যতে গাছও জানাতে পারবে তার প্রয়োজনের কথা। কখন তার পানির প্রয়োজন বা কীটের আক্রমণ হয়েছে, তা সে নিজেই কৃষককে জানিয়ে দেবে।
১ দিন আগেআপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন—কেন কুকুর, বিড়াল বা গরিলার মতো আপনার সারা শরীর ঘন লোমে ঢাকা নয়? মানুষই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় যাদের লোম পাতলা। হাতি, গন্ডার এবং নেংটি ইঁদুরের গায়েও খুব কম লোম থাকে। তিমি এবং ডলফিনের মতো কিছু সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
৩ দিন আগে