সূর্য পর্যবেক্ষণ করতে মহাশূন্যে আদিত্য এল-১ নামে মিশন পাঠিয়েছে ভারত। সেই মিশন চূড়ান্ত কক্ষপথে পৌঁছে গেছে বলে জানিয়েছে ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন-ইসরো। সংস্থাটি জানিয়েছে, আদিত্য এল-১ মহাকাশযানটি হ্যালো-অরবিট বা কক্ষপথে সফলভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়্যারের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হ্যালো অরবিট বা কক্ষপথ হলো—এমন একটি অবস্থান যেখানে কোনো বস্তুকে রাখা হলে তা পৃথিবী ও সূর্যের মাধ্যাকর্ষণের প্রভাব অনুভব করবে না। ফলে বস্তুটি সেখানেই স্থির থাকবে। এ ধরনের বিন্দুকে ল্যাগ্রেইঞ্জ পয়েন্ট বলা হয়। গত ৬ জানুয়ারি ভারতের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টায় আদিত্য হ্যালো অরবিটের ল্যাগ্রেইঞ্জ পয়েন্ট-১ এ পৌঁছে যায়।
এর আগে, গত ২ সেপ্টেম্বর ভারতের প্রথম সৌর মিশন আদিত্য এল-১ স্থানীয় অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা উৎক্ষেপণকেন্দ্র থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়। এই মিশনটি মূলত দূর থেকে সূর্যের উপরিভাগের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ এবং সৌর বায়ুর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য পাঠানো হচ্ছে।
যানটিতে থাকা ভিজিবল এমিশন লাইন করোনোগ্রাফ (ভিইএলসি) নামের একটি যন্ত্র প্রতিদিন ভারতের বিজ্ঞানীদের কাছে সূর্যের করোনার বা উপরিভাগের ১ হাজার ৪৪০টি স্থিরচিত্র পাঠাবে বিশ্লেষণ করার জন্য। ভিইএলসিতে মোট সাতটি অংশ রয়েছে, যার মধ্যে চারটি অংশ সূর্যের আলো, বাকি তিনটি সৌর বায়ু, প্লাজমা এবং সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্রে পর্যবেক্ষণ করবে।
ভারতের ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোফিজিকস (আইআইএ) জানিয়েছে, ১৯০ কেজি ওজনের ভিইএলসি আগামী পাঁচ বছর ধরে সূর্যকে পর্যবেক্ষণ করবে এবং স্থিরচিত্র পাঠাবে। এই স্পেসক্রাফটির আয়ুও পাঁচ বছর। তবে জ্বালানি কম ব্যবহার করলে আয়ু আরও কিছু সময় বাড়তে পারে।
সূর্য পর্যবেক্ষণ করতে মহাশূন্যে আদিত্য এল-১ নামে মিশন পাঠিয়েছে ভারত। সেই মিশন চূড়ান্ত কক্ষপথে পৌঁছে গেছে বলে জানিয়েছে ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন-ইসরো। সংস্থাটি জানিয়েছে, আদিত্য এল-১ মহাকাশযানটি হ্যালো-অরবিট বা কক্ষপথে সফলভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়্যারের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হ্যালো অরবিট বা কক্ষপথ হলো—এমন একটি অবস্থান যেখানে কোনো বস্তুকে রাখা হলে তা পৃথিবী ও সূর্যের মাধ্যাকর্ষণের প্রভাব অনুভব করবে না। ফলে বস্তুটি সেখানেই স্থির থাকবে। এ ধরনের বিন্দুকে ল্যাগ্রেইঞ্জ পয়েন্ট বলা হয়। গত ৬ জানুয়ারি ভারতের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টায় আদিত্য হ্যালো অরবিটের ল্যাগ্রেইঞ্জ পয়েন্ট-১ এ পৌঁছে যায়।
এর আগে, গত ২ সেপ্টেম্বর ভারতের প্রথম সৌর মিশন আদিত্য এল-১ স্থানীয় অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা উৎক্ষেপণকেন্দ্র থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়। এই মিশনটি মূলত দূর থেকে সূর্যের উপরিভাগের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ এবং সৌর বায়ুর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য পাঠানো হচ্ছে।
যানটিতে থাকা ভিজিবল এমিশন লাইন করোনোগ্রাফ (ভিইএলসি) নামের একটি যন্ত্র প্রতিদিন ভারতের বিজ্ঞানীদের কাছে সূর্যের করোনার বা উপরিভাগের ১ হাজার ৪৪০টি স্থিরচিত্র পাঠাবে বিশ্লেষণ করার জন্য। ভিইএলসিতে মোট সাতটি অংশ রয়েছে, যার মধ্যে চারটি অংশ সূর্যের আলো, বাকি তিনটি সৌর বায়ু, প্লাজমা এবং সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্রে পর্যবেক্ষণ করবে।
ভারতের ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোফিজিকস (আইআইএ) জানিয়েছে, ১৯০ কেজি ওজনের ভিইএলসি আগামী পাঁচ বছর ধরে সূর্যকে পর্যবেক্ষণ করবে এবং স্থিরচিত্র পাঠাবে। এই স্পেসক্রাফটির আয়ুও পাঁচ বছর। তবে জ্বালানি কম ব্যবহার করলে আয়ু আরও কিছু সময় বাড়তে পারে।
মহাকাশ গবেষণায় নতুন এক চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে যা সৌরজগৎ সম্পর্কে আমাদের ধারণা আবারও বদলে দিতে পারে। আন্তর্জাতিক গবেষকদলের দাবি, সৌরজগতের একেবারে প্রান্তে লুকিয়ে আছে রহস্যময় নবম গ্রহ ‘প্ল্যানেট নাইন’ বা ‘প্ল্যানেট এক্স’।
৫ ঘণ্টা আগেপৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। সাধারণ মানুষেরই যেখানে আগ্রহ সীমাহীন, সেখানে যেসব গবেষক চাঁদ নিয়ে কাজ করছেন তাদের আগ্রহ কেমন হতে পারে? এবার বিজ্ঞানীদের সেই আগ্রহ মেটাতেই চাঁদের মাটিতে ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন বা আন্তর্জাতিক চন্দ্র গবেষণাকেন্দ্র (আইএলআরএস) গড়তে
১ দিন আগেসাধারণত গাছের চাহিদা বুঝতে নিজের অভিজ্ঞতা এবং অনুমানের ওপর নির্ভর করেন কৃষকেরা। তবে ভবিষ্যতে গাছও জানাতে পারবে তার প্রয়োজনের কথা। কখন তার পানির প্রয়োজন বা কীটের আক্রমণ হয়েছে, তা সে নিজেই কৃষককে জানিয়ে দেবে।
১ দিন আগেআপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন—কেন কুকুর, বিড়াল বা গরিলার মতো আপনার সারা শরীর ঘন লোমে ঢাকা নয়? মানুষই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় যাদের লোম পাতলা। হাতি, গন্ডার এবং নেংটি ইঁদুরের গায়েও খুব কম লোম থাকে। তিমি এবং ডলফিনের মতো কিছু সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
৩ দিন আগে