আজ ২৯ ফেব্রুয়ারি, গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে ‘লিপ ডে’। প্রতি চার বছর পরপর ক্যালেন্ডারে এদিন আসে এবং এ বছরকে বলা হয় লিপ ইয়ার বা অধিবর্ষ। কেন এই লিপ ইয়ার? বলা হয়, সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে পৃথিবীর সময় লাগে ৩৬৫ দিন। ১২ মাসের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারে সাধারণত ৩৬৫ দিন থাকে। যদিও প্রকৃত অর্থে এই সময় ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড। ফলে প্রতিবছরই কিছু সময় বাড়তি থেকে যায়।
এই বাড়তি সময় সমন্বয় করতেই চার বছর পরপর ফেব্রুয়ারি মাসে বাড়তি দিন যোগ করা হয়। তাই ২৮ দিনের বদলে ওই বছর ফেব্রুয়ারি মাস হয় ২৯ দিনে। চার বছর পরপর লিপ ইয়ার আসার এই সাধারণ হিসাব সব সময় খাটে না। এর ব্যত্যয় ঘটেছে।
সাধারণ হিসাবে খ্রিষ্টাব্দ ৫০০, ৬০০, ৭০০, ৯০০, ১০০০, ১১০০, ১৩০০, ১৪০০, ১৫০০, ১৭০০, ১৮০০ ও ১৯০০ সালে লিপ ইয়ার হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। তখন দুটি লিপ ইয়ারের মাঝে ব্যবধান ছিল ৮ বছর। যেমন, ১৯০০ সালের আগে লিপ ইয়ার ছিল ১৮৯৬ সালে এবং পরে লিপ ইয়ার ছিল ১৯০৪ সালে। ভবিষ্যতেও ২০৯৬ সালের পরে ২১০০ সাল লিপ ইয়ার হবে না। এরপরের লিপ ইয়ার হবে ২১০৪ সালে। কিন্তু কেন?
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল এয়ার অ্যান্ড স্পেস মিউজিয়াম জানায়, প্রতি চার বছরে ক্যালেন্ডারে একটি করে লিপ ডে যোগ করার ফলে ক্যালেন্ডারের দৈর্ঘ্য প্রায় ৪৪ মিনিট করে বৃদ্ধি পায়। বিজ্ঞানবিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্স থেকে জানা যায়, এর ফলে প্রতি ১২৯ বছরে একটি দিন পাওয়া যায়। আর এ কারণেই চার বছর পরপর লিপ ইয়ার আসার হিসেবে ব্যত্যয় ঘটে। যার ফলে উল্লিখিত সালগুলো লিপ ইয়ার ছিল না এবং ২১০০ সাল লিপ ইয়ার হবে না।
কীভাবে বোঝা যাবে লিপ ইয়ারের এই ব্যত্যয়?
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্টার্ন ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে জ্যোতির্বিদ্যাবিষয়ক আলোচনা থেকে জানা যায়, লিপ ইয়ারগুলো সাধারণত চার সংখ্যা বিভাজ্য। তবে শতাব্দীর শুরুর বছর অর্থাৎ যেসব বছরের শেষে দুটি শূন্য থাকে সেগুলো লিপ ইয়ার হবে না, যদি না ওই সালগুলো ১০০ এবং ৪০০ দিয়ে বিভাজ্য হয়। যেমন— ১৬০০ এবং ২০০০ সাল লিপ ইয়ার। কারণ, এই বছরগুলো ১০০ এবং ৪০০ দিয়ে বিভাজ্য। অর্থাৎ প্রতি ৪০০ বছরের মধ্যে তিনবার এমন ব্যত্যয় ঘটবে, যেখানে দুটি লিপ ইয়ারের মধ্যে ৮ বছরের ব্যবধান থাকবে।
আজ ২৯ ফেব্রুয়ারি, গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে ‘লিপ ডে’। প্রতি চার বছর পরপর ক্যালেন্ডারে এদিন আসে এবং এ বছরকে বলা হয় লিপ ইয়ার বা অধিবর্ষ। কেন এই লিপ ইয়ার? বলা হয়, সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে পৃথিবীর সময় লাগে ৩৬৫ দিন। ১২ মাসের গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারে সাধারণত ৩৬৫ দিন থাকে। যদিও প্রকৃত অর্থে এই সময় ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড। ফলে প্রতিবছরই কিছু সময় বাড়তি থেকে যায়।
এই বাড়তি সময় সমন্বয় করতেই চার বছর পরপর ফেব্রুয়ারি মাসে বাড়তি দিন যোগ করা হয়। তাই ২৮ দিনের বদলে ওই বছর ফেব্রুয়ারি মাস হয় ২৯ দিনে। চার বছর পরপর লিপ ইয়ার আসার এই সাধারণ হিসাব সব সময় খাটে না। এর ব্যত্যয় ঘটেছে।
সাধারণ হিসাবে খ্রিষ্টাব্দ ৫০০, ৬০০, ৭০০, ৯০০, ১০০০, ১১০০, ১৩০০, ১৪০০, ১৫০০, ১৭০০, ১৮০০ ও ১৯০০ সালে লিপ ইয়ার হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। তখন দুটি লিপ ইয়ারের মাঝে ব্যবধান ছিল ৮ বছর। যেমন, ১৯০০ সালের আগে লিপ ইয়ার ছিল ১৮৯৬ সালে এবং পরে লিপ ইয়ার ছিল ১৯০৪ সালে। ভবিষ্যতেও ২০৯৬ সালের পরে ২১০০ সাল লিপ ইয়ার হবে না। এরপরের লিপ ইয়ার হবে ২১০৪ সালে। কিন্তু কেন?
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল এয়ার অ্যান্ড স্পেস মিউজিয়াম জানায়, প্রতি চার বছরে ক্যালেন্ডারে একটি করে লিপ ডে যোগ করার ফলে ক্যালেন্ডারের দৈর্ঘ্য প্রায় ৪৪ মিনিট করে বৃদ্ধি পায়। বিজ্ঞানবিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্স থেকে জানা যায়, এর ফলে প্রতি ১২৯ বছরে একটি দিন পাওয়া যায়। আর এ কারণেই চার বছর পরপর লিপ ইয়ার আসার হিসেবে ব্যত্যয় ঘটে। যার ফলে উল্লিখিত সালগুলো লিপ ইয়ার ছিল না এবং ২১০০ সাল লিপ ইয়ার হবে না।
কীভাবে বোঝা যাবে লিপ ইয়ারের এই ব্যত্যয়?
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্টার্ন ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে জ্যোতির্বিদ্যাবিষয়ক আলোচনা থেকে জানা যায়, লিপ ইয়ারগুলো সাধারণত চার সংখ্যা বিভাজ্য। তবে শতাব্দীর শুরুর বছর অর্থাৎ যেসব বছরের শেষে দুটি শূন্য থাকে সেগুলো লিপ ইয়ার হবে না, যদি না ওই সালগুলো ১০০ এবং ৪০০ দিয়ে বিভাজ্য হয়। যেমন— ১৬০০ এবং ২০০০ সাল লিপ ইয়ার। কারণ, এই বছরগুলো ১০০ এবং ৪০০ দিয়ে বিভাজ্য। অর্থাৎ প্রতি ৪০০ বছরের মধ্যে তিনবার এমন ব্যত্যয় ঘটবে, যেখানে দুটি লিপ ইয়ারের মধ্যে ৮ বছরের ব্যবধান থাকবে।
মহাকাশ গবেষণায় নতুন এক চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে যা সৌরজগৎ সম্পর্কে আমাদের ধারণা আবারও বদলে দিতে পারে। আন্তর্জাতিক গবেষকদলের দাবি, সৌরজগতের একেবারে প্রান্তে লুকিয়ে আছে রহস্যময় নবম গ্রহ ‘প্ল্যানেট নাইন’ বা ‘প্ল্যানেট এক্স’।
২১ ঘণ্টা আগেপৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। সাধারণ মানুষেরই যেখানে আগ্রহ সীমাহীন, সেখানে যেসব গবেষক চাঁদ নিয়ে কাজ করছেন তাদের আগ্রহ কেমন হতে পারে? এবার বিজ্ঞানীদের সেই আগ্রহ মেটাতেই চাঁদের মাটিতে ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন বা আন্তর্জাতিক চন্দ্র গবেষণাকেন্দ্র (আইএলআরএস) গড়তে
২ দিন আগেসাধারণত গাছের চাহিদা বুঝতে নিজের অভিজ্ঞতা এবং অনুমানের ওপর নির্ভর করেন কৃষকেরা। তবে ভবিষ্যতে গাছও জানাতে পারবে তার প্রয়োজনের কথা। কখন তার পানির প্রয়োজন বা কীটের আক্রমণ হয়েছে, তা সে নিজেই কৃষককে জানিয়ে দেবে।
২ দিন আগেআপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন—কেন কুকুর, বিড়াল বা গরিলার মতো আপনার সারা শরীর ঘন লোমে ঢাকা নয়? মানুষই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় যাদের লোম পাতলা। হাতি, গন্ডার এবং নেংটি ইঁদুরের গায়েও খুব কম লোম থাকে। তিমি এবং ডলফিনের মতো কিছু সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
৪ দিন আগে