নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান নতুন রাজনৈতিক দল গঠন প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘সরকার থেকে বের হয়ে দল করুন, নির্বাচন করুন। আপনারা জনগণের ভালোবাসা পেলে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় যেতে পারবেন। কাকে নির্বাচিত করল, সেটা দেখার বিষয় না। বিএনপির দেখার ব্যাপার হলো, জনগণ ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছে কি না।’
আজ বৃহস্পতিবার বরিশাল নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউতে জেলা (দক্ষিণ) বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার।
সমাবেশে প্রায় সব বক্তা নাম উল্লেখ না করে বর্তমান পরিস্থিতির জন্য একটি ইসলামি দলকে দায়ী করে তীব্র সমালোচনা করেন এবং স্বাধীনতাবিরোধী আখ্যা দিয়ে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বেগম সেলিমা রহমান বলেন, ‘আজ যেটা ঠিক, কাল সেটা বেঠিক হতে পারে। সংস্কার সব সময় পরিবর্তন হয়। সংস্কারের ঘোষণা দিয়েছিলেন আমাদের নেতা তারেক রহমান। তিনি ৩১ দফা দিয়েছেন, যার মধ্যে তিনি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন। যে চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে আগামী দিনের পরিচ্ছন্ন রাজনীতি গড়ে উঠবে। যে রাজনীতি হবে সাধারণ মানুষের, যে রাজনীতি হবে জনগণের মৌলিক অধিকারের।’
সেলিমা রহমান বলেন, ‘আজ দরকার ঐক্যবদ্ধ সরকার। সে ঐক্যবদ্ধ আমরা করতে না পারলে আগামী নির্বাচনকে নানান অছিলায় পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। তবে মানুষের পাশে থেকে আমরা যদি সুন্দর নির্বাচন করতে পারি, তাহলে বুঝব যে স্বপ্ন ও আশা নিয়ে ছাত্র-জনতা শহীদ হয়েছেন, তাঁদের সেই স্বপ্ন-আশা পূরণ করতে পারব।’
মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, ‘বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না। সে জন্য এখনো বরিশাল নগরীতে পলিয়ে যাওয়া স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আত্মীয়স্বজনের নামে দখল করা প্রতিষ্ঠানগুলো বহাল আছে।’
দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবুল হোসেন খানের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান, মাহাবুবুল হক নান্নু, সহবন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক রওনাকুল ইসলাম টিপু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু, এবায়দুল হক চান, দুলাল হেসেন, আবু নাসের রহমাতুল্লাহ, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আবুল কালাম শাহিন, শহীদ হাসান প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান নতুন রাজনৈতিক দল গঠন প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘সরকার থেকে বের হয়ে দল করুন, নির্বাচন করুন। আপনারা জনগণের ভালোবাসা পেলে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় যেতে পারবেন। কাকে নির্বাচিত করল, সেটা দেখার বিষয় না। বিএনপির দেখার ব্যাপার হলো, জনগণ ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছে কি না।’
আজ বৃহস্পতিবার বরিশাল নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউতে জেলা (দক্ষিণ) বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার।
সমাবেশে প্রায় সব বক্তা নাম উল্লেখ না করে বর্তমান পরিস্থিতির জন্য একটি ইসলামি দলকে দায়ী করে তীব্র সমালোচনা করেন এবং স্বাধীনতাবিরোধী আখ্যা দিয়ে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বেগম সেলিমা রহমান বলেন, ‘আজ যেটা ঠিক, কাল সেটা বেঠিক হতে পারে। সংস্কার সব সময় পরিবর্তন হয়। সংস্কারের ঘোষণা দিয়েছিলেন আমাদের নেতা তারেক রহমান। তিনি ৩১ দফা দিয়েছেন, যার মধ্যে তিনি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন। যে চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে আগামী দিনের পরিচ্ছন্ন রাজনীতি গড়ে উঠবে। যে রাজনীতি হবে সাধারণ মানুষের, যে রাজনীতি হবে জনগণের মৌলিক অধিকারের।’
সেলিমা রহমান বলেন, ‘আজ দরকার ঐক্যবদ্ধ সরকার। সে ঐক্যবদ্ধ আমরা করতে না পারলে আগামী নির্বাচনকে নানান অছিলায় পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। তবে মানুষের পাশে থেকে আমরা যদি সুন্দর নির্বাচন করতে পারি, তাহলে বুঝব যে স্বপ্ন ও আশা নিয়ে ছাত্র-জনতা শহীদ হয়েছেন, তাঁদের সেই স্বপ্ন-আশা পূরণ করতে পারব।’
মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, ‘বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না। সে জন্য এখনো বরিশাল নগরীতে পলিয়ে যাওয়া স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আত্মীয়স্বজনের নামে দখল করা প্রতিষ্ঠানগুলো বহাল আছে।’
দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবুল হোসেন খানের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান, মাহাবুবুল হক নান্নু, সহবন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক রওনাকুল ইসলাম টিপু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু, এবায়দুল হক চান, দুলাল হেসেন, আবু নাসের রহমাতুল্লাহ, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আবুল কালাম শাহিন, শহীদ হাসান প্রমুখ।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১২ ঘণ্টা আগে