নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কারকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের চলা আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলন। আন্দোলনকে ঘিরে ছাত্র-জনতার ওপর সরকারের দমন-পীড়নসহ চলমান সহিংসতা বন্ধ ও প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতা ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
আজ শনিবার দুপুরে পুরানা পল্টনের কার্যালয়ে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশেষ জরুরি সভায় দলটি এ আহ্বান জানায়।
জরুরি সভায় সভাপতির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, জনতার রুদ্ররোষ তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে। সরকারকে দেশের জনগণ আর একমুহূর্তও ক্ষমতায় দেখতে চায় না। প্রতিটি মুহূর্তে জনগণের পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বিস্ফোরণ হয়েছে।
দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারকে ক্ষমতা ছাড়ার আহ্বান জানিয়ে ফয়জুল করীম বলেন, গণহত্যাকারী সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকতে নানান নাটক করছে। সরকার যত দ্রুত ক্ষমতা ছাড়বে ততই জাতির জন্য কল্যাণকর হবে। অন্যথায় প্রতিটা মুহূর্ত দেশ ও জনগণের জন্য অকল্যাণ বয়ে আনবে।
তিনি বলেন, আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে সব বাহিনী নামানো হয়েছে, থামাতে পারেনি। সব রকম নির্যাতনের পরও আন্দোলন বন্ধ করতে পারেনি। আন্দোলন বাড়ছে, আরও বাড়বে। কাজেই রক্তের নেশা পরিহার করে দেশ ও জনগণের কথা চিন্তা করে ক্ষমতা থেকে দ্রুত সরে দাঁড়ান।
এ সময় ইসলামী আন্দোলনের নেতারা সরকারের অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের কঠোর সমালোচনা করেন। প্রশাসনযন্ত্রকে ব্যবহার করে সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতন ও হত্যা বন্ধ রাখার অনুরোধ করেন। চলমান আন্দোলনের দাবি মেনে প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে বলেন তিনি।
বিশেষ এই সভায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতারা সরকারের সীমাহীন দমন–পীড়নের সমালোচনা করেন। একই সঙ্গে বিরাজমান পরিস্থিতিতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার ও সরকারপ্রধান শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা ছাড়ার আহ্বান জানান।
বিশেষ জরুরি সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য আলহাজ খন্দকার গোলাম মাওলা, অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, কে এম আতিকুর রহমান, আহমদ আবদুল কাইয়ুম প্রমুখ।
কোটা সংস্কারকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের চলা আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলন। আন্দোলনকে ঘিরে ছাত্র-জনতার ওপর সরকারের দমন-পীড়নসহ চলমান সহিংসতা বন্ধ ও প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতা ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
আজ শনিবার দুপুরে পুরানা পল্টনের কার্যালয়ে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশেষ জরুরি সভায় দলটি এ আহ্বান জানায়।
জরুরি সভায় সভাপতির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, জনতার রুদ্ররোষ তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে। সরকারকে দেশের জনগণ আর একমুহূর্তও ক্ষমতায় দেখতে চায় না। প্রতিটি মুহূর্তে জনগণের পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বিস্ফোরণ হয়েছে।
দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারকে ক্ষমতা ছাড়ার আহ্বান জানিয়ে ফয়জুল করীম বলেন, গণহত্যাকারী সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকতে নানান নাটক করছে। সরকার যত দ্রুত ক্ষমতা ছাড়বে ততই জাতির জন্য কল্যাণকর হবে। অন্যথায় প্রতিটা মুহূর্ত দেশ ও জনগণের জন্য অকল্যাণ বয়ে আনবে।
তিনি বলেন, আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে সব বাহিনী নামানো হয়েছে, থামাতে পারেনি। সব রকম নির্যাতনের পরও আন্দোলন বন্ধ করতে পারেনি। আন্দোলন বাড়ছে, আরও বাড়বে। কাজেই রক্তের নেশা পরিহার করে দেশ ও জনগণের কথা চিন্তা করে ক্ষমতা থেকে দ্রুত সরে দাঁড়ান।
এ সময় ইসলামী আন্দোলনের নেতারা সরকারের অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের কঠোর সমালোচনা করেন। প্রশাসনযন্ত্রকে ব্যবহার করে সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতন ও হত্যা বন্ধ রাখার অনুরোধ করেন। চলমান আন্দোলনের দাবি মেনে প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে বলেন তিনি।
বিশেষ এই সভায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতারা সরকারের সীমাহীন দমন–পীড়নের সমালোচনা করেন। একই সঙ্গে বিরাজমান পরিস্থিতিতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার ও সরকারপ্রধান শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা ছাড়ার আহ্বান জানান।
বিশেষ জরুরি সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য আলহাজ খন্দকার গোলাম মাওলা, অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, কে এম আতিকুর রহমান, আহমদ আবদুল কাইয়ুম প্রমুখ।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
২০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
২১ ঘণ্টা আগে